![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের বর্তমান সরকার তথ্য ও প্রযুক্তির উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করছে। এজন্য সরকার দেশের ১২টি স্থানে ‘বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক’ গঠন করছে। তথ্য ও প্রযুক্তির বাস্তবায়ন অব্যাহত থাকলে ২০২১ সালের মধ্যে এ খাতে ৫ বিলিয়ন ডলার আয় করবে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ২০ লাখেরও বেশি তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে। বাংলাদেশের সাইবার নিরপত্তা ও ঝুঁকি রোধে সরকার ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট’ নামের নতুন একটি সাইবার নিরাপত্তা আইন করতে যাচ্ছে।ম্যানহাটনের ওয়ালড্রপ এস্টোরিয়ার একটি সম্মেলন কক্ষে ‘বিজনেস কাউন্সিল ফর ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং’ বিষয়ক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।এ সেনিমনারের মূল আয়োজক ছিল বাংলাদেশ। নিউ ইয়র্কসহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি আইটি কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বাংলাদেশের পক্ষে অন্যতম প্রতিনিধিত্বকারি আইটি প্রতিষ্ঠান ছিল বেসিস। সেমিনারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী, জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশন, ওয়াশিংটন দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল ও আইটি সংশ্লিষ্ট দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরা অংশ নেন। দেশে নতুন উদ্ভাবনী শক্তি ও উদ্যোক্তাদের কাজে লাগানোর জন্য হাইটেক পার্ক ও আইটি পার্ক স্থাপনে বিদেশী বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আর তাই বাংলাদেশের সঙ্গে আইটি নির্ভর বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সমঝোতা চুক্তিও স্বাক্ষর হয়। বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক গঠনের পর আইটি খাতে বিনিয়োগের সম্ভাবনার কথা তুলে ধরার লক্ষ্যেই এ আয়োজন করা হয়। এছাড়াও নন-রেসিডেন্স বাংলাদেশি প্রজন্মকে দেশের স্বার্থে কাজে লাগানো গেলে এ খাতে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে।
©somewhere in net ltd.