![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট একটা ফার্মে কাজ করছি । সৌখিন লেখক । ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করি । পকেটে পয়সা থাকলে এদিক ঘুরে খরচ করে ফেলি । সুনীলের লেখার ভক্ত, শামসুর রাহমানের কবিতা পড়ি। বিদেশী লেখকের মধ্যে ড্যানিয়েল স্টীলের লেখা ভাল লাগে । সবচেয়ে ঘৃণা করি স্বাধীনতার বিরোধী শক্তিকে । একাত্তর আমার সবচেয়ে বড় অহংকার। ইমেইল: [email protected]
এক বনে ছিল একটা বুনো আপেল গাছ।
দেখতে দেখতে সবুজ আপেলগুলো বড় হতে থাকল আর তাদের গালে টুক টুকে লাল রং ধরল। বনে এত সুন্দর ফল আর হয় না। আপেলদেরও গর্ব আর ধরে না। ওরা কুল,করমচা, বাতাবী লেবুর চেয়ে রূপবতী আর মনটাও রসটইটুম্বুর।
আপেলের মৌ মৌ গন্ধে পিপড়েরা ছুটে আসল। গাছের তলায় এবড়ো থেবড়ো একটা পাথরের টুকরোতে দাঁড়িয়ে একটা খরগোস জীভ চাটলো। আপেলরা জানতো তাদের রূপে সবাই মাতাল হবে। চামচিকা ঝুলছে ডালে, ছুটে এসেছে শুয়ো পোকা আর নানান জাতের পাখি।
গাছ তলায় আধমরা পাথরটার দিকে চাইতেই আপেলের মায়া হয়, আহহারে, এই পৃথিবীতে এরা না পেল আপেলের মতো অপূর্ব রূপ, না পেল লক্ষীপেঁচার মতো কিছু বুদ্ধি। জিহ্বা থাকলে পিপড়ের মতো রস আস্বাদন করত, বাদুড় থাকলে উড়ে যেত গাছে গাছে। রাঙা আপেল এ কথাটা ছোট বোনদের বলল। মা গাছটা কথোপকথন শুনে ফেলল। বলল, শোন, গর্ব করিস না। মনে রাখিস পৃথিবীতে সবাই এসেছে যার যার কাজে। রূপটা সব না, সারাক্ষণ থাকবেও না। বরং আজকের সুখটুকু কে উপভোগ করে কালকের জন্য প্রস্তুত হ। আপেলগুলো ঠিক বুঝতে পারে নি। বলল, আমাদের ভয় দেখাচ্ছ মা? কীসের ভয়? গাছটা ওদের মন খারাপ হয়ে যাবে এজন্য কিছু বলল না।
ঘটনা ঘটল এক কমলা রঙের বিকেলে। লাল ঝুটি মোরগটা পথ ভুলে হন্ত দন্ত হয়ে বনে ঢুকে পড়েছে। আপেলগুলো জিজ্ঞেস করল কাকে খুঁজছে সে। মোরগ বলল গতকাল থেকে তার পরিবার মানে মুরগী আর মুরগীর বাচ্চাকে পাওয়া যাচ্ছে না। নবান্নের মাসে বিয়ের ধূম পড়ে। পালকিতে বউ এসেছে ওই পাড়ায় । গন্যমান্য অতিথি এসেছে ভীন গ্রাম থেকে। হয়তো মুরগীকে খেয়ে ফেলেছে তারা। মোরগ দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বলল, লোকালয়ে মানুষ বাড়ছে। আমারও বেশি দিন বাকি নেই।
সবচেয়ে ছোট আপেলটা মোরগকে প্রশ্ন করল, মানুষ এমনি এমনি খাবে তোমাদের?
হ্যা। এমনি, ঝুটি নাড়িয়ে মোরগ সায় দিল। ঠিক এমনি না। মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চা করে, বিশ্বের অনেক উপকার করে তাদের বুদ্ধি দিয়ে। আমরা আমাদের জীবন ত্যাগ করে মানুষদের শক্তি দেই। যদিও আমাদেরকে তারা ভুলেই যায়।
মোরগ চলে গেল। ছোট আপেলেরা মোরগের কথায় ভয় পেয়ে যায়। সে গাছটাকে সে বলল, মা, মানুষ কি আপেল খায়? গাছটা এই বয়সে সত্যটা বলতে চায় নি। সে বুঝে গেল লুকিয়ে লাভ নেই। তাই শাখা নাড়ল, হ্যা।
******
এক সপ্তা পরের ঘটনা। এক বুড়ো ব্যবসায়ী ঘোড়ায় চড়ে অন্যগ্রামে যাচ্ছিল। সে গ্রামে গ্রামে কাগজ বিক্রি করে। বনের পাশ দিয়ে যাবার সময় ঝম ঝম করে বৃষ্টি নামল দেখে সে ঘোড়াটাকে দাড় করিয়ে আপেল গাছের নিচে নেমে দাঁড়াল। বৃষ্টি ঝরে যাচ্ছে, থামার নাম নেই। পাকা আপেলের গন্ধ বুড়োটার নাকে এল। খিদে পেল তার। সে হাত বাড়াতেই আপেল ঠেকল । রাঙা আপেলটা কিছু বোঝার আগেই দেখতে পেল পাঁচটি খসখসে আঙুল তাকে ধরে আছে। কিন্তু লোকটা তাকে খাবে কি করে? তার তো গাল চিমসানো, ফোকলা দাঁতে জোর নেই।
আপেলের ভাবতে ভাবতে দেখল বুড়োটা কাগজের থলে থেকে কিছু একটা বের করে আনছে। একটা আনকোরা ইস্পাতের ছুরি, গলার কাছে দাঁতালো ঘাট । আলোর ঝলসানিতে আপেলটার চোখ ঝলসে গেল।
ছুরি দাঁত কেলিয়ে বলল, শোনো, আমি আজ তোমাদের কাটবো। কাগজ কেটে কেটে ক্লান্ত ছিলাম তো, সুন্দর আপেল কাটবো জেনে খুব খুশি লাগছে। ভয়ে দমবন্ধ হল রাঙা আপেলের। আধবোঁজা চোখে সে দেখল ছুরিটা ওর দিকে এগিয়ে আসছে। এসব নিয়ে মন ভার করার কিছু নেই - সে মনে মনে বলল। তার মা আগেই এসব বলেছিল সবাইকে আত্মত্যাগ করতে হয়।
বুড়োটা তখন ছুরিটা নামিয়ে গাছ থেকে আরেকটা আপেলটা তুলে আনল। সেটা তার মেজো বোন। মেজ আপেল, রাঙাকে বিষন্ন গলায় বলল, আপু, আমরা কখনোই ভাবিনি কেউ আমাদের কেটে টুকরো করে খেয়ে ফেলবে। ফলের জীবন এত অল্পদিনের! আর দেখ ছুরিটার কত মজা। সহজে পঁচে যাবে না, কখনোই তাদের কেউ খাবে না। তারা শুধু চকচকে রূপালি ঝিলিক দিয়ে ফুর্তি করে বেড়াবে, ইচ্ছেমত ফল কাটবে, কাগজ কাটবে। কিছু ক্ষণ আগের গর্বগুলো তুচ্ছ মনে হতে লাগল তাদের।
বৃষ্টি থেমে গেছে। বুড়োটা অনেক ঘষেও কাগজের ছুরিতে আপেল কাটতে পারল না। ছুরিটা এতই ভোঁতা যে আপেলের পুরু চামড়ায় আটকে গেল। বুড়োর চোখে পড়ল নিচে একটা শক্ত ঝামা পাথর। সে ঝট করে নুয়ে সেই পাথরে ছুরিটাকে শান দেয়া শুরু করল।
উপরে ঝুলন্ত আপেল গুলে দেখল বহুদিন ধরে পড়ে থাকা মরা পাথর, সে জেগে উঠেছে। আছড়ে পড়ছে ছুরির গলায়। পাথরের বিছানায় পড়ে বালু মাখা ছুরিটা চিৎকার করছে। আগুনের ফুলকি বের হয়ে আসছে। পাথরটাও যেন বহুদিনে খিদে মেটাতে ছুরির ইস্পাত খেয়ে তাকে ধারালো করছে।
হয়তো প্রতিহিংসাতেই আপেলগুলো খুব খুশি হল। জোড়া পাতায় হাত তালি দিল। আর আপেল গাছটা ফের বলল, প্রত্যেকেই যারা যার কাজের জন্য এসেছে । গর্বিত বা হীনমন্য হওয়ার কিছু নেই।
--
ড্রাফট ১.০ / অনুবাদ নয়, উপকথা নয়। সরল গল্প
০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:৪১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: সরল পটলের গল্প লাগবে। আপেল তুলতে গিয়ে গল্প মাথায় এল। পটলে আর সাহস হল না।
২| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:২০
মি: জবরদস্ত বলেছেন: সুন্দর একট উপলব্ধি। ভাল লাগল।
০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:৪৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম মি: জবরদস্ত। ভাল থাকবেন
৩| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:২৩
রোকন রাইয়ান বলেছেন: গহীন রাতে এমন একটা গল্প পড়ব ভাবিনি। শুতে যেতে চেয়েছিলাম হঠাত নিকটায় চোখ আটকে গেল। না পড়ে ওঠতে আর ভালো লাগলো না।
ধন্যবাদ। পিয়ন/আপেল, একটু বেখাপ্পা না!!
০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:২৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: হ্যা, পিয়ন না বলে কাগজ ব্যবসায়ী বলা যায়? অথবা সওদাগর।
০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:৪৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ!
৪| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:৩৯
ভুত. বলেছেন: রূপক গল্প ভাল লাগল। উপলব্ধির প্রকাশটা দারুন।
০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:৪৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভুত
৫| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:৪০
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: Just unparalleled ...
It's moral is true and realle ... I'm really surprised about u'r story. Thanks brother...
০৪ ঠা মে, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুপান্থ। ইংরেজিতে মন্তব্যে মনে হচ্ছে কষ্ট করে সেলফোন থেকে মন্তব্য। ভাল থাকবেন
৬| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:৪৯
ডেইফ বলেছেন:
সরল গল্প হলেও আমার কাছে রূপক গল্প হিসেবে মনে হলো।
বরাবরের মত নিজেকে ছাড়িয়ে গেলেন।
০৪ ঠা মে, ২০১১ দুপুর ১২:১০
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ডেইফের পাঠে কৃতজ্ঞ থাকলাম
৭| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ২:০২
একুয়া রেজিয়া বলেছেন: হুম ভাইয়া রুপক গল্প মনে হল।
আপনার লেখার একটা আলাদা আকর্ষণ আছে।এক টানে না পড়ে উঠাই যায়না।
০৪ ঠা মে, ২০১১ দুপুর ১২:১১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: চতুর্মাত্রিকে একুয়া রেজিয়ার লেখাগুলো পড়া হতো। ইদানিং সময় কম পেয়ে ওখানে যাওয়া হয় না। অনেক ভাল লেখেন আপনি। মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল।
৮| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ২:১১
নীল ভোমরা বলেছেন: মন্দনা!
০৪ ঠা মে, ২০১১ দুপুর ১২:১২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: একটু সামান্য বদলেছি। গল্প হিসেবে খুব স্পেশাল কিছু অবশ্যই না। মনে আসল তাই প্রকাশ করে দিলাম।
৯| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ২:৩২
ত্রাতুল বলেছেন:
প্রত্যেকেই যারা যার কাজের জন্য এসেছে। গর্বিত বা হীনমন্য হওয়ার কিছু নেই।
সরল গল্প তবুও সরল নয়। অনেক কিছুই ভাবিয়ে দিয়ে গেল।
০৪ ঠা মে, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ ত্রাতুল।
অট: গুগল বাজে আপনার কাছ থেকে নিয়মিত আপডেট পেয়ে ভাল লাগছে।
১০| ০৪ ঠা মে, ২০১১ ভোর ৫:১৬
শোশমিতা বলেছেন: পৃথিবীতে সবাই এসেছে যার যার কাজে। রূপটা সব না, সারাক্ষণ থাকবেও না।
অনেকটা রূপকথার গল্পের মত, তবে কথা গুলো চরম সত্য।
০৪ ঠা মে, ২০১১ দুপুর ১২:৩২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য শোশমিতা
১১| ০৪ ঠা মে, ২০১১ ভোর ৫:৪০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বাহ। দরুন
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১২:০৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিয়েল ডোমোন
১২| ০৪ ঠা মে, ২০১১ সকাল ৭:০০
ফাইরুজ বলেছেন: চমত্কার একটা রুপক গল্প পড়লাম এই সক্কাল বেলাতেই।খুব ভালো লাগলো ভাইয়া
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১২:০৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৩| ০৪ ঠা মে, ২০১১ সকাল ৭:৩০
ইসরা০০৭ বলেছেন: বাহ! অসাধারন ...............
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১২:০৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৪| ০৪ ঠা মে, ২০১১ সকাল ৮:৩২
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: আল্প স্বল্প গল্প।ভালো গল্প।চমতকার।
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১২:০৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক
১৫| ০৪ ঠা মে, ২০১১ সকাল ৯:২১
ভাবুক আমি বলেছেন: বাহ! অসাধারন ...............
১৬| ০৪ ঠা মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৪
সামস উদ দোহা বলেছেন: ধুন্দুমার লিখেছেন
১৭| ০৪ ঠা মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৬
anisa বলেছেন: সুপ্রভাত
স্বদেশ
আসাধারণ শুধু নয় শিক্ষয়নীয় কিছূ
আপনি যা লিখেন সুন্দর লিখেন
ভাল লাগল খুব
শুভ কামনা রইল
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১২:০৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ আনিসা
১৮| ০৪ ঠা মে, ২০১১ সকাল ১০:৫৮
সায়েম মুন বলেছেন: প্রত্যেকেই যারা যার কাজের জন্য এসেছে । গর্বিত বা হীনমন্য হওয়ার কিছু নেই।
----------------সুন্দর শিক্ষনীয় সরল গল্প
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ২:২২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি/গল্পকার
১৯| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১০:৫৬
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
আসলেই আমার ল্যাপটপটা সমস্যা করছিল তাই সেলফোন থেকে...লগইন করেছিলাম আপ্নার এই পোস্টটা দেখে...
আপ্নার এই গল্পটা রুপকার্থে অনেক কিছুই বলে গেল...আমাদের...
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ২:২২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ
২০| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১:০৬
নষ্টছেলে বলেছেন: ভাইয়া অনেক ভালো লাগলো।
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ২:২২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ
অট: প্রোপিকটা ভাল লেগেছে
২১| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১:১০
নষ্টছেলে বলেছেন: প্রত্যেকেই যারা যার কাজের জন্য এসেছে । গর্বিত বা হীনমন্য হওয়ার কিছু নেই।
ভাইয়া অনেক জোস।সুন্দর বাস্তবতা রুপকের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন।
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ২:৩৮
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ নষ্টছেলে
২২| ০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:১৩
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: বাহ্! সুন্দর গল্প...
০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৩৩
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আদনান
২৩| ০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:২৯
বৃষ্টিধারা বলেছেন: সুন্দর শিক্ষণীয় গল্প ....
০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৩৩
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: শরীর ও মন দুটোই ভাল নিশ্চয়ই, বৃষ্টিধারা। ধন্যবাদ
২৪| ০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৫
আদ্রিতা বলেছেন: বাহ্! সুন্দর লাগলো গল্পটা। ক্লাস সিক্সে বোধ হয় ইংরেজী বইয়ে পা আর পেটের গল্প পড়েছিলাম। ক্লাস ফাইভে থাকতে বাংলা বইয়ে দোয়েল আর কুমড়োর গল্প। মনে করিয়ে দিলেন ওসব কথা। রোদ্যাঁ অনেক বিশাল ভিস্কর ছিলেন। পাথর কেটে কেটে অসাধারণ সব দেব-দেবী বের করে আনলেও মাঝে মাঝে উনি কাদামাটি দিয়ে টেপা পুতুল বানাতেন। আপনিও দেখছি সেরকম কিছুই করছেন (ভালোমানুষী হাসি)
০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৫৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আদ্রিতা, এটা শিশুদের জন্য, শিশু সাহিত্য ক্যাটেগরীতে লেখা।
শিশুদের জন্য লিখতে শিশু হতে হয়। ভাষ্কর্য বা মাটি পুতুলের জটিল তুলনাটা এখানে মানাবে না। আর আমি ভাবি নি বড়রা এটা পড়বে, বিস্ময়কর ভাবে তারা এটা পড়েছে। তার কারণ বড় হলেও আমাদের মনের ভেতর একটা শিশু ঠিকই থাকে।
২৫| ০৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
আদ্রিতা বলেছেন: টেপা পুতুল দিয়ে কিন্তু শিশুরাই খেলে। ভাস্কর্য দিয়ে না। থাক। তর্ক না করি। আমার বুঝ আমার কাছেই থাক (ভালোমানুষী হাসি)
০৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:০৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ঠিক আছে বুঝতে পেরেছি। অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ০৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৩৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এত সুন্দর! সেই ছোট্টটি হয়ে গেলাম গল্প পড়তে গিয়ে।
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১০:১৮
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহী
২৭| ০৫ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৫
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
যখন শিশু ছিলাম এইরকম গল্প পড়তাম
আজ আপনি লিখলেন
প্রশ্ন জাগতো মনে যারা এই গল্পগুলো লিখে তারা অনেক ট্যালেন্টেড; সেই রকম কারো সাথে যদি কথা হতো
আজ সেই রকম আপনাকে পেলাম।
যদি গল্পের বুননের কথা বলি তাহলে চমতকার
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১০:২৩
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অরুদ্ধ সকাল, আপনার মন্তব্যগুলো ব্লগের মতই খুব পজিটিভ আর অনুপ্রেরণাদায়ক। ভাল থাকবেন
২৮| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১১:১০
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: আমি বরং শিশু সাহিত্য পাঠের আনন্দই নিলাম !
এমনিতেই অযথা সব জটিলতা , মাঝে মাঝে তাই শৈশবটাকেও ফিরানো দরকার ।
নিয়মিত এমন শিশুতোষ গল্প পেলে খুশি হবো।
শুভেচ্ছা স্বদেশ হাসনাইন ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ১:১৬
পটল বলেছেন:
।
সরল গপপো ভালই