![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শৈলীর সঙ্গে এভাবে দেখা হবে ভাবিনি। স্বামী সহ চাইনিজ খেতে এসেছে। কেবল দুজনই। সংসারে কোন অতিথি কি আসেনি? নাকি সঙ্গে আনেনি। আমি এসেছি একটা অফিসিয়াল মিটিং এ। সঙ্গে আরও কলিগ আছে। নামেই মিটিং, আসলে একরাশ উপদেশ, কিভাবে সেল বাড়াতে হবে। কিছু না শুনলেও শোনার ভান করতে হয়। আজ সেটাও পারছি না। বার বার চোখ চলে যাচ্ছে শৈলীর দিকে। ও কেমন আছে? সুখী হয়েছে?
শৈলীর সঙ্গে আমার ঠিক প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। বন্ধুত্ব বললেও কিছুটা মিথ্যে থেকে যাবে। ‘প্রেম হব হব’ টাইপ সম্পর্ক বলা যায়। আমি যে ইন্টেরেস্টেড তা ও জানতো। আমি অফার করলে হয়তো রাজীও হত। কিছুটা দ্বিধা, কিছুটা আলসেমী। আরেকটা কারণও থাকতে পারে। হয়তো মনে মনে অপেক্ষা করছিলাম যদি অন্য কাউকে এর চেয়েও ভালো লাগে? আরও সুন্দরী, আরও ভালো ফ্যামিলির কোন মেয়ে যদি পাই?
চাইনিজ রেস্টুরেন্টের আধো অন্ধকারে আমাকে দেখতে পাবে না ভেবেছিলাম। আরও নিশ্চিত ছিলাম কারণ আমি যেখানে বসেছি সেখানে ওর নজর পড়ার কথা না। সঙ্গে স্বামী আছে, ফলে দেখলেও হয়তো না দেখার ভান করবে। হয়তো তেমন কিছু হতোও না। মিটিং শেষ হবার পরে খাবার সার্ভ করার আগে একটু বেড়িয়েছিলাম বাইরে। সিগারেট ধরাতে। এমন সময় পেছন থেকে আওয়াজটা আসলো,
না চেনার ভান করছেন কেন?
শৈলীর এই ব্যাপারটা আমার সবচেয়ে পছন্দ হত। না বলতেই সব বুঝে যেত। আমি যে বেশ কয়েকবার আড় চোখে তাকিয়েছি তা ও লক্ষ্য করেছে। কিন্তু আমাকে দেখল কখন? সে ব্যাপারে পরে চিন্তা করা যাবে। এখন উত্তরে কিছু বলা দরকার।
তুমি আগের চেয়ে সুন্দর হয়ে গেছো তো, তাই চিনতে পারিনি।
পাঁচ বার তাকিয়েছেন এবং প্রত্যেকবারই আড় চোখে।
সঙ্গে গোয়েন্দা ও এনেছ নাকি?
এসব ব্যাপারের জন্য মেয়েদের গোয়েন্দা লাগে না।
তোমার বিয়ের খবর কিন্তু পাই নি।
ভয় নেই, দেয়া হবে।
অর্থাৎ ছেলেটা ওর হাসবেন্ড না। কে তবে? প্রেমিক? কলিগ? নাকি সেটেল কাউকে মালা পড়াবে?
প্রেমিক না।
এই মেয়ের চোখ ফাঁকি দেয়া খুবই কঠিন। কি ভাবছি স্পষ্ট বুঝে যায়। কোন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করাও সমস্যা, না করাও সমস্যা। অস্বীকার করতে গেলে আরেক প্যাচে ফেলবে। স্বীকার করে নেয়াই ভাল।
গ্রেট রিলিফ। আমার সুযোগ এখনও হাতছাড়া হয় নি বলছো।
চোখ কড়া করে তাকাল। বিস্ফোরণ হবে? না হেসে উড়িয়ে দেবে? খোঁচা একটা দিবে, সন্দেহ নাই।
এখনই হয়ে যাবে। ছেলেটাকে এখনই যেয়ে হ্যাঁ বলব।
২
মেয়েটা কে?
উত্তর জানাটা কি খুব জরুরী?
বলবি না, এই তো?
বাহ তোর আইকিউ তো বেশ ভালো।
আমার আরও একটা জিনিস খুব ভালো। জেনারেল নলেজ। যে ছেলের সঙ্গে মেয়েটা এসেছে তাঁর সম্পর্কে কিছু তথ্য জানি।
রফিকের দিকে তাকালাম। আমার কলিগ। কিছুদিন আগেই জয়েন করেছে। সমবয়সীই হবে। সমান পদেই আছে। অল্প সময়েই খুব ভালো সম্পর্ক হয়ে গেছে। বন্ধু হিসেবে খুব খারাপ না। তবে খুব কাছের বন্ধু এখনও বলা যায় না। অন্ততঃ শৈলীর ব্যাপারে ওর সঙ্গে কথা বলার ইচ্ছে নেই।
কেবল বিশ্বস্তার ব্যাপার না। ও বিশ্বস্ত কি না তাও জানি না। আসলে কখনও ব্যক্তিগত কিছু শেয়ার করি নি। ওর কথা বিশ্বাস করবো কি না ভাবছি। নাকি একটু টোকা দিয়ে বোঝার চেষ্টা করব, সত্যি বলছে কি না। সেই কাজেই মনোযোগ দিলাম। এই মুহূর্তে আমার প্রথম কাজ হচ্ছে খুঁজে বের করা, সত্যিই ও কিছু জানে কি না। নাকি আমার হাড়ির খবর জানবার জন্য চাল টা চাললো। এক্ষেত্রে খুব কাজের ফর্মুলা হচ্ছে, ওর কথায় মনোযোগ না দেয়া।
জানবার খুব ইচ্ছে নেই, এমন ভাব দেখিয়ে বললাম, তথ্যটা জানা থাকলো। প্রয়োজন হলে জানাবো।
প্রয়োজনটা তাড়াতাড়ি হলেই ভালো। হাতে খুব বেশী সময় নেই।
মানে?
মানে তোর প্রাক্তন, আই মিন যদি সত্যি কিছু থেকে থাকে, এর বিয়ে আগামী পনের তারিখে।
তোর জেনারেল নলেজে কিছু ঘাটতি আছে। আমার সুত্র বলছে, বিয়ের কথাবার্তা চলছে। মেয়েটা এখনও হ্যাঁ করেনি। এনিওয়ে, এখন আর হাঁটতে ভালো লাগছে না। আমি রিক্সা নেব। বাই।
তুই অকারনে রাগ করছিস। তোর হাড়ির খবর জানার কোন ইচ্ছেই আমার নেই। শুধু একটাই কথা বলব। যদি মেয়েটার ওয়েল উইশার হোস, তবে তথ্যটা খুব জরুরী।
নিজের ব্যবহারে একটু অবাক হলাম। তাইতো, শৈলী কেবল ‘বাই দ্যা ওয়ে ফ্রেন্ড’ এমন বলতে আপত্তি কি? এমন কিছু একটা বললেই তো পারতাম। এতোটা রেগে যাচ্ছি কেন? ওর বিয়ে হচ্ছে দেখে কি এই রাগ? আমি কি তবে ওর ব্যাপারে ইন্টেরেস্টেড? পরে চিন্তা করা যাবে। আপাতত সরি বলা দরকার।
ইউনিভার্সিটি তে একই সাবজেক্টে ছিলাম। আমার দুই বছরের জুনিয়র। ভালো ফ্রেন্ডশিপ ছিল, এই যা।
মনে হয় না ঘটনা এতো অল্প। তারপরও, এর বেশী জানতে চাই না। তবে দ্যা লেডি ইস ইন ডেঞ্জার।
মানে?
৩
আমার ফোন নম্বর পেলেন কোথায়?
ইচ্ছে থাকলে বাঘের দুধ ও পাওয়া যায়।
শৈলী হেসে ফেলল। হাসিটা এখনও আগের মতই মিষ্টি আছে। ওর ব্যাপারে নতুন করে আরেকবার ভেবে দেখবো নাকি? আর অনেক তো হল। অনেক তো অপেক্ষা করলাম। ভালো, সুন্দরী মেয়ের আশায়, অনেক জায়গায় ই তো কড়া নেড়েছি। লাভ তো হয় নি। দেখা যাবে বেশী লোভ করতে গেলে ‘এলে বেলে’ কিছু জুটবে।
আজকে যে কথাটা বলতে ওকে ডেকেছি, তা শুনে ওর রিয়াকশানটা যে কি হবে? ও কি ভাববে? কথাটা কি বিশ্বাস করবে? নাকি ভাববে, জেলাস হয়ে বিয়ে ভাঙ্গানোর চেস্টা করছি। যাই ভাবুক, কথাটা ওকে বলতেই হবে।
প্রবাদটা ‘টাকা থাকলে বাঘের দুধ পাওয়া যায়’।
কিছু খাবে?
ইন্টেরেস্টিং।
কেন?
ইউনিভারসিটিতে থাকতে তো কখনও আমাকে ‘ট্রিট’ দেন নি।
এখন ইন্টেরেস্ট দেখাতে যাওয়ার এই একটা সমস্যা। ভাববে কপালে ভালো কিছু জোটেনি তাই পুরোনোর কাছে ফিরে আসা। ভাবুক। তারপরও কথাটা বলব।
তারই প্রায়শ্চিত্ত করতে চাইছি।
বদ হজম হবে মনে হচ্ছে।
এখানকার খাবার ভালো, ভয় নেই।
খাবারের কথা বলছি না, আপনার এই অতিরিক্ত ভদ্র ব্যবহারের কথা বলছি।
অভদ্র ব্যবহার করতাম?
না। ভালো করে তাকিয়েও দেখতেন না। মুডে থাকতেন। আর আজকে ফোন করে ডেকে এনে... এনিথিং স্পেশাল?
কথাটা কিভাবে বলব, ঠিক করে আসিনি। আর কথাবার্তা যেমন ভাবে এগোচ্ছে, এই কথাটা বলার পরিবেশ তৈরি হচ্ছে না। কেমন যেন প্রেমের প্রস্তাব দেয়া টাইপ পরিবেশ হয়ে উঠছে।
একটু গম্ভীর ভাব নিয়ে বললাম, খুব সিরিয়াস একটা কথা বলতে চাই।
ভ্রু কুঁচকে তাকালো শৈলী। বোঝার চেষ্টা করছে, কি বলতে চাইছি। নিজের ওপরও রাগ লাগছে। এমনভাবে কথাটা বললাম, মনে করতে পারে হয়তো প্রেম নিবেদন জাতীয় কিছু করতে যাচ্ছি। ভুলটা ভাঙ্গানো দরকার।
একটু সিরিয়াসলি শুনবে আমার কথা?
চেষ্টা তো করছি। পারছি না।
দেখো, ব্যাপারটা তোমার কাছে ওকয়ার্ড লাগতে পারে। আই মিন তুমি আমাকে ভুল ও বুঝতে পারো, কথাটা তোমাকে না বললে গিলটি ফিল করবো।
ভয় পাইয়ে দিচ্ছেন তো। কোন সাসপেন্স ফিল্মের শেষ দৃশ্য দেখবো মনে হচ্ছে।
এই মেয়েকে নিয়ে এই এক সমস্যা। সব কিছুতেই রসিকতা। রাগ করে যে উঠে যাব, তাও পারছি না। কথাটা ওকে বলা খুবই জরুরী।
কখনও নিজের অজান্তেই একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস নিয়ে ফেলেছিলাম। ব্যাপারটা বোধহয় শৈলী লক্ষ্য করেছে। নিজে থেকেই বলল, বেশ, বলুন কি বলবেন। খুব মনোযোগ দিয়েই শুনবো।
সেদিন যে ছেলেটার সঙ্গে চাইনিজে গিয়েছিলে, ওর ব্যাপারে একটু কথা বলব।
যা ভয় পাচ্ছিলাম তাই হল। বলার ভঙ্গিতে বোধহয় গাম্ভীর্য ছিল না। দুষ্টুমি ভরা হাসি নিয়ে এখন শৈলী আমার দিকে তাকাচ্ছে। এখনই একটা টিপ্পনী কাটবে মনে হচ্ছে। কতটা তীক্ষ্ণ হবে তাই ভাবছি। এমন সময় আঘাত টা আসলো।
জেলাস?
আই আগ্রি। পুরো ব্যাপারটা যেভাবে ঘটছে তাতে তোমার এই সন্দেহ করা জাস্টিফাইড। বাট ঘটনাটা একটু শুনলে খুশী হতাম।
বেশ বলুন। মুখে তখনও হাসি লেগে আছে।
তোমার সেই হবু বর সম্পর্কে একটা তথ্য জানতে পেয়ে মনে হল কথাটা তোমার সঙ্গে শেয়ার করা উচিৎ।
কথাটা বোধহয় আমি জানি।
জানো?
ছেলেটার আমেরিকায় আগে একটা বিয়ে হয়েছিল। এই তো? সিটিজেন শীপের জন্য ওখানে অনেকেই করে। আমার আপত্তি নেই। বিয়ের কথা যখন শুরু হয় তখন থেকেই জানতাম। তারপরও গতকাল ও সব বলেছে।
তথ্য আরও একটা আছে।
এবার চিন্তিত মুখে ভ্রু কুঁচকে তাকালো। চোখটা খুব মায়াবী লাগছে। প্রেমে পরে যাব নাকি? ক্ষতি কি? ওর সঙ্গ ভালোই লাগছে। বুদ্ধিমতি, সুন্দরী। পরে এসব ভাবা যাবে। আসল কথাটা বলা দরকার। বললাম,
হ্যাঁ। তথ্যটা বোধহয় অথেনটিক। বোধহয় বলছি কারণ ক্রস চেক করা সম্ভব হয় নি। যে আমাকে কথাটা বলেছে, ভেরি ডিপেন্ডেবল। মিথ্যা বলার কথা না। অ্যাট লিস্ট আমার কাছে, এই ব্যাপারে।
আই আন্ডারস্ট্যান্ড। খুব গুরুতর কিছু?
দ্যা গাই হ্যাজ এইডস।
৪
শুনেছিস?
কি?
কিছুই শুনিস নি?
কোন ব্যাপারে?
তোর সেই প্রাক্তন, কি বলব, তুই তো খোলাসা করে বলছিস না মেয়েটা কে।
ও শৈলী। না, তেমন তো কিছু শুনি নি। কালকেই তো ফোনে কথা হল।
কিছু বলে নি?
কি বলবে?
ওর নামে রটে গেছে, এক এইডস রুগীর সঙ্গে বিয়ের কথাবার্তা হয়েছিল, একসঙ্গে ঘোরাঘুরি করেছে। আর যায় কোথায়, সব ছেলে পক্ষ পালাচ্ছে।
আর ইউ সিরিয়াস?
তোকে কিছু বলে নি?
নিজের প্রবলেম বলার মেয়ে ও না। তুই সিওর?
মোর দ্যান সিওর। বলেছিলাম না, মেয়েটা আমাদের পাড়ায় থাকে।
ও হ্যাঁ তা তো বলেছিলি।
মেয়েটা কোনদিন না সুইসাইড করে। কোথায় যাচ্ছিস?
৫
এসব কথা কি বলে বেড়ানোর মত কথা?
তাই বলে আমাকেও বলবে না?
ম্লান হাসল শৈলী। সরি।
শোন, আমি এখন খুব সিরিয়াস একটা কথা বলব।
দয়া করে প্রপোজ করবেন না।
কেন?
মনে হবে দয়া করে করছেন কাজটা।
ব্যাপারটা আমি নিজে ভাবি নি তা না। পুরো রাস্তা এই কথাটাই ভেবেছি। ওকে উদ্ধার করার জন্যই কি কথাটা বলতে এসেছি? মনে হয় নি। শৈলীর সঙ্গে নতুনভাবে পরিচিত হওয়ার পরে ওর সঙ্গ খারাপ লাগছে না। কখনও ও ফোন করছে, কখনও আমি। কয়েকদিন ঘুরতেও বেরিয়েছি। প্রথমে কিছুদিন সঙ্গ দিয়েছিলাম বিয়ে ভেঙ্গে যাওয়ার কষ্ট ভুলাতে। নাকি নিজেকে এই ব্যাখ্যা দিয়ে বুঝিয়েছি ব্যাপারটা সিরিয়াস না। আজকে বুঝলাম, ব্যাপারটা সিরিয়াস। বললাম,
ব্যাপারটা নিয়ে আমিও ভেবেছি। আই ডোন্ট থিঙ্ক ইট ইস মারসি।
সত্যি প্রপোজ করবে নাকি?
সেজন্যেই এসেছি।
এবার শৈলীর মুখে হাসি ফুটে উঠলো। সেই দুষ্টুমি ভরা চাহনি। ভেবে দেখি।
কি ভাববা?
পাত্র হিসেবে আপনি কেমন?
কতক্ষণ লাগবে?
আপনি পাঁচ বছর লাগিয়েছেন ভাবতে। আর আমাকে পাঁচ মিনিট সময় দেবেন না?
ওকে দেন। ইউর টাইম স্টার্টস নাও।
৬
হ্যালো, ‘এখানে প্রেম করানো হয়’?
জ্বী ‘এখানে প্রেম করানো হয়’ থেকে বলছি।
আমি আপনাদের ক্ল্যায়েন্ট নম্বর তেরাশি। বাকী পেমেন্ট টা আজকে আপনাদের অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দিয়েছি।
তাড়াহুড়ার কিছু ছিল না। বিয়ের পরেও দিতে পারেন।
তা পারতাম। তবে আর মনে হয় ঝামেলা হবে না।
অ্যাজ ইউ উইস।
আচ্ছা, রফিক সাহেব কি আপনার লোক?
এতো ট্রেড সিক্রেট। বলা যাবে না।
বেশ। তবে আপনার প্ল্যান কিন্তু টেরিফিক। আই মাস্ট সে।
সো নাইস অফ ইউ। সম্ভব হলে আমাদের একটু পাবলিসিটি করে দিয়েন।
জী, তা করব। ভয় লাগছে পুরো ব্যাপারটা কেউ জানতে পারবে না তো?
সে ব্যাপারে নিশ্চিন্ত থাকেন। এখন পর্যন্ত আমাদের কোন ক্ল্যায়েন্টের কথা কেউ কখনও জানতে পারে নি।
আমাদের বিয়েতে আসবেন তো?
না, সেটা সম্ভব না।
কেন? আপনি সব কিছু করলেন আর আপনি না আসলে হয়? আর আপনাকে দেখতেও খুব ইচ্ছে করছে।
আমি আপনার বিয়েতে আসলে আপনার বিয়ে ভেঙ্গে যাবে।
তা কেন? কেউ জানবেই না আপনি কি। আসুন না প্লিজ। আপনাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে। শুধু একবার দেখতে চাই।
সে তো দেখেইছেন।
কোথায়?
কেন? সেদিন চাইনিজে।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
মদন বলেছেন: মজা লাগলো...
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
কাজী হান্নান বলেছেন: লেখাটা ভাল, সাহিত্যমানে উতরে যায়, ধন্যবাদ
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যাহ বাবা
সেইরাম মুচরামুচরি
+++++++++
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
অযাচিত বলেছেন: ভাল লেগেছে!
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ লাগল।
আপনাকে অনুসরণে নিলাম।
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৭
অ্যামাটার বলেছেন: চমৎকার লেখার হাত।
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার গল্প।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৩
ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শায়মা বলেছেন: সুন্দর!