![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন দুজনের সপ্ন এক রেখায় আকা ছিল.. আজ বড্ড দূরে সরে গেছি... আমি তোমার সেই ইমু সোনা...
সকাল থেকেই কুয়াশা কুয়াশা...... আমি তাড়াহুড়া করে হাঁটতে লাগলাম। এই সাত সকালে পাবলিক বাস গুলাতে যে ভিড়! অনেক লোক বাসের প্রতীক্ষায়, এর মধ্যে বাস ধরায় এক কঠিন ব্যপার। হটাৎ বাসটা আসলো একদম খালি—আহ রোজ যদি এ সময় এমন বাস আসত। সবাই উঠেও বেশ ফাকা ফাকা... কন্টাক্টর ছেলেটাও অন্য দিনের মত ভাড়া নিয়ে বচসা করল না।বেশ ভাল ভালই দেখি সব। স্কুলে পৌছে দেখি ছাত্র ছাত্রীরা সব লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে আর পিটি স্যর আরামে দাড়াও সোজা হও নিয়ে ব্যস্ত। হেড স্যর এলেই জাতীয় সংগীত শুরু হবে। সব ম্যডামদের পাশে গিয়ে দাড়ালাম। স্যর এসে দাড়াতেই ছাত্রি গুলো সম্মিলিত কন্ঠে জাতীয় সংগীত শুরু করল...... পতাকাটাও বেশ পতপত করে উপরে উঠে গেল। স্কুল ড্রেসে বাচ্চাগুলোর ভিতর একটা সতেজ সতেজ ভাব এই সময়টা খুব ভাল লাগে। আসেম্বেলি শেষে সবাই যে যার ক্লাসে। টিচার্স রুম থেকে রোল কল খাতা আর পেন ডাস্টার নিয়ে রুমে ঢুকতে মনে হলো যেন হাট বাজারে ঢুকছি। ছাত্রদের টানা হৈ চৈ এ কান পাতা দায়...... এ সময় বেতটার খুব অভাব অনুভব করি। ডাস্টার দিয়ে টেবিলের উপর ঠুক ঠুক করতে একটু শব্দ কমল। ম্যদাম আপনেরে খুব সুন্দ্র লাগতেছে...... পেছন থেকে কোন বান্দর বলে উঠে...... মুখ ঘুরাতেই সব চুপ। আমি শুনেই না শুনার ভান ধরি। আমাদের সময় আমরা স্যর ম্যাডামদের এমন কথা বলার সাহসও হত না......আর এ যুগের আধুনিক বান্দরদের পক্ষে সবই সম্ভব। এ সময় ছাত্রিদের একজন একটা কাগজের গোল্লা নিয়া আসল...... পেছন থেকে কেউ মারছে। পেছেনের সবকটা বান্দররে সামনে এনে দাড় করালাম বল কে মারছে। তবে এক্ষেত্রে বড়ই ইউনিটি কেউ স্বীকার করল না--- আর বাইরে একটা আরেকটার মাথা ফাটাতেও দ্বিধা করবে না। যা হোক কিছুক্ষন শাস্তির পর একটু ক্লাস নিতে পারলাম। বিকেলে দেখলাম বিপরীত অবস্তা রোডে বাসই নাই...... মেয়রের সাথে কি গণ্ডগোল সব গাড়িঘোড়া অফ...... অনেক কষ্টে ভেঙ্গে ভেঙ্গে প্রায় দু ঘনটা পর বাসায় পৌঁছলাম।
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
কল্লোল পথিক বলেছেন: দিনটা ভাল কেটেছে তাহলে।
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭
মাকড়সাঁ বলেছেন: Akhon sob gulo pat thakea ber hober poree paika jay
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬
সৈয়দ সাইকোপ্যাথ তাহসিন বলেছেন: এই শীতের সকালে লেপের নিচ থেকে বের হওয়াই বড় কাজ ।