নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সব লেখা

ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী

চিকিৎসক এবং লেখক

ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি গল্প--- ফুলশয্যা

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

সাল ৩০১৩

আজকে আমার ‘বিয়ে’। ‘বিয়ে’ বলাটা বোধহয় ঠিক হচ্ছে না কারণ বিয়েটা হয়ে গেছে। কিছুক্ষণ আগে রেজিস্ট্রি হয়ে গেছে। আজকাল অনেকের ই এরকম বিয়ে হচ্ছে। ঠিক অ্যাফেয়ার বলা যায় না। অ্যাফেয়ারে যেমন হাত ধরাধরি করে পার্কে বাগানে ঘোরাঘুরি হয়, ফাস্ট ফুডের দোকানে বসে এক কাপ কফি নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প চলে, এমন কিছুই আমাদের ভেতর হয় নি। আবার সেটল ম্যারেজ বললেও একটু মিথ্যে থেকে যায়। ব্যাপারটা খুব গোলমেলে লাগছে?

আমাদের প্রথম দেখা ইন্টারনেটে। ঠিক কোথায় মনে নেই। ফেসবুক নাকি কোন ব্লগে ভুলে গেছি। কোথায় কমেন্ট করা নিয়ে প্রথমে ঝগড়া। পরে আরো বেশী তর্ক বিতর্ক। একসময় দুজনেই আবিস্কার করলাম আমাদের অনেক বিষয়ে মিল। দুজনই দেশ, রাজনীতি, বৈশ্বিক পরিবর্তন এমন অনেক বিষয়ে একই রকম মতামত রাখি। ধীরে ধীরে কখন যেন বন্ধুত্ব পূর্ণ কথা বার্তা শুরু হয়ে গেল।

এরপরে ওয়েব ক্যাম এ একজন আরেকজন কে দেখলাম। সে অবশ্য অনেক পরে। তাঁর আগেই ও আগেই জেনেছিল আমি বাঙ্গালী, বাংলাদেশে থাকি। ও থাকতো আমেরিকায়। আমার সম্পর্কে ওকে প্রায় সব কিছুই জানিয়েছিলাম। মধ্যম সারির একজন ছাত্র, চাকরীও করি একটা মোটামুটি গোছের আই টি ফার্মে। উজ্জ্বল কোন ভবিষ্যৎ নেই। সবকিছু জানবার পরেও আমাদের সম্পর্ক গভীর করতে ওর আপত্তি ছিল না।

প্রথম দিকে আমাদের কথাবার্তা হত ইংরেজীতে। হঠাৎ একদিন ও বাংলায় চ্যাটিং শুরু করল। দারুণ অবাক হয়েছিলাম। কিন্তু খুব ভালো লেগেছিল। আমার জন্য ও অত কষ্ট করে বাংলা শিখল। সেদিন ভেবে রেখেছিলাম, আমার সর্বস্ব দিয়ে ওকে ভালবাসবো। খুব অবাক লাগত একটা ব্যাপার, বাংলা লেখায় কোন ভুল হত না। অনেক বানান তো আমিই ঠিকঠাক জানি না। ‘নূপুর’ শব্দে হ্রস্ব উ আগে না দীর্ঘ উ আগে, দুবার লিখলে নিশ্চিত দুরকম লিখব। ওর কখনও ভুল হত না। বোধহয় কোন স্পেল চেকার ইউজ করে।

যেহেতু সম্পর্কটা বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল আর ও একজন মেয়ে দুটো ব্যাপার মাথায় রেখে কখনও ওর ছবি দেখতে চাই নি। যদিও আমেরিকায় থাকে তারপরও ফেসবুকে একটা কার্টুনের ছবি দিয়ে রেখেছিল। আমি এ নিয়ে মাথা ঘামাইনি। আসলে তখন পর্যন্ত ভাবি নি সম্পর্কটা সিরিয়াস কোন টার্ন নেবে। কথাবার্তা নিজেদের প্রিয় বিষয় নিয়েই হত। বলতে লজ্জা নেই, খুব ভাল লাগত। কিভাবে সময় কেটে যেত বুঝতেই পারতাম না।

এরপর আসলো সেই এক্সাইটিং মুহূর্ত। একদিন সাহস করে বললাম, তোমাকে দেখতে চাই। একটু ভুমিকা করেছিলাম তাঁর আগে। তুমি দেখতে কেমন তা আমাদের সম্পর্কের জন্য জরুরী না। নিছক কিউরিসিটি। তুমি দেখতে যেমনই হও আমাদের সম্পর্ক আগের মতই থাকবে। আমাকে অবশ্য ও আগেই দেখেছে। ফেসবুকে আমি প্রায়ই আমার ছবি আপলোড করতাম।

শুধু আমাকে না, আমার বাড়ী, অফিস আমার অনেক কলিগের ছবিও ও দেখেছে। আরও একটা সত্যি কথা বলি। ওর ছবি দেখতে চাওয়ার পেছনে আরেকটা উদ্দেশ্য ছিল। ও আসলেই মেয়ে না মেয়ে সেজে একজন ছেলে কথা বলছে। এরকম তো হরহামেশাই হচ্ছে। তাই একটু কনফার্ম হওয়ার ইচ্ছা অবচেতন মনে ছিল। ব্যাপারটা বুঝলাম যেদিন ওকে প্রথম দেখলাম। ওয়েব ক্যামে, লাইভ। সে ঘটনা অবশ্য অনেক পরে ঘটেছিল।

প্রথমে ঘটেছিল ছবি দেখা পর্ব। ওকে দেখতে চেয়ে ম্যাসেজটা দিয়েছিলাম অফলাইনে। বোধহয় সাহসের অভাবে। যদি জিজ্ঞেস করে বসে, আমাকে বিশ্বাস নেই? কিংবা আমার চেহারা বিচ্ছিরি হলে কি সম্পর্ক শেষ? কিংবা সম্পর্ক তো আমাদের চেহারার জন্য হয় নি হয়েছে চিন্তার ধরনের কারণে, মানসিকতার মিলের জন্য। ম্যাসেজটা করে দিন দুই ফেসবুক, মেইল কিছুই খুলি নি। ভয়ে, যদি না সুচক কোন উত্তর অপেক্ষা করে থাকে?

দুইদিন পরে খুললাম। অনেকগুলো অফলাইন ম্যাসেজ ওয়েট করে আছে। এক এক করে দেখছি। প্রিসিলা দেখে বুক টা ধক করে উঠল। বলিনি বোধহয়? ওর নাম প্রিসিলা। প্রিসিলাকে দেখে বুক টা ধক করে উঠলো কেন? উত্তরটা বেশ মজার। ভাবতেও পারবেন না। আচ্ছা বলেই দিই। ওর চেহারা একদম বাঙ্গালী। বাবা মার কেউ বাঙ্গালী কি না জিজ্ঞেস করেছিলাম, ও বলতে পারে নি। মানে উত্তর দিয়েছিল, জানে না। আমি আর জানতে চাই নি। ভেবেছিলাম, যদি মনে করে আমার সঙ্গে শেয়ার করবে, তবে নিজেই বলবে। কিন্তু কখনও বলে নি, আমিও জানতে চাই নি।

বাঙ্গালী মন তো, খচ খচ করত। সত্যি ছবি দিয়েছে তো? নাকি কোথাও থেকে জোগাড় করে একটা মেয়ের ছবি দিয়ে দিয়েছে। এমন সন্দেহের কথা তো আর সরাসরি বলা যায় না। তাই বিভিন্ন ছল ছুতোয় ভিডিও চ্যাট করতে চাইতাম। অন্ততঃ ওয়েব ক্যামে একবার দেখা। একদিন রাজী হল। আমার বার্থ ডের দিন। বলল, ইটস ইওর বার্থ ডে গিফট।

এরপর থেকে আমরা রেগুলার ভিডিও চ্যাট করতাম। সময় যেহেতু বার ঘন্টার ব্যবধান, বেশী কথা বলতে গেলে যে কোন একজনের ঘুম নষ্ট। আমাদের সময় তাই ছিল আমার অফিস থেকে ফেরত আসবার পরে। ওদের তখন ভোর ছয়টা। অফিস যাওয়ার আগে পর্যন্ত চলত কথা। অফিস ফাঁকি দিয়ে কথা বলা যায় কি না এমন প্রশ্ন করতাম না। ব্যক্তিগত ব্যাপারে প্রশ্ন পারত পক্ষে এরিয়ে যেতাম। নিজের সম্পর্কে অবশ্য সবই জানিয়েছিলাম। বাবা মা ভাই বোন। কে কোথায় থাকে কি করে।

কথাবার্তায় একসময় মনে হতে লাগলো, প্রেম নিবেদন করা যায়। অনেক বেশী কনফিডেন্স এসে গেছে। ঝামেলা হল না। উত্তর এলো, আই লাভ ইউ টু। আমার তখন শূন্যে ভাসার অবস্থা। সারাক্ষণ মনে খুশির জোয়ার। অপেক্ষায় থাকতাম কখন ছয়টা বাজবে। এরপরের সময় উড়ে যেত। একসময় বুঝলাম, আর পারছি না। ওকে ছাড়া থাকতে পারব না। জানতে চাইলাম, আমাকে বিয়ে করতে আপত্তি আছে কি না।

রাজী হবে জানতাম। তারপরও বুকটা একটু ঢিপ ঢিপ করছিল। দুই দেশ, দুই সংস্কৃতি, মানিয়ে নেয়া। একটু চিন্তায় ও ছিলাম যদি বলে বসে আমাকে ওখানে যেয়ে থাকতে হবে? একদম মন চাইছে না ওখানে যেতে। বিয়েতে রাজী হওয়ার পরেই বললাম, আমরা বিয়ের পরে এখানেই থাকবো, বাংলাদেশে। আমাকে অবাক করে দিয়ে একবাক্যে রাজী হল। কোন প্রশ্ন নেই, কোন জানতে চাওয়া নেই। ভালবাসা যেন একদিনে দ্বিগুন বেড়ে গেল।

সব ঠিকঠাক করে ফেললাম। বাসায় সবাইকে রাজী করা এমন কোন সমস্যা ছিল না। মেয়ে যেহেতু এখানে এসে থাকবে, ছেলে চলে যাচ্ছে না, এতেই খুশী। তাঁর ওপর মেয়ে বাংলা শিখেছে, বাংলায় কথা বলতে পারবে, মায়ের এতেই আনন্দ। টিকিট কেটে একদিন চলে আসতে বললাম। ওর বাবা মা নেই বলার পরে আর কিছু জানতে চাই নি। হয়তো কোন ট্র্যাজেডি হবে। ওখানকার যা সমাজব্যবস্থা, দেখা যাবে হয়তো ওকে জন্মাবার পরে কোন রাস্তার মোড়ে ফেলে দিয়ে চলে গেছে।

একাই চলে এল। আজকেই এসেছে। কিভাবে বিয়ে হবে, কোথায় হবে আমরাই ঠিক করে রেখেছিলাম। খুব বেশী লোক দাওয়াত দিই নি। যেহেতু কেবল মেয়ে এসেছে। কখন কি নিয়ে প্রশ্ন করে ঠিক নেই। খুব কাছের কয়েকজনকে নিয়ে, রেজিস্ট্রি ম্যারেজ করলাম। সবাই খাওয়া দাওয়া সারল। প্রিসিলা কিছু খেল না। খাবে না বলাতে কেউ ই আর জোড় করে নি।

আমার বোন বাঙ্গালী কিছু নিয়ম বোধহয় শিখিয়েছে। বিছানায় চুপচাপ ঘোমটা দিয়ে বসে আছে। হয়তো শিখিয়ে দিয়েছে, আমি এসে ঘোমটা উঠাব। তাঁর আগে পর্যন্ত চুপচাপ বসে থাকতে হবে। মায়া লাগলো। বেচারী আমাকে ভালবেসে কত কষ্ট করছে। নতুন একটা সংস্কৃতি, নতুন রীতি নীতি। নতুন পরিবার, নতুন পরিবেশ। মনে হচ্ছিল নববধূর দিকে অপলকে তাকিয়ে থাকি।

ঘরে একটা ছোট টেবিলে কিছু ফলমূল রাখা আছে। মা পাঠিয়ে দিয়েছেন। প্রিসিলা কিছু খায় নি। ভাবলাম ও তো কিছু খায় নি, আগে খাইয়ে নি। তারপর গল্প করা যাবে। বিছানায় যেয়ে ওর পাশে বসলাম। ঘোমটা উঠিয়ে দেখলাম। অপূর্ব লাগছে ওকে। কে বলবে ও বাঙ্গালী না। থাক পরে প্রাণ ভরে দেখবো। এখন ওকে আগে কিছু খাইয়ে নি। বললাম, কিছু খেয়ে নাও।

আমি তো কিছু খাই না।

মানে? তুমি কি না খেয়ে থাকো?

আমার তো লাগে না।

কি লাগে না।

খাবার।

না খেলে তো উইক হয়ে যাবে। কি ধরনের খাবার খাও বুঝতে না পেরে মা ফলমূল পাঠিয়ে দিয়েছে।

তুমি বুঝতে পারছ না, আমাদের তো কোন খাবার খেতে হয় না।

আমাদের মানে?

আমাদের মানে গাছ দের।

তুমি গাছ? আমি তো কিছুই বুঝছি না।

শোন তাহলে। এমনিতেই যুদ্ধ বিগ্রহে মানুষ মরছে তাঁর ওপর আবার আমেরিকায় জন্মহার কম। কেউই ই বাচ্চা নেয়ার আর সেসব মানুষ করার ঝামেলা নিতে চায় না। অন্য দেশ থেকে যে আনবে, তাতেও তাঁদের সমস্যা। রেসিজম। সাদা চামড়া চাই। আর সব সাদাদের দেশেই একই অবস্থা। অফিস আদালতে তাই ম্যান পাওয়ারের সর্টেজ দেখা দিল। তখন একটা প্রোজেক্ট নেয় সরকার, হিউমেন ডামী তৈরির। বিভিন্ন অফিসের রেকর্ড কিপিং টাইপের কাজগুলোর জন্য প্রথমে এসব ডামীর ব্যবহার শুরু হল। এরপর চেষ্টা হল ইন্টেলেকচুয়াল কাজে ব্যবহারের। সেখানে ফেইল করল। ব্রেন এর বিকল্প বের করতে পারলো না। তখন আবার নজর দিন ন্যাচার এর দিকে।

খুব সন্তর্পণে একটা ঢোক গিললাম।

এবার এক্সপেরিমেন্ট শুরু হল প্ল্যান্ট নিয়ে। অ্যানিম্যাল সেল থেকে যেসব ব্যাপারে প্ল্যান্ট রা আলাদা, সেসব ব্যাপারগুলোকে একে একে সরিয়ে ফেলা হল। যখন প্রায় হিউম্যানের কাছাকাছি পৌঁছে গেল তখন প্ল্যান্ট এর সেল থেকে প্ল্যান্ট জিন সরিয়ে সেখানে মানুষের জিন ঢুকানো হল। বেশ কিছু সমস্যা প্রথম দিকে হয়েছিল। পরে ধীরে ধীরে সবই ওভারকাম হয়ে যায়। এরপর প্রচুর প্ল্যান্ট ম্যান আর প্ল্যান্ট ওম্যান তৈরি করা হতে থাকে। আমাদের যেহেতু টেক কেয়ার করতে হয় না। ফলে আমরা নিজেরাই বড় হতে লাগলাম। এরপরে একসময় আমরা চাকরীতে ঢুকলাম। যেসব জায়গায় দারুণ ম্যানপাওয়ার ক্রাইসিস, সেখানে আমাদের ঢুকিয়ে দেয়া হত।

আমার মাথা তখন ভোঁ ভোঁ করে ঘুরছে।

ব্যাপারটা খুব সিক্রেট, একদম হাই অফিশিয়াল ছাড়া কেউ ই জানে না। আমাদের, মানে প্ল্যান্ট ওম্যানদের কাজ ছিল ফেসবুকিং। বন্ধু তৈরি করা, গল্প গুজব করা। আমাদের এনকারেজ করা হত প্রেম করার জন্য। এরপরে বিয়ে। প্রেফারেবলি সাদা চামড়া। ওদের সঙ্গে বিয়ে হলে ওদের পপুলেশান বাড়বে। আমাদের তো আর বেবি নিতে আপত্তি নেই। আর আমাদের গর্ভের সন্তানদের হিউম্যানদের মত কোলে পিঠে করে মানুষ করতে হয় না। সূর্যের আলো আর বৃষ্টি পেলেই ওরা বড় হয়ে যায়। আমরা নিজেরাও তো এভাবেই বড় হয়েছি।

ভাষা শেখো কি করে?

বাকী সব মানুষের মতই শিখি। ইংরেজি শিখতে তো সমস্যা নেই। অন্য ভাষা শিখতে চাইলে তাঁর জন্য পুরো ভাষা শেখার সিডি আছে। যেহেতু মানুষের মত আমাদের ক্লান্তি নেই তাই সিডি চালিয়ে দিলে সারাক্ষণ শুনি। এক সপ্তাহের মধ্যেই বাংলা ভাষা শিখে গিয়েছিলাম। এরপরে সব বাঙ্গালী কালচার শিখলাম। শাড়ী পড়া, রান্না বান্না, আদব কায়দা। আমি সব পারি। চাইলে পরীক্ষা নিতে পার।

বলে কি এই মেয়ে!

তুমি একদম ঘাবড়িয়ো না। আমি যে মানুষ না, একদম বুঝতে পারবে না। বাঙ্গালী ছেলেরা যেমনটা চায়, ফর্সা, সুন্দরী, এডুকেটেড, ভালো রান্না করা, ঘর বাড়ী একদম টিপটপ করে রাখা, সব ক্রাইটেরিয়ার সিডি আমার একদম লাইন বাই লাইন মুখস্থ। তোমার ফ্যামিলি, বন্ধুবান্ধব সবার সঙ্গে খুব সুন্দর মিশে যেতে পারবো। ইউ ওয়ন্ট বি ডিসআপয়েন্টেড।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৭

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: প্রথমে মজাই পাচ্ছিলাম,কিন্তু শেষে এসে হাসি আটকে রাখতে পারলাম না! :D

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :D :D :D :D

লাস্টে এসে মজাই লাগলো ।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ইন্টারেস্টিং গল্প।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৩

আউলা বলেছেন: মজা পেলাম লাস্ট প‌্যরাটা পড়ে :D :D :D

৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

সবুজ প্রিথিবী বলেছেন: কমেন্ট না করে পারলাম না। সত্যিই অনেক মজা পেয়েছি।

৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: একটি সার্থক ছোট গল্পের সমস্ত বৈশিষ্ট্যই আপনার গল্পটির মধ্যে আছে। গল্পের অন্তিম মুহুর্তে একটি চমক দিয়ে শেষ করা হলে গল্পটির আবেদন অনেকখানি বেড়ে যায়। আলোচ্য গল্পটির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। গল্পটি সকল বিবেচনাতেই চমৎকার। তবে ৩০১৩ সাল হিসেবে ফেসবুকের ব্যবহারকে বেশ আদ্যিকালেরই বলা যায়। যদিও এটি গল্পের গতিশীলতার মধ্যে কোন ছন্দপতন ঘটায়নি।

৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

পথহারা সৈকত বলেছেন: ইউ ওয়ন্ট বি ডিসআপয়েন্টেড। :D :D

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হা হা হা , মজা লাগল।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: Ha ha ha khub e hashai passe pore....prothome pore bujtei pari nai emn type ending hote pare......u wont be..... =p~ =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.