![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণতন্র্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেয়ার অন্যতম পূর্বশর্ত সুশাসন প্রতিষ্ঠা। আর সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য অপরিহার্য আইনের সার্বজনীন প্রয়োগ – নিশ্চিত করা আইনের দৃষ্টিতে সকলেই সমান। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির বাস্তবায়নে বাংলাদেশি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ডসহ ৩২টি দেশে কোন ঠিকানায়, কী পরিমাণ অর্থ ব্যয়ে, কত তারিখে বাড়ি, ফ্ল্যাট, জমি, দোকান, গাড়িসহ বিভিন্ন স্থায়ী সম্পদ কিনেছে তার বিস্তারিত তথ্য চেয়ে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর পররাষ্ট্র দপ্তর, রাজস্ব দপ্তর, গাড়ি নিবন্ধন-সংক্রান্ত দপ্তর, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সংশ্লিষ্ট দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে চিঠি পাঠানোর প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। সম্প্রতি এনবিআরের কর্মকর্তাদের নিয়ে অর্থপাচার রোধ, পাচারকৃত অর্থ উদ্ধার, পাচারকারীদের চিহ্নিত করা এবং পাচারকৃত অর্থ থেকে হিসাবমতো রাজস্ব আদায়ে এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা শাখা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি), শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর, করনীতি, ট্রান্সফার প্রাইসিং সেলের কর্মকর্তাদের নিয়ে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খানকে প্রধান করে সাত সদস্যের উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি গঠন করা হয়েছে। অব্যাহত অগ্রযাত্রায় আত্মবিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সুযোগ্য নেতৃত্ব আর জবাবদিহিতার সংস্কৃতিতে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
©somewhere in net ltd.