![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল সিম নিবন্ধনকে বৈধ ঘোষণা করেছে হাইকোর্ট। তার পরও কিছু সংখ্যক ব্যক্তি এই নিবন্ধন নিয়ে বিভিন্ন টক শো, মিডিয়া গরম করছেন। কিন্তু কেন, তারা কি হাই কোর্টের রায়কে মানেন না? হাই কোর্টের রায়কে তাহলে অবজ্ঞা কেন। তারা যে যুক্তি তুলছেন তার আসলে কোন ভিত্তি নেই। ডাক ও টেলি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রি বার বার বলছেন সিম নিবন্ধনে আঙ্গুলের ছাপ শুধু জাতীয় পরিচয় পত্রের সার্ভারের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হচ্ছে, এখানে কপি বা সংরক্ষণ করা হচ্ছে না। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের বেঁধে দেওয়া নিয়ম যথাযথভাবে অনুসরণ করার নির্দেশনার পাশাপাশি গ্রাহকদের তথ্যের গোপনীয়তা নিশ্চিত করতে মোবাইল অপারেটরদেরও নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। মোবাইল অপারেটরেরা কিন্তু আইনের মধ্যে সিমাবদ্ধ। তাদের কাছ থেকে কোন তথ্য বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। সরকারের বেঁধে দেয়া নিয়মের আওতায় মোবাইল সিম পুনরায় নিবন্ধনের সময় যতই শেষের দিকে আসছে ততই সিম নিবন্ধনের জন্য টেলিকম পয়েন্টগুলোতে গ্রাহকদের বিশাল ভীড় সামলাতে ব্যস্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। বাংলাদেশ টেলিকমিনিউকেশন রেগুলেটরি কমিশনের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত ন্যাশনাল ডেটাবেস ফিঙ্গারপ্রিন্ট ম্যাচিং করে ৮.৫ কোটি সিম পুনরায় নিবন্ধন করা হয়েছে। যারা এর বিপক্ষে অবস্থান নিচ্ছেন তাদের প্রতি অনুরোধ, তর্কের খাতিরে বিতর্কে না জড়িয়ে দেশের ও জনগণের স্বার্থে এগিয়ে আসুন। তাতে দেশের কল্যান বৈ অকল্যান হবে না।
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২
শুভ্র পেঁচা বলেছেন: আমাদের দেশের অনেক মানুষের শেষ মুহুর্তে টনক নড়ে
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯
মুসাফির নামা বলেছেন: এক জিনিস নিয়ে আর কত জনে লিখবে? বুঝলাম না আমরা কবে মানুষ হব? ভাই ,আপনাকে বলিনি।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯
অডি বলেছেন: হাইকোর্ট কি এই বিষয়ে আলোচনা-সমালোচনা নিষিদ্ধ ঘোষণা করলো নাকি?
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে সবাইকে স্কুলে পড়ার সুযোগ দেয়নি, তাই আজকে ১৯ বছর পর এই সমস্যা