![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে হরতাল-অবরোধে জনগনের কোনো সম্পৃক্ততা নেই, খোদ হরতাল-অবরোধ আহ্বান কারীদেরও কোনো সম্পৃক্ততা নেই, সেই হরতাল-অবরোধ কেনো বার বার দিয়ে জনগনের স্বাভাবিক জীবন যাত্রা বাধাগ্রস্থ করা হচ্ছে? অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে আমরা সবাই মুক্তি চাই। কিন্তু তাই বলে যারা মানুষ হত্যা করলো, মানুষের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিল, ঘরছাড়া করলো, দোকানপাট লুট করলো, বাসে-ট্রেনে আগুন দিয়ে গণহত্যা চালানোর অপপ্রয়াস চালালো, তাদের বিচার না করেই তাদের সাথে সমঝোতা করার তাগিদ দিচ্ছেন অনেকেই। এটা কোন ধরণের নীতি ও নৈতিকতা? আগে হত্যা, লুণ্ঠন, নৈরাজ্য সৃষ্টির দায়ে বিএনপি-জামায়াতের বিচার করতে হবে, তারপর তাদের সাথে সমঝোতার প্রস্তাব দিতে হবে। ডাকাতরা ডাকাতি করে মানুষের জীবন অতীষ্ঠ করে তুলেছে বলে তাদের বিচার ছাড়া তাদের সাথেই সমঝোতা করতে হবে? এটা কোন নীতির মধ্যে পড়ে না, নৈতিকতার মধ্যেও না, বরং এটা নৈরাজ্যকে প্রশ্রয় দেয়া হয়। বিএনপি-জামাতের বিচার ছাড়া সমঝোতার কোন সুযোগ নেই, এই জন্য সবাই সোচ্চার হোন। বিএনপির কতিপয় নেতারা হরতাল-অবরোধ আহ্বান করে রাজপথে না নেমে নেতারা ঘরে বসে মুরগির সুপ, খোরমা পোলাও আর লালপানি খেয়ে আরামে দিন কাটান। দেশ, জাতি ও অর্থনীতিকে রক্ষার স্বার্থে অবিলম্বে এই অবৈধ হরতাল আহ্বান কারিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
©somewhere in net ltd.