নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সব লেখা

ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী

চিকিৎসক এবং লেখক

ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘সমালোচনা করলেই আপনি অন্য পক্ষের দালাল’

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

গত কিছুদিন, টক শো কিংবা লেখালেখির মূল বিষয় ছিল ‘নির্বাচন’। বলাই বাহুল্য এই সব আলোচনায় দুটি পক্ষ ছিল। মজার ব্যাপার হচ্ছে ‘পক্ষ’র ব্যাপারটা নির্ধারিত হচ্ছিল সমালোচনার ভাষার ওপর ভিত্তি করে। সরকারী পদক্ষেপের সমালোচক আর অন্য দল বিরোধী দলের। ফলে যারা এসব আলোচনায়, বিশেষ করে যারা রাজনীতি কিংবা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ত্বদের কার্যকলাপ নিয়ে আলোচনায় যোগ দিচ্ছেণ, তাঁদের নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠছে একটি উপাধি। ‘দালাল’। সাধারনতঃ দর্শক, শ্রোতা কিংবা পাঠকরাই এই উপাধি দিয়ে থাকেন। অনেক সময় ‘অ-দর্শক’ কিংবা ‘অ-পাঠক’ রাও দিয়ে থাকেন। কাজটা সাধারনতঃ করে থাকেন, অন্যের কাছে শুনে কিংবা বাজারে প্রচলিত গুজবের কারণে। কখনও ফেসবুকের ফ্রেন্ড লিস্টে কারা আছেন তার ওপর ভিত্তি করে। কখনোবা আবার কোন পেজ এ ‘লাইক’ দেয়া আছে তার ওপর ভিত্তি করে। ব্লগে লেখে কিনা, কিংবা লিখলে কোন ব্লগে। সেই ব্লগ কোন পন্থীদের ব্লগ নামে পরিচিত। কখনও বা আপনার বক্তব্যের কোন একটি অংশ কে উল্লেখ করে আপনার মানসিকতার প্রমাণ দেয়া হয়। অর্থাৎ যাচাই করার হাজারো উপায়। প্রত্যেক বক্তা এবং লেখককেই নিয়মিত যাচাই করা হচ্ছে। এবং লেবেল লেগে যাচ্ছে।

পুরনো প্রায় সব ‘কথাজীবি’ দেরকেই ইতিমধ্যে লেবেল লাগানো হয়ে গেছে। আর বক্তব্যদাতা নতুন হলে কিংবা হালে এই লাইনে এসে থাকলে, দর্শক, শ্রোতা কিংবা পাঠকরা সাধারনতঃ বক্তব্য বা লেখাটি পড়ে এই উপাধি দান করেন। আর ‘বিদগ্ধ (?)’ শ্রোতা বা পাঠক প্রথম কয়েক পঙক্তি শুনে বা পড়েই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। তবে দুই ক্ষেত্রেই ‘উপাধি’ প্রদানে পাঠক খুব বেশি দেরি করেন না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দুটি কারণে উপাধিটি জোটে। কারো সমালোচনা করার জন্য বা কারো প্রশংসা করার জন্য। ‘উপাধি’ গুলো ও বেশ গৎবাঁধা। ‘আওয়ামী দালাল’ কিংবা ‘বিএনপি কিংবা জামাতি দালাল’। কেউ যদি দুই দলকেই গালমন্দ করেন, তবে ‘বামপন্থী’ কিংবা ‘চীনা বাম’। কখনও কারো মনে একবারও জাগে না, কেউ নিজ দলের আত্মসমালোচনা করছেন। কখনও কেউ ভাবেন না, কেউ একটি দলকে ভালোবেসে, সে দলের ভালোর জন্য এসব সমালোচনা করছে। কিংবা বলা যায়, আত্মসমালোচনা কাজটাই অসম্ভব বা অবাস্তব একটি ঘটনা।

দর্শক, শ্রোতা কিংবা পাঠককে খুব দোষ দেয়া যায় না। কোন কোন ‘টক শো বক্তা’ কিংবা ‘কলামিস্ট’ এর পুরনো রেকর্ড ঘাঁটলে একটা ব্যাপার পরিস্কার হয়ে যায়। আর তা হচ্ছে, সমালোচনা সাধারনতঃ তাঁরা একটি বিশেষ দলেরই করেন। একই কাজ নির্দিষ্ট একটি দল করলে, তা বেশ প্রসংশার যোগ্য আর অন্য দল করলে চুপ থাকেন। কিংবা কোন নিন্দনীয় কাজ একটি দল করলে চুপ করে থাকেন কিংবা তা অন্যায় মনে করেন না, কিন্তু অন্য দল করলে নিন্দার ঝড় তোলেন। ফলে তাঁদের সমালোচনার কারণ নিয়ে প্রশ্ন জাগে। তাঁরা কি খুব সৎ? কেবল বিবেকের তাড়নায় একাজ করছেন? সরকার কিংবা বিরোধী দলের নোংরা চেহারা সবার সামনে তুলে ধরতে এই ‘কলম’ কিংবা ‘বাক’যুদ্ধ? আত্মসমালোচনার মাধ্যমে একটি দলের উন্নতির চেষ্টা করছেন? হয়তো। আবার ‘হয়তো না’। কখনও এসবের পেছনে উদ্দেশ্য থাকে। থাকে উচ্চাভিলাষ। কখনও আবার এমন সব বক্তব্য বা লেখার বিনিময়ে কিছু উপঢৌকন জুটে। তাই দেখা যায় প্রায়শই প্রশংসা, চাটুকারিতায় পরিণত হয়। আর সমালোচনা, কুৎসায়। এবং তা হয় একমুখী।

তারপরও টক শো কিংবা লেখালেখি চলে। গালাগাল চলে। উপাধি প্রদান চলে। আওয়ামী দুর্নীতি কিংবা অপকর্মের সমালোচনা করলে আপনাকে হতে হবে, ‘বিএনপির দালাল’ আরও একটু বেশি সমালোচনা করলে হয়ে যাবেন ‘জামায়াত কিংবা রাজাকার’ তার চেয়েও একটু বেশি করলে, ‘যুদ্ধাপরাধী দের বিচার নস্যাৎ করতে চায়’। এবং তা ঘটবে পুরো লেখাতে বিএনপি কিংবা জামাতের জন্য একটিও প্রশংসা বাক্য না বলা সত্ত্বেও। উল্টোটাও ঘটে। বিরোধী দলের অবরোধ, হরতাল কিংবা ধ্বংসাত্মক রাজনীতির সমালোচনা করলে, ‘আওয়ামী দালাল’ বিরোধী দলের সাংগঠনিক দুর্বলতা নিয়ে কথা বললে, ‘বাকশাল ফেরত আনতে চাচ্ছে’। সঙ্গে থাকবে হুমকি, ‘ক্ষমতায় আসি, তারপর দেখাবো’। এখানেও একই সমস্যা, ‘আওয়ামী প্রশংসা’ না করা সত্তেও উপাধি পেয়ে যাবেন। সবচেয়ে মজার ব্যাপার, এদেরকে দুটি দলই বেশ বিদ্বেষের চোখে দেখে।

এখানেই শেষ না। কারণও জানিয়ে দেয়া হয়। ‘বিক্রি হয়েছে’। দর দাম সম্পর্কেও আন্দাজ দেয়া হয়। ‘কোন পদ’, ‘প্রমোশান’ কিংবা ‘বিদেশ ভ্রমণ’ অথবা ‘কোন টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স’। ঘটনা গুলো কি একেবারেই ঘটে না? ঘটে। এবং প্রায়শই ঘটে। আর তাই দর্শক কিংবা পাঠককে কোন দোষ দিতে আমি নারাজ। তবে তা কি সার্বজনীন? কোন কিছুর বিনিময়ে ছাড়া কি কেউই লেখেন না? হয়তো অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এমন হয়। এক সরকারের আমলে নিগৃহীত হলে সেই ‘বুদ্ধিমান ব্যক্তি(?)’ চেস্টায় থাকেন অন্য আমলে তা পুশিয়ে নিতে। ফলে এসব ‘কথাজীবি’ দের সম্পর্কে দর্শক এবং পাঠকদের মতামতের সারাংশ দাঁড়াচ্ছে, যারা টক শো কিংবা লেখালেখি করেন, তাঁদের দুটি পরিচয়, হয় আওয়ামী নয়তো জাতীয়তাবাদী। আর কোন পরিচয়ের সুযোগ নেই।

উপাধি দেয়ার ক্ষেত্রে এর বাইরে সাধারনতঃ কেউ যেতে চান না। যদি যানই, তবে বড়জোর ‘বামপন্থী’। অর্থাৎ আওয়ামী সমালোচনা করছে কিন্তু বিএনপি এবং জামাতকেও গালি দিচ্ছে। আর কাউকে বিএনপিপন্থী বলবেন না জামাতপন্থী বলবেন তা নির্ভর করছে, তাঁকে কতটা অপছন্দ করেন। আর যুদ্ধাপরাধী বিচার প্রশ্নে ‘মান সম্পন্ন’ জাতীয় কথা বলছে? না ‘ষড়যন্ত্র’ বলছে। এইটুকুই নড়াচড়ার জায়গা। এর বাইরে পরিচয়ের আর কোন সুযোগ নেই। নিজে স্বীকার করে নিলে ভালো। না করলে আপনাকে বড় জোর দুইদিন সময় দেয়া হবে। এরপরে দর্শক কিংবা পাঠক নিজ দ্বায়িত্বে আপনার গায়ে ‘লেবেল’ লাগিয়ে দিবে। প্রায় শতভাগ সম্ভাবনা ‘লেবেল’ টা দেয়া হবে সমালচনার কারণে। যার সমালোচনা বেশি করবেন, আপনি অন্য দলের ‘দালাল’। মোদ্দা কথা, সমালোচনা কিংবা প্রশংসা যা ই করেন না কেন, আপনাকে সেই সঙ্গে এ ও প্রমাণ করতে হবে, কোন মহলের উদ্দেশ্য সাধনের জন্য এসব করছেন না।

সমস্যাটা কি শুধু ‘কথাজীবি’ দের? বোধহয় না। সমস্যাটা সর্বত্র। নাপিতের দোকানে সিরিয়ালে বসে কিংবা জ্যামে আটকানো পাব্লিক বাসে বসে পাশের যাত্রীকে উদ্দেশ্য করে যদি একবার বলেন, দেখেছেন, দেশের কি অবস্থা। আপনার গায়ে ‘লেবেল’ লেগে যাবে। বর্তমান সরকারকে গালি দিয়েছেন তো বিরোধী দলের দালাল। আর বিরোধী দলকে গালি দিলে সরকারের চামচা। অফিসে রাজনৈতিক আলাপে বিধিনিষেধ না থাকলে, এ নিয়ে দেশোদ্ধার কম বেশি সবাই করেন। এবং সেখানেও তিনি নিজের অজান্তেই ‘দালাল’ উপাধি অর্জন করছেন। এর ফর্মুলার নবতম সংযোজন হচ্ছে ‘ফেসবুক’। প্রচুর গ্রুপ, প্রচুর পেজ, প্রচুর স্ট্যাটাস। আপনি কার ফ্রেন্ড কিংবা কোন পেজ এ লাইক দিচ্ছেন, আপনার প্রোফাইলে গিয়ে সব খোঁজ নেয়া হচ্ছে। এবং অবশেষে পাচ্ছেন উপাধি।

সমস্যাটা কি শুধু পাঠক কিংবা দর্শক-শ্রোতা কুলে? রাজনৈতিক দলগুলোতে? সেই একই অবস্থা। মৌখিক ভাবে ‘গনতন্ত্রে বিশ্বাসী’ বললেও কোন দলই সত্যিকার অর্থে তা না। কোন দলেই নিয়মিত কাউন্সিল হয় না। কোন নির্বাচন হয় না। নেতৃত্বে কে আসবে তা ঠিক করেন, ‘ম্যাডাম’ কিংবা ‘নেত্রী’। ফলাফল? চাটুকার সর্বস্ব, দুটি দলের ওপর মহল। নেতা যদি একটি কথা মুখ ফসকে বলে ফেলেন, বাকী দলের তখন একমাত্র কাজ হয়, সেই কথার মাহাত্ম প্রচার করা। ‘যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’, ‘এর চেয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত আর হয় না’। বিরোধী নেত্রী যখন ‘পাগল এবং শিশু’ তত্ত্বের কথা বলেছিলেন, পুরো দল মেতে গিয়েছিল, তা সত্য প্রমাণে। দলের কারো মনে একবারও মনে হয় নি, এই বক্তব্য দলের কি মারাত্মক ক্ষতি করছে। ফলে ঘটনা আরও এগোলো এবং ১৫ই ফেব্রুয়ারী ঘটলো। কিছুদিনের জন্য একটি সংসদ ও বসলো। চতুর্দশ সংশোধনী নিয়েও একই অবস্থা। ম্যাডাম চাইছেন, অতএব, এই সংশোধনীর চেয়ে শুদ্ধ আর কিছু হতে পারে না। পরিণাম-- ৩২।

এবার আওয়ামীদের পালা। তত্ত্বাবধায়কের জন্য ‘জান কোরবান’ করে দিতে উদ্যত আওয়ামী নেত্রী কিছুদিন সাব জেলে থেকে অনুধাবন করলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক’ এর মূল সমস্যা হচ্ছে, এই সিস্টেমে ক্ষমতা কিছুদিনের জন্য ‘অরাজনৈতিক লোকের’ হাতে চলে যাচ্ছে। আর ‘এরা’ রাজনৈতিক নেতাদেরকে হেয় করতে পিছপা হচ্ছে না। ফলে তিনি নতুন ফর্মুলা আনলেন। প্রায় তত্ত্বাবধায়কের মতই, তবে তা থাকতে হবে রাজনীতিবিদ দের হাতে। এমনকি শীর্ষ পদ টিও। এর প্রধান সুবিধা, ‘কাকের মাংস কাক খাবে না’। ১/১১ আরও একটা ব্যাপার বুঝিয়ে দিয়েছিল, দলে যেহেতু চাটুকার ছাড়া আর কেউ নাই, তাই জেলে গেলে কেউ গরজ করে কোন আন্দোলন করবে না। কোন প্রতিবাদ মিছিল হবে না। ফলে আবার ১/১১ ঘটলে, তার দল আন্দোলন সংগ্রাম করে তাঁকে জেলমুক্ত করবে, সে আশার গুড়ে বালি।

কথাটা বিরোধী নেত্রীকে আপ্রাণ বোঝানোর চেষ্টাও করলেন। ‘জেলে যেতে হবে’ বলে আশঙ্কার কথাও জানালেন। লাভ হল না। ‘স্বরাষ্ট্র’ দেয়ার কথাও বললেন। পাঁচ বছর কোন কারচুপি করিনি এবং করবো না এমন আশ্বাস দিতে দিতে মুখে ফেনা তুলে ফেললেন। কাজ হোল না। অবশেষে, ভোটার বিহীন আরেক ‘১৫ই ফেব্রুয়ারী’ হল। এবারের নির্বাচনের নাম ‘৫ই জানুয়ারী’। এবং যথারীতি, চাটুকার গ্রুপ, নেত্রীর গুণগানে ব্যস্ত। ৫টি সিটি কর্পোরেশানে হারবার পরও, এদের স্তুতির বিরাম নেই। কারো মুখে একবারের জন্যও শোনা যাচ্ছে না, ‘এই গোঁয়ার্তুমি দলটির জনপ্রিয়তায় ধ্বস নামাচ্ছে। ‘বাকশাল’ কিংবা ‘ছিয়াশির নির্বাচনে’র মত, আরেকটি কলঙ্ক দলের সঙ্গে যুক্ত হতে যাচ্ছে। কেউ যদি এই আশঙ্কার কথা বলতে যান, উপাধি হাজির হয়ে যাবে, ‘রাজাকার’।

এই চাটুকারিতা কিংবা দলের সিদ্ধান্তকে বিনা প্রশ্নে মেনে নেয়ার মানসিকতা সর্বত্র। এরশাদ সাহেব, ‘ইলেকশানে’ যোগ দিলে হয়ে যান, ‘গনতান্ত্রিক’। যোগ না দিলে হয়ে যান, ‘স্বৈরতান্ত্রিক’। বামরা ইলেকশানে না আসলে হয়ে যায়, ‘চীনা’ কিংবা ‘মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী’। আর আসলে, দেশপ্রেমিক। অন্যদিকের অবস্থাও এমন কিছু মধুর না। তাঁরা আজ তত্ত্বাবধায়ক প্রশ্নে যা বলছেন, ৯৬ কিংবা ২০০৬ এ এসব কথা তাঁরা নিজেরাই শুনতে চান নি। এর উল্টোটাই সেদিন বলেছিলেন। আর সব কিছুর মুলে ছিল, দলীয় প্রধানের সিদ্ধান্ত আর তাঁর প্রতি কর্মীদের ক্রীতদাস সুলভ সমর্থন। পুরো দেশবাসীর মত যে কোন দলের নেতাকর্মীদের ও কোন সুযোগ নেই, নিজ মত প্রকাশের। কারণ দলীয় প্রধানরা নিজ নিজ দলেও এই ফর্মুলা চালু করেছেন, ‘আইদার ইউ আর উইথ মি অর এগেনস্ট মি’। আর এগেনস্ট মানেই তুমি অন্য দলের ‘দালাল’।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: আমি পুরাপুরি আপনার সাথে একমত

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “সমস্যাটা সর্বত্র। নাপিতের দোকানে সিরিয়ালে বসে কিংবা জ্যামে আটকানো পাব্লিক বাসে বসে পাশের যাত্রীকে উদ্দেশ্য করে যদি একবার বলেন, দেখেছেন, দেশের কি অবস্থা। আপনার গায়ে ‘লেবেল’ লেগে যাবে।” =p~ =p~ =p~

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

ডা: আহমাদ যায়নুদ্দিন সানী বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.