![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোটা আর আল্লামা শফির তেতুল তত্ত্ব। পত্র পত্রিকা আর ব্লগ এখন সয়লাব। আওয়ামী লীগ হয়তো একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। পাঁচ সিটির পরাজয়ের পরে যে সমালোচনার ঝড় উঠবে মনে হয়েছিল, তা হল না। গোপনেই ভুল ভ্রান্তি শুধরানোর সুযোগ পেল। বিএনপি এই ইউফোরিয়া দিয়ে আন্দোলন চাঙ্গা করতে পারতো, তবে রমজান আসায় আপাততঃ আন্দোলনে যাওয়া সমীচীন বলে মনে করে নি।
কোটা নিয়ে আন্দোলনে মনে হচ্ছে রাজনীতি প্রবেশ করে গেছে। ‘মুক্তিযোদ্ধা’ দের কটাক্ষ করা হয়েছে এমন রটনা (এখনও কোন ভিডিও প্রমাণ দেখা যায় নি, তাই রটনা বললাম) আন্দোলনে একটা বিচ্ছিরী পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ‘কোটা’ যৌক্তিক না অযৌক্তিক তাঁর চেয়েও বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ব্যবস্থার পক্ষে কে আর বিপক্ষে কে। একদিকে আওয়ামী আর একদিকে বিএনপি আর জামায়াত এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করে ফেলা হয়েছে। ফলে আসল আলোচনা এখন আর হবে বলে মনে হয় না। শুরু হতে যাচ্ছে রাজনীতির খেলা।
তবে মজার পরিস্থিতি তৈরি করে দিয়েছেন শফি সাহেব। সবচেয়ে ঝামেলায় ফেলে দিয়েছেন তাঁদেরকে যারা দেশে যারা ইসলামী শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চান। তাঁরা না পারছেন এগিয়ে এসে সমর্থন দিতে না পারছেন সমালোচনা করতে। পর্দা প্রথার সমর্থনে তিনি বেশ অকাট্য এবং বৈজ্ঞানিক যুক্তি দেখিয়েছেন। যদিও ‘তেতুল’ এবং ‘লালা’ র উদাহরণটা অনেকটাই রূপক তবে মূল বক্তব্য কিন্তু বৈজ্ঞানিক। পুরুষ এবং নারীর মনোবিজ্ঞান ঘেঁটে যে তথ্য আবিষ্কৃত হয়েছে তা হচ্ছে, বয়ঃসন্ধিকাল কিংবা পিউবার্টি এলে পুরুষ এবং মহিলা র ভেতরে কিছু মানসিক পরিবর্তন হয়।
পুরুষ নারীদের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠে আর নারীরা পুরুষের চোখে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলতে চেষ্টা করে। পুরুষদের আগ্রহী হয়ে ওঠাকে ‘লালা’ ঝরা বললে পুরো ব্যাপারটা ‘শরীর’ ঘটিত কিংবা ‘যৌন আবেদন’ জাতীয় কিছু বোঝায়। অর্থাৎ নারীর ভেতর শরীর ছাড়া আর কিছু নেই। একটু (???) হয়তো বাড়িয়ে বলা হয়ে যায় তবে ‘আগ্রহী’ কিংবা ‘আকর্ষিত’ বোধ করা ব্যাপারটা স্বাভাবিক একটি ঘটনা। তা এক পলকের দেখা, গল্প গুজব, আড্ডা, স্বপ্ন দেখা এসবে থেমে থাকতে পারে কিংবা যৌনতা পর্যন্ত এগুতেও পারে। সবচেয়ে বড় কথা, এই উপসর্গ গুলো উপরওয়ালা (যে নামে তাঁকে ডাকতে চান) প্রদত্ত কিংবা হরমোন ঘটিত।
নিজের অজান্তেই মহামতি শফি সাহেব খুব ভালো একটা কাজ করেছেন। চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, ‘আমাদের মানসিকতা’। আজ যারা হৈ হৈ করে উঠছেন, ‘অশালীন’ উক্তি বলে বক্তব্য দিচ্ছেন, তাঁরা কি আদৌ একবার ভেবে দেখেছেন, তাঁরা সত্যিকার অর্থে একজন নারীকে কি রূপে দেখেন? পত্র পত্রিকা কিংবা টেলিভিশানে যেসব বিজ্ঞাপন হয় সেখানে একজন নারীকে কিভাবে উপস্থাপন করা হয়। শফি সাহেব খুব ‘সৎ বাংলা’য় তাঁদের ভোগ্যপণ্য বলেছেন আর আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের কাজের মধ্য দিয়ে প্রমাণ করছি তাঁরা ‘ভোগ্যপণ্য’।
পত্রিকায় যত বড় বড় বিজ্ঞাপন ছাপা হয়, সেগুলোর বেশীর ভাগে একজন নারী আপনাকে জানাচ্ছে কোন দুধ কিনতে হবে, কোন ঢেউটিন কিনতে হবে। কোন দোকানে সুলভে জিনিস পাওয়া যায় এই তথ্যটা আপনাকে জানানোর জন্য যে বিজ্ঞাপন সেখানেও অনাবশ্যক ভাবে একজন নারীর ছবি দেয়া থাকে। আর টেলিভিশান। সেখানে সবচেয়ে বেশী যিনি আমাদের উপদেশ দেন তিনি হচ্ছেন জনৈকা রূপসী। যিনি একটি বিশেষ ক্রিম ব্যবহার করে একাধারে ফর্সা হয়েছেন, রূপসী হয়েছেন এমনকি তাঁর দিকে এখন পুরুষরা লালায়িত ভাবে তাকাচ্ছেও। যে স্বামী আগে খুব ব্যস্ত থাকতো এখন সে অফিসে বাদ দিয়ে গৃহে লালা ঝরাচ্ছে।
সাবান, স্যাম্পু থেকে শুরু করে প্লাস্টিকের বালতি কোনটা কিনতে হবে এই উপদেশ বাণী দেয়ার জন্য বরাদ্দ আছেন একজন ‘লালা’ ঝরা সুন্দরী। উদ্দেশ্য এই ‘তেতুল’ রমণীর অনুরোধে যেন বাড়ীর পুরুষটা লালা ঝরাতে ঝরাতে বাজারে যেয়ে সেই সাবান কেনে। পারফিউমের বিজ্ঞাপন তো আরও এক কাঠি সরেস। এই পারফিউম মাখলে দলে দলে রমণী আপনার জন্য লালা ঝরাবে। সবচেয়ে বড় কথা এই বিজ্ঞাপন গুলো দেখে, প্রসাধন গুলো বিক্রিও হচ্ছে। অর্থাৎ এই সাবান মেখে আমিও সেই সুন্দরী নায়িকা হতে পারি, এমন বিশ্বাস আমার মনে জন্মে গেছে।
শুধু বিজ্ঞাপন কেন, সিনেমা নাটকে কখনই দেখানো হয় না অফিসের বস একজন রমনী। কোন নারীর প্রাপ্তি বলতে সুন্দরী প্রতিযোগিতা জেতা। অফিসে প্রমোশান পেয়েছে এমন কোন দৃশ্য তো দেখাই যায় না। যা দেখা যায় তা হচ্ছে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট, আর তাতে আনন্দিত হতে দেখা যায় কেবল তাঁর পিতা, মাতা ভাই বোনকে। কখনই স্বামী কিংবা শ্বশুর বাড়ীর কাউকে না। নারী চরিত্র মানেই নায়কের মনোরঞ্জন করা কিংবা সংসার সামলানো একজন মা। নতুন শুরু হয়েছে শাশুড়ি ননদ আর বউ এর মাঝে কুট-কাচালি, অর্থাৎ ঘরের ভেতরে থাকা।
শফি সাহেব কি খুব ভুল বলেছেন? খুব সত্যি একটি কথা বলেছেন। তবে তাঁর সমর্থনে এখনও কাউকে আসতে দেখা যাচ্ছে না। এখানেও সেই ভণ্ডামি। হেফাজত কে নিয়ে রাজনীতি করতে কোন দলেরই আপত্তি নেই। তাঁদের ‘তের দফা বাস্তবায়ন করব’ এমন কথা কেউ বলতে রাজী না, তবে তাঁদের ভোট পেতে সবাই আগ্রহী। তাই মনে প্রাণে সবাই চাইছে তিনি এমন সব কথা বলুন, যা সমর্থন করলে অন্ততঃ তাঁদেরকে কেউ অশালীন বলবে না। তাঁদের প্রগতিশীল ছবিতে কোন কালি লাগবে না। আওয়ামীলীগ দোটানায় ছিল, হেফাজতি সাপোর্ট পাওয়ার চেষ্টা করবে কি না। চার সিটি র পরে গাজীপুরেও যখন হেফাজত মুখ ফিরিয়ে নিল তখন ‘লালা’ জাতীয় বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কড়া কথা বলতে মনস্থ করল, প্রধানমন্ত্রী মুখ খুললেন। তবে বিএনপি জামায়াত এখনও চুপ আছে।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে তাঁকে স্যালুট জানাই। ভাবি। তিনি অন্ততঃ সততা দেখিয়েছেন। তিনি মনে যা ভাবেন, তাই বলেছেন। নিজের অজান্তেই তিনি মহৎ যে কাজটা করেছেন, তা হচ্ছে চোখে আঙ্গুল দিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছেন, তোমরা যা ভাবো তা বলার সাহস রাখো না। তোমরা ভণ্ড। মুখে নারী স্বাধীনতা আর নারীর অধিকার নিয়ে যতই কথা বলো, মনে মনে তোমরা এখনও নারী কে ভোগ্যপণ্য ই ভাবো। কেবল মুখে স্বীকার কর না। মুক্তিযুদ্ধ, কোটা, নারী অধিকার নিয়ে তোমরা শুধু রাজনীতি করতে জান, সত্যি কথা বলতে জান না।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
ShusthoChinta বলেছেন: আপনিও বেশ একটা সাহসের কাজ করেছেন,সচরাচার ব্লগ ফেসবুকে কেউই শফি সাহেবকে ডিফেন্ড করতে যায়না! খোদ হেফাজতরেও দেখা যায় না,আর আওয়ামীলীগ এবং নারীবাদীরাও প্রতিবাদহীন ফাকা মাঠে গোল দিয়া খুব একটা সুবিধা করে উঠতে পারতেছেনা।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
পথিক৮০৪ বলেছেন: Click This Link
৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: শফি হুজুর বনাম মডারেট মুসলিম, ভণ্ড কারা?
Click This Link
৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
দূর্গমগিরি বলেছেন: অনেক সুন্দর বিশ্লেষণের জন্য ধন্যবাদ
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩
নাফাজি বলেছেন: অসাধারণ বিশ্লেষণ। অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
রামন বলেছেন:
মানুষ মনে মনে অনেক কিছুই ভাবতে পারে কিন্তু সেটা অন্য মানুষের সামনে বলার আগে তাকে ভাবতে হবে অন্যরা সেটি গ্রহণ করবে কিনা। সেদিন সফি ধর্মীয় মজলিশে নিজের মনের ভেতরে লুক্কায়িত পশুত্ব মনোভাব চটি আকারে বর্ণনা করে কোনো প্রকার সততা দেখাননি বরং বৃদ্ধ বয়সে ভিমরতি ও লাম্পট্য জাহির করেছেন।
ভাবতেও অবাক লাগে এত কিছুর পর লোকটি স্বপদে আসীন রয়েছে এবং কিছু অর্বাচীন এখনো তাকে সমর্থন করে যাচ্ছে।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: আমার লেখাটা সম্ভব হলে আরেকবার পড়েন। আমি সফি সাহেব কে সমর্থন করিনি। শুধু বলেছি, সমাজে সবাই একই মানসিকতা পোষণ করে, উনি শুধু সেটা স্বীকার করার সাহস দেখিয়েছেন। ভীমরতি, লাম্পট্য যাই বলুন, সেটা আপনার ভেতরেও আছে, শুধু স্বীকার করার সাহস নাই।
৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
কষ্টবিলাসী বলেছেন: দারুণ বলেছেন। আমি অবশ্য শফি সাহেবের বক্তব্যে বেশ নাখোশ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: শফি সাহেব তো এখানে ইস্যু না। তাঁর চিন্তাধারা প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে। এই চিন্তাধারা থামাতে হবে, এবং সেটা 'আমাকে' থেকেই শুরু করতে হবে।
৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
হেডস্যার বলেছেন:
মুখে নারী স্বাধীনতা আর নারীর অধিকার নিয়ে যতই কথা বলো, মনে মনে তোমরা এখনও নারী কে ভোগ্যপণ্য ই ভাবো। কেবল মুখে স্বীকার কর না।
চরম সত্য।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: আমি ব্যক্তিগত ভাবে তাঁকে স্যালুট জানাই। ভাবি। তিনি অন্ততঃ সততা দেখিয়েছেন। তিনি মনে যা ভাবেন, তাই বলেছেন। নিজের অজান্তেই তিনি মহৎ যে কাজটা করেছেন, তা হচ্ছে চোখে আঙ্গুল দিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছেন, তোমরা যা ভাবো তা বলার সাহস রাখো না। তোমরা ভণ্ড। মুখে নারী স্বাধীনতা আর নারীর অধিকার নিয়ে যতই কথা বলো, মনে মনে তোমরা এখনও নারী কে ভোগ্যপণ্য ই ভাবো। কেবল মুখে স্বীকার কর না। মুক্তিযুদ্ধ, কোটা, নারী অধিকার নিয়ে তোমরা শুধু রাজনীতি করতে জান, সত্যি কথা বলতে জান না।
১১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
খনার বাপ বলেছেন:
ডাক্তার সাব, সুমহান সফির বার্থ কন্ট্রুলের ব্যাপারে অাপনার সত্যভাষন পড়ার অপেক্ষায় অাছি।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: উনাকে নিয়ে আর লেখার ইচ্ছা নাই।
১২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শফি সাহেব কি খুব ভুল বলেছেন?
তার প্রতিটি বাক্যই অশ্লিল, নোংড়া.... আপত্তিকর!
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: তবে মিথ্যা না। তিনি নিজে নারী সম্পর্কে যা ভাবেন তাই বলেছেন। আপনার সাহস আছে নারী সম্পর্কে যা ভাবেন তা বলার?
১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: রামন মালু দেখি সব জায়গায় বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে....
১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১৬
মশিকুর বলেছেন:
সেটাই...
কথা গুলা আল্লামা শফি বলুক র যেই বলুক, ঠিক কিনা সেটাই বড়। যদিও উনি একটু তিক্ত ভাবে বলেছেন। তবে উনি যাই বলুক, ইসলামে যেভাবে বলা আছে তা মানতেতো কারও বাধা নাই??
‘তেতুল’ এবং ‘লালা’ র উদাহরণটা যদি, ‘আগ্রহী’ কিংবা ‘আকর্ষিত’ বোধ করা এর রূপক হয়, তাহলে আমার বলতে দ্বিধা নাই যে, ঢাকার রাস্তা-ঘাটে, রিকশার চিপায় তেতুলের হাইব্রিড ফলন হইছে।
পোস্টে++++++
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৬
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে আমি কিছু বলি নি। সামাজিক ভাবে এদেশের শিক্ষিত মানুষরাই এখনও নারী কে একজন মানুষ ভাবতে পারিনি। তাই শফি সাহেবরা এমন কথা বলেন।
১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
আমি মোঃ চয়ন বলেছেন: আল্লামা শফি একজন দেশবরেণ্য আলেম। তার এরকম নিন্মমানের, অরুচিকর, অশালীন ভাষায় কথা বলা ঠিক হয়নি।
তবে তিনি যা বলেছেন চরম সত্য বলেছেন।
পোস্টে ++++++++
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: শফি কে নিয়ে সবাই এতো বিরক্ত কেন? আমরা নিজেরা কি? এ লেখায় আমি সেটাই মুখ্য করতে চেয়েছি। আমরা নিজেরা কিন্তু তাঁর চেয়ে খুব বেশী সভ্য না।
১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
অচিন.... বলেছেন: post valo legeche
১৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
পথিক৮০৪ বলেছেন: আর আমি ভাই আপনাকে দিলাম স্যালুট।