১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

ডাঃ নেয়ামত-উল্লাহ-হাসান বলেছেন: https://mptcare.com/world-homeopathy-day-2025

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

নতুন বলেছেন: হোমিওপ্যাথি একটা সুডু সাইন্স, ক্যান্সার, হার্টের অসুখের মতন অসুস্থদের হোমিওপ্যাথির চিকিতসা করতে নিরুতসাহিত করা উচিত।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:২৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: এটি কোন চিকিৎসা হতে পারে না। তবে ফকিরের দোয়ায় কেরামতি বৃদ্ধি পায় আর ঝড়ে বক মরে!

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:২০

সোফিা বলেছেন: This is a great opportunity to raise awareness of natural healing methods and encourage knowledge sharing between professionals [https://stimulatier.com|Stimulation Clicker] and the community.

৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৮

ডাঃ নেয়ামত-উল্লাহ-হাসান বলেছেন: প্রিয় সবাইকে,
আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
কেউ কেউ হয়ত হোমিওপ্যাথিকে "সুডো সাইন্স" বলে অবমূল্যায়ন করেছেন—কিন্তু চিকিৎসা শুধু বিজ্ঞানের হিসাব-নিকাশ নয়, এটি মানুষের আশা, যন্ত্রণার পাশে দাঁড়ানো, এবং বিকল্প পথ খুঁজে নেওয়ারও গল্প।
হোমিওপ্যাথি শত বছর ধরে বহু নিরুপায় মানুষকে সহানুভূতির সাথে সেবা দিয়ে এসেছে। এটা হয়তো আপনার পথ নয়, কিন্তু অনেকের জন্য এটাই শেষ আশ্রয়। ক্যান্সার, হার্ট—এসব কঠিন রোগেও যেখানে মূল চিকিৎসা সীমিত, সেখানেই আমরা রোগীকে আরাম, সাহস, ও গঠনমূলক জীবনধারার দিকে নিয়ে যাই।
আর যদি কেউ একে "ফকিরের দোয়া" বলে ঠাট্টা করেন—তবে মনে রাখবেন, বিশ্বাস আর চিকিৎসার মেলবন্ধন কখনো কখনো যে অলৌকিক শক্তি তৈরি করে, তা বিজ্ঞানের পরিধিতেও মাপা কঠিন।
আমাদের উদ্দেশ্য রোগীকে ভালো রাখা—না হোক সে হোমিওপ্যাথি, এলোপ্যাথি বা যে কোনো পথ। পরস্পরের পথকে সম্মান করলেই চিকিৎসা হবে আরও মানবিক, আরও শক্তিশালী।
ভালো থাকুন,
মানবতার পাশে থাকুন।

৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪১

নতুন বলেছেন: ডাঃ নেয়ামত-উল্লাহ-হাসান বলেছেন: প্রিয় সবাইকে,
আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
কেউ কেউ হয়ত হোমিওপ্যাথিকে "সুডো সাইন্স" বলে অবমূল্যায়ন করেছেন—কিন্তু চিকিৎসা শুধু বিজ্ঞানের হিসাব-নিকাশ নয়, এটি মানুষের আশা, যন্ত্রণার পাশে দাঁড়ানো, এবং বিকল্প পথ খুঁজে নেওয়ারও গল্প।

হোমিওপ্যাথী সুডো সাইন্স এটা মুটামুটি প্রমানিত।

অবশ্যই আপনি রোগীদের সাহাজ্য করতে পারেন।

কিন্তু তবে সেটা যেন কোন মতেই ক্যান্সের চিতিকসা হিসেবে না। বরং তাদের অবস্থার উন্নয়নে, তাদের লাইফ স্টাইল পরিবর্তনে।

রোগী যেন মনে না করে হোমিও দ্রবন সেবনে তাদের ক্যান্সার আরগ্য হতে পারে।