![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের বৃত্তিমূলক ও উচ্চশিক্ষার জন্য সরকারের দেয়া সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে শিক্ষাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে বর্তমান সরকার। শিক্ষার সুযোগ সর্বজনীন এবং উন্নত করাই বর্তমান সরকারের মুল লক্ষ্য। বর্তমানে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের যথাযথভাবে শিক্ষিত করে তোলার ব্যাপারে সচেতন, তবে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে তাদের অনেকেই এই সুযোগ গ্রহণ করতে পারে না। এজন্য তাদের পড়াশোনার জন্য সরকারের সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখছে। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের নেয়া শিক্ষাসংক্রান্ত উদ্যোগগুলো পরবর্তী সরকার বাতিল করে দিয়েছিল। এই ধরনের কাজ যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ করতে না পারে সেজন্য সরকার শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট নামে একটি তহবিল গঠন করেছে। এই তহবিল থেকে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বৃত্তি দেয়া হবে। উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে সার্বজনীন করা হচ্ছে দেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করার প্রাথমিক হাতিয়ার হিসেবে বর্তমান সরকার শিক্ষার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। সরকার প্রত্যেক নাগরিকের শিক্ষা সুবিধা নিশ্চিত করতে চায়। আর বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়া। স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ গঠনে শিক্ষাকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে বর্তমান নেতৃত্বাধীন সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর বঙ্গবন্ধুর নীতি অনুসরণ করার ফলে দেশে শিক্ষার হার ২০ শতাংশ বেড়েছিল। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর শিক্ষার হার আবার কমে যায়। বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কার্যকরী পদক্ষেপের ফলে দেশে শিক্ষার হার ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.