![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১
পত্রিকার মাঝের পাতা, বিশেষ করে ক্রয় বিক্রয় এর বিজ্ঞাপন গুলো পড়া আমার অনেকদিনের হবি। সঙ্গে পাত্র পাত্রী কিংবা ফ্ল্যাট বিক্রি এসব ও দেখি। মাঝে মাঝে মজার কিছু লাইন পাওয়া যায়। ‘প্রায় অব্যবহৃত ওয়াশিং মেশিন’ কিংবা ‘ডিভোর্সি মহিলার জন্য পাত্র চাই’ এসব পড়তে বেশ ভালো লাগে। সুপাত্রের নমুনা বোঝা যায়। বিজ্ঞাপনগুলো দেখে মনে হয় গ্রিন কার্ড হোল্ডার সবচেয়ে উচ্চস্তরীয় মনে হয়। এরপর চাকুরীর মৃদু বিবরণ সহ ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তারদের পাত্রদের কদর বেশী। ব্যবসায়ী কথাটার সঙ্গে পারিবারিক যোগ করলে সম্ভবতঃ স্ট্যাটাস বাড়ে।
আজকেও উল্টাচ্ছিলাম। মজার তেমন কিছু চোখে পড়ছে না। নীচে একটা বক্স করে আলাদা একটা বিজ্ঞাপন চোখে পড়ল। বেশ ইন্টেরেস্টিং। ‘এইডস পাত্রী চাই’। শিরোনাম এর নীচে কাঙ্খিত পাত্রীর বয়স সীমা বত্রিশ জানানো হয়েছে। কোন দাবী নেই। এরপরে মোবাইল নম্বর। সাধারণতঃ কোন ঘটকের নম্বর দেয়া থাকে। তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে, তাঁর চার্জ পরিশোধের পরই কেবল কাঙ্খিত পাত্র পাত্রীর খোঁজ পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে সেই ঘটকের নাম দেয়া থাকে। এখানে তা নেই। সম্ভবতঃ মোবাইল নম্বরটি পাত্রের কিংবা পাত্রের ঘনিস্ট কারো।
নম্বরটা মোবাইল ফোনে সেভ করে নিলাম। আজ শুক্রবার। ফলে অফিস নেই। কাজ বেশী কিছু নেই। টিভি দেখা কিংবা গল্পের বই। যে লেডিস হোস্টেলে থাকি তাঁরা জানে না আমার এইডস। নিয়মিত ওষুধ খাই। এখনও ভালোই আছি। একটু হিসেব করে চলি। ছোটখাট অসুখ বিশুখেই ডাক্তার দেখিয়ে নিই। রেগুলার চেক আপ তো আছেই। আর চাকরিও করি একটা এন জি ও তে। ওদের এইডস রোগীদের জন্য একটা প্রোগ্রাম আছে। ফলে আমি নিজের রোগের ব্যাপারটা বেশ সহজেই গোপন রাখতে পেরেছি। অন্ততঃ এখন পর্যন্ত।
ফোনটা কি করা ঠিক হবে? নিজের অসুখের খবরটা আরেকজনকে জানিয়ে দেয়া ব্যাপারটা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ হবে? হয়তোবা হবে না। কারণ কেবলমাত্র একজন এইডস রুগীই জেনে শুনে একজন এইডস রুগীকে বিয়ে করতে চাইবে। ফলে নিশ্চিত ধরে নেয়া যায়, সেই ভদ্রলোকেরও এইডস আছে। মেয়ের বয়স বত্রিশ চেয়েছে মানে পাত্র বত্রিশের ওপরে। কত হবে? চল্লিশ? আচ্ছা এতো ভাবছি কেন? ফোন করে জানতে চাইলেই তো হয়।
কোন অপরিচিত ছেলের সঙ্গে ফোনে কথা বলার অভ্যেস নাই তা তো না। অনেক বলেছি, এখনও বলি। অফিসের কাজে তো প্রায়ই বলতে হয়। আমার মুখশ্রী দেখে উৎসাহিত মানুষের সংখ্যাও নেহাত কম না। তবে সবাইকেই পারত পক্ষে এড়িয়ে চলি। যতই প্রেমে গদগদ ভাব দেখাক, আমার রোগের কথা শুনলে সবাই আঁতকে উঠবে। কিংবা বেশ সমস্যায় পরে যাবে, এখন কিভাবে না বলা যায়। তবে এই ব্যাপারটা একবারের জন্যও কেন মাথায় আসে নি। একজন এইডস রুগীর সঙ্গে বন্ধুত্ব কিংবা প্রেম।
কেমন যেন অস্থির লাগছে। ছেলেটা কেমন হবে? কিভাবে এইডস হল? এসব চিন্তায় অনেকক্ষণ বিছানায় এপাশ ওপাশ করলাম। রুমমেটের সঙ্গে যে আলাপ করব, তাও পারছি না। ফোনটা করেই ফেলি। কি আর হবে। ছোট খাট একটা ইন্টার ভিউ। কিভাবে আমার এই রোগ হল? নাকি আমার কে কে আছে, কেমন ফ্যামিলি? কেন লেডিস হোস্টেলে থাকি? নাহ, বড্ড বেশী চিন্তা করছি। কিন্তু কি কথা বলব তাও তো ভেবে রাখতে হবে। ধ্যাত,মিটিয়ে দিই নম্বর।
২
ঠিক পাত্রী হিসেবে আজকে এখানে আসি নি। কেমন একটা ইন্টেরেস্ট বোধ করছি। কেন যেন মনে হচ্ছে ঘটনা অন্য কিছু। একজন মানুষ কেন নিজের এই ভয়াবহ অসুখ ইচ্ছে করে সবাইকে জানাচ্ছে? অবশ্য আদৌ যদি কেউ থেকে থাকে। ফোন একজন ধরেছিল, তবে তিনিই যে সেই মানুষ নিশ্চিত করে বলা যায় না। এই চাইনিজ রেস্টুরেন্টে আমাদের আজকে দেখা হওয়ার কথা। রিসেপশানে জানতে চাইলাম। হায়দার আলি নামে একটা টেবিল বুকিং আছে। আমাকে বসতে বলা হল।
মানে ভদ্রলোক এখনও আসেন নি। আমিই কি আগে চলে এসেছি? পরে আসাটা বোধহয় উচিৎ ছিল। আগে আসা মানে উৎসাহ দেখানো হয়ে যায়। উৎসাহ সত্যিই বোধ করছি। কেমন যেন নতুন জাতের একটা গল্প শোনার উৎসাহ। মানুষটি কেমন, কেনই বা এইডস রুগী বিয়ে করার শখ। কিন্তু কতক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে? কিছুক্ষণ না অনেকক্ষণ? ঠিক কতক্ষণ অপেক্ষা করে উঠতে চাওয়া যায়? নাহ, কি সব চিন্তা করছি। হয়তো জ্যামে আটকে গেছেন।
সরি একটু দেরী করে ফেললাম।
চমকে উঠলাম। হয়তো অন্যমনস্ক হয়ে গিয়েছিলাম। ভদ্রলোকের দিকে তাকালাম। বেশ সুদর্শন বলা যায়।
আমি একটু দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিলাম।
আমি সত্যিকারের কেউ নাকি ভুয়া কেউ?
অনেকটা সেইরকম।
ফোনে তো নাম বলেছি। বাকী পরিচয়টা কি এখনই বলব?
আমি আসলে অন্য কারণে এসেছি। ইনফ্যাক্ট আমি কিন্তু পাত্রী না।
সরি টু নো দ্যাট। আমি তো পাত্রী পছন্দই করে ফেলেছিলাম।
থ্যাংকস ফর দ্যাট। আমি এসেছি জানতে আপনি কেন এমন একটা বিজ্ঞাপন দিয়েছেন?
একজন এইডস রুগী যদি বিয়ে করতে চায়, তাঁর কি করা উচিৎ?
দ্যাটস রাইট। বাট এভাবে নিজের রোগ জানিয়ে বেড়ানো, কেমন যেন খটমটে লাগছে।
আর কোন অপশান আছে?
ঘটক ধরেন নি?
আমার কেস কোন ঘটক ডিল করবে মনে করেন?
করে নি?
একজনকে আপ্রোচ করেছিলাম, নেহাত শান্ত প্রকৃতির বলে ধরে পেটায় নি। আর একজন ঘটকের এইডস রুগী ক্লায়েন্ট আছে জানলে তাঁর বাকী ক্লায়েন্ট পালাবে।
তারপরও কেন যেন বিশ্বাস হচ্ছে না।
প্রায় পনেরটা মেয়ে দেখেছি। কয়েকজন ড্রাগ আডিক্ট, দুইজন হাই কোয়ালিটি প্রস, একজন ব্লাড নিতে যেয়ে। এখনও কাউকে ঠিক মনে ধরে নি।
আপনি কি রাইটার?
কেন?
কেন যেন মনে হচ্ছে আপনি স্টোরি খুঁজছেন।
আর কি মনে হচ্ছে?
আপনার নিজের আদৌ এইডস আছে কি না, আই হ্যাভ ডাউট।
খুব রহস্য গল্প পড়েন?
তা পড়ি। তবে প্রথমেই যেহেতু সন্দেহ ঢুকে গেছে তাই নেগেটিভ চিন্তা গুলোই প্রথমে আসছে। সরি, বাট কেন যেন বিশ্বাস হচ্ছে না।
আমার ব্লাড রিপোর্ট দেখলে হবে?
৩
আমরা কি চুপচাপ বসে থাকবার জন্য এসেছি এখানে?
মনে হচ্ছে ত্রিশ বছরের পুরনো দম্পতি, যাদের নিজেদের বলার মত কোন কথা আর বাকী নেই।
সেন্স অফ হিউমার তো বেশ ভালো আপনার।
না খাইয়ে রাখবেন?
কি খাবেন বলুন?
কয়জন মেয়ে দেখলেন মোট?
আর দেখিনি।
আর কোন ফোন পান নি?
না
স্ট্রেঞ্জ? মহিলা এইডস রুগীর এতো আকাল?
ঠিক তা না। ঐ নম্বর বন্ধ করে দিয়েছি।
কেন?
মেয়ে তো পছন্দ করে ফেলেছি।
কংগ্র্যাচুলেশান।
এবার মেয়ের মত জানতে এসেছি।
আমি তো পাত্রী না, আগেই বলেছি।
এনিওয়ে আমরা বোধহয় নিজেদেরকে জানবার চেষ্টা শুরু করতে পারি। আমার নাম তো জানেনই। পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। আমেরিকায় থাকি। ওখানে এক মেয়ের সঙ্গে কিছুদিনের সম্পর্ক। অ্যান্ড সেখান থেকে এই অসুখ। কাগজে কলমে এখনও অবিবাহিত। এই রোগ হয়েছে জানবার পরে পরিবার ত্যাজ্য করেছে। বাসায় যেতে বারণ করা হয়েছে। তাই দেশে আসলে হোটেলেই উঠি। আর কিছু?
বিবাহের শখের কারণ?
একা থাকতে আর ভালো লাগছে না। প্রথমটায় ভেঙ্গে পড়েছিলাম। এরপর যখন দেখলাম ওষুধ খেয়ে ভালোই আছি, আর ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্স কাজ করে প্রচুর আয়ও হচ্ছে, ভাবলাম আরও যদি বছর দশেক বাঁচিই, একটু আনন্দের ভেতর বাচতে চেষ্টা করি না কেন?
সেই প্রেমিকা কে বলেন নি?
নাহ। তখন তো মনে হয়েছিল মেয়েটাকে খুন করি। এরপর ধীরে ধীরে সব মেনে নিতে শিখলাম। আমাদের টাইপের রুগীদের ডিপ্রেশান থেকে বের করে আনতে ওখানে অনেক ধরনের কাউন্সিলিং হয়। এখন আমি অনেকটাই স্বাভাবিক। নিজের অসুখ লুকিয়ে বিয়ে করতে পারতাম, মন সায় দিল না।
এটা কবে বুঝতে পারলেন?
আপনি সাংবাদিক হলে ভালো করতেন।
আপনাকে কি এম্বারাস করছি?
না। তবে মনে হচ্ছে চাকরীর ইন্টারভিউ দিচ্ছি।
আমার সম্পর্কে জানতে চান?
না।
কেন?
যে কারনেই হয়ে থাক, আই ডোন্ট কেয়ার। আপনাকে আমার বেশ ভালো লেগেছে।
আমি কিন্তু খুব খারাপ রান্না করি।
আর?
আর মানে?
মানে দোষগুলো একবারেই বলে ফেলুন। দেখি আপানাকে অপছন্দ করতে পারি কি না।
আমি বেজায় তার্কিক। কলেজে ডিবেট করতাম।
ট্যালেন্টেড ছাত্রী ছিলেন তাঁর মানে।
তা ছিলাম। অনার্সে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়েছিলাম। মাস্টার্সের সময় ঘটনাটা ঘটে। এরপর সব এলোমেলো হয়ে যায়।
আমার কিন্তু না জানলেও চলবে।
আমি সব ব্যাপারটা বলতে চাচ্ছি।
বলার কি আদৌ কিছু আছে? ইট ওয়াজ অ্যা রেপ, তাই তো?
গ্যাং রেপ। ওদের ভেতর কোন একজনের এইডস ছিল। এরপর নিজের চারপাশের পরিবেশ কেমন যেন অচেনা হয়ে গেল। বাবা মায়ের প্রথম চিন্তা হল আমার বোন দের বিয়ে। একদিন তাই পালিয়ে ঢাকায় এলাম। পড়াশোনা আর করিনি। একটা এন জি ও তে চাকরী জোগাড় করলাম। একদিন জানতে পারলাম আমার এই রোগ হয়েছে। আমার এন জি ও এর একটা সিস্টার কনসার্ন আছে এইডস নিয়ে, সেখান থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছি। ও হ্যাঁ, পুরো রেপ অভিজ্ঞ ভিডিওম্যান দিয়ে ভিডিও করা হয়েছে। ঢাকার ফুটপাথে এখনও হয়তো বিক্রি হয় সেই ভিডিও সিডি। ইন্টারনেটেও পাওয়া যেতে পারে।
শেষ?
জ্বী। এবার আপনার মতামত বলুন?
এবার আমার মতামত না।
জানতাম।
না জানতেন না। আমার বিয়ের বিজ্ঞাপন দেয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে, আরও একটা ভিডিও বাজারে ছাড়া। সাধারণতঃ আমরা বিভিন্ন ধরনের খুঁত খুঁজে বিজ্ঞাপন দিই । কখনও ডিভোর্সি চাই, কখনও বিধবা, এতে মেয়ে পেতে সুবিধা হয়। আমাদের বিশাল নেটওয়ার্ক, অনেক কয়জন ছেলে আমরা ইনভল্ভড। সম্প্রতি আমার এইডস হওয়ায় নতুন এই ফর্মুলা চালু করেছি। এবং নতুন কোন মেয়ের হলে ভিডিও হলে বেশী দামে সেটা বিক্রি হয়। সেকারনেই না বললাম, খুব ভালো রেট পাব না। ইউ আর অ্যা ব্যাড চয়েস।
সব স্বীকার করলেন যে?
আপনার প্রথম ঘটনার সঙ্গেও সম্ভবতঃ আমি জড়িত ছিলাম। ঘটনাটা টাঙ্গাইলে ঘটেছিল না?
হ্যাঁ।
তখন কেবল এই পথে পা বাড়িয়েছি। মেয়েদের ওঠাতাম, ওসব করতাম সঙ্গে ভিডিও হত। ইনকামও মন্দ হত না। দু একবার জেল ও খেটেছিলাম। পরে জামিনে বেরিয়ে এসে, হুমকি দিয়ে কেস উইথড্র করিয়ে, চলে যাচ্ছিল একরকম। এরপর এই লাইনের আরও অনেকের সঙ্গে পরিচয় হল। বিভিন্ন হোটেলে লুকানো ক্যামেরার মাধ্যমেও যে এসব হয়, ওসবের ও খরিদ্দার খারাপ না। এরপর এই লাইনে চলে এলাম। কেস খুব বেশী হয় না, ধরা পরারও চান্স নাই। প্রায়ই বিয়ে করি আর ভিডিও করি। এরপর একসময় লাপাত্তা হয়ে যাই। আপনাকে কেন সব খুলে বললাম, নিজেই জানি না। হয়তো আপনাকে সত্যিই ভালো লেগে গেছে। এনিওয়ে, একটু সাবধান থাকবেন, এজাতীয় কোন অ্যাড দেখে ফাঁদে পা দেবেন না। আসি তাহলে।
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: really nice story..tobe emon gotona may be goteo
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
চ।ন্দু বলেছেন: আপনি ভাল লিখেছেন। এ গল্প অসাধারণ, আমি বলছি গল্পের ফিনিশিং এর কথা। ওহ, আপনাকে অসংখ্য ধণ্যবাদ এমন একটা নতুন ধরণের গল্প উপস্থাপনের জন্য।
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
ভেজাল* বলেছেন: ফিনিশিং-এ মেয়েটাকেও নাটকীয় ভাবে বলানো যেতে পারতো যে তার আসলে কিছুই ঘটেনি। বরং সেও একজন লেখিকা!
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন:
ঘটনা তো লাস্টে প্যাঁচ লাইগা গেল......কেউ যদি অমন ধান্দায় এ্যাড দেয় তাহলে এইডস পাত্রী কেন লিখবে? যেই ক্রাইটেরিয়াতে শিকার (আবার নতুন) ধরা পরার চান্স অনেক কম?
৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: কারণ খুব সহজেই বিয়েতে রাজী হয়ে যাবে। খুব বেশী খোঁজ ও নেবে না।
৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: shese eshe taski khailam
osadharon golpo
৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: again bolteci,,finishing ta awesome
৯| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
শাহিন বলেছেন: সুন্দর গল্প, নতুন বিষয়বন্তু আর ফিনিশিংটা অবিশ্বাস্য । অভিনন্দন ।