নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটু ছোয়া

একটু ছোঁয়া

Facebook ID : [email protected]

একটু ছোঁয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

নবীজী (সা) এর প্রিয় বারোটি খাবার

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

এক. বার্লি (জাউ): এটা জ্বরের জন্য এবং পেটের পীড়ায়

উপকারী।

দুই. খেজুর: খেজুরের গুণাগুণ ও খাদ্যশক্তি অপরিসীম। খেজুরের

খাদ্যশক্তি ও খনিজ লবণের উপাদান শরীর সতেজ রাখে।

নবীজী (স: ) বলতেন,যে বাড়ীতে খেজুর নেই সে বাড়ীতে কোন

খাবার নেই।এমনকি সন্তান প্রসবের পর প্রসূতি মাকে খেজুর

খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আল্লাহর নবী।

তিন. ফিগস বা ডুমুর: ডুমুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ভেষজগুণ

সম্পন্ন যাদের পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাদের জন্য

অত্যন্ত

উপযোগী খাবার।

চার. আঙ্গুর: নবীজী (স: ) আঙ্গুর খেতে অত্যন্ত ভাল

বাসতেন।আঙ্গুরের পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণ অপরিসীম। এই

খাবারের উচ্চ খাদ্য শক্তির

কারণে এটা থেকে আমরা তাত্ক্ষণিক এনার্জি পাই

এবং এটা স্বাস্থ্যের

জন্য উপকারী। আঙ্গুর কিডনির জন্য উপকারী এবং বাওয়েল

মুভমেন্টে সহায়ক। যাদের আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল

সিনড্রোম আছে তারা খেতে পারেন।

পাঁচ. মধু- মধুর নানা পুষ্টিগুণ ও ভেষজ গুণ রয়েছে।

মধুকে বলা হয় খাবার, পানীয় ও ওষুধের সেরা।হালকা গরম

পানির সঙ্গে মিশিয়ে মধু পান ডায়রিয়ার জন্য ভালো।

খাবারে অরুচি,পাকস্থলীর সমস্যা, হেয়ার কন্ডিশনার ও মাউথ

ওয়াশ হিসেবে উপকারী।

ছয়. তরমুজ- সব ধরনের তরমুজ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

নবীজী (স: ) তরমুজ

আহারকে গুরুত্ব দিতেন। যেসব গর্ভবতী মায়েরা তরমুজ আহার

করেন তাদের সন্তান প্রসব সহজ হয়। তরমুজের পুষ্টি, খাদ্য

ও ভেষজগুণ এখন সর্বজনবিদিত ও

বৈজ্ঞানিক সত্য।

সাত. দুধ- দুধের খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণ ও ভেষজগুণ বর্ণনাতীত।

দেড় হাজার বছর আগে বিজ্ঞান যখন অন্ধকারে তখন

নবীজী (স: ) দুধ সম্পর্কে বলেন, দুধ হার্টের জন্য

ভালো। দুধ পানে মেরুদন্ড সবল হয়,মস্তিষ্ক সুগঠিত হয়

এবং দৃষ্টিশক্তি ও স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আজকের

বিজ্ঞানীরাও দুধকে আদর্শ খাবার হিসেবে দেখেন এবং এর

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি অস্থিগঠনে সহায়ক।

আট. মাশরুম- আজ বিশ্বজুড়ে মাশরুম একটি অত্যন্ত

পুষ্টিকর খাবার এবং মাশরুম

নিয়ে চলছে নানা গবেষণা। অথচ দেড় হাজার বছর

আগে নবীজী (স: ) মাশরুম চোখের জন্য

ভালো এবং এটা বার্থ কন্ট্রোলে সহায়ক এবং মাশরুমের

ভেষজগুণের কারণে এটা নার্ভ শক্ত করে এবং শরীর

প্যারালাইসিস বা অকেজো হওয়ার প্রক্রিয়া রোধ করে।

নয়. অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েলের খাদ্য ও পুষ্টিগুণ বহুমুখী।

তবে আজ মানুষের ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষা ও বয়স ধরে রাখার

জন্য যারা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছেন তাদের দেড়

হাজার বছর আগে নবীজী (স: ) অলিভ অয়েল ব্যবহারের

পরামর্শ দিয়েছেন। গবেষণায় দেখা গেছে অলিভ অয়েল ত্বক ও

চুলের জন্য ভালো এবং বয়স ধরে রাখার ক্ষেত্রে সহায়ক

বা বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া বিলম্বিত করে।এছাড়া অলিভ

অয়েল পাকস্থলীর প্রদাহ নিরাময়ে সহায়ক।

দশ. ডালিম-বেদানা: বেদানার পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণের

পাশাপাশি এটার ধর্মীয় একটি দিক আছে এবং নবীজী (স: )

বলতেন, এটা আহারকারীদের শয়তান ও মন্দ

চিন্তা থেকে বিরত রাখে।

এগার. ভিনেগার- ভিনেগারের ভেষজ গুণ ও খাদ্যগুণ অপরিসীম।

নবীজী (স: ) অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে ভিনেগার খাওয়ার

পরামর্শ দিয়েছেন। অথচ আজকের এই মডার্ন ও বিজ্ঞানের

অভূতপূর্ব সাফল্যের যুগে বিশ্বের বড় বড় নামি-

দামি রেস্টুরেন্ট

বিশেষ করে এলিট ইটালিয়ান রেস্টুরেন্টে অভিল অয়েল ও

ভিনেগার একসঙ্গে মিশিয়ে পরিবেশন করা হয়।

বার. খাবার পানি: পানির অপর নাম জীবন। পানির ভেষজগুণ

অপরিসীম। দেড় হাজার বছর আগে নবীজী (স: )পানিকে পৃথিবীর

সেরা ড্রিংক বা পানীয় হিসাবে উল্লেখ

করেছেন। সৌন্দর্য চর্চা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য রক্ষায়

চিকিত্সা বিজ্ঞানীরা আজ প্রচুর পানি পান করতে বলেন।:

এক. বার্লি (জাউ): এটা জ্বরের জন্য এবং পেটের পীড়ায়

উপকারী।

দুই. খেজুর: খেজুরের গুণাগুণ ও খাদ্যশক্তি অপরিসীম। খেজুরের

খাদ্যশক্তি ও খনিজ লবণের উপাদান শরীর সতেজ রাখে।

নবীজী (স: ) বলতেন,যে বাড়ীতে খেজুর নেই সে বাড়ীতে কোন

খাবার নেই।এমনকি সন্তান প্রসবের পর প্রসূতি মাকে খেজুর

খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আল্লাহর নবী।

তিন. ফিগস বা ডুমুর: ডুমুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ভেষজগুণ

সম্পন্ন যাদের পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাদের জন্য

অত্যন্ত

উপযোগী খাবার।

চার. আঙ্গুর: নবীজী (স: ) আঙ্গুর খেতে অত্যন্ত ভাল

বাসতেন।আঙ্গুরের পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণ অপরিসীম। এই

খাবারের উচ্চ খাদ্য শক্তির

কারণে এটা থেকে আমরা তাত্ক্ষণিক এনার্জি পাই

এবং এটা স্বাস্থ্যের

জন্য উপকারী। আঙ্গুর কিডনির জন্য উপকারী এবং বাওয়েল

মুভমেন্টে সহায়ক। যাদের আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল

সিনড্রোম আছে তারা খেতে পারেন।

পাঁচ. মধু- মধুর নানা পুষ্টিগুণ ও ভেষজ গুণ রয়েছে।

মধুকে বলা হয় খাবার, পানীয় ও ওষুধের সেরা।হালকা গরম

পানির সঙ্গে মিশিয়ে মধু পান ডায়রিয়ার জন্য ভালো।

খাবারে অরুচি,পাকস্থলীর সমস্যা, হেয়ার কন্ডিশনার ও মাউথ

ওয়াশ হিসেবে উপকারী।

ছয়. তরমুজ- সব ধরনের তরমুজ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

নবীজী (স: ) তরমুজ

আহারকে গুরুত্ব দিতেন। যেসব গর্ভবতী মায়েরা তরমুজ আহার

করেন তাদের সন্তান প্রসব সহজ হয়। তরমুজের পুষ্টি, খাদ্য

ও ভেষজগুণ এখন সর্বজনবিদিত ও

বৈজ্ঞানিক সত্য।

সাত. দুধ- দুধের খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণ ও ভেষজগুণ বর্ণনাতীত।

দেড় হাজার বছর আগে বিজ্ঞান যখন অন্ধকারে তখন

নবীজী (স: ) দুধ সম্পর্কে বলেন, দুধ হার্টের জন্য

ভালো। দুধ পানে মেরুদন্ড সবল হয়,মস্তিষ্ক সুগঠিত হয়

এবং দৃষ্টিশক্তি ও স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আজকের

বিজ্ঞানীরাও দুধকে আদর্শ খাবার হিসেবে দেখেন এবং এর

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি অস্থিগঠনে সহায়ক।

আট. মাশরুম- আজ বিশ্বজুড়ে মাশরুম একটি অত্যন্ত

পুষ্টিকর খাবার এবং মাশরুম

নিয়ে চলছে নানা গবেষণা। অথচ দেড় হাজার বছর

আগে নবীজী (স: ) মাশরুম চোখের জন্য

ভালো এবং এটা বার্থ কন্ট্রোলে সহায়ক এবং মাশরুমের

ভেষজগুণের কারণে এটা নার্ভ শক্ত করে এবং শরীর

প্যারালাইসিস বা অকেজো হওয়ার প্রক্রিয়া রোধ করে।

নয়. অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েলের খাদ্য ও পুষ্টিগুণ বহুমুখী।

তবে আজ মানুষের ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষা ও বয়স ধরে রাখার

জন্য যারা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছেন তাদের দেড়

হাজার বছর আগে নবীজী (স: ) অলিভ অয়েল ব্যবহারের

পরামর্শ দিয়েছেন। গবেষণায় দেখা গেছে অলিভ অয়েল ত্বক ও

চুলের জন্য ভালো এবং বয়স ধরে রাখার ক্ষেত্রে সহায়ক

বা বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া বিলম্বিত করে।এছাড়া অলিভ

অয়েল পাকস্থলীর প্রদাহ নিরাময়ে সহায়ক।

দশ. ডালিম-বেদানা: বেদানার পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণের

পাশাপাশি এটার ধর্মীয় একটি দিক আছে এবং নবীজী (স: )

বলতেন, এটা আহারকারীদের শয়তান ও মন্দ

চিন্তা থেকে বিরত রাখে।

এগার. ভিনেগার- ভিনেগারের ভেষজ গুণ ও খাদ্যগুণ অপরিসীম।

নবীজী (স: ) অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে ভিনেগার খাওয়ার

পরামর্শ দিয়েছেন। অথচ আজকের এই মডার্ন ও বিজ্ঞানের

অভূতপূর্ব সাফল্যের যুগে বিশ্বের বড় বড় নামি-

দামি রেস্টুরেন্ট

বিশেষ করে এলিট ইটালিয়ান রেস্টুরেন্টে অভিল অয়েল ও

ভিনেগার একসঙ্গে মিশিয়ে পরিবেশন করা হয়।

বার. খাবার পানি: পানির অপর নাম জীবন। পানির ভেষজগুণ

অপরিসীম। দেড় হাজার বছর আগে নবীজী (স: )পানিকে পৃথিবীর

সেরা ড্রিংক বা পানীয় হিসাবে উল্লেখ

করেছেন। সৌন্দর্য চর্চা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য রক্ষায়

চিকিত্সা বিজ্ঞানীরা আজ প্রচুর পানি পান করতে বলেন।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

মহাজাগতিক পাগল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ । নবীজী (সা) এর প্রিয় খাবার সম্পর্কে জানতে পেরে ভাল লাগলো ।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: প্রিয়েতে নিলাম।

আর পোস্টে ++++++++++++++্

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: নবীজি কতটা খেতেন আর কতটা দান করতেন তা যদি বিস্তারিত লিখতেন তাহলে ভাল হতো।

আর এইসব কথার তথ্য সূত্র অত্যন্ত জরুরী।

আজকাল প্রায়শই fbতে এইসকল তথ্য ও খাবারের ছবিসহ দেখা যায়।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

বেলাল আহমেদ রাসেল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ । নবীজী (সা) এর প্রিয় খাবার সম্পর্কে জানতে পেরে ভাল লাগলো ।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: তথ্য সূত্র অত্যন্ত জরুরী। ভালো লাগলো ।

পোস্টে +++++

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

ফিরোজ-২ বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৪

আমিনুর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৯

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: সোর্স দেন দয়া করে!

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

পিসিবাবু বলেছেন: ভালো হইস। দুইবার দিছেন একি জিনি। রেফারেন্স দিলে খুশি হই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.