![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি আমি অন্ধ চোখে জগতটাকে
কিছুদিন ধরে একটা বিষয় খুব লক্ষ করছি যে আজকাল মেয়েরা খুব সহজেই ছেলেদের কে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষন নামক মামলায় ফাসিয়ে দিচ্ছে ব্যাপারটা খুবই স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ন। কেননা প্রেমের সম্পর্কে সেক্স আসতেই পারে আর তা যদি এসেই পড়ে তাহলে কেন শুধু ছেলে দায়ী হবে ? এ সব ক্ষেত্রে ছেলে মেয়ে উভয় পক্ষই সমানভাবে দায়ী। কে কি মনে করল তাতে আমার কিছু যায় আসে না কিন্তু এটাই বাস্তব। দোষ যেখানে দুজনের সেখানে একজন সুবিধা বেশী পাবে অন্যজনকে (ছেলে) পুলিশের ভয়ে/ সমাজের/ পালিয়ে বেড়াতে হবে এটা কেমন কথা।
যদি বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মেয়েরা ধর্ষন মামলা করে তাহলে ছেলেদের পক্ষেও একটা আইন থাকা চাই। বিয়ের নাম করে প্রতারনা/ সময় নষ্ট করা/ মানসিক ক্ষতি করা । মামলায় অনেক মেয়ে/মহিলা/আন্টি/খালাম্মারাও ফেসে যাবে। কত ছেলে যে মেয়েদের পাল্লায় পড়ে সারা রাত গঞ্জিকা/ ভদকা / বাশিনিয়ে বসে আছে সে খবর কেউ রাখে ?
আমাদের দেশে নারী ও শিশু নির্যাতন আইন আছে, আর তার ব্যবহার -অপব্যবহার সবই আছে। কিন্তু পুরুষ নির্যাতনের কোন আইন আছে কি? বাড়ির বউ পরকীয়া করলে তাকে শাসন করলে আজকাল কেস হয়ে যাচ্ছে নারী নির্যাতন, অধিকার হানি, বা অন্য ধারায়। ছেলেরা যে সাধু ব্যাপারটা মোটেও সেরকম না, সুযোগ পেলে সবাই একটু রঙের স্পর্শ নিয়ে দেখতে চাই।
আমাদের আইনে মেয়েদের নামে সহজে কোন অভিযোগ আনা যায় না কিন্তু ছেলেদের নামে রাজ্যের অভিযোগ দেওয়া যায়............ অনেক ক্ষেত্রে প্রেম ভেঙ্গে গেলে মেয়েরা অভিযোগ এনে থাকে ধর্ষনের কিন্তু ব্যাপারটা কি আসলেই সে রকম ?
ইন্ডিয়ান কোর্ট এ ব্যাপারগুলো অনেক পরিষ্কার করে দিয়েছে । According to judge Virender Bhat " pre-marital sex 'against religion। In my opinion, every act of sexual intercourse between two adults on the assurance of promise of marriage does not become rape, if the assurance or promise is not fulfilled later on by the boy।
ইন্ডিয়ান বিচারক সঠিক রায় দিয়েছেন। বিয়ের আগে সেক্স হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান ধর্মেও নিষিদ্ধ কিন্তু প্রেমের সম্পর্ক থাকা অবস্থায় ঘটে যাওয়া সেক্স কে কোনভাবেই ধর্ষন বলা যাবে না কেননা তা দুজনের সন্মতিতেই হয়। আর এসব নিয়ে যারা মামলা মোকদ্দমা করে
আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আমাদের দেশের আইন-কানুন সেকেলে আর এসকল আইন মানুষকে (ছেলে-মেয়ে) বিপদে ফেলার জন্য সম্যের সাথে সাথে আধুনিক চিন্তা চেতনার মাধ্যমে যুগপোযোগী আইন করা উচিত যেখানে ছেলে বা মেয়ে বলে কিছু থাকবে না, থাকবে মানুষ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার আইন।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪১
৭ ১ নিশান বলেছেন: ব্যাপার হল যে, আজকাল সবাই কেবল সুবিধা নিতে চাই হোক সে ছেলে বা মেয়ে । কিন্তু রে ভাই পুরুষদের ও সুরক্ষা আইন দরকার............আইন হওয়া উচিত মানুষের জন্য নর-নারীর জন্য আলাদা আলদা আইন রেখে কি বৈষম্যহীন সমাজ গড়া যাবে?
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০২
নতুন বলেছেন: কিন্তু রে ভাই পুরুষদের ও সুরক্ষা আইন দরকার............আইন হওয়া উচিত মানুষের জন্য নর-নারীর জন্য আলাদা আলদা আইন রেখে কি বৈষম্যহীন সমাজ গড়া যাবে?
কয়জন পুরুষ এই আইনে সমস্যায় পড়ে??? অবশ্যই খুবই কম...
যারা পড়ে তাদের ব্যাপারে এই আইনের সংসধনি দরকার যাতে কেউই নারী নিযাতন আইনের অপপ্রয়োগ করতে না পারে....
কিন্তু আমাদের সমাজে এতো জটিল আইন থাকার পরেও কি নারীর উপরে অত্যাচার কমেছে??? কমেনাই বরং পুরুষরা ঠিকই প্রভাব খাটিয়ে নারীকে ন্যায্য বিচার পাওয়া থেকে বন্চিত করছে...
এখনো নারীরা পুরুষের সমান মযাদা সমাজে পায় না... সমান তো দুরের কথা মানুষ হিসেবে পাওনা মযা`দা টুকু পুরুষ নারীকে দিতে চায়না...
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৪
৭ ১ নিশান বলেছেন: আপনার ব্যাপারটা আমি খুব দারুনভাবে বুঝতে পারছি। আপনার কথায় যুক্তি আছে , কিন্তু আমি কেবল একটা প্রসংগ তুলে এনেছি যে আইনের প্রয়োগ সবার জন্য সমান হওয়া দরকার সেখানে ছেলে মেয়ে কোন বিষয় না। আর ধর্ষন এর অভিযোগ যেহেতু খুব স্পর্শকাতর ব্যাপার তাই এই জিনিসটা সবার কাছে পরিষ্কার হবার দরকার। আর হ্যা পুরুষ শাসিত সমাজে নারীরা যে অবহেলিত সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না ।তার মানে এই না যে কেউ সন্মান দেয় না। আমি নিজে মেয়েদেরকে সন্মান করি তাদের কে মেয়ে নয় মানুষ হিসাবে দেখতে পছন্দ করি।
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২০
নতুন বলেছেন: এখন নারী যখন মিথ্যা মামলা করবে তার জন্য কঠিন শাস্তির ব্যবস্হা থাকা দরকার.... তখনই কেবল এই হয়রানি মুলক মামলা করা বন্ধ হবে...
বিদেশে যেমন মানহানীর মামলা অনেক ক্ষতিপুরন দিতে হয়... এবং মামলা ভুয়া প্রমানিত হলে তার বিরুদ্ধে আদালত ব্যবস্হা নেয়...
সেই জন্য অনেক সভ্য দেশেই মিথ্যা মামলা কম... আমাদের দেশে মানুষের সচেতনতা না বাড়লে এরকম চলতেই থাকবে..
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
জিরো ডাইমেনশন বলেছেন: সহমত.........
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: @নতুন, আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না। ধর্ষণের কঠিন শাস্তি সম্পর্কে অবগত জেনেও যারা ধর্ষণে প্রবৃত্ত হয়, তারা নিঃসন্দেহে ক্ষমতাশালী ব্যক্তি। আইন তাদেরকে ছুঁতে পারবেনা - এটা জেনেই তারা ধর্ষণ করতে দ্বিধা করেনা।
বিপরীত দিক চিন্তা করুন, একটা মেয়ে কি অবস্থায় পড়লে মান সম্মান বিসর্জন দিয়ে মামলা করতে যায়। আর ক্ষমতাশালী কারো বিরুদ্ধে মামলা করতে গেলে এটা ১০০% নিশ্চিত যে মামলার রায় ক্ষমতাশালীর পক্ষেই যাবে। এটাই তো ধর্ষিতার জন্য দ্বিতীয়বার ধর্ষণের স্বীকার হবার শামিল। সেখানে মামলা রোদ হবার পর যদি আবার ধর্ষিতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়, তাহলে তা কি কাটা ঘায়ে নুনের ছিটার মত হয়ে যাবেনা?
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
আজিজার বলেছেন: প্রেমের সম্পর্ক থাকা অবস্থায় ঘটে যাওয়া সেক্স কে কোনভাবেই ধর্ষন বলা যাবে না কেননা তা দুজনের সন্মতিতেই হয়
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
আহলান বলেছেন: এই রুপ প্রত্যেক ব্যক্তি যে প্রতারণামূূলকভাবে তাহার সহিত আইনানুগ ভাবে বিবাহিত নহে, এমন নারীর বিশ্বাস জন্মায় যে, সে তাহার সহিত সহবাস বা যৌন-সঙ্গম করিবার জন্য তাহাকে প্রবৃত্ত করে, সেই ব্যক্তি যে কোন বর্ননার কারাদন্ডে- যাহার মেয়দ দশ বৎসর পর্যন্ত হইতে পারে- দন্ডিত হইবে এবং তদুপরি অর্থদন্ডেও দন্ডিত হইবে। দন্ডবিধি -৪৯৩ ধারা । ..,, এ্যারা বুঝেন .... সিরাতুল মুস্তাকিমের পথে চলতে চাইলে বুইঝা শুইন্যা চইলেন ... কোথাও ধরা খাওয়া যাবে না ....
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে আইনটি সংশোধনের সুযোগ আছে। কারন বাংলাদেশের আইনে বলা আছে, কোন মেয়েকে আপনি যদি বিশ্বাস করান যে আপনি তার স্বামী এবং পরবর্তীতে তার এই বিশ্বাস থেকে আপনি দৈহিক সম্পর্ক করেন, তাহলে আইনত, আপনি দোষী হিসেবে চিহ্নিত হবেন।
তবে এখানে একটা ফাঁক আছে। কোন মেয়ে যদি বলেন, কোন ছেলে তাকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তার সাথে দৈহিক সম্পর্ক তৈরী করেছেন, তাহলে সেই ক্ষেত্রে কিছু জটিলতা সৃষ্টি হয়। জটিলতা হতে পারে, মামলাটি কি ধর্ষন হবে না প্রতারনার হবে? প্রতারনার হলে এই ক্ষেত্রে ছেলেটি উলটা সুযোগ পায় মেয়েটির বিরুদ্ধে প্রতারনার মামলা করার। অভিযোগের বিষয়বস্তু হতে পারে মেয়েটি ছেলেটির কাছে পূর্বের সম্পর্কের ব্যাপারে তথ্য গোপন করেছে বা ইত্যাদি (যা অনেক সময় বানোয়াটও হতে পারে)।
আর যদি মেয়েটি ধর্ষনের মামলা করে, তাহলে বিষয়টি হয়ে যায় আরো বেশি জটিল। ধরুন একজন ছেলে মেয়ে তার সম্পর্ক থাকাকালীন সময়ে ১০ বার দৈহিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর মধ্যে ৮ বার মেয়েটির সম্মতিতে আর বাকি ২ বার ছেলেটার জোরাজুরিতে। ফলে বাদী হিসেবে মেয়েটির কাজ ঐ ২ বারের জোর করে দৈহিক সম্পর্কের বিষয়টি আদালতে প্রমান করা। যদি তা প্রমান করতে পারেন, তাহলে ছেলেটি শাস্তি পাবেন আর যদি না পারেন, তাহলে খুব স্বাভাবিক ভাবেই ছেলেটিকে অভিযোগ থেকে মুক্তি দেয়া হবে।
বর্তমান সময়ের একটি মুখরোচক ঘটনার উপর ভিত্তি করেই বলছি, মেয়েটি যদি নিজের আবেগটিকে নিয়ন্ত্রন করে, বাস্তবতা যাচাই করে, আইনজীবীদের সাথে কথা বলে মামলাটি করতেন, তাহলে এই মামলার ভিত্তিতি আরো অনেক বেশি মজবুত হতো। এতে বাদী হিসেবে তিনি শক্ত গ্রাউন্ড পেতেন।
সাধারনত এই ধরনের কেসে আদালত দুই পক্ষকেই একটা মিউচালের টাইম দেন, নইলে বাকি বিবেচনা। কিন্তু মিডিয়ার বানিজ্যে তারা এখন আর সেই অবস্থানে নাই।
যাইহোক, অনেক মানুষই এই আইনটির অপব্যবহার করছেন। এর পিছনে আছে, রাজনৈতিক কারন, সামাজিক কারন, ব্যবসায়িক কারন, কর্পোরেট প্রতিযোগিতা, সেলফ প্রমোশন, বিজনেস ডিল ইত্যাদি কারনেই এইসব হচ্ছে। ফলে যারা সত্যিকার অপরাধী আছে তারা পার পেয়ে যায়। ফলে আমাদের মেয়েরা নির্যাতিতই থেকে যায়!
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তবে ঘটনার পজেটিভ দিক হইলো, পোলাপাইনের ক্যাসানোভা বা প্লেবয় ক্যারেক্টার কিছুটা হইলেও কমবে।
১০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৮
সুনীল রায় বলেছেন: বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা অবশ্যই একটি অপরাধ। তবে এটি কোনভাবেই ধর্ষণের আওতায় পড়ে না। এটা অবশ্যই প্রতারণার আওতায় পড়ে। প্রতারণার মামলা হেত পারে।
১১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৩
বাংলার পথিক বলেছেন: বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে কিছু বলি যে আমার বন্ধুমহলের কিছু বন্ধু আছে যাদের প্রেমের সম্পর্ক ৩-৪ বছরের উপরে । আর ৩-৪ বছরের পর গিয়ে ওদের শারীরিক সম্পর্ক হইছে । কিন্তু ওদের কেউই ওদের প্রেমিকাকে ছাড়েনি আর ছাড়বেও না । কিন্তু এমনও অনেক আছে যারা প্রেম করার কয়েক মাসের ভিতর সম্পর্ক স্থাপন করছে বিয়ের আশা দেখায় আরো ভগিচগি ফলাফল ওরা থাকেনাই । ছেলেদের হয়তো এইসবে সমস্যা । কিন্তু নারীসমাজ বিয়ের আশ্বাসে যায় কেন ? আমার কাছে উপরোক্ত ২ টাই খারাপ । আপনি বিয়ে করেন,বিয়ের পর করেন । যে আপনেরে আশ্বাস দেয় তারে আপনি আশ্বাস দেন যে বিয়ের পর মজা করে বাকি জীবন পার করে দিয়েন । বিয়ের আগেই যদি আপনি তাকে নিজেরে বিলায় দেন,নিজের মজা দিয়ে দেন ।সে আপনের কাছে থাকবে কিসের আশায় ? কম সময়ের মধ্য যাদের এইগুলা হয় তাদের মধ্যে এই সমস্যাগুলা বেশী দেখা দেয় ।কাজেই কোমল্মতি,লতি নারীরা নিজেদের পিনিক টাও একটু কন্ট্রোলে রাখেন ।এত নিউজ পড়ে,এইসব দেখে সতর্ক হইতে পারেনা । আপনি ঠিক তো দুনিয়া ঠিক । পাপীকে না পাপকে ঘৃণা করো । আর পাপ করছেন ২ জন মিলেই একজন পিনিক দেখাইছে আর আপনে পিনিকে সারা দিছেন বিয়ে না করেই বিয়ের পরের কাজ কইরে ফেলছেন ।এখন লাও ঠ্যালা
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৬
নতুন বলেছেন: অনেক নারী ধষ`নের আইনের সুবিধা নিচ্ছেন এটা ঠিক...
তার জন্য আস্তে আস্তে আইনেরও পরিবত`ন হবে..
আমার মনে হয় ৯০% সময়েই নারীরা নিযা`তনের স্বীকার হয়.... ১০% ক্ষেত্রে পুরুষরা হয়রানী হয়.. এই আইনে...