![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। আমার পরিচিতরা জানতে পারে।
জরুরি কাজে সবসময় মাথা ঠান্ডা রাখতে হয়। মাথা গরম করলে কাজ ঠিকমত হয় না। ভজগট পাকিয়ে যায়। আজকের কাজটা জরুরি। কোন রকম ভজগট পাকানো যাবে না। পরিকল্পনাটা আবার ভেবে দেখল ইফাত। কোথাও ভুল থাকলে হবে না। নাহ, কোন খুত নেই। কোন খুত থাকারও কথা নয়। অনেক ভেবে চিন্তে তবেই পরিকল্পনা করা হয়েছে। ঘড়িটা দেখে নিল। সাড়ে বারোটা বাজে। এটাই ঠিক সময়। ঘর থেকে বেড়িয়ে রান্নাঘরে আসল। ধারালো একটা ছুরি বেছে নিল। হাত দিয়ে ধারটা দেখে নিল। যথেষ্ট ধারালো।এবার ছুরিটা ডান হাতে নিয়ে শরীরের পিছনে নিয়ে গেল। বারান্দার দরজাটা আস্তে করে খুলে বারান্দায় ঢুকল। ঔতো ঔখানে। পরিকল্পনা মতো এখানেই থাকার কথা ছিলো। সব ঠিকঠাক মত হচ্ছে। আস্তে করে ওর দিকে এগিয়ে গেল। আগে থেকে যাতে টের না পায়।। একে বারে কাছে গিয়ে দাড়াল। আরেকবার ভাবল। তারপর ছুরিটা আস্তে করে সামনে নিয়ে এলো। সজোরে গলা বরাবর চালিয়ে দিল। ফিনকি দিয়ে রক্ত বেরিয়ে এলো। গল গল করে লাল রক্ত বেরিয়ে আসছে। পৈশাচিক দৃষ্টিতে সেদিকে তাকিয়ে রইল। আস্তে আস্তে দেহটা নিস্তেজ হয়ে আসছে।। একেবারে নিস্তেজ হয়ার পর দেহটা রান্নাঘরে নিয়ে এলো। সবকাজ ঠিক মত হয়েছে। কোন ভূল হয় নি। সব ঠিক আছে। আবার দেহটার দিকে তাকালো সে। নিস্তেজ নিস্তরঙ্গ। এবার মার কাছে গিয়ে বলল, মা, মুরগীটা জবাই করেছি। রান্নাঘরে রেখে দিয়েছি।
©somewhere in net ltd.