![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফাল্গুন প্রাতের উতলা গো, চৈত্র রাতের উদাসী
কাজের ব্যস্ততায় অনেকদিন ফেইসবুকে লগ ইন করা হয় না, হয় না বাংলা পত্রিকা পড়া। আজ হঠাৎ ফেইসবুকে লগ ইন করে দেখি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী বিভাগের চেয়ারম্যান নাসির স্যারের স্প্রিন্টারে ঝাঁঝরা শরীর! আমি হতবাক, আমি নির্বাক। আমি প্রতিবাদের ভাষা হারিয়েছি। কার প্রতিবাদ করবো, কিভাবে প্রতিবাদ করবো। আমার প্রতিবাদের ভাষা কি কারো কর্ণকুহরে প্রবেশ করবে? কারণ আমি শিক্ষক, আমার ভাষা শালীনতার সীমা অতিক্রম করে না। তাই আমার প্রতিবাদে কেউ বিচলিত হয় না। আমার প্রতিবাদে কাজ হয় না। আমি ঢাকার রংবাজ না, প্রভাবশালী কমিশনার না, তথাকথিত সংসদ সদস্য না, ভূমি দস্যু না। পুলিশের বড়বাবু না। আমার কথা প্রশাসন শুনবে কেন, কেন শুনবে সরকার। আমি এমন এক সভ্য সমাজে বাস করি যেখানে অসভ্যশদের জয়জয়কার।
নাসির স্যার হল দখল করতে যায়নি নিশ্চয়। হয়ত গিয়েছেন ছাত্র-ছাত্রীদের বুঝাতে যে তোমরা কারো ক্ষতি কর না। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর। হয়তো বয়সে তরুণ ছাত্রদের পুলিশের আক্রোশ থেকে বাঁচাতে। তার অপরাধ কি? প্রশাসন তথা রাষ্ট্র কি এর জবাব দিবে? বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কি যেন একটা সংগঠন আছে, তারা কি এর প্রতিবাদ করবে? তারা কি সরকারের কাছে জবাব চাইবে? কে কি করবে জানিনা। আমি ঘৃণা ভরে এর প্রতিবাদ জানাই।
জেগে উঠো জগন্নাথের প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা। হিংসাত্নক বা ধংসাত্নক কাজে না। তোমাদের মেধা ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে, তোমাদের অন্তরের সবটুকু আলো দিয়ে, অহিংস ও নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন দিয়ে কুম্ভকর্ণদের ঘুম ভাঙ্গাও। তারা বেঘোরে ঘুমাচ্ছে। তাদের স্মরণ করিয়ে দাও যে সভ্যতা এখনো নিঃশেষ হয়নি । তোমাদের জয় অবশ্যম্ভাবী।
২| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৩৯
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: চামার শ্রেনীর রাজনীতিবিদেরা দেশের বারটা বাজায় দিচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:২০
ঢাকাবাসী বলেছেন: রাজনীতিবিদদের কারনে দেশে আজ এই খারাপ অবস্থা।