![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট একটা ফার্মে কাজ করছি । সৌখিন লেখক । ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করি । পকেটে পয়সা থাকলে এদিক ঘুরে খরচ করে ফেলি । সুনীলের লেখার ভক্ত, শামসুর রাহমানের কবিতা পড়ি। বিদেশী লেখকের মধ্যে ড্যানিয়েল স্টীলের লেখা ভাল লাগে । সবচেয়ে ঘৃণা করি স্বাধীনতার বিরোধী শক্তিকে । একাত্তর আমার সবচেয়ে বড় অহংকার। ইমেইল: [email protected]
১. তুমি পারবে না রঙ্গনা?
তুমি যাবে রঙ্গনা আমাদের বাড়ি? স্নেহময়ী রূপ নিয়ে ফুটে রইবে তুমি। তোমাকে কখনো ছিঁড়বো না। ব্যথা দেবো না। খরা থেকে বাঁচাবো, আলো দেবো, খেতে দেব জল। শুধু বিকেলের আলোয় যখন আমাদের বাড়িতে বিষন্ন একটা সুর বয়ে যয় গ্রামোফোনে, আল্লারাখার তবলা আশাহত মানুষগুলোর পিঠ চাপড়ে দেয়, তখন সময় পেলে পুষ্প ফুটিয়ে দিও আগত চড়ুইগুলো যেন হেসে ওঠে কিচ কিচ করে। পারবে না রঙ্গনা? পারবে না?
২ রিমঝিম ক্যাফে
হিমেলদের সঙ্গে রিমঝিম ক্যাফেতে বসে গল্প করতাম। ক্যাফের নামটা শুনলেই বৃষ্টি মনে হয়। ছাতা মাথায় কিশোর হয়ে যেমন বৃষ্টি দেখেছি। হিমেল বলতো বৃষ্টি হলো দেবীর চোখের জল। দেবীরা কি তাহলে কাঁদে? দেবীর কি মন খারাপ হয়? অনেক দিন হলো আড্ডাটা ভেঙে গেছে। পথ ভুলে বরফভিলায় যেতে একটা একটা কানা গলি দিয়ে পথ থেমে গেছে নোনা ধরা দালানে, কতগুলো অপরিচিত লোক স্ট্যাচুর মত দাঁড়িয়ে থাকে, রং ওঠা সাইনবোর্ডে ছেঁড়া ডাকটিকেটের মত লেখা রিমঝিম ক্যাফে।
৩ ছুটি
তরতাজা ঘণ্টাগুলো ধরা ছোঁয়ার বাইরে কর্মজীবি মানুষের। দ্বিপ্রহরে রোদের কোণ বদলে যায়। প্রতিবেশী জলপাই রোদে শুকোতে দিতে এলে জিভে জল আসতো এমন রোদে । কড়া নজরে থাকায় যেমন রসনা নিবৃত হতো না। আজকে কর্মজীবি রোদ ঘণ্টা মেপে খেতে দেয়। দুপুরের ভর্তা ভাজি সেরে, পিঞ্জিরায় ঢুকে যেতে কারো কি ভাল লাগে? ঘণ্টা বাজে, কিন্তু তখনও বাড়তি কাজের অনুনয়। সন্ধ্যা হারিয়ে বিষণ্ণ রাত্রিতে বাড়ি উড়ে আসতে মন চায় তাদের। ওরা নেমে আসে পথে; ছুটতে ছুটতে স্থলচারী বাসের উঠে পড়ে আর তখনই বাড়ি ফেরা স্বপ্নটা প্রকট হয়। বছরে দু তিনটা উৎসবে লুডোর দান উল্টে যাবে। বাড়ি ফিরে যাবার সময় ঘাসের উপর ছুটে উঠোনে এসে দেখবে বাঁশঝাড় নেচে উঠছে। কালো গাভী খড়ের পুঞ্জি থেকে মাতৃস্তনের মত খড় টেনে নিলে পুকুরের দিকে স্যাণ্ডেল পা বাড়াবে। ইটের ঢেলায় জুতো ডুবিয়ে পরিত্রান চেয়ে যায় বোতামের মানুষ, হঠাৎ বায়োস্কোপের মত অন্য রাজ্যে আসতেই উঠোন ডাকে তাকে। কালো বউ উৎসবের মত চাল কোটে, ন্যাংটো বাচ্চা মাটি কাদা করে। যদিও সেই বিলাসী রাখাল নেই তবু কচি কলাপাতায় ডালে মেঘের ফোঁটার মত গ্রামত্যাগী মানুষ সারা বছরের অপেক্ষা সঞ্চয় করে রাখে । এখনো কিছু নিজের থাকে বলে মেঘগুলো ফিরে আসে নীল উঠোনে, ঘুড়ি উড়তে উড়তে সন্ধ্যায় নেমে আসে। ঘণ্টা বাজতেই ছুটি শেষে পরিচয়পত্রের ঠিকানায় ঢুকে পড়ে মানুষ। তারপর কলম পিষতে পিষতে ঘাম ঝরায়।
৪ মায়া
মায়া এত তোর জন্য, এই রেশমী চুড়ি, এই কপালের টিপ, আকাশের সব টুকু বৃষ্টি এক সাথে যেন চোখে এসে পড়ে। মায়া এত তোর জন্য শর্ষের ক্ষেত, দিকে দিকে হলুদ রঙ ছড়িয়েছে, বসন্তের এত রঙ নেই, বৈশাখের এত ঝড় নেই, নদীগুলো সব এক হয়ে বয়ে যায় তোর দিকে,
মায়া, আমার দুষ্টু মেঘের ছায়া মনের জমিতে।
৫ সে যে বসে আছে একা একা
ছবির মত সে। চুলগুলো গড়িয়ে পড়ছে ডান থেকে বামে। ইচ্ছে হবে সরিয়ে দিয়ে সিঁথির চুল এক গোছা, গড়িয়ে পড়ুক কপালে। দুটো কান ভরে আছে তারায়। মেয়েটির গয়না নেই। কানে অধুনা গয়নার মত বড় রিং নেই। গাঢ় অন্ধকার তার চোখে। বাঁকা চোখে ভাসিয়ে দিতে কেউ কি তাকে পরিয়ে দেবে গাঢ় কাল পেন্সিল? উপত্যকার মত উঠে গেছে তার সূচারু নাক। দু পাশে পর্বতের ভাঁজ। ধনুকের মত উপরের ঠোঁট একটু বেঁকে আছে হৃদপিন্ডের মতো, এক্ষুনি সে হেসে দেবে। হাসতেই নিচের পুরুষ্ঠু কাল ঠোঁট ভারসহ নেমে আসবে গভীরে । মেয়েটির আঙুলগুলো বড়, স্পষ্ট পাখির ডানার মত চোখে চেয়ে থাকে। হাত এগিয়ে দিলে এক হাতের নখে রঙ, অন্য হাত খালি। ধরে আছে নিজের চিবুক। আর কি যেন চেয়ে দেখছে আনমনা। উদাসিনী এক যতদূর চোখ যায় শুধুই চেয়ে থাকে।
--
ড্রাফট ১.৫
লেখালেখিটা আনন্দের জন্য, এসব খসড়া কাগজের অনুশীলন।
আপডেট: সবগুলো প্যারা আলাদা, এ জন্য আলাদা শিরোনাম যোগ করে দিলাম।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: মুক্তগদ্য
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫০
ফারাহ দিবা জামান বলেছেন:
মায়া এত তোর জন্য, এই রেশমী চুড়ি, এই কপালের টিপ, আকাশের সব টুকু বৃষ্টি এক সাথে যেন চোখে এসে পড়ে। মায়া এত তোর জন্য শর্ষের ক্ষেত, দিকে দিকে হলুদ রঙ ছড়িয়েছে, বসন্তের এত রঙ নেই, বৈশাখের এত ঝড় নেই, নদীগুলো সব এক হয়ে বয়ে যায় তোর দিকে,
মায়া, আমার দুষ্টু মেঘের ছায়া মনের জমিতে।
------------------------------------------------------
মায়া যে এমনই। নদীর খরস্রোত যেমন নীচে দিকে বয়, তেমনি গড়াতে থাকে একমুখী। যে করে মায়া সেই জানে, এর কদর কত।
প্রতিটি লেখাই খুব সুন্দর স্বদেশ ভাই।
মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: মায়া যে এমনই। নদীর খরস্রোত যেমন নীচে দিকে বয়, তেমনি গড়াতে থাকে একমুখী। যে করে মায়া সেই জানে, এর কদর কত।
অসাধারণ মন্তব্য , কবি
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: ৫ নং টা আসলেই ছবির মত বর্ণনা দিয়েছেন।
ভাল লাগল।
আমার ব্লগে দাওয়াত রইল।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ জাকারিয়া মুবিন। আপনার ব্লগে ঘুরে এলাম।
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মুগ্ধতা রেখে যাচ্ছি
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধৈর্য নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা
৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
শায়মা বলেছেন: তোমার খসড়াগুলোও অনেক অনেক সুন্দর ভাইয়া!
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১২
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ শায়মা
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার।
৫ সবচে ভাল্লাগলো ||
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: এটাই ভাল লাগে যে লেখে সে ধরে নেয়
অমুক অংশটা বেশি ভাল লাগবে কারো
কিন্তু যে পাঠকের সমর্থন থাকে অন্যত্র
থ্যাঙ্কস ইমরোজ কবির মুন
ইমরোজ কবির মুন
৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
নেক্সাস বলেছেন: স্বদেশ ভাই মুক্তগদ্যা কনসেপ্ট টা আমার মধ্যে তেমন ক্লিয়ার না ।
জানার ইচ্ছা প্রবল। তাই ইচ্ছা আপনাদের সাথে দেখা হলে নিজেকে ঝালিয়ে নেব। কিন্তু দেখা হবে তো?
যাই হোক ১,২,৩.... এভাবে ক্রমবিন্যাসে সাজানো আখ্যান গুলো প্রত্যেকটাই স্বতন্ত্র। একটার সাথে আরেকটার কোন অন্বয় খুঁজে পাইনি। হয়তো এটা মুক্ত গদ্যের একটা বৈশিষ্ট্য, যা আমার অবিদিত। কিংবা মেটাফরিক কোন সম্পর্ক আলবৎ বিদ্যমান। আশা করি আপনার আলোচনায় সেটা বুঝে নেব।
৩ নং আখ্যানের দৃশ্যকল্প কিংবা ভাবাবেগ আমাকে মুগ্ধ করেছে। জীবন ও জীবিকার তাগিদে ঘড়ির কাটার জীবনে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া একজন মানুষের একঘেঁয়ে দিনতিপাত কিংবা ছুটির দিনে সুযোগ পেয়ে শিকড়ের সন্ধানে তার ফিরে যাওয়ার আনন্দ আবার সে ছুটি শেষ হয়ে গেলে আবারো ঘড়ির কাটার জীবনে তার ফিরে আসার বিষাদ সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। মোটকথা আমরা যে নগর দেখছি সে নগরের লাখো নাগরিকের আসল ঘর অন্য জায়গায় আর সে ঘরে ফেরার আকুতি তার অন্তরে সদা ঝড় তুলে সেটা চিত্রিত হয়েছে।
ঘড়ির কাটার তালে চলতে গিয়ে রোবটিক হয়ে যাওয়া শহুরে মানুষের উপমা অরথে বোতামের মানুষ শব্দটা ভাল লেগেছে।
কাজলের জায়গায় গাড়ো কালো পেন্সিল ভাল লেগেছে।
শুভকামনা ভাই
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধরুন আপনি এই মন্তব্যটাকেই কোথাও ছেপে দিতে চান>
আমি দেখছি জীবন ও জীবিকার তাগিদে ঘড়ির কাটার জীবনে নিজেকে মানিয়ে নিচ্ছে মানুষ। আমি দেখছি একঘেঁয়ে দিনতিপাত, ছুটির দিনে সুযোগ পেয়ে শিকড়ের সন্ধানে তার ফিরে যাওয়ার আনন্দ, আবার সে ছুটি শেষ হয়ে গেলে আবারো ঘড়ির কাটার জীবনে তার ফিরে আসার বিষাদ। এসব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছে আগেও অনেকে। মোটকথা আমরা যে নগর দেখছি সে নগরের লাখো নাগরিকের আসল ঘর অন্য জায়গায় আর সে ঘরে ফেরার আকুতি তার অন্তরে সদা ঝড় তুলে সেটা চিত্রিত করা যায়। ঘড়ির কাটার তালে চলতে গিয়ে রোবটিক হয়ে যাওয়া শহুরে মানুষের নাম দেয়া যায় বোতাম মানব।
কি নামে দিতেন? আমি কিন্তু একে ছেপে দিতাম মুক্তগদ্য বলে। এটা লেখার সময় একদম স্বাধীন ভাবেই লিখেছেন এবং পাঠযোগ্য একটুকরো গল্পও আছে তাতে যদিও ড্রামা নেই।
অধিকাংশ সময় কবিতা আর গল্প যখন সীমা অতিক্রম করে নো-ম্যান্স ল্যান্ডে বসে থাকে, তাকে মুক্তগদ্যের পাসপোর্ট দেই।
নেক্সাস
আপনার এত পরিশ্রমলব্ধ কমেন্ট আমাকে মুগ্ধ করেছে। কি লিখেছি, কেমন লিখেছি এ সবের জন্য নয়, আপনি সবগুলো পড়ে আলাদা করে বিশ্লেষণ করেছেন সেই আন্তরিকতাটুকুর জন্য এই মুগ্ধতা।
৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
মেহেরুন বলেছেন: ভালো লাগলো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ধন্যবাদ মেহেরুন
৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
সায়েম মুন বলেছেন: অনেক ভাললাগা কবি।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সায়েম
১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: নেক্সাসের দেয়া কমেন্টের বেশ কিছু কথা আমারও বলার ছিলো। আপনার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।
সবচাইতে ভাললাগলো ২ নাম্বারটা। ছোট্ট, কিন্তু এক তুমুল ছবি, নিখুঁত ছবি।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আমি আমার মত উত্তর দিয়েছি ফ্রাস্ট্রেটেড।
আপনার পছন্দে ভরসা পেলাম, সাথে থাকবেন
১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সব কয়টা ই সুন্দর।
৫ এর দৃশ্যকল্প টা চোখ সহজেই নিতে পারে বলে, বেশি ভালোলাগা।
শুভকামনা।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ভাল আছেন নিশ্চয়ই।
১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হামা।
১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: এই ধারার সাথে আমি একদমই অপরিচিত। যাই হোক, আপনার বইটা কিনছি। এখনও পড়ি নাই। পড়তে হবে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনার কাছ থেকে বই নিয়ে মন্তব্য জানার আগ্রহ থাকলো। চাইলে ইমেইলে জানাতে পারেন।
ধন্যবাদ লেজকাটা বান্দর
১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
নেক্সাস বলেছেন: আমি এই ব্লগের কয়েকজন তুখোড় ব্লগারের গুনমুগ্ধ পাঠক। তার মধ্যে আপনি একজন। যাদের লিখা পড়ি মন লাগিয়ে পড়ি। কিছু শিখতে চাই।
কষ্ট করে সুন্দর উত্তর দিয়েছেন বলে আমি কৃতজ্ঞ।
প্যারাটা আমি যেভাবে ধরেছি সেটা কি ঠিক হয়েছে?
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অবশ্যই, আপনি তো আমাকে নিজের লেখা আবার পড়ার আগ্রহ দিয়েছেন।
১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
একাকী আমি বলেছেন: +
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে +
১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার স্বদেশ দা
খুব ভালো লাগল
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শহিদুল
১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
স্বপনবাজ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো !
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা
১৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
একজনা বলেছেন: খসড়া কাগজের অনুশীলনে ভাল লাগা রইল। গল্প অনুযায়ী শিরোনামগুলোও চমৎকার।
৩নং টা খুব ভাল লেগেছে। ঘরের (ফেরার) টানে উচাটন মন এক।
এখনো কিছু নিজের থাকে বলে মেঘগুলো ফিরে আসে নীল উঠোনে, ঘুড়ি উড়তে উড়তে সন্ধ্যায় নেমে আসে। অসাধারণ লাগল। শুভ কামনা রইল।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২০
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অসাধারণ কমেন্ট, একজনা
নিজেকে দেখতে পেলাম আপনার চোখে
১৯| ০৯ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০০
সেলিম তাহের বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।
"মুক্তগদ্য" ফর্মটিকে আমি কবিতার একটি বিশেষ ধারা হিসেবেই ভাবতে ও পড়তে ভালোবাসি। এই বিশেষ আঙ্গিকটি শেষ অর্থে কবিতা হিসেবে ফুটিয়ে তোলার কাজটি কঠিন।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আমার কাছে মনে হয় মুক্তগদ্যে গদ্যের চাইতে কবিতার অংশ বেশি থাকবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: এটাকে ঠিক কি ধরণের লেখা বলা যেতে পারে?