![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসুন সুন্দরের বীজ বুনি আর আগাছা গুলোকে উপড়ে ফেলি- সুন্দরের চাষ করতে হয় আর আগাছা এমনি জন্মায়।
রুক্ষ শরীর শুষ্ক বদন
দেখি পাজরের হাড়,
পারছেনা তবু বইছে দেখি
বড় বস্তার ভার।
কতই বয়স! চৌদ্দ হবে?
এর বেশী হবেনা,
বেদনার ভার একশ কুড়ি
কেউ সেটা জানেনা।
বাপটারে সে হারিয়েছে জানো!?
সাত-আট বছরে,
সেই থেকে শুরু বোঝা বেড়ে চলে
নাবালক পাজরে।
বাবার স্বজন ত্যাজ্য করেছে
বোঝা কমিয়েছে হায়,
সেই থেকে তার নানার বাড়িতে
আশ্রয় জুটে যায়।
কিছুদিন পর মা হয়ে যায়
অন্য ঘরের বউ,
অভাগার বুঝি আল্লা ছাড়া
রইলোনা আর কেউ।
সেই দুঃখ পেয়ে রাস্তাকে করে
নিজের বাসস্থান,
প্রতিই নিয়তই বইছে বুকে
অনিঃশেষ অভিমান।
অসহায় বলো-নিঃস্ব বলো
যদি বলো নীচ-হীন,
এতিম বলিয়া শুনবে সবই;
পৃথিবীটা মায়াহীন।
মায়াহীন এই বিশ্বের বুকে
নিয়ত কতই আশা,
নিঃস্ব হয়ে রিক্ত হয়ে
হারায় মুখের ভাষা।
অব্যক্ত সেই ভাষা গুলো যদি
পেতো ভরসার হাত,
কমে যেতো তবে পৃথিবীর বুকে
এতিম আর্তনাত।
সব মিলে এসো চেষ্টা চালাই
ফোঁটাতে হাসির ফুল,
মিলে মিশে আজ তুলতে এসো
নীরব ব্যাথার হুল।
এতেই কমবে সমাজের দায়
বহু বোবা অভিমান,
পতনের কালে টেনে তুলি চলো
মানবের সম্মান।
১২/০৪/২০১৫
২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
হাসান বিন নজরুল বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
শক্তি শুধা বলেছেন: ভালো লাগল