নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো অন্ধকারে যাই

সময়টা কি করে দেবে সেটা তার অধিকারী জানে, চাইলে পোকায় ধরে নষ্ট কাল ভেসে যাবে যমুনার বানে

স্বদেশ হাসনাইন

ছোট একটা ফার্মে কাজ করছি । সৌখিন লেখক । ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করি । পকেটে পয়সা থাকলে এদিক ঘুরে খরচ করে ফেলি । সুনীলের লেখার ভক্ত, শামসুর রাহমানের কবিতা পড়ি। বিদেশী লেখকের মধ্যে ড্যানিয়েল স্টীলের লেখা ভাল লাগে । সবচেয়ে ঘৃণা করি স্বাধীনতার বিরোধী শক্তিকে । একাত্তর আমার সবচেয়ে বড় অহংকার। ইমেইল: [email protected]

স্বদেশ হাসনাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেমন করে এভাবে লেখো তুমি?

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৯

ফর্মা মেপে কবিতা লিখতে পারা যাবে

বিষয় বলে দিলে ছন্দ লিখে যাবে,

এমন কি সনেটের মিটার মিলাতে পারে

নুন খেয়ে স্তুতিকাব্য গাইতে পারে কেউ

সমুদ্র নেই পাগলামি নেই নীল হলুদের সানাই নেই

বিষয় বস্তু উধাও করে দিয়ে, গায়ে ফড়িং এর

ডানায় বিরহের ক্ষত না পেলেও লেখা আসে

কিন্তু টেইলর্সের ফরমায়েশী সেলাইয়ের মত

সার্টেন দিনে কবিতা ডেলিভারী দিতে আসা

যুবককে বলি

কেমন করে পারো এভাবে, কেমন করে

ইচ্ছে হলেই প্যারেন্ট হও

কবিতা না এলে অন্তরে

কবিতা লিখে যেেত পার অবিরাম?





কিন্তু তোমার দাদা ভাই কী সদোরিয়া খরিদ করেছে?

চেক চেক বাবুপুরা চেক?

বাঘের ডোরা লাল শাট

যত দেই চায়, শাটের হাতা গুটায়ে দেও দেও করে,

আমারে কি দিসে তোমার বাপ?

জিংলিং দেয় নাই। উড়াজাহাজ চাই নাই, একখান বিমান টিকেট

সেইটা দিতে পারত, সম্পত্তির ধান যত হয় কিপটা, আমারে দিবে না

আমি এই খানে ক্যামনে থাকি কে দেখে, হলুদ সালুন দিয়া

ভাত খাই। এক ঘরে তিন জন,

কও, আমার গুণের ভাই, নিজে যেনো বিদেস আইসা মাটিতে কোদাল

চালায় , তুমি জিদ্দি, তেল লবন নাই, যত দেই তাও খাই খাই

ভাইয়েরে কইও,

টেকা পাঠাই আবার, না পারলেও দিবো, ঈদের মরসুম, অগত্যা জিদ মুবারক, এইটাই শ্যাষ।





সে নদীটি শঙ্খরূপ। কাটিয়েছি সোঁদা গন্ধে জাতিস্মর একটি বিকেল।

ভ্রমরের ঢেউ ওঠে, কাল তীর অধর কাজল। ঢেউচোখের ছবি বৈতরনী

পেনসিলে তির তির। নদীতে হাত দিয়ে এক মুঠো মুঠো জল তুলে নিয়ে যাই। শেষ কথা

শপথ ভেঙোনা আমি ডুবে স্নান করে নেই সেই নদীতে, ঝিনুক কামনায়, শেষ চিঠি শপথ নিভানা।

মৌলিক খাবার কামাই করে নিতে আমাকে বয়ে নেয় কমলা রাতের শহর। নদী চিঠি লিখে মনে করায় নরম বিকেল।

নদীরা যে কথা দেয় মনে রাখে, আশ্রিত পারের মানুষ আশা নিয়ে মাচা গড়ে,

সে আশাকে ভেঙে নতুন প্রণয়ের চর গড়ে।

একদিন কাছে আসি সুপ্তিজাগা হরিনের মত চেয়ে রই।সকালের সবুজ চোখ

শঙ্খ বোধ স্রোতটিকে করে দেয় ওলট পালট।

হরিণেরা উঁকি দেয় জলচর শুশুকের মত।

জলে ও স্থলের বসবাস প্রথাগত জীবন রুসমত।



--

ড্রাফট ১.১

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ফর্মা মেপে কবিতা লিখতে পারা যাবে
বিষয় বলে দিলে ছন্দ লিখে যাবে,।
সুন্দর কবি...হৃদয় থেকে কবিতা না এলে সেগুলো প্রাণে স্পন্দন জাগায় না।

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

আমিভূত বলেছেন: ১নং বেশী পছন্দ হয়েছে , বাকিগুলোতেও ভালো লাগা রইল ।

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার!!!!

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২৬

জালিস মাহমুদ বলেছেন: :-< :-< :-< :-< :-<

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সুন্দর

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

একজন আরমান বলেছেন:
এক আর তিন চমৎকার।

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

বোকামন বলেছেন:
একদিন কাছে আসি সুপ্তিজাগা হরিনের মত চেয়ে রই।সকালের সবুজ চোখ
শঙ্খ বোধ স্রোতটিকে করে দেয় ওলট পালট।

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: প্রথমটা ভাল লেগেছে, শুধু ইংরেজি শব্দের ব্যবহার পছন্দ হয় নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.