![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরো বান্দারবান জেলাই প্রাকৃতিক দৃশ্যে ভরপুর। বান্দরবান থেকে পুরো রাস্তা আকাবাঁকা উচুনিচু। চারিপাশের সবুজ পাহাড় আর বনরাজি দেখে চোখ জুড়িয়ে যাবে। অবাক হয়ে শুধু বলতে হবে এত সুন্দর আমার বাংলাদেশ! পাহাড়ের পর পাহাড়। কোথাও সবুজ, কোথাও কালচে সবুজ আবার কোথাও কচি সবুজের ছড়াছড়ি। দীর্ঘকায় পাহাড়গুলো যেন মেঘের চাদরমুড়ি দিয়ে শুয়ে আছে আকাশের কোলে। অসাধারন সে মিতালী। পাহাড়ের ফাঁকদিয়ে সূর্যের আলো গলে পড়ছে অন্য পাহাড়ে। মাঝে মাঝে পাহাড়ের ঢালে ছোট ছোট পাহাড়ী ঘর। নয়নাভিরাম সে দৃশ্য। সবুজের মাঝে ভিন্ন সবুজ। জুম ক্ষেতগুলো পাহাড়ের গায়ে ছোপ ছোপ কলাপাতা সবুজ ছিটিয়ে দিয়েছে পুরোটা অঞ্চলজুড়ে। কিযে সে রং এর খেলা! না দেখলে বিশ্বাস করানো যাবে না। এভাবে অপলক তাকিয়ে থাকতে থাকতে এক সময় পৌছে চিম্বুক (Chimbuk Hills)। ‘‘বাংলার দার্জিলিং’’ খ্যাত চিম্বুকের (Chimbuk Hills) নাম দেশের গন্ডী পেরিয়ে আজ বিদেশেও পরিচিত। এটি একটি ব্যতিক্রমধর্মী পর্যটন স্পট যা বান্দারবান জেলা শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সমুদ্র পৃষ্ট হতে এর উচ্চতা প্রায় ২৬০০ ফুট। চিম্বুকে (Chimbuk Hills) যাওয়ার পথের পাশে রয়েছে অসংখ্য উপজাতির আবাসস্থল। ঘরগুলো মাচার মতো উঁচু করে তৈরি। চিম্বুকের (Chimbuk Hills) চূড়া থেকে যেদিকে তাকাবেন সেদিকেই শুধু পাহাড় আর পাহাড়। সবুজ-শ্যামল পাহাড়ের দৃশ্য চোখ জুড়ানোর অবস্থা। পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে প্রবাহমান সাংগু নদী যা আপনাকে নিয়ে যাবে অনেক দূরে। ভাগ্য যদি ভাল হয় আর আবহাওয়া যদি আপনার পক্ষে থাকেতেবে চিম্বুকের (Chimbuk Hills) চূড়ায় দাড়িয়ে ছুয়ে দেখতে পারেন মেঘের দলকে। সে এক অসাধারন অনুভূতি। এমন নির্জন পাহাড়ের (Chimbuk Hills) চুড়ায় চাঁদের সাথে নিশি বন্ধত্বা আপনাকে নষ্টালজিয়া করে তুলবে। এটি এতটাই অপরূপ যে সারা জীবন যদি একটি ভ্রমনের কথা সবাইকে বলতে হয় তবে হয়তো আপনি চিম্বুকের বনর্নাই দিবেন।
২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: একা একা ঘুরলেই হবে? কীভাবে গেলেন... বা আবার কবে যাবেন জানাবেন... ...
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০
নজরুল১৪৪ বলেছেন: খ