নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় শিক্ষক হলেও নেশায় লেখক ও পর্যটক। \'\'ভালো আদর মন্দ আদর\'\'(২০১৩) তাঁর প্রকাশিত প্রথম বই

এইযেদুনিয়া

আমার চোখে তো সকলই শোভন/সকলই নবীন,সকলই বিমল/ সুনীল আকাশ,শ্যামল কানন/বিশদ জোছনা,কুসুম কোমল/সকলই আমার মত

এইযেদুনিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঋতুচক্র নিয়ে আমরা নিশ্চুপ কেন?

২৮ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:১৬

ঋতুচক্র নিয়ে আমাদের কুসংস্কার, অজ্ঞানতা, ভুল ধারণা রয়েছে প্রচুর। ঋতুস্রাবের সময়ে শরীরের দূষিত রক্ত বেরিয়ে যায়, এসময়ে সন্ধ্যা বা রাতে মেয়েদের বাইরে থাকা যাবে না, চুল খোলা রাখা যাবে না, মেয়েটিকে অচ্ছুৎ/অপবিত্র/অসুস্থ ভাবা, মাছ খেতে না দেওয়া, ঘরে বন্দী হয়ে থাকতে হবে এমনি সব কুসংস্কার এখনো অনেকেই অক্ষরে অক্ষরে মেনে থাকে। অথচ এ সবের কোন ভিত্তিই নেই। একটি কিশোরী এই ঋতুচক্রের মাধ্যমেই ধীরে ধীরে নারী হয়ে উঠে। সুস্থ একজন নারীরই নির্দিষ্ট একটি চক্রে প্রতি মাসে ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। এটি প্রকৃতিরই একটি স্বাভাবিক নিয়ম। শুধু মানুষই নয়, শিম্পাজি, গরিলা, ওরাং ওটাং, রেসাস জাতীয় বানর, কিছু প্রজাতির বাদুর ও হাতিদের মধ্যেও ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। প্রজাতি রক্ষার ধারাবাহিকতার জন্য প্রকৃতির এ এক বিশেষ চক্র। তাই একে অভিশাপ বা লজ্জা হিসেবে না ভেবে অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে হবে। শুধু নারীই নয়, পুরুষদেরও এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। নারীর শরীরের এই প্রাকৃতিক চক্র নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব থেকে পুরুষদের বের হয়ে আসতে হবে। এ নিয়ে অহেতুক নোংরা ঠাট্টা করার কিছু নেই। কেননা, প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে কারো শরীরে ডিম্বাণু তৈরি হয়, ঋতুস্রাব হয়ে থাকেন, তেমনি আবার কারো শরীরে তৈরি হয় শুক্রাণু। এই পৃথিবীতে আমাদের জন্ম নেবার পেছনে এসব কিছুই একটা কারণ হিসেবে কাজ করেছে।

বাকি টুকু পড়তে চাইলে ক্লিক করুন এখানে http://womenchapter.com/views/12200

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.