![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নির্বাচন যাতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। আসন্ন ইউপি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে নির্বাচনী দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষতা বজায় রাখা, প্রার্থীদের আচরণবিধি মেনে চলতে বাধ্য করা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ মাঠ পর্যায়ে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও মনিটরিংয়ের জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও ভোটের দিন ভোটাররা যাতে নির্ভয়ে ও স্বাছন্দে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেন তার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিবিড় টহলদানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা কোনভাবেই পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করতে পারবেন না। নির্বাচনে কোন বিশেষ মহল যাতে প্রভাব ও হস্তক্ষেপ করে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে না পারে সে বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচনপূর্ব আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবলোকন করে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভোটকেন্দ্রে এবং ভোট কক্ষের বাইরে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থাসহ বেআইনী অস্ত্র উদ্ধার জোরদার করা হচ্ছে। চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের তালিকা প্রণয়ন ও চাঁদাবাজ, মস্তান ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এছাড়া নির্বাচনে যাতে কেউ পেশীশক্তি, অর্থ ও ক্ষমতা দিয়ে প্রভাবিত করতে না পারে এ লক্ষ্যে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতা জনগণের কাছে দৃশ্যমান করতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে বিভিন্ন বিভাগের সমন্বয়ে ভিজিল্যান্স ও অবজারভেশন টিম গঠন এবং বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের সম্পৃক্ত করা হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.