নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জাহিদুর রহমান মাসুদ

সবকিছুই চুকিয়ে গেছে গালিব! বাকি আছে শুধু মৃত্যু!!

জাহিদুর রহমান মাসুদ

সর্বস্বত্ত লেখকের

জাহিদুর রহমান মাসুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুরুদ শরীফের বাংলা অনুবাদ পড়ি এবং ইসলামের আলোকেই নির্ধারণ করি মুহম্মদ পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব কিনা

২৫ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:৫৯

যারা ইসলাম ধর্মের অনুসারী তাঁদের বিশ্বাস যে, মুহম্মদ পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশেষ্ঠ মানুষ। মান-মর্যাদায় তার সমকক্ষ পৃথিবীতে কোন কালেই কেউ ছিলনা। ভবিষ্যতেও থাকবে না। কিন্তু এই বিশ্বাসটা কতটুক সত্য বা যৌক্তিক? আসুন, খোলা মন নিয়ে ইসলামের আলোকেই এ বিষয়টি আলোচনা করি। কারণ ধর্মকেন্দ্রিক কোন ভ্রান্তবিশ্বাস প্রচলিত থাকলে ধর্মের শুদ্ধিতার স্বার্থেই তা দূর করা অত্যাবশ্যক।



প্রতি নামাজে মোনাজাতের আগে আমরা আত্তাহিয়াতু, দুরুদ শরীফ এবং দোয়া মাছুরা পড়ি। এগুলো নামাজ এবং ইসলামী রীতি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এসব দোয়ার সততা বা এগুলোকে ভুয়া বলার কোন অবকাশ নেই। এগুলোকে ভুয়া বললে আপনার নামাজ এবং ইসলামের মুল ভিত্তিগুলোই প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে যায়।



উপরের প্যারা দুটিকে পর্যব্ক্ষেণের মধ্যে রেখে কোন আবেগ নয় বরং খোলা মন নিয়ে নামাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পঠিত দুরুদ শরীফের বাংলা অনুবাদটি বুঝার চেষ্টা করিঃ



আরবী উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা ছাল্লাইতা আলাইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা, ইন্নাকা হামিদুম্মাজিদ। আল্লাহুম্ম বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম্মাজীদ।



বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ! মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর ও তাঁর বংশধরের উপর আশীর্বাদ পাঠাও, যেমন আশীর্বাদ ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁর বংশধরের উপর পাঠিয়েছিলে। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসনীয় ও জ্ঞানী। হে আল্লাহ! মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর ও তাঁর বংশধরের উপর বরকত পাঠাও, যেমন বরকত ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁহার বংশধরের উপর পাঠিয়েছিলে। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসনীয় ও জ্ঞানী।



দুরুদের প্রথম অংশে মুহম্মদ ও তার উম্মতকে ইব্রাহীম ও তাঁর উম্মতের সমান আশীর্বাদ দেয়ার জন্য প্রার্থনা করা হয়েছে। একইভাবে দ্বিতীয় অংশে মুহম্মদ ও তাঁর উম্মতকে ইব্রাহীম ও তাঁর অনুসারীদের সমান বরকত দানের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। আমরা অবশ্যই একটি লোকের সমান তখনই হতে চেষ্টা করি যখন সে মর্যাদা বা ক্ষমতায় আমার উর্ধ্বে অবস্থান করে। এখানে স্বাভাবিক সেন্সেই বুঝা যায় মুহম্মদ মর্যাদার দিক দিয়ে ইব্রাহীমের সমান নয় বলেই তাকে ইব্রাহীমের সম পর্যায়ে উন্নীত করার জন্য বলা হচ্ছে। মুহম্মদ যদি মর্যাদার দিকে থেকে ইব্রাহীমের উপরে অবস্থান করত তবে আমরা কখনই তাকে ইব্রাহীমের সমান বরকত বা আশীর্বাদ দানের জন্য স্রষ্টাকে বলতাম না বা বলার কোন যৌক্তিকতা ছিলনা। তদ্রুপ মুহম্মদের উম্মতরা যদি ইব্রাহীমের উম্মতের চেয়ে অধিক আশীর্বাদের হত তাহলে আমরা কখনই মুহম্মদের উম্মতদের ইব্রাহীমের উম্মতের সমান করার জন্য কান্নাকাটি করতাম না। এটা করার কোন প্রয়োজনও ছিলনা।



গত চৌদ্দশত বছর ধরে আমরা এই প্রার্থনা করে আসছি। কেয়ামত পর্যন্ত করব। অর্থাৎ কেয়ামত পর্যন্ত মুহম্মদকে ইব্রাহীমের সমান আশীর্বাদ ও বরকত দানের অনুরোধ চলতেই থাকবে। যদি মুহম্মদের মর্যাদা ইব্রাহীমের সমান বা উর্ধ্বে চলে যেত তবে এই প্রার্থনাটি আর কার্যকর থাকতনা। যেহেতু কেয়ামত পর্যন্ত এই প্রার্থনা কার্যকর থাকবে সেহেতু এর মানে দাড়াচ্ছে যে নিশ্চিতভাবেই মুহম্মদ কেয়ামত পর্যন্তও ইব্রাহীমের সমান হতে পারবে না।



নামাজ ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ। দুরুদ শরীফ এই স্তম্ভের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। কাজেই একে ভূয়া বা মিথ্যা বললে প্রকারান্তরে তা নামাজকেই বলা হবে। আর নামাজকে যদি আপনি সত্য বলে মানেন তবে এতে পঠিত সব অংশকেই আপনার সত্য বলে মেনে নিতে হবে। সেই নামাজেরই একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেখানে মুহম্মদকে ইব্রাহীমের সমান মর্যাদা দেয়না সেখানে আপনি কীভাবে মুহম্মদকে পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ বলে স্বীকৃতি দেন? এই স্বীকৃতির মাধ্যমে কী আপনি প্রকারান্তরে ইসলামের মৌলিক কথাগুলোকেই অস্বীকার করছেন না?



সময়ের ব্যবধানে চৌদ্দশত বছরের পুরনো একটি ধর্মে অনেক ভ্রান্তি যোগ হতেই পারে। এটাই স্বাভাবিক। তেমনি স্বাভাবিকভবেই ধর্মের শুদ্ধিতার স্বার্থে এগুলো দূরীভূত হওয়া প্রয়োজন। উপরের আলোচনার প্রেক্ষিতে ইসলামের মতেই এটা প্রতিষ্ঠিত যে ইব্রাহীম আল্লাহর থেকে যে আশীর্বাদ পেয়েছিলেন তা মুহম্মদ পাননি। সে অর্থে মর্যাদার দিক থেকে মুহম্মদ ইব্রাহীমের সমকক্ষ নন। কাজেই মুহম্মদ পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব তা ইসলামের মতানুসারেই একটি ভ্রান্ত ধারণা। আশা করি, ইসলামের শুদ্ধিতার স্বার্থে প্রচলিত এই ভ্রান্ত ধারণাটি দূরীকরণে ইসলামের সাথে সংশ্লিষ্টরা ভূমিকা রাখবেন।

মন্তব্য ৭৯ টি রেটিং +১৮/-২৬

মন্তব্য (৭৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:০৫

ঊননের মুখ থেকে বলছি বলেছেন: - মাইনাস

২| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮

ভূজ বলেছেন: Vodai konhankar . . . . . . Mainus

islam er jonno aponar eto maya kanna aslo keno?

erokon r o lakho proman ase jekhane hazrat mohammad(sm) ke prithibir srestho manosh hisabe ghosona kora oise

৩| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২২

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: দয়া করে পোস্টের কন্টেন্টের আলোকে মন্তব্য করি।

৪| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৩

নির্বাসন বলেছেন: আপনে একা একা নির্ধারণ করেন, আর কাউকে ডাইকেন না...হাসতে হাসতে পড়ে যেতে পারে।

২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:২৪

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: পোস্ট নিয়ে কথা বলুন।

৫| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪

মৃগয়া বলেছেন: বিশাল গিয়ানী পুষ্ট। গিয়ান এক্কেরে চকচক করতেছে। নিজের ুটকির দিকে আগে তাকায়া দেখ উহা কত কালো।




দ্যাখতে পারছ? পারো নাই?

আগের নিজের ুটকির কালোত্বের গভীরতা বাহির করো। পরে ঘবেষনা করিও।

২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: তাহলে কথা হইল যাহারা ধর্ম নিয়া গবেষণা করেন তাহারা এর পূর্বে নিজের ুটকির কালোত্বের গভীরতা বাহির করেন?

৬| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪

বৃত্তবন্দী বলেছেন: হুমমম...

৭| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫

রাঙ্গাকলম বলেছেন: তোমারে ডাব্বল মাইনাস দিতাম, দিলাম না। তুমি ডাবলের চেয়ে যত বেশি মাইনাস দরকার পড়ে নিয়ে নিও। তার আগে এই দুরুদ এবং এর প্রেক্ষাপট কোন মুফতির কাছ থেকে জেনে নিও।

৮| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৭

বৃত্তবন্দী বলেছেন:
ভুজ আর মৃগয়া কে কি তাদের ধর্ম এমন শিক্ষা দিয়েছে?

বিরুদ্ধমত হলেই কোষমুক্ত তরবারী হাতে ঝাপিয়ে পড়া?

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩২

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: মানুষ ব্যক্তিগত বা শারীরিক আক্রমণের দিকে তখনই ধাবিত হয় যখন তার কাছে কোন যুক্তি থাকেনা।

দেখেন সবাই ডাবল মাইনাস দিচ্ছেন কিন্তু পোস্টের কন্টেন্ট নিয়ে কোন আলোচনা করছেন না বা যুক্তি দেখাচ্ছেন না।

৯| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩১

কিউরিয়াস বলেছেন: কিসুই বুঝলামনা...আপনার অনুবাদেই দিসেন যে "মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর ও তাঁর বংশধরের উপর আশীর্বাদ পাঠাও, যেমন আশীর্বাদ ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁর বংশধরের উপর পাঠিয়েছিলে"

এইখানে "যেমন" শব্দটার মানে আপনি করলেন "সমান", এইটা কেমনে হইল?? আশীর্বাদের পরিমাণ নিয়ে তো এইখানে কিসু বলা হয় নাই।

আর আপনার কিয়ামত পর্যন্ত আশীর্বাদের যোগ-বিয়োগের অংকও হাস্যকর।

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৩

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: আপনি ইব্রাহীমের সমান আশীর্বাদ কেন চাচ্ছেন? তারচেয়ে উচু হলে আপনি তার সমান হতে চাচ্ছেন কেন?

১০| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৩

সোজা কথা বলেছেন: একটি প্রশ্ন দরুদ টি কোথা থেকে এসেছে?
কোরান এবং হাদীসের অনেক সুরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের ইতিহাস কে বর্ণনা করে। এমন কি হতে পারে যে নবুয়ত প্রাপ্তির পূর্বে এই প্রার্থণাটি কার্যকর ছিল, কিন্তু পরে সেই প্রার্থনাটি ঐতিহ্যগত ভাবে চলে আসছে? যেমন আবু লাহাব যেহেতু বেঁচে নেই কোথাও এই সুরাটি পড়া হলে লাহাবের হাত ধ্বংশ হবার প্রশ্নটি অবান্তর - ঐতিহাসিক উপাদান ছাড়া।

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: বিষয়টা যদি এমন হয় তবে দুরুদটি বর্তমানের প্রেক্ষিত আর চালিয়ে যাওয়ার কোন মানে আছে কি?

নবুয়তের পূর্বের প্রার্থনা ইসলামের ভেতরে চলে এসছে কিনা তা আমার জানা নেই। বিষয়টা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। কিন্তু আলোচনার এই মানসিকতাতো কারো মাঝে দেখছিনা। সবাই ডাবল মাইনাস দিয়ে ছওয়াব হাসিলে ব্যস্ত।

১১| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৬

সোজা কথা বলেছেন: একটি প্রশ্ন, দরুদ শরীফটি কোথা থেকে এসেছে?
কোরান এবং হাদীসের অনেক সুরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের ইতিহাস কে বর্ণনা করে।

এমন কি হতে পারে যে নবুয়ত প্রাপ্তির পূর্বে এই প্রার্থণাটি কার্যকর ছিল, কিন্তু পরে সেই প্রার্থনাটি ঐতিহ্যগত ভাবে চলে আসছে? যেমন আবু লাহাব যেহেতু বেঁচে নেই ।কোথাও সুরা লাহাব পড়া হলে লাহাবের হাত ধ্বংশ হবার প্রশ্নটিও অবান্তর - কিন্তু ঐতিহাসিক কারণে এটা পড়া হয়ে থাকে।

২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:১৭

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: নবুয়ত প্রাপ্তির পূর্বের প্রার্থনাতে মুহম্মদকে নবী হিসেবে বর্ণনার কোন সুযোগ আছে কি?

তবে আপনার কথার যুক্তি আছে। এমন হতে পারে যে কুরায়শরা যেহেতু ইব্রাহীমের বংশধর ছিল সেহেতু তার প্রশংসাসূচক কিছু কুরায়শ সংস্কৃতিতে বিদ্যমান ছিল। সেটাই হয়তো বিবর্তিত হয়ে এমন রূপ নিয়েছে।

১২| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৬

মুক্ত মানব বলেছেন: আমি ধর্ম সম্পর্কে খুব কম জানি। তবুও যেটুক জানি তার আলোকে বলছি, নামাযে যে দরুদ পড়া হয় তাহা কি কোরআনের বানী নাকি শুধুমাত্র একটা দোয়া? আগে এই বিষয়ে আমাকে যদি একটু জ্ঞান দিতেন তাইলে আপনারে মাইনাস দিমু না প্লাস দিমু সিদ্ধান্ত নিতে শুবিধা হইত। যদিও আমি খুব কম পেস্টেই রেটিং দিছি, তবে আপনারে দিতে ইচ্ছে করতেছে।

আর কিউরিয়াস বলেছেন: এইখানে "যেমন" শব্দটার মানে আপনি করলেন "সমান", এইটা কেমনে হইল?? আশীর্বাদের পরিমাণ নিয়ে তো এইখানে কিসু বলা হয় নাই।

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৪

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: কোরআনের কোথায়ও আছে কিনা জানিনা। তবে এটা নামাজের অংশ। কাজেই এটা ইসলামী বিশ্বাসের বাইরে নয়।

মাইনাস প্লাসের আশায় লেখিনা। নিজের পর্যবেক্ষণে প্রচলিত বিশ্বাস যা অপ্রাসঙ্গিক এবং যুক্তিহীন মনে হয় তাই তুলে ধরার চেষ্টা করি।

আপনাকে যেমন দেয়া হয়েছে আমিও তেমন প্রাপ্য। এই কথাটার মানে কি? এটা সমান দাবি করা বুঝায় না? নাকি বেশি বুঝায়? উত্তরটাই আপনিই দেন।

১৩| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৬

সোজা কথা বলেছেন: এই কমেন্ট এবং ১০ নং কমেন্ট মুছে দিন।

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৯

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: কেন?

১৪| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১

সোজা কথা বলেছেন: ১০ এর কমেন্টটিতে টাইপের ভুল ঠিক করে, ১১ তে দিয়েছি ...

১৫| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: @বৃত্তবন্দী

ভদ্র মুখে গুলি মারলেও মানুষ ঠিকই মরে। লেখক হুদাই অকারণে ইসলাম নিয়ে খুঁচাইল কেন? সেন্সসিটিভ ব্যাপারে যে কারও রিএকশন একেক ধরণের হতেই পারে। গালি দেয়ার বিপক্ষে আমি ঠিকই। কিন্তু, এভাবে একতরফা মনোভাব কেন আপনার? এই পোস্টের লেখক অকারণে একটা গোষ্ঠীকে বা ধর্মকে টানাটানি করতেছে। এসবের দরকার ছিল এখন?? অকারণ। মাঝখান থেকে দৃষ্টি দিতে হবে। এক তরফা দেখলে হবে না।


@লেখক
কিয়ামত পর্যন্ত নবীজীর উম্মাত থাকবে বলেই কিয়ামত পর্যন্ত দুরুদ পড়া হবে।


কথাটা খেয়াল করেন, "মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর ও তাঁর বংশধরের উপর বরকত পাঠাও, যেমন বরকত ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁহার বংশধরের উপর পাঠিয়েছিলে।"


আর এপনি যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন, সেই ব্যাখ্যা সঠিক হলে কথাটা হত এরকম, " অতটুকু বরকত পাঠাও যতটুকু বরকত ইব্রাহী (আ) ও তাঁহার বংশধরের "


কিন্তু, লাইনটা কিন্তু তেমন ছিল না। ঠিক না???


দুরুদে যা বলা হয়েছে আল্লাহর প্রতি। ঠিক না? এই ব্যাপারটা ব্যাখ্যা হবে এমন, আম্মাকে বলছি, আম্মা ভাইয়ার ক্ষিধা লাগছে, ভাইয়াকে খেতে দিছ, এখন আমাকেও দাও।

এর মানে এই না যে, আমাদের একই খাবার দিতে হবে। বা একই পরিমাণে। যার যার দরকার অনুযায়ী। ব্যপারটা এখনও না বুঝলে ভাষা পাচ্ছি না আর বুঝানোর।


আর, ইসলামে অনেক অজায়গাতেই বলা হয়ছে যে নবীজী শ্রেষ্ঠ নবী।

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:২০

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: সোজা বাংলায় আমাকে বুঝানতো আমি যদি তার চাইতে শ্রেষ্ঠ বা উৎকর্ষই হব তবে কেন তাঁর সাথে তুলনা করব? তাকে যেমনটা দেয়া হয়েছে তেমনটা চাইব?

১৬| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৩

কিউরিয়াস বলেছেন: আবার "সমান!"! এই শব্দটাই তো অনুবাদে নাইরে ভাই! @কমেন্ট ৯ এর জবাব।

দরুদে বলা হইসে দুইজনি যেন আশীর্বাদপ্রাপ্ত হয়, কিন্তু দুইগনের আশীর্বাদের পরিমাণ যেনো সমান হয়, এরকম তো লেখা নাই। আর আশীর্বাদের পরিমাণ (তাও কষ্টকল্পিত) দিয়েই ইসলামে শ্রেষ্ঠ মানব ঠিক করলেন, এইটাও খেলো হয়ে গেলো।

আর এইখানে কিন্তু "বংশধর" কথাটাও আছে, সো আপনার খোঁড়া যুক্তিমতেই এইটা দুই বংশের মধ্যে "তুলনা", দুই মানুষের মধ্যে নয়।

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৬

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: তাহলে আপনি যেমন কথাটার দ্বারা কে বুঝাতে চাচ্ছেন? আমি যদি আপনার চেয়ে বেশিই হয়ে যাই তবে আপনার সাথে তুলনা করে আপনি যেমন (????) তেমন হতে চাইব ক্যান?

১৭| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫

জ্বিনের বাদশা বলেছেন: বাহ্, আপনার তো অনেক বুদ্ধি!!!

১৮| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭

রাঙ্গাকলম বলেছেন: আমি আপনাকে ডাবল মাইনাস দিতে চেয়েছি তো তখনই যখন আপনি দাবী করবেন যে, আপনি জেনে শুনেই এই পোস্ট লিখেছেন। কারণ আমি বিশ্বাস করি স্বর্ণকার স্বর্ণ চেনে কাঠুরিয়া চেনে কাঠ। আপনি যে আলোচনার জন্য এই পোস্ট লিখেছেন আমি আপনাকে সেই আলোচনার তথ্য-এর ঘাটি দেখিয়ে দিয়েছি ৭নং মন্তব্যে। আশাকরি আপনি যথার্ত জ্ঞান সেখানেই পাবেন।

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৯

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: কিছুতো পেলাম না ভাই।

আপনিই আমাকে দুরুদের প্রেক্ষাপট ব্যাখ্যা করুন।

১৯| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৯

মো: মোফাচ্ছির হোসেন বলেছেন: মাফ করবেন মাসুদ ভাই, আপনার সাথে একমত হতে পারলামনা। কুরআন এবং হাদীসের অসংখ্য জায়গায় মুহম্মদ (সা) এর শ্রেষ্ঠ মানব হওয়ার কথা বর্ণনা করা হয়েছে। আর আপনি নামাজে পঠিত দরুদ শরীফের যে ব্যাখ্যা করেছেন তা কেবলমাত্র তখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে যখন আপনি আরবী ভাষাজ্ঞানে দক্ষ হবেন। যদি হয়ে থাকেন তাহলে আমার মনে হয়ে আপনি রাসূল (সা)-এর শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণাপ্রদানকারী আয়াতগুলোর তাফসীর পড়লে রাসূল(সা)-এর শ্রেষ্টত্বের ব্যাপারে কোন সন্দেহ থাকার কথা নয়

২০| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৯

শয়তান বলেছেন: নামাজের কোন জায়গায় ুটকির কালোত্বের গভীরতার প্রয়োজন হয় তা জান্তে ইচ্ছা হৈতেসে । এই গভীরতা কি সওয়াব বাড়ানোর ক্ষেত্রে কোন প্রভাবক ? এই গভীরতা কে পরিমাপ করবে ? কে এই বিশেষ কর্ম সম্পাদনের দায়ীত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন ?

২১| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫২

মৃগয়া বলেছেন: শুন বাছা --- আলুচুনা করার সাধ জাগছে তুমার,তাই কইতাছি।

ক এর সৌন্দর্য সবথেকে বেশী।
খ এর গুন সবথেকে বেশী।
গ এর কন্ঠ সবথেকে ভালো।
ঘ এর বুদ্ধি সবথেকে বেশী।

এখন অ এর যদি ক এর মতো সৌন্দর্য, খ এর মতো গুন, গ এর মতো কন্ঠস্বর, ঘ এর মতো বুদ্ধি থাকে তাহলে কে সেরা হলো??



আলুচুনা শুদু করতে চাইলে তো হয়না। বিষয়বস্তু সেরোম হওয়া লাগে।
চিলে কান নিয়ে গেছে শুনে দৌড়াইলে শুধু হাপাইতেই হয়। এখন যাওগা পুষ্ট ড্রাফট মারো।



২২| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪

েমাহাম্মদ িমজানুর রহমান বলেছেন: আপনি বুঝতে ভুল করেছেন বা একটু বেশী বুঝেছেন। ইব্রাহীম আ. এর উপর যেভাবে আশীর্বাদ করা হয়েছে তেমনি মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর আশীর্বাদ পাঠানোর দোয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের প্রশ্ন আসে না। এখানে এমন কথা বুঝার কোন কার নেই।

রাসূল সা. এর শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়টি কুরআন ও হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। তবে এই বলে অন্য নবীরা ছোট বা হেয় নন।

অনেক অমুসলিম জ্ঞানী বিজ্ঞানীরাও মুহাম্মদ সা. কে সর্ব শ্রেষ্ঠ মানুষ বলেছেন। সেটা কিভাবে নেবেন?

হাল্কা বুঝে বিতর্ক সৃষ্টির উদ্দেশ্যে না লিখে থাকলে না লিখাই ভাল।

২৩| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৭

কিউরিয়াস বলেছেন: আপনি আশীর্বাদ-টারে কোয়ান্টিটেটিভ ধরতেসেন কেনো? এইটা দরুদে কোয়ালিটেটিভ ভাবেই দেখা যাইতেছে।

"আমিও যেনো বাবার মত যুদ্ধে যেতে পারি"--এই কথাটায় কিন্তু বাবার "সমান পরিমাণে" যুদ্ধে যাওয়ার কথা বলা হয় নাই, বাবার "মতই" যুদ্ধে যাওয়ার কথা বলা হইছে।

যাই হউক, এই যুক্তি বাদেও, বংশের কথাটা পুরা বাদ দিয়ে ভুয়া যুক্তি দেয়ার জন্য মাইনাস। এখন মনে হইতেছে জ্বিনের বাদশার কমেন্টটা করে চলে গেলেই হত।

২৪| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯

সোজা কথা বলেছেন: একটি জিনিস মৃগয় এবং ভুজের মত মন্তব্যকারীর কাছে জানতে ইচ্ছে করছে - মহানবীর কাছে যখন কোন ব্যক্তি ধর্মের বিষয়ে প্রশ্ন করতেন তিনি কি তাদের গালি গালাজ করতেন? তিনি কি তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতেন? নাকি তিরস্কার করতেন? তিনি কি শুধু ধর্মজ্ঞানীদের প্রশ্নের উত্তর দিতেন? নাকি সবাইকে ধৈর্যসহকারে উত্তর দিতেন?

তিনি যদি গালিগালাজ না করতেন, প্রশ্নের কারনে যদি মহানবীর ধর্মানুভুতিতে আঘাত না লাগতো, তবে ব্লগে খারাপ শব্দের ইঙ্গিত কি মহানবীর সঠিক অনুসরন?

২৫| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:০৫

বৃত্তবন্দী বলেছেন: @পাগ্লা- এই পোস্টের লেখক একটা প্রশ্ন উঠিয়েছে। হয়তো তার জানার ঘাটতি আছে, তাই হয়তো সে আপনাদের সামনে প্রশ্নটা রেখে জানতে চেয়েছে। কিন্তু শুরুতেই কোনো যুক্তি না দিয়ে অন্যভাবে শুরু হয়ে গেলো।
এখানেই আমার দ্বিমত।
আমি একটা পোস্ট দিয়েছিলাম মনে আছে নিশ্চয়ই? সেটায় তো কেউ গালিবাজি করে নাই? যুক্তিপুর্ণ আলোচনাই হয়েছিলো, তাহলে?

২৬| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:০৬

লুথা বলেছেন: নাস্তিকের দলকে উল্টা করে চো* দরকার

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৫

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: নবীজিও কি এমনটা করতেন?

২৭| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৫

এস. এম. রায়হান বলেছেন: বেকুফ-টা মনে হচ্ছে রাতারাতি তসলিমা নাসরিন হতে চায়। এই দরুদ শরীফ কোরআনের কোথাও নাই। এমনকি দরুদ শরীফের সম্পূর্ণ ভুল ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে।

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৬

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: সঠিক ব্যাখাটা দেন।

২৮| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৫

শয়তান বলেছেন: প্রাসংগিক প্রশ্নঃ মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব এর পক্ষে প্রমান কি?

২৯| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৩১

রবিনহুড বলেছেন: আপনে একটু পড়া লেখা করে বিষয়টা বুঝার চেষ্টা করেন....
অল্প জ্ঞানে বিজ্ঞান যেমন বোঝা যায় না... তেমনি ইসলামের ব্যক্ষা করতে হলে আগে আপনাকে ইজমা কেয়াস ইত্যাদিতে পারদশী হতে হবে...
সেইগুলা কি আয়েত্ব করেছেন....

না করলে বাল ফেলাইতে আসছেন ক্যান?

৩০| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪

হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: একে ব্যান করা উচিত।

ওর সকল লেখাই বিরক্তকর উষ্কানিমুলক

২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ৮:৩৯

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: আপনি আমার সকল লেখা পড়েছেন? পড়েননি।


আপনার আবদারটাকে মামাবাড়ির তথাকথিত আবদারের সাথে তুলনা করা চলে। অবশ্য ব্লগটা যদি আপনার মামাবাড়ি হয়ে থাকে এবং আবদারটা যদি তার বরাবরই করে থাকেন সেক্ষেত্রে আমার কিছু বলার নেই।

৩১| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৪০

আকাশ_পাগলা বলেছেন: মৃগয়া যা বলছে , অসাধারণ যুক্তি। এরপরে আমি মনে করিনা আর কোন কথা খাঁটে।


যান, আপনার সব কথা যদি মানা হয়, সব কথা, তাও কী প্রমাণ হয় ????

আমার মা যদি আমাকে আর আমার ভাইকে সমান সংখ্যক কলা খেতে দেয়, তার মানে কী এই যে আমি আর আমার ভাই সমান ???????


মন দিয়ে ভাবেন। ওইটা আমার বড়ো ভাই বা ছোট ভাই হতেই পারে। ঠিক না? এখনও যদি না বুঝেন, তা হলে দুরুদ শরীফের অর্থ নিয়ে গবেষণা মানায় না।


আর, আমিও আপনাকে একটা পয়েন্ট দিয়েছিলাম। সেটা হল, কোথাও বলাই হয় নি যে সমান। আর সমান বললেও আসলে ব্যাপার না, সেটা উপরের লাইনগুলাতেই বললাম।

আল্লাহর কাছে মোনাজাত করা হয়েছে, যেন উনি নবীজীর উম্মাতকে বরকত দেন, """"যেমন"""" ইব্রাহীমের উম্মাতদের দিয়েছিলেন। বরকত দেবার কথাটা হাইলাইট করা হয়েছে। কতটুকু দিল না দিল সেটা না।


একটা প্রশ্ন লিখলাম। অনেক ভাল হইছে। ৮ পাওয়ার কথা। এক ছেলে লিখল। মোটামুটি ৪ পাবে। স্যার ৬ দিছেন।আমি যদি স্যারকে বলি , স্যার ওকে """"যেমন"""" নাম্বার দিছেন, আমাকেও দিয়েন প্লিজ।

তার মানে কী? ওর সমান চাইছি নাকি ??? নাম্বার পাওয়ার ব্যাপারে স্যারের সাথে কথা হল। এই ত ??

বড়বড় দুটা যুক্তির যে কোন একটা যেমন বুঝেন, বুঝে নেন।

৩২| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬

ফরহাদ উিদ্দন স্বপন বলেছেন: অবস্থার প্রেক্ষিতে এবং মুহম্মদের মান রক্ষার্থে দুরুদটিতে একটু সংস্কার আনা যেতে পারে।

যেমন বলা যেতে পারে ইতোমধ্যেই তুমি মুহম্মদকে ইব্রাহীমের চেয়ে বেশি আশীর্বাদ দিয়েছ। এখন তাঁকে তোমার (আল্লাহ) চাইতেও বেশি আশীর্বাদ দাও।

৩৩| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:০২

রবিন৭৫৭ বলেছেন: ছাগল

২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:১০

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: আমারে দেখিয়া আমার অদেখা........রে চিনি

৩৪| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:১৫

নিশাচর বলেছেন: খুব খেয়াল কৈরা...........

৩৫| ২৫ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬

রবিনহুড বলেছেন: অপনার কথার সূত্র ধরে একটা প্রশ্ন করি।

কোনো একটা অনুষ্ঠানএ প্রেসিডেন্ট উপস্থিত আছেন। অনুষ্ঠার শুরুর সময় বলে হয়ে থাকে ...... "উপস্থিত সূধিমন্ডলি আসসালামুআলাইকুম... সবাইকে আমাদের আজকের অনুষ্ঠানে স্বগতম....." এই রকম কিছু কথা বলা হয়ে থাকে...

এখানে আপনি কি বুঝেন.... এখানে কি প্রেসিডেন্টকে ছোট করে সাধারন জনতার সাথে দেখা হয়েছে?

আপনার বালস্য জ্ঞান ত্যাগ করুন।

৩৬| ২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:০১

রবিনহুড বলেছেন: অপনার কথার সূত্র ধরে একটা প্রশ্ন করি।

কোনো একটা অনুষ্ঠানএ প্রেসিডেন্ট উপস্থিত আছেন। অনুষ্ঠার শুরুর সময় বলে হয়ে থাকে ...... "উপস্থিত সূধিমন্ডলি আসসালামুআলাইকুম... সবাইকে আমাদের আজকের অনুষ্ঠানে স্বগতম....." এই রকম কিছু কথা বলা হয়ে থাকে...

এখানে আপনি কি বুঝেন.... এখানে কি প্রেসিডেন্টকে ছোট করে সাধারন জনতার সাথে দেখা হয়েছে?

আপনার বালস্য জ্ঞান ত্যাগ করুন।

২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:২২

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: না প্রেসিডেন্টকে সাধারণ জনতার সাথে তুলনা করে তাকে ছোট করা হয়নি। যেমন ছোট করা হয়নি মুহম্মদকে ইব্রাহীমের মতো বরকতময় করতে চাওয়াতে। প্রেসিডেন্টের মতো প্রজ্ঞাবান হতে চাওয়া দোষের কিছুনা। তেমনি মুহম্মদকেও ইব্রাহীম যেমন তেমন করতে চাওয়াটা দোষের না। তবে সাধারণত শ্রেষ্ঠের সাথে তুলনা করতেই মানুষ স্বচ্ছন্দ্য বোধ করে। যেমনটা এখানে করা হয়েছে ইব্রাহীমের সাথে মুহম্মদের।

৩৭| ২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি ঠিক প্রশ্নই করেছেন। এখনকার মুসলমানরা অন্ধভাবে বিশ্বাস করতেই পছন্দ করে। কোন যুক্তি তর্কে তাদের বিশ্বাস নেই। আপনার সাথে একমত । Click This Link পড়ুন।

৩৮| ২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:২১

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: "বলুন, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা কিছু অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর; ইব্রাহীম,ইসমাঈল,ইসহাক, ইয়াকুব এবং তাঁদের সন্তানবর্গের উপর আর যা কিছু পেয়েছেন মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবী-রাসূলগণ তাঁদের পালনকর্তার পক্ষ হতে। আমরা তাঁদের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না; আর আমরা তাঁরই অনুগত।" (সূরা আল-ইমরান-৮৪)

আপাততঃ এইটুকু থাক। পরে একটা পোষ্ট দিয়ে বিস্তারিত বলার আশা রাখি।


ঊননের মুখ থেকে বলছি, ভূজ, মৃগয়া,লুথা- ইসলাম আপনাদের কাছ হতে আরো সংযম আশা করে।
আর
এস.এম.রায়হান, আপনি পূর্ণাঙ্গ জওয়াব দেবেন ভেবেছিলাম।

৩৯| ২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:২৬

মামুনুর রহমান খাঁন বলেছেন: "হে আল্লাহ! মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর ও তাঁর বংশধরের উপর আশীর্বাদ পাঠাও, যেমন আশীর্বাদ ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁর বংশধরের উপর পাঠিয়েছিলে"

আপনার অনুবাদকে আপনি নিজেই বিকৃত করে ব্যাখ্যা করছেন, আর অন্যদিকে মোহাম্মদ (সাঃ) কে অপমান করছেন।

আপনি বলেছেনঃ
"কোরআনের কোথায়ও আছে কিনা জানিনা। তবে এটা নামাজের অংশ। কাজেই এটা ইসলামী বিশ্বাসের বাইরে নয়।

মাইনাস প্লাসের আশায় লেখিনা। নিজের পর্যবেক্ষণে প্রচলিত বিশ্বাস যা অপ্রাসঙ্গিক এবং যুক্তিহীন মনে হয় তাই তুলে ধরার চেষ্টা করি।"

কোরানে কোথায় আছে আপনি তাই জনেন না, অথচ মুহাম্মদ (সাঃ) শ্রেষ্ঠ নয় এমন মতামত দিয়ে দিয়েছেন। মানুষ অজানাকে জানার জন্যই পড়াশোনা করে। আপনার আশে পাশেই খুঁজলে অনেক আলেম পাবেন যারা সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবেন। অজানাকে জানার জন্য কষ্ট করতে হয়। তাছাড়া দেশে নিশ্চই বই-এর অভাব পড়েনি। তাই অনুরোধ করব আগে পড়াশোনা করে জানার চেষ্ঠা করুন। তারপর আলোচনা করতে আসুন। এধরনের ছাগলামীর কোন মানে হয় না।

মাইনাস -

২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৪

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: কি বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়েছি?

আমি দুরুদের আলোকে মুহম্মদ শ্রেষ্ঠ নয় তাই বলেছি। কোরআনে যদি বলা থাকে মুহম্মদ সর্বশ্রেষ্ঠ তবে দুরুদটি মিথ্যা হয়ে যায়। আর এই মিথ্যা জিনিসটি কেন নামাজে মানুষ বছরের পর বছর পড়ে যাচ্ছে?

আশা করি দুটোরই বিস্তারিত উত্তর পাব।

৪০| ২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৪০

ফারুক৫৫ বলেছেন: কোরানের কোথাও দরুদ নেই। এটা মানব রচিত।

২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৩

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: মানব রচিতটা নামাজে আসল কীভাবে? মানব রচিত বিষয় দিয়ে কী নামাজ পড়া যায়েজ?

রচনাটা কে করেছেন?

৪১| ২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৫

মামুনুর রহমান খাঁন বলেছেন: আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে -"বিচার যাই হোক, তালগাছ আমার"

আপনি যে জানেননা তা আপনি স্বীকার করছেন, অথচ আপনি আপনার মনগড়া ধারনাকেই প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছেন।

দয়া করে বলবেন কি এপর্যন্ত কয়টা বই পড়েছেন এই প্রশ্নের উত্তর জানতে?

দুরুদে কোন আপেক্ষিক তুলনা করা হয় নাই, এখানে একটা রেফারেন্স দেয়া হয়েছে। কিন্তু আপনি জোড় করে সেই রেফারেন্স কেই আপেক্ষিক তুলনা বানাতে চাচ্ছেন। বোঝার ও জানার চেষ্টা করুন উপকৃত হবেন। তানাহলে সারা জীবন এমন মনগড়া ধারনা নিয়েই চলতে হবে, আলোর দেখা পাবেন না।

২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৫২

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: কথাগুলো বোধ হয় আপনার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তির কখনও অন্য যেমন তেমন পর্যায়ে যেয়ে মানে আপেক্ষিক শ্রেষ্ঠ হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।

আমি কোন রেফারেন্স দেইনি। শুধু দুরুদের বাংলা অনুবাদ করে এর অর্থটা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। অনুবাদে কারো কোন আপত্তি আছে তা কোন মন্তব্যে পাইনি। যা পেয়েছি তা হলো আপনার মতোই "বিচার মানি তালগাছাটা আমার"।

৪২| ২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি বুঝিনা। আমি না কিছু যুক্তি ধরায়া গেলাম। এগুলা কী কারও চোখে পড়ল না???? আবারও দেই। জনগণের আর লেখকের চোখে না পড়লে কিছু করার নেই।


আকাশ_পাগলা বলেছেন: মৃগয়া যা বলছে , অসাধারণ যুক্তি। এরপরে আমি মনে করিনা আর কোন কথা খাঁটে।


যান, আপনার সব কথা যদি মানা হয়, সব কথা, তাও কী প্রমাণ হয় ????

আমার মা যদি আমাকে আর আমার ভাইকে সমান সংখ্যক কলা খেতে দেয়, তার মানে কী এই যে আমি আর আমার ভাই সমান ???????


মন দিয়ে ভাবেন। ওইটা আমার বড়ো ভাই বা ছোট ভাই হতেই পারে। ঠিক না? এখনও যদি না বুঝেন, তা হলে দুরুদ শরীফের অর্থ নিয়ে গবেষণা মানায় না।


আর, আমিও আপনাকে একটা পয়েন্ট দিয়েছিলাম। সেটা হল, কোথাও বলাই হয় নি যে সমান। আর সমান বললেও আসলে ব্যাপার না, সেটা উপরের লাইনগুলাতেই বললাম।

আল্লাহর কাছে মোনাজাত করা হয়েছে, যেন উনি নবীজীর উম্মাতকে বরকত দেন, """"যেমন"""" ইব্রাহীমের উম্মাতদের দিয়েছিলেন। বরকত দেবার কথাটা হাইলাইট করা হয়েছে। কতটুকু দিল না দিল সেটা না।


একটা প্রশ্ন লিখলাম। অনেক ভাল হইছে। ৮ পাওয়ার কথা। এক ছেলে লিখল। মোটামুটি ৪ পাবে। স্যার ৬ দিছেন।আমি যদি স্যারকে বলি , স্যার ওকে """"যেমন"""" নাম্বার দিছেন, আমাকেও দিয়েন প্লিজ।

তার মানে কী? ওর সমান চাইছি নাকি ??? নাম্বার পাওয়ার ব্যাপারে স্যারের সাথে কথা হল। এই ত ??

বড়বড় দুটা যুক্তির যে কোন একটা যেমন বুঝেন, বুঝে নেন।

৪৩| ২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩

ঊননের মুখ থেকে বলছি বলেছেন: আমি এই আলোচনার ব্যপ্তিতে যাব না কারণ জেগে যে ঘুমানোর ভান করে তাকে কেউ জাগাতে পারেনা ।

আমি শুধু ভূজ কে বলতে চাই আপনি আমাকে যে গালিটা উপহার দিয়েছেন সেটা আমি আপাতত নিচ্ছিনা আপনার কাছেই রাখছি, আর যুক্তিহীন ভাবে আর কাউকে গালাগালি করবেন না এই পোষ্টে কম পক্ষে ২২ জন মাইনা দিসে তার মধ্যে আমার পার্থক্য আমি প্রকাশ করেছি এটাই আমার অন্যায় ?? এই পোষ্ট কি সমালচনার বাইরে রয়েছে যতগুলি কমেন্ট এসেছে আপনারা কয়েক জন বাদে সবাই তাদের সু চিন্তিত মতামত দিয়েছে এবং এখনো (-) মাইনাস জয়যুক্ত হয়েছে তাহলে আপনি কি করবেন সবাইকে একসাথে গালাগালি করবেন ???

সর্বশেষে আমি কর্তৃপক্ষের (যদি থাকে) দৃষ্টি আকর্ষন করছি এধরনের অযচিত গালিগালাজ থেকে বিরত থাকতে ব্লগারদের যেন বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানান, ধন্যবাদ ।

২৫ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৪২

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: এই হচ্ছে আমাদের সমস্যা। না বুইঝাই লাফাই। ভুজতো ভাই আপনেরে গালি দেয় নাই। দিছে আমারে। আপনি তার কমেন্টটা আবার পড়েন।

প্রথার বিরুদ্ধে লিখলে সবাই মাইনাস দিবে। আমি কি বলছি তা খেয়াল করবে না। তাই মাইনাস নিয়ে ভাবিনা।

গালি অনেকেই আমারে দিছে। আমি কাউরে দেই নাই। হয়তো এটা এ কারণেই ঘটছে যে ধর্মীয় শিক্ষাটা আপনাদের মতো আমার এতো পোক্ত না।

৪৪| ২৫ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২

ঊননের মুখ থেকে বলছি বলেছেন: আমি আপনার আগের পোষ্টে একমত হয়েছি এবং সম্ভাবত কমেন্ট করেছি, না করলেও (+) প্লাস দিয়েছি এবং প্রিয়তে নিয়েছি, বিসাদ ভাবে আলোচনায় যেতে পারি নাই জ্ঞানের অভাবে, শুধ ভাল লাগলে + আর ভাল না লাগলে - দিযে মতামত দিয়ে থাকি, ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়টি পরিষ্কার করার জন্যে ।

৪৫| ২৫ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮

লুথা বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক

২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ৮:৩৬

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: হঠাৎ ইউটার্ন নিলেন যে মহাশয়!!!!!!!

৪৬| ২৫ শে মে, ২০০৯ রাত ৮:৩৮

ফারুক৫৫ বলেছেন: দরুদ যখন কোরানে নেই , তখন নিশ্চয় মানব রচিত। কে রচনা করেছে তা জানিনা।

২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ৮:৩৭

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: আমার প্রশ্ন হচ্ছে, মানব রচিত বিষয় নামাজে এলে কেন?

৪৭| ২৫ শে মে, ২০০৯ রাত ৮:৫৪

খারেজি বলেছেন:

ধন্যবাদ, ফারুক। আপনি আবারও একটা সন্ধানী পোস্ট দিয়েছেন।
মাইনাসে ব্যথিত হবেননা। আপনার কাজ অব্যাহত থাকুক।

৪৮| ২৫ শে মে, ২০০৯ রাত ৮:৫৫

খারেজি বলেছেন: স্যরি এই পোস্ট তো ফারুকের না।
মাসুদ, আপানকেও ধন্যবাদ।

৪৯| ২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

মামুনুর রহমান খাঁন বলেছেন: "আমি কোন রেফারেন্স দেইনি। শুধু দুরুদের বাংলা অনুবাদ করে এর অর্থটা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। অনুবাদে কারো কোন আপত্তি আছে তা কোন মন্তব্যে পাইনি। যা পেয়েছি তা হলো আপনার মতোই "বিচার মানি তালগাছাটা আমার"।"

আপনি তো বাংলা ভাষাই ঠিকমত বোঝেন না, আরবি ভাষা অনুবাদে নেমেছেন। স্পষ্ট বাংলায় কিউরিয়াস, মোঃ মোফাচ্ছির হোসেন, েমাহাম্মদ িমজানুর রহমান, রবিনহুড, আকাশ_পাগলা আপনার অপব্যাখ্যার স্পষ্ট যুক্তি খন্ডন করেছে। তারপরও আপনি একই কথা বারবার পেঁচাচ্ছেন।

আপনাকে একটা পরামর্শ দেই, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের লাইব্রেরীতে দয়া করে খুঁজে দেখবেন এ বিষয়ে অনেক বই পাবেন। একটু কষ্ট করে হলেও জানার চেষ্টা করুন। না জেনে অহেতুক ছাগলের মত লাফাবেন না।

৩৯ নং মন্তব্যে আপনাকে আমি জানার পরামর্শ দিয়েছিলাম কিন্তু তার জবাবে আপনি যা বলেছেন তাতে মনে হচ্ছে আপনার জানার আসেলে কোন ইচ্ছাই নেই। কেবল কিছু সস্তা হিট পাবার জন্যই এমন একটা গাঁজাখুরি ধারনার অবতারনা করেছেন।

প্রার্থনা করি আপনার শুভবুদ্ধির উদয় হোক। সম্ভবতঃ এটাই এই পোস্টে আমার শেষ মন্তব্য। কারন যে জেগে থেকে ঘুমের ভান করে তাকে জাগানো আমার কাজ না।

২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:২০

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: "আপনি তো বাংলা ভাষাই ঠিকমত বোঝেন না, আরবি ভাষা অনুবাদে নেমেছেন। স্পষ্ট বাংলায় কিউরিয়াস, মোঃ মোফাচ্ছির হোসেন, েমাহাম্মদ িমজানুর রহমান, রবিনহুড, আকাশ_পাগলা আপনার অপব্যাখ্যার স্পষ্ট যুক্তি খন্ডন করেছে। তারপরও আপনি একই কথা বারবার পেঁচাচ্ছেন।"

তাদের ব্যাখাগুলো আপনার পছন্দ হয়েছে কারণ প্রথাগতভাবে আপনি সেই মতের অনুসারী। রবিনহুড আমাকে ছাগল (যেটা আপনিও প্রথম থেকে বলে আসছেন) বললেও সেটা আপনার কাছে যুক্তিযুক্ত হয়েছে। কারণ আপনি প্রথাগতভাবে সে মতের অনুসারী।


"৩৯ নং মন্তব্যে আপনাকে আমি জানার পরামর্শ দিয়েছিলাম কিন্তু তার জবাবে আপনি যা বলেছেন তাতে মনে হচ্ছে আপনার জানার আসেলে কোন ইচ্ছাই নেই। কেবল কিছু সস্তা হিট পাবার জন্যই এমন একটা গাঁজাখুরি ধারনার অবতারনা করেছেন।"

লেখাটা আমার ব্যাপার। হিট পাবার বিষয়টা আপনাদের উপর নির্ভর করে। আমি ইচ্ছা করলেও হিট বাড়াইতে পারিনা যদি আপনার মতো জ্ঞানী লোকরা এইখানে ভীড় না জমান।

"আপনাকে একটা পরামর্শ দেই, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের লাইব্রেরীতে দয়া করে খুঁজে দেখবেন এ বিষয়ে অনেক বই পাবেন। একটু কষ্ট করে হলেও জানার চেষ্টা করুন। না জেনে অহেতুক ছাগলের মত লাফাবেন না।"

আপনিত অনেক জ্ঞানী। ভাব ধরতাছেন অনেক পড়ালেখা করে এখানে মন্তব্য করতে আইছেন। তো আপনিই এ জাতীয় দু'একটা বইয়ের নাম বলেন যা আপনি পড়েছেন।


৫০| ২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:৪৮

শয়তান বলেছেন: খিকজ

২৬ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১৯

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: এ খুশির অন্তর্নিহিত মানে কি?

৫১| ২৬ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫১

শয়তান বলেছেন: আছে!!!

২৬ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫

জাহিদুর রহমান মাসুদ বলেছেন: জনসমক্ষে প্রকাশে কোন সমস্য?

৫২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫১

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: আমরা অবশ্যই একটি লোকের সমান তখনই হতে চেষ্টা করি যখন সে মর্যাদা বা ক্ষমতায় আমার উর্ধ্বে অবস্থান করে। এখানে স্বাভাবিক সেন্সেই বুঝা যায় মুহম্মদ মর্যাদার দিক দিয়ে ইব্রাহীমের সমান নয় বলেই তাকে ইব্রাহীমের সম পর্যায়ে উন্নীত করার জন্য বলা হচ্ছে।

.......................

বোধাই কোনহানকার। এই বুঝ নিয়ে লেখা ঠিক না।

"মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর আশীর্বাদ পাঠাও, যেমনটি আশীর্বাদ ইব্রাহীম (আঃ) এর উপর পাঠিয়েছিলে।" এখানে যেমন/যেমনটি শব্দটি আপনি সমান অর্থে ব্যবহার করেছেন। যেটা ভুল। ইব্রাহীম (আঃ) এর উপরেও বরকত পাঠিয়েছেন মোহাম্মদ (দঃ) এর উপরেও বরকত পাঠান। এমনটি বলা হইছে।

মোহাম্মাদ (সাঃ) কেদুজন দুজনের যায়গায় শ্রেষ্ঠ, তুলনার কোন অবকাশ নেই।

৫৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

নীলপথিক বলেছেন: আপনার অনুবাদে ভুল আছে। আশীর্বাদ নয়, শান্তি হবে। সালাম শব্দের অর্থ শান্তি। যেমন শান্তি এবং বরকত ইব্রাহীম এবং তার পরিবারবর্গের ওপর নাযিল হয়েছিলো তেমনটিই আমরা চাইছি নবী মুহাম্মাদের ক্ষেত্রেও।

ভাই, আমি ভুল করে মনে করেছিলাম আপনি নাস্তিক। ক্ষমা করবেন, আপনি আর দশজনের মতন ইসলাম বিদ্বেষী। আপনার ব্লগ-কে বিদায়। আমাকে যা ইচ্ছে মনে করুন, আপত্তি নেই।

৫৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩১

টুরিস্ট আশরাফুল বলেছেন: মাশাল্লাহ লেখাটি অনেক দরকারী,আল্লাহ আপনাকে এমন লেখা আরও লিখবার তৌফিক দান,করুক !!

এখানে যারা ধর্ম নিয়ে যা মনে চায় তাই বলে যাচ্ছে,তাদেরকে আল্লাহ যেন হেদায়াত দান করেন,আমিন ।

৫৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

কল্পলোকের রাজপুত্র বলেছেন: দুরুদে ইব্রাহীমের প্রেক্ষাপটঃ
একবার মহানবী (সাঃ) এর একজন বিখ্যাত সাহাবী হযরত কাব বিন উজরাহ (রাঃ) মহানবী (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন হুজুর আমরা কিভাবে আপনার জন্য দোয়া করবো তখন মুহাম্মদ (সাঃ) নিম্মোক্ত দোয়াটি বললেনঃ

আরবী উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ছাল্লি আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন্ কামা ছাল্লাইতা আলাইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা, ইন্নাকা হামিদুম্মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম্মাজীদ।

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ! মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর ও তাঁর বংশধরের উপর আশীর্বাদ পাঠাও, যেমন আশীর্বাদ ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁর বংশধরের উপর পাঠিয়েছিলে। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসনীয় ও জ্ঞানী। হে আল্লাহ! মোহাম্মদ (দঃ) এর উপর ও তাঁর বংশধরের উপর বরকত পাঠাও, যেমন বরকত ইব্রাহীম (আঃ) ও তাঁহার বংশধরের উপর পাঠিয়েছিলে। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসনীয় ও জ্ঞানী।
যা দুরুদে ইব্রাহীম নামে পরিচিত এবং আমরা আমদের নামাযের মধ্যে পড়ে থাকি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.