![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল সংসদ অধিবেশন চলাকালে কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশ নেয়া মেধাবী ছাত্রদেরকে 'রাজাকারের বাচ্চা' বলে গালি দিলেন কৃষীমন্ত্রি চৌধুরী ।
রাজাকারের বাচ্চা বলে মতিয়া চৌধুরীর বক্তব্য
মতিয়া চৌধুরীর দেয়া এ বক্তব্য আপত্তিকর ও ন্যাক্কারজনক উল্লেখ করে তার বক্তব্য প্রত্যাহার ও বিকেল ৫ টার মধ্যে ক্ষমা চাওয়ার সময় বেঁধে দিয়েছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ।আজ মঙগলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ঘোষনা দেন আন্দোলনের যুগ্ম আহ্ববায়ক রাশেদ খান । মতিয়া চৌধুরীর বক্তব্য বিকেল ৫ টার মধ্যে ক্ষমা না চেয়ে
প্রত্যাহার না করলে শাহবাগ সহ সারাদেশে আবারো অবরোধ শুরু হবে!
উল্লেখ যে সরকারের দেয়া আশ্বাসে কোটা সংস্কারের জন্য আন্দোলন ৭ ই মে পর্যন্ত স্থগিত রাখা হয়েছে ।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এই মতিয়া চৌধুরীই তো বঙ্গবন্ধু চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বানাইতে চেয়েছি; এখন উনি বড় চেতনাধারী!
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: উনি বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বানাইতে পারেন নাই; এখন ওনার মেয়েকে অপদস্থ করার কাজটা করতে চলেছেন।
এ ন্যাক্কারজনক মন্তব্যের নিন্দা জানাচ্ছি। সময়সীমার মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে সরকার প্রধানের তথা সংসদ নেতার উচিত হবে ওনাকে প্রস্থানের দরজাটা দেখিয়ে দেয়া।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: উনি বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বানাইতে চেয়েছিল।
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: বয়স হলে মানুষের মাথা কাজ করে না।
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
হাসনাত সিদ্দিকী মুরাদ বলেছেন: কিন্তু মুখ একটু বেশিই কাজ করে...@রাজীব নুর
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মতিয়া চৌধুরী জীবনে পড়ালেখা করার সময় পায়নি, ছাত্র ইউনিয়নের ম্যাঁওপ্যাঁও নেত্রী ছিলো; এখন শেখ হাসিনার কারণে পদ দখল করে বসে আছে, ঘাসের গামলায় ঘুমন্ত কুকুরের মতো।
তবে, যিনি 'আলটিমেটাম' দিয়েছেন, উনিও আরেক ম্যাঁওপ্যাঁও
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: সারা রাইত রাজাকার রাজাকার কইয়া চিল্লাইছে , গরুটারে একটু ধারানো দরকার ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫২
চোরাবালি- বলেছেন: কোটা বিরোধী আন্দোলনকে ভিন্নখাতে নেয়ার জন্য বিভিন্ন উসকানী দিচ্ছে।
আমার মনে হয় ধ্বংসাত্বক কার্যকলাপও তারাই চালাচ্ছে যারা কোটা প্রথার পক্ষে।
একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কখনও কোটার পক্ষে থাকবে না কারণ তারা যুদ্ধ করেছিল দেশের স্বার্থে নিজের পরিবারের বা পরিবারের উত্তরাধিকারিদের স্বার্থে না।