নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইয়াকুব আলি

বল আল্লাহ্‌ এক।

ইয়াকুব আলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০



বাংলাদেশে বিগত কয়েক বছর যাবত মোবাইল ব্যাংকিং এবং এক বছর যাবত এজেন্ট ব্যাংকিং আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে প্রভূত অবদান রেখে আসছে। আর্থিক খাতে নতুন এ দুটি সেবা অনেক বেশি ভূমিকা রাখছে। ২০১০ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিংয়ের নীতিমালা প্রণয়ন করে বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির দুয়ার খুলে দেয়। তাৎক্ষণিকভাবে বা অতিদ্রুত শহর থেকে গ্রামে, গ্রাম থেকে শহরে সর্বত্রই টাকা পাঠানোর সুযোগ তৈরি হওয়ায় মোবাইল ব্যাংকিং জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং কেবল টাকা আদান-প্রদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, বরং অনেক নতুন নতুন সেবা যুক্ত হয়েছে এতে। প্রতিমাসেই বাড়ছে বিভিন্ন সেবা বিল দেয়ার পরিমাণ। বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণ। সারা বিশ্বে দুটি মহাদেশ আফ্রিকা ও এশিয়া মোবাইল ব্যাংকিংয়ে অগ্রগামী। আফ্রিকার কেনিয়া, নাইজেরিয়া, তানজেনিয়া ও উগান্ডা এবং এশিয়ার বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তান পৃথিবীতে সর্বোচ্চ ৮টি স্থান অধিকার করে রেখেছে। বাংলাদেশ ২০১১ সালে মোবাইল ব্যাংকিং চালু করেছে। বাংলাদেশে শতকরা ২২.১ ভাগ লোক মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশে এখন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দৈনিক ৪৫০ কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। ২০১৪ সালে মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল সপ্তম। দেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার গ্রাহক সংখ্যা ৩ কোটির বেশি। এ পর্যন্ত ২৮টি ব্যাংককে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অনুমোদন দিলেও এ সেবা দিচ্ছে ২০টি ব্যাংক। দেশে এবং দেশের বাইরে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলের চোখকে করেছে আকর্ষিত। এ মাধ্যমকে আরও প্রগতিশীল এবং নিরাপদের লক্ষ্যে সম্প্রতি এ সেবার নীতিমালা অনুযায়ী গ্রাহকের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ পরিচিতি ছাড়া এ্যাকাউন্ট খোলার বিষয়ে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০০

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.