![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। আমার পরিচিতরা জানতে পারে।
কোন মেয়ে ধর্ষিত হলে কয়েকজন বিকৃত মস্তিশকের লোকেরা বলে উঠে, পর্দা না করার জন্য এ ঘটনা ঘটেছে। আমি অবাক হয়ে যাই, ধর্ষকদের পক্ষে এদের সাফাই গাওয়া দেখে। তারা আবার নিজেদের মুসলিম বলে পরিচয় দেয়, কিতাবের দোহাই দেয়। ওহে নরাধম, তুমি কেন প্রথম লাইনটাকে ভুলে দিত্বীয় লাইনটাকে আব্রিয়ে যাচ্ছো? তুমি যদি ভুলে গিয়ে থাক, আমি মনে করিয়ে দেই। পবিত্র কোরআন শরীফে, মহিলাদের পর্দা করার কথা বলার আগে বলা হয়েছে, মুমিনগন তোমরা তোমাদের দৃষ্টি কে নত রাখ। এখানে মেয়েদের পর্দা করার চেয়ে পুরুষদের দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণকে বেশী গুরুত্ব প্রদান করা হয়ছে। তুমি কি এটা ভুলে যাও? নাকি লজ্জায় বলো না? তোমার মত মুসলিমদের কোন মুল্য নেই। তোমরা শুধু নিজেদের প্রোয়োজনে নির্দিষ্ট কিছু আয়াত আওরাতে পারো। কিন্তু বাকি গুল ভুলে যাও। কিছু বলবে কিছু লুকাবে, তা হবে না, তা হবে না। ধিক তোমাদের পৌরষত্বের, ধিক তোমাদের মানষিকতার। তোমরা অধমের চেয়েও অধম। তোমরা নারীর দোষ ই ধরতে পারো, নিজেদের মনের বিদঘুটে কালো ঘন অন্ধকারকে তাড়াতে পারোনা। দোষটা নারীর পোশাকে নয়, তোমাদের কু দৃষ্টির, তোমাদের বিকৃত মস্তৃস্কের, তোমাদের লোলুপ চিন্তা ভাবনার।
ধিক জানাই তোমাদের। শুধুই ঘৃনা তোমাদের জন্য।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
ইখতিয়াক ইবনে আহসান ইফাত বলেছেন: হুম হুম :p
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: হুম ।