![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুণগত মানের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশে উৎপাদিত ঔষধের চাহিদা বাড়ছে। প্রতি বছরই বাংলাদেশি ঔষধের রপ্তানি বাড়ছে। এমনকি ইউরোপের বাজারেও প্রবেশ করেছে এখানকার ঔষধ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায় বর্তমান অর্থবছরে ঔষধ রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১৬.৬৫ শতাংশ। এর পরিমাণ প্রায় ৫৩৩ কোটি টাকা। আমাদের উৎপাদিত ঔষধ এখন আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন। সেই সঙ্গে আকর্ষণীয় মোড়কও বিদেশিদের কাছে চাহিদা বৃদ্ধি করেছে। এশিয়া, আফ্রিকা এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে প্রতি বছর বাড়ছে রপ্তানি। বিগত অর্থবছরের রাজনৈতিক অস্থিরতা ঔষধ শিল্পকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি ব্যাহত হয়েছে এসময়ে। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন থাকায় স্থানীয় বাজারেও সরবরাহে সমস্যা হয়েছে। তাছাড়া, কাঁচামালের সংকটসহ নানা কারণে উৎপাদনেও সংকট হয়েছে। বর্তমানে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকায় বিভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর রপ্তানি আদেশ আসছে বিভিন্ন কোম্পানির কাছে। গত অর্থ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৩০টি আইটেম রপ্তানি করেছে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি। বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস চলতি অর্থ বছরে গত বছরের চেয়ে ২৫ শতাংশ অধিক রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। বাংলাদেশের ৫টি কোম্পানি ইউরোপের বাজারে তাদের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ করেছে। নেদারল্যান্ডস, লাটভিয়া, আজারবাইজান, কোস্টারিকা, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া থেকেও প্রচুর রপ্তানি আদেশ আসছে।
©somewhere in net ltd.