![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি আমি অন্ধ চোখে জগতটাকে
সারা মুল্লুকে যদি সারা বেলা দাপিয়ে বেড়ানোর মত কেউ থাকে তাহলে সে আর কেউ না, সে হল সবার পরিচিত মুখ সূর্য। পড়ালেখার নাম করে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে পড়ালেখাকে ছিকেই তুলে সারা দিন টো টো কোম্পানি ম্যানেজারী করে ঘুরে বেড়ানোই তার প্রধান কর্ম। সকাল এ সে কোনদিনই টাইম মত ক্লাসে যেতে পারে না আবার দুপুরের পর তাকে হাতি দিয়ে বেঁধে রাখলেও ক্লাস ফেলে চলে আসবে। দিন রাতের ১৮ ঘণ্টা সে নানা কাজ নিয়ে মহাব্যস্ত। বেশির ভাগ সময় দুই তিনটা চায়ের দোকানে বসে কাটে সূর্যের। রুম থেকে বের হয়ে খাওয়া দাওয়া সেরে আতরের দোকানে, এর পর ছমির বা মজনু, সবশেষে রামের দোকান । এর পর সন্ধ্যা হলে চলে নানা ধরনের প্লান প্রোগ্রাম, আড্ডা, আসর আরো কত কি। এই হল সূর্য, ক্যাম্পাসে এক নামে সবাই চেনে এই ভদ্রলোক কে। মজার কাজ করতে বা মজার উৎস খুজে বের করতে সূর্য এর কোন জুড়ি নেই। মাঝে মধ্যে এমন সব কাজ ও করে বসে যা কোন যুক্তি দিয়ে বা নিয়ম দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় না।
এই যখন অবস্থা তখন সূর্য মানে ডানপিটে খেয়ালী বলাই যায়। ক্যাম্পাসে নতুন কোন ব্যাচ আসলে কিছু ছেলেদের সুড়সুড়ির মাত্রা বেড়ে যায় আবার দেখা যায় কেউ নিয়মিত কোট টাই পরে আসা শুরু করে। সূর্য এসবের ধারে কাছে নেই সে আছে তার ধান্ধায়। সূর্য যে একা চলে তা নয়। তার সাথে দল বল থাকে এ দল দলে ছোট থেকে শুরু করে বয়সে বড় ছাত্র-ছাত্রীরাও আছে। অবাক করার মত বিষয় সূর্যদের দলে ভ্যানওয়ালা, বাদাম বিক্রিওয়ালা, নাইট গার্ড় সবাই আছে এমন কি দোকানদার থেকে শুরু করে রিকশাওয়ালা থাকে মাঝে মঝে।
নিয়মিত ভাবে আড্ডা আর হইহুল্লোড় করে দিন পার করছে সূর্য ও তার দল বল। ব্যাপার হল কিছুদিন পর পর কিছু একটা না করতে পারলে সূর্যের ঘুম হয় না। সূর্য সারাদিন রুমে বসে থাকার কথা জানিয়ে জ্ঞানীকে বলল তুই যা ক্লাস করে আয় আমি একটা গেম প্লান করি। জ্ঞানী বলল দেখিস গেম প্লান করে আবার নিজেই গেম না হয়ে যাস। সূর্য বলল না, আমি একটা পথ রেখেই প্লান করি। জ্ঞানী একটা আধ খাওয়া বিড়ি টানতে টানতে চলে গেল।
সূর্য তার কিছু সাগরেদ কে ডেকে পাঠাল এবং ওরা আসার ফাকে বিড়ি বানায়ে খেতে লেগে গেল। যা হোক ছেলে পেলে এসে গেলে বলল আজ রাতে একটা অপারেশন আছে ১০ ব্যাচের কিছু দামড়া ছেলে পুলে লাগবে। এই শুনে জুনিয়র বলল আচ্ছা বুঝেছি হয়ে যাবে। ওদের বিদায় করে দিয়ে কাজে মন দিল। এদিকে জুনিয়র যেয়ে কথা রাষ্ট্র করে দিয়েছে, সবার মাঝে একটাই কথা আজ রাতে কিসের অপারেশন। সূর্য সন্ধ্যায় রুম থেকে বের হয়ে নিচে নাস্তা করছে এর মাঝে ৫/৬ জন এসে জিজ্ঞাসা করে গেছে ভাই আজ রাতে কি হবে? সূর্য নিজেও চিন্তায় আছে কি করা যায় আজ রাতে। মজার ব্যাপার হল কি যে হবে সেটা সূর্য ও জানে না, জানে কিছু না হলে র্যাগ হবে। যা হোক সে আপন মনে রাস্তা দিয়ে হাটছে আর ভাবছে কি করা যায়? হঠাত বর্ষায় জমে থাকা পানির মধ্য থেকে ইয়া বড় এক ব্যাঙ লাফ দিয়ে রের হল। সূর্য এর মাথায় বুদ্ধি চলে এল। সে জ্ঞানী সহ আর দুই জন বন্ধুকে ডাকল। তারা এলে বলল আজ র্যাগ হবে, কিন্তু র্যাগ এর কায়দা আলাদা। প্রথমে ব্যাপারটা সবাই বুঝতে পারেনি তাই হা করে তাকিয়ে রইল সূর্যের দিকে। সূর্য বলল যে সে ১০ ব্যাচের তিনজনকে পানিতে নামিয়ে ব্যাঙ ধরে আনতে বলবে। সবাই ব্যাপারটা কিভাবে নিল সেটা সূর্যের কোন ব্যপারনা।
যথারীতি সন্ধ্যায় সূর্য তার বন্ধুদের নিয়ে হাজির হল ক্যাম্পাসের মাঝে। এদিকে ছোট ছোট ছেলে পুলে মুখ আমসি করে বসে আছে আর ভাবছে কি র্যাগ দেবে। এদিকে জ্ঞানী, পলাশ, ও জনি মিলে র্যাগ দিয়ে এক পোলারা কাঁদায়ে ফেলল ,এর পর সূর্য বলল আমি কোন র্যাগ দিব না, কিন্তু শর্ত আছে পারবি কিনা বল? মনি, বাবু, হাসু্ কুতুব সহ আরো দুই জন কিছু না ভেবেই বলে দিল পারব। সূর্য হো হো হো করে হেসে বলল তাহলে যা ব্যাঙ ধরে নিয়ে আয়। এইবার যেন ওদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। যা হোক ওদের মধ্যে মনি বাদে সবাই গাই গুই করতে লাগল। জ্ঞানী বোঝাতে লাগল যাও যাও ভাই যা বলেছে কর, এর মাঝে সূর্য চিৎকার করে উঠল হারামজাদার দল পারবিনা তাহলে হ্যা বলিস কেন? আমার সামনে ২০টা ব্যাঙ হাজির করবি ১ ঘণ্টার মাঝে। এদিকে মনি কোথা থেকে এক জাল নিয়ে এসে ব্যাঙ ধরতে শুরু করে দিল। পানিতে ব্যাঙ ধরা যে কি কম্ম তা যদি কেউ বুঝত?
বেচারা ছোট ছেলে গুলো র্যাগ নামের এক ভয়ানক বস্তুর মধ্যে আছে বলে মুখ বুঝে সহ্য করে যাচ্ছে। এর মাঝে মনি ১ টা ব্যাঙ ধরেছে এর পর তা আবার লাফ দিয়ে ছুটে গেছে কি যে বাজে অবস্থা পোলাপানের না দেখলে বোঝান যাবে না। সূর্য ফোনে আর কিছু ডানপিটে বাউন্ডুলে পোলাপান ডেকে পাঠাল। রাশু, সাজু কজি, হোপা, আসার পর কায়দা করে বিড়ি খেল ওরা। হাসু একটা ব্যাঙ এনে সূর্যের একদম হাতের উপর ফেলে দিয়ে কোন দিক না তাকিয়ে দৌড় , সূর্যরা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি। যা হোক ব্যাঙ্গের রান দেখে একজন বলল মামা আজ ব্যাঙ রান্না করলে কেমন হয়। সূর্যের অবশ্য এতে আপত্তি নেই সে বলে দিল আচ্ছা আজ ব্যাঙ্গের মাংসের ভোজ। এর মাঝে কালা এসে হাজির, কালা অংক বিভাগের এক মহাপাতক। সে সূর্য খুব পেয়ারের ছোট ভাই, সে এসেই বলল ভাইজান আজ ব্যাঙের ভোজন করবা নাকি? সূর্য ভাবল ভালই হয় । কিন্তু সূর্য মাথায় অন্য চিন্তা কে রান্না করবে এই জিনিস। সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে ও বিড়ি টানতে লাগল ওর কোন কিছু সমাধান না হলে বিড়ি টানে সমানে। এদিকে ছেলেপিলে মিলে ২০ টার বেশী ব্যাঙ ধরে নিয়ে এসেছে। বুড়া ভন্ডগুলো ওদের কাজে খুব খুশি হয়ে বলল যা তোরা এখন ঘুরে আয় র্যাগ শেষ, এই বলার পর ওদের আনন্দ দেখে কে। সূর্য কোথা থেকে দুই জন কে ম্যানেজ করে ব্যাঙের পা ছিলার কাজে লাগিয়ে দিল। মহা ধুমধামে সবাই কাজে ব্যস্ত । সেকি ব্যস্ততা সবার ।
এদিকে হয়েছে অন্য কান্ড কে যেন হয়রান আলীকে বলেছে সূর্য ভাই ও তার দলবল ক্যাম্পাসের সব ব্যাঙ মেরে ফেলবে আজ। সে তো মহা পরিবেশবাদী । সে কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না ব্যাঙের উপর এই অত্যাচার তাই জনা তিনেক মানুষ নিয়ে এল প্রতিবাদ করতে। ইতি মধ্যে সূর্য ও জ্ঞানী লোক পাঠিয়েছে হলের ক্যান্টিনে যে কিছু মাল রেধে দিতে হবে।
হয়রান আলীঃ সূর্য তুমি নাকি ব্যাঙ সব মেরে ফেলবা
ইশানঃ হ্যা মেরে ফেলব, তোমার কোন সমস্যা
হয়রান আলীঃ কেন ব্যাঙ তোমার কোন সমস্যা করেছে?
ইশানঃ হ্যা ব্যাঙের ডাকের জন্য ঘুম হয় না ছাত্রদের, আবার ব্যাঙের ডাকা ডাকিতে সাপ আসবে সেই সাপ আমাদের কামড়াবে আমরা মরে যাব। আমরা মরতে চাই না , চাই না চাই না।
হয়রান আলীঃ মুখ বুজে দাঁড়িয়ে রইল।
যা হোক হয়রান আলী কে সূর্য বলে দিল ব্যাঙ মারছি না পাখির মাংস দিয়ে পিকনিক করছি তুমি পরে খেতে এস যাও সোনা বাবা এখন।
হলের মধ্যে এসে কে যেন বলে দিছে আজ ব্যাঙ রান্না হবে এই খবর চলে গেছে বাবুর্চির কানে , সূর্য তার কাছে যেতেই বলে মামা আমারে মাফ করেন কেউ জানলে আমার চাকরি থাকবে না। হতাশ হয়ে ওরা বলল তাহলে কি আর করা তুই পা গুলো ধুয়ে সাইজ করে দে। বেচারা চাপে পড়ে তাই করল।
ওদিকে ছাত্র হলের মুরগী পোলাপান পাখির মাংসের খবর পেয়ে ভিড় জমাতে শুরু করেছে । খোকা এর মধ্যে ফোন করে জানাল সে আসছে , পিকনিকে জ্ঞানী, সূর্য, কালা কেউ বুঝতে পারছে না খোকা কি করে জেনে ফেলল। যা হোক কিছুক্ষন বাদের খোকা এসে হাজির। সে দুই জন মানুষ নিয়ে এসেছে কি কাজে লেগে যায় তাই। এর পর সূর্য এন্ড কোং পরিচিত এক দোকানে গিয়ে বলে কয়ে রান্নার ব্যবস্থা করল। মহারাজ বাবুর্চি বলল মামা পাখির মাংস বুঝলাম তা পা ছাড়া কি কিছুই নেই।
জ্ঞানী বলল তোমার পা মোটা না হাত মোটা, গরুর দুই পা মোটা আর দুই পা চিকন তাহলে এত কথা বলছ কেন । রান্না করার কাজ রান্না কর। বাবুর্চি আর কিছু জিজ্ঞাসা না করে রান্না শুরু করে দিল।
এর মাঝে সূর্য সব মিলে জনা ৩০ জন কে আমন্ত্রন দিয়েছে পিকনিকের জন্য। সবাই কে বলে দিছে রুটি নিয়ে বসে থাকতে । সবাই ওর কথা মত রুটি নিয়ে বসে আছে , এদিকে মহারাজ তার কারিশমা দিয়ে পাখির মাংস দারুন করে রান্না করে ফেলেছে , গা মাখা ঝোল দেখে সূর্য মুখে পানি এসে গেল। খোকা এসে বলল আমি জানি এ পাখি না কারন এখানে কোন পাখি নেই আর তোর বন্দুক নেই তাহলে কি রান্না হল? সূর্য বলে দিল পানির পাখি। খোকা বলে দিল যা হোক আল্লা বলে চালা।
এদিকে হয়রান আলী ও তার দল বল জেনে ফেলেছে ওরা পাখি না ব্যাঙই মেরেছে। সে মানুষ জন কে বলে বেড়াচ্ছে ওরা শয়তানের চেয়ে খারাপ তা না হলে এই কাজ করে। হয়রানের দলের এক ছেলেকে হাসু ফোন দিয়ে বলে চলে আয় খাবার রেডি। সে সাথে সাথে বলে হয়রান ভাই আমি চললাম পিকনিক শুরু। হয়রান হ্যা হয়ে তাকিয়ে বলে শালা এই খানেও গোয়েন্দা ফিট করেছে ।
যারা ভুবুক্ষের ন্যায় বসে আছে তাদের মনে সন্দেহ আজ কি খেতে যাচ্ছে ব্যাঙ না পাখি , কিন্তু ফ্রি খাবারের মজাই যে আলাদা ।কালা মাথায় করে মাংসের গামলা নিয়ে এসে হাজির।সূর্য কড়া নির্দেশ সবাই পেলে সে খাবে তার আগে না। সবার মাঝে আসার পর যখন সূর্য কে বলা হল মামা কি রান্না করেছ আজ? সূর্য সোজা জবাব পানি পাখি পানি পাখি। কেউ এই পাখির নাম শুনেছে কিনা স্মরণ করতে পারাতো দূরে থাক আজই প্রথম শুনল মনে হয়। সূর্য লেকচার দেবার পর খোকা বলে দিল যে পানি পাখি, কাদা পাখি, বাগী পাখি কত পাখি আছে না। এর পর আর কথা থাকে না । সবাইকে এই টা করে পা আর একবাটি ঝোল তুলে দিয়ে সূর্য বিড়ি টানতে টানতে ভাবল যাক পানি পাখিতো খেতে হচ্ছে না কি মজা। খোকা এসে বলে এত কষ্ট করে ধরলা পানি পাখি না খেলে কি হয় ? খাও খাও সূর্য বলল সবাই পাইনি, আমি কি করে খাব? খোকা বলল এখনও দুই পিস আছে খা শালা বলে সূর্যকে মুখে তুলে দিল রান...
এদিকে হয়রান আলী হন্তদন্ত হয়ে এসে বলল তোরা পানি পাখি খাচ্ছিস আমাকে রেখে? খোকা বলল আমি জানি ফ্রি হলে তুমি সবই খাও এখন আর পরিবেশ কর না দেখ আছে নাকি।
হয়রান আলী দেখে রান একটা আছে ঝোল অল্প সে দুটো রুটি ধার করে কপ কপ করে খেয়ে নিল এবং রুটি এনে ঝোল দিয়ে মুছে খেল। সবাই পিকনিকের প্রসংশা করে খাওয়া শেষ করল। খাওয়া শেষ করে মতি, পিনু, চমক, হাসু, কপিল সহ অনান্য সবাই চলে গেল।
সূর্য জ্ঞানী ও খোকাকে বলল মামা পেটের ভিতর ব্যাঙ ডাকছে বলে হো হো করে হেসে উঠল এর পর ওরা তাস নিয়ে বসে গেল। পরদিন ক্যাম্পাসে রটে গেল পানি পাখি দিয়ে নাকি ছেলেরা পিকনিক করেছে গত রাতে। ছাত্র-শিক্ষক-শিক্ষিকা-ছাত্রী সবার কাছে প্রশ্ন হয়ে দাড়িয়েছে পানি পাখি আবার কি? সূর্যকে পরিবেশ বিজ্ঞানের স্যার ডেকে নিয়ে বলে আচ্ছা পানি পাখি কি?
ইশানের জবাব ছিল স্যার পানির কাছের পাখি কে পানি পাখি বলে!
মজার ব্যাপার বল এর কিছুদিন পর পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ ঘোষনা করল এখন থেকে ক্যাম্পাসে সকল প্রকার পাখি, সাপ, ব্যাঙ মারা নিষেধ।
২৬ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
৭ ১ নিশান বলেছেন: ব্যাপার হল সবাই প্রতে চাই কেউ কমেন্ট দিয়ে ভুল ধরিয়ে দিতে চাই না...............কমেন্ট দিতে বলার কারন এতে লেখার মান উন্নত হয়
২| ২৬ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ইন্টারেস্টিং।
৩| ২৬ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৪২
৭ ১ নিশান বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মন্তব্যের জন্য, ভাল লেখার জন্য মন্তব্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ
৪| ২৬ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০১
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: মজার ব্যাপার বল এর কিছুদিন পর পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ ঘোষনা করল এখন থেকে ক্যাম্পাসে সকল প্রকার পাখি, সাপ, ব্যাঙ মারা নিষেধ। ’’----------ভাল লেগেছে ভীষণ
২৬ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১১
৭ ১ নিশান বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা, আপনাদের মন্তব্য পারে আমাদের ভুল ত্রুটি দূর করে ভাল লেখা তৈরি করতে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
৭ ১ নিশান বলেছেন: মন্তব্য করে জানালে খুশী হবো