নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইয়াকুব আলি

বল আল্লাহ্‌ এক।

ইয়াকুব আলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর্মিকে নিয়ে এই অপপ্রচারের নেপথ্য কারা?

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫১

সকল আলোচনা সমালোচনা দৃষ্টে মনে হচ্ছে, মানুষজন সবাই একরকম নিশ্চিত যে, যেহেতু ঘটনাটি ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় হয়েছে সেহেতু আর্মি করেছে, যেহেতু আর্মি করেছে সেহেতু সেনা কর্তৃপক্ষ চুপ, আর যেহেতু সেনা কর্তৃপক্ষ চুপ তাই পুলিশ বাবাজিরাও চুপটি মেরে বসে আছে আর ধামাচাপার চেষ্টা করছে। মজার ব্যাপার হল, আমরা খুনি বের করে ফেলেছি, কিন্তু বাস্তবতা হলো, পুলিশ এখনও ফরেন্সিক রিপোর্টই হাতে পায়নি! ফরেন্সিক রিপোর্ট ছাড়াই পুলিশ আসামী ধরবে! এখানেও আর্মিকে দোষ দেবেননা, কারন জ্ঞ্যাতার্থে জানাই, ফরেন্সিক টেস্ট সিএমএইচ এ করতে দেয়া হয়নি। সরকারী এবং সিভিল মেডিকেলেই করতেক দেয়া হয়েছে। আর্মিকে নিয়ে এত মাতামাতি কেন? আর কেনইবা এত ক্ষোভ? ক্যান্টনমেন্টে ঢুকতে দেয়না বলে? ও তো পুলিশ লাইনেও দেয়না। গনমানুষের ভোটে নির্বাচিতদের সংসদেও গনমানুষ ঢুকতে পারেনা। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় চলা সচিবালয়েও পারেনা। স্থাপনার তো অভাব নাই যেখানে access limited. কিসের জন্য? জলপাই রঙা গাড়ির জন্য? আর সব সরকারি অফিসাররাও তো সরকারী গাড়িতে চড়ে। তাহলে কি? জলপাই রঙের জন্য? ইউনিফর্মের জন্য? ভাই সেনাবাহিনীর ইউনিফর্ম থাকতে হয়, নইলে সিভিলিয়ানরা সব কচুকাটা হবে যুদ্ধের সময়। আর্মি কি কখনও কারও কোন পাকা ধানে মই দিয়েছে? আর্মির সাথে তো আপনাদের লেনদেনও নেই যে ঘুষ দিতে হয় তাই বেজার হয়ে আছেন।ঘুরে ফিরে তাই এক জায়গাতেই আসবেন, সবচাইতে বড় আপত্তি, যুদ্ধ নেই তো বাহিনী কেন? আজকে ২৫ শে মার্চ এর উত্তরটা কি। আর্মি যদি নাই থাকে, তবে রানা প্লাজা ধসে পরলে উদ্ধার করবে কে? সিডোরের প্রকোপে যখন সব মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে ছুটছিল, ঝড় থেকে দূরে সরে যাচ্ছিল, আর্মি ইউনিট ঝড় ঠেলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছুটে যাচ্ছিল মানুষজনকে উদ্ধার করতে। গাছগুলো সব রাস্তায় আছড়ে পরছিল,আর আমার ইউনিট ওগুলো পরিষ্কার করে করে এগুচ্ছিল। ঝড় থামার জন্য অপেক্ষা করেনি তো। পরোয়া করেনি তো নিজের জীবনের? কে করবে এসব? ন্যাশনাল আইডি কার্ড থেকে ফ্লাইওভার, দুর্গম সব জায়গার রাস্তাঘাট, কে করবে এই বাহিনী ছাড়া?সেনাবাহিনী ছাড়া কোন অর্গানাইজেশন সময়মত কোন অ্যাসাইনমেন্ট শেষ করেছে? যেখানে আর সবাই থেমে যায়, ব্যার্থ হয়, আর্মি শুরু করে সেখান থেকেই।।আর এই আর্মি সাফল্য আর সম্মান ছাড়া দেশকে আর কিছু দেয়নি। এই আর্মি দেশের আর্মি, দেশের জন্য জান লড়িয়ে দেয়ার আর্মি।দেশের জন্য এই বাহিনীর প্রতিটা দিন কাটে উদয়াস্ত কঠোর প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে। কারণ এই বাহিনী প্রস্তুত, এরা লাশ হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত দেশ ও দেশের মানুষদের রক্ষা করবে।সুতরাং রেপ কে না বলুন, হত্যা কে না বলুন, সেনাবাহিনী কে নয়। আর্মিকে নিয়ে এই অপপ্রচারের নেপথ্য কারা? সেনাবাহিনীর সুনাম নষ্ট করার জন্য কিছু স্বার্থান্বেষী মহল এই বাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং এই সুশৃঙ্গল বাহিনীর উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে। তাই অপপ্রচার না করে সঠিক জিনিষটা বের করার চেষ্টা করলে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০৩

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: আর্মিরা কি সকল সমালোচনার উর্ধে? বঙ্গবন্ধুর খুনিরা যেন কারা ছিল? এক এগারো কারা ঘটিয়েছিল? পিলখানার হত্যার সময় কোন বাহিনী নিজেদের সৎ অফিসারদের রক্ষা করেনাই!

২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পোস্টদাতা আর ১ম কমেন্টার দুইজনের কথাই সত্য।!!

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০১

অরন্য সামির বলেছেন: লিখক ভাই ও কিন্তু ভুল করতেছে,,, আর সেটা হল আরমির পক্ষে সাফাই।
তদন্ত শেষ না হতে আপনি কিভাবে army কে নির্দোষ বললেন?

৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৩

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: মজার ব্যাপার হল, আমরা খুনি বের করে ফেলেছি, কিন্তু বাস্তবতা হলো, পুলিশ এখনও ফরেন্সিক রিপোর্টই হাতে পায়নি! ফরেন্সিক রিপোর্ট ছাড়াই পুলিশ আসামী ধরবে!
খুনিকে কখন ধরবেন? পালিয়ে যাওয়ার পর। আপনার লেখা পরে একটা ফিডার খেতে ইচ্ছে করছে। কাকে বোঝাচ্ছেন এইরকম। আমরা সিভিলিয়ান। আমাদের সব সময় মা-বোন নিয়ে চিন্তায় থাকতে হয়।

৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

নতুন বলেছেন: কারুর উপরে দোষ দেওয়া ঠিক না।

অনেকেই ঘর পোড়ায় আলু পুড়িয়ে নিতে চেস্টা করে...আর ফেসবুকের এডমিনেরা লাইক/সেয়ারের জন্য নতুন কাহিনি তৌরি করে...

তাই ফেসবুকের গুজবে কান দিতে নাই।

কিন্তু আমি` জনগনকে ব্লাডি সিভিলিয়ান মনে করে.... যেটা ঠিক না। এরা সুপিরিয়র কোন জাতি না।

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৪৪

কানিজ রিনা বলেছেন: সত্যি পিল খানার হত্যা কান্ডর বরবরতা
দিবা লোকে এমন জঘন্য অন্যায় পৃথিবীর
কোন দেশের ইতিহাসে আছে বলে জানা
নাই। আপনারা ঘটনার মোর যতই ঘূরান
মানুষ কখনও বিশ্বাস করবে না।

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ ভোর ৪:২০

নূর মোহাম্মদ বলেছেন: বলেছেন: আর্মিরা কি সকল সমালোচনার উর্ধে? বঙ্গবন্ধুর খুনিরা যেন কারা ছিল? এক এগারো কারা ঘটিয়েছিল? পিলখানার হত্যার সময় কোন বাহিনী নিজেদের সৎ অফিসারদের রক্ষা করেনাই!

লিখক ভাই ও কিন্তু ভুল করতেছে,,, আর সেটা হল আরমির পক্ষে সাফাই।
তদন্ত শেষ না হতে আপনি কিভাবে army কে নির্দোষ বললেন?

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ ভোর ৫:৪২

কামের কথা কন!! বলেছেন: দুর্নীতি আর দুর্যোগ আঘাত হেনেছে বারংবার
ভেঙ্গেছে স্বপ্ন সাজানো গোছানো সংসার মোর মা’র।
দিশেহারা জাতি দেখেনা প্রভাতী - শক্তিতে দুর্বার
ব্যক্তিতে সুখী গোষ্ঠীতে দুখী - এ চিত্র বাংলার।

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: কিসের কি।

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সঠিক ঘটনাটাই তো জাতি জানতে চাই

১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

রাফা বলেছেন: আপনার ইউনিট -সমস্যাটা এখানেই,আপনার বক্তব্যেই ফুটে উঠেছে দাম্ভিকতা।আমরা যতই বলি সেনা বাহিনি আমাদের গৌরব ।তারা ততই ভাবে তারা পৃথক।দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনায় আসলে ফায়ার ব্রিগেড /পুলিশ ও মেডিকেল বিভাগ বেশি সক্রিয় থাকার কথা।কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে আর্মির পেছনে ব্যায় করতেই সব বরাদ্ধ চলে যায় ।তাই অন্যান্য ডিপার্টমেন্টকে আজো সঠিক ভাবে গড়ে তোলা সম্ভব হয় নাই।হোলে এটুকু করার সুযোগও থাকতোনা আপনাদের।
দেশটা আমার আপনার সবার এই দৃষ্টি নিয়ে তাকান দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে।নিজেদের কুলিন ভাবলে সমস্যা বাড়বে বৈ কমবেনা।

ধন্যবাদ।

১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৩

সজিব ইসলাম বলেছেন: এইটা কি ধরনের পোস্ট হোল আমি মনে করি এই লিখাটি আর্মি দেরকে খাটো করা হয়েছে। তারা অপরাধ করেছে এটা কেউ বলেলি তাই বলে কি তাদের কেউ কেউ অপরাধ করতে পারে না? আপনিই বললেন ওখানে কাউকে ডুকতে দেয় না তাহলে আপনিই বলেন এটা কি করে সম্ভব? তারা সম্পুর্ন পেশাদার একটা বাহিনী তারা দেশের জন্য যা করেছে আন্তরিকতা দিয়ে পেশাদারিত্ত্বের সহিত করেছে এটাই তাদের দায়িত্ব। তাই দেশের মানুষ এখনো তাদের ভালোবাসে। কেউ কেউ অপরাধ করতেই পারে তবে একজনের অপরাধের সাথে নিশ্চয় পুরো বাহিনী জড়ানো ঠিক নয়।

১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: এতো দেখি পাগলের প্রলাপ-------

১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমাদের দেশে কোন কিছুই স্বচ্ছভাবে চলে না।

১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৩

মারুফ তারেক বলেছেন: সাধারণ একটা ঘটনা ঘটলে আর্মিরা মিডিয়াকে জড়ো করে বিবৃতি দেয়। অথচ তনুর ঘটনায় তারা নির্বাক কেন?
ডিজিএফও কিন্তু কিছু বলে নাই।
আজ শুধুমাত্র একজন তনুর ঘটনা ফাঁস হয়েছে-
পাহাড়ী আদিবাসীদের মধ্যে খুঁজতে গেলে, এরকমের হাজারো তনু পাওয়া যাবে-
যাদের বাবা মা আজো মুখ খুলতে পারেনি।
সাধারণ মুখ খুলতে পারে না।

১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:১৪

পলাশবিডি বলেছেন: অবাক লাগে যখন দেখি কেউ দুটো সামরিক সরকার দেখার পরেও সামরিক বাহিনীর গুনগান করে। হতাশা জাগানিয়া বক্তব্য। গণতান্ত্রিকতার অবমুল্যায়ন হয়েছে সত্যি কিন্তু তারপরেও সামরিক সরকারের কোনো সুযোগ কখনো ছিল না, থাকা উচিতও নয়। আমাদের দেশের যুদ্ধ করার শক্তি আছে সর্বোচ্চ তিন দিন , প্রতিবেশী দেশের সাথে আমাদের যুদ্ধের ইচ্ছে বা শক্তির তুলনা শিশুতুল্য। অতয়েব আমাদের উচিত পররাষ্ট্রনীতি ও আধা সামরিক বাহিনীর দিকে মনোযোগ দেয়া।

সামরিক বাহিনী যে পরিমান জনগনের টাকা খরচ করে তাতে সিডরের মত যুদ্ধে তাঁদের ঝাঁপিয়ে পরা নৈতিক দায়িত্ব। একটা গার্মেন্টসের মেয়ে যে পরিমান দেশীয় অর্থনীতিতে অংশগ্রহন করে একটা প্লাটুনও সেটা করে না। প্রতিরক্ষার জন্য তাঁদের থাকা দরকার এই যুক্তি একটি অথর্ব ক্ষমতালিপ্সু গোষ্ঠিকে জিইয়ে রাখার অপপ্রয়াস মাত্র, সত্যি বলতে কি তাঁদের অস্র ও ক্ষমতালিপ্সার ভয়ে আমরা আজও বাধ্য হচ্ছি এই সাদা হাতি পুষতে। আজকাল আবার মাঝে মাঝে জাতিসংঘ শান্তি বাহিনীর সন্মান ও বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের হিসাব দিয়ে তাঁদের অস্তিত্ব জাহির করতে চান কেউ কেউ, হাস্যকর !

লেখক হয়ত বিদেশে ছিলেন বা নব্বই এর পরে জন্ম গ্রহণ করেছেন, তাই নিম্নে কিছু কারণ দর্শালাম আমরা সাধারণ জনগণ কেন তাঁদের পছন্দ করিনা :

১. তাঁরা সাধারণ মানুষকে কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়া ধরে নিয়ে যেতে পারে এবং কাউকে জবাবদিহি করতে হয়না।
২. তাঁরা ধরাছোয়ার বাইরে এইটা আমাদের অসভ্য পুলিশ ও স্বীকার করে।
৩. তাঁদের বাজেট এর হিসাব আমরা জানতে পারি না, নিরাপত্তা নামক হাস্যকর যুক্তি দিয়ে সেটা আটকানো হয় যদিও আমারিকা, ইংল্যান্ড জনগনকে জানাতে বাধ্য হয়।
৪. সামরিক বাহিনী সেনাকল্যাণ নামক বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসায় জড়িত , যেটা দেশের সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য ভয়ঙ্কর।
৫.সামরিক বাহিনী সাধারণ মানুষের প্রতি সামান্য শ্রদ্ধ্যাও দেখায় না। তাঁদের কাছে 'সিভিলিয়ান' একটি গালি।

বাংলাদেশের সকল সেবামূলক সংস্থার মতই সামরিক বাহিনীও আমাদের জীবনের হতাশা, অশান্তির কারণ। আমরা বাধ্য হয়ে এইসব অনাচার সহ্য করে যাচ্ছি , হয়ত করে যাবো আরো কিছু দশক।

১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ ভোর ৫:৩৬

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: wow, samu publishing copy+paste post in "Nirbachito" page..............so classy

১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: এই কাজ যেই করুক না কেন তার কোন ক্ষমা হওয়া উচিত নয়। আর বাইরের কেউ ও যদি করে থাকে যেহেতু তাদের এলাকায় পাওয়া গেছে তাতে তো তাদের উপর আংুল উঠবেই। আর না করে থাকলে তো আরো ভালো। একটা দেশকে যারা বাচাবে তারা মাত্র একটা মেয়ের খুনীকে জলদি জলদি বের করে দিলেই তো জনগন খুশী ।

১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

আহমাদ ইবনে আরিফ বলেছেন: দেশের জন্য যাহা করেছে তাহা আমল করিয়াছি, মহিমান্বিত করিয়াছি। বলিয়াছি বাংলা মায়ের দামাল সন্তান।
অতঃপর!!!!অতঃপর!!!
তাহারা ব্যবসার দিকে মনোনিবেশ করিল, দেশের প্রতিটা ক্ষেত্রে তাহাদের ব্যবসার এখন জয়জয়কার।
বিলাসী এ বাহিনী এখন দেশ মাতার রক্ষা বাদ দিয়ে আস্ত যক্ষ্মা হয়ে বসে আছে দেশের পিঠে, পাহাড় থেকে সমতলে আজ তাদের বিস্তৃত ধন আদিম লোভে উন্মত্ত। মাঝে মাঝে বুঝিনা এটা কোন প্রতিরক্ষা বাহিনী নাকি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।

২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৯

আলাপচারী বলেছেন: রাফা ও পলাশ বিডির সঙ্গে একমত।
আর্মির পিছনে বড়ো বাজেট খরচ হয়। ওরা জোড় করে বরাদ্দ নেয়।
মাস ছয়েক আগে শুনলাম ঢাকার যানজটের জন্য ক্যান্টনমেন্টকে ঢাকার বাইরে স্থানান্তরের প্রস্তাব উঠেছিল। কোনো এক বর্তমান মে. জেনারেল নাকি বলেছেন, প্রয়োজনে রাজধানী সরে যাবে ক্যান্টনমেন্ট নয়।

কিছু হলেই মিডিয়াকে জড়ো করে বিবৃতি দেয়। এখন চুপ।
নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুকে তনু প্রসঙ্গে কোনো বক্তব্য দিতে নিষেধ করে "অনুরোধ" করেছে।
"আমাদের উচিত পররাষ্ট্রনীতি ও আধা সামরিক বাহিনীর দিকে মনোযোগ দেয়া। "
গণবাহিণী তৈরীর চিন্তা এমনি এমনি তাহেরের মাথা থেকে আসেনি।
"সাদা হাতি", কোনো কামে লাগে না, লাগবে না। প্রতি নাগরিকের বাধ্যতামূলক সামরিক শিক্ষা দেশ রক্ষার সর্বোত্তম গ্যারান্টি।
"তাঁদের বাজেট এর হিসাব আমরা জানতে পারি না, নিরাপত্তা নামক হাস্যকর যুক্তি দিয়ে সেটা আটকানো হয় যদিও আমারিকা, ইংল্যান্ড জনগনকে জানাতে বাধ্য হয়। "
"সামরিক বাহিনী সেনাকল্যাণ নামক বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসায় জড়িত , যেটা দেশের সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য ভয়ঙ্কর। " - র্র্যাডিসন হোটেল, ট্রাষ্ট ব্যাংক, (শুনেছি আরো ব্যাংক পেতে যাচ্ছে), বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ (কোনো রোগীও যেখানে যায় না), কক্মবাজারে পাঁচ তাঁরা হোটেল ইত্যাদি ইত্যাদি; আচ্ছা এ গুেলো কি যুদ্ধের কাজে লাগে না কমূনিটির তরক্কী বাড়ানো ??
বীরশ্রেষ্ঠ শুধু তারাই । লক্ষ্য লক্ষ্য মুক্তিযোদ্ধা শুধুই পেলো মোয়া!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.