নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নৈঃশব্দতা...

নভো নীল দীপ্তি

নভো নীল দীপ্তি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেলাভূমি...

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০



দিনের সূর্যটা পশ্চিমে ঢলে পড়েছে।সূর্যের এই তেছরা আলোয় আশ-পাশের সাদা শুভ্র মেঘগুলোও ঢাকা পড়ে আছে ।শীতের বিকেলের হিম অনুভূতিটা এখানে পুরোটাই অনুপস্থিত । শুধু দক্ষিণ্যের বাতাসটার তীব্র প্রবাহে এলেবেলে ঢেউগুলো অসামান্তিকভাবে আছড়ে পড়ছে বেলাভূমিতে।শুক্রবার বিকেলের এই পড়ন্ত সময়টার স্বাক্ষী হতে নানান মানুষ এসে জড়ো হয়েছে একই বেলাভূমির তটে।

জীবনে এখানে ভিন্ন আঙ্গিকে প্রতিনিয়ত বর্ণন করে যায় জীবনের নানান ইশতিহার। জীবনের উচ্ছাসের ভঙ্গিমাগুলো নানান রূপে ধরা দেয় এই সমুদ্রের বুকে ।



আচ্ছা, জীবনের আরেক নাম কি আজকে উচ্ছাস হতে পারে,হয়তো পারে।

ঐ যে অকৃত্রিম উচ্ছাসে তীব্র গতিতে একদল তরুণ ঝাপিয়ে পরলো ঢেউের সারিগুলোতে,তাদের প্রতিটি হৃদয়স্পন্দনে জুড়ে আজ উচ্ছাসের নির্মল বর্ণচ্ছটা।ওরা সবাই রুয়েটের ফার্স্ট ইয়ারে স্টুডেন্ট ।
তাদেরই মধ্যে একজন রাহাত।জীবনের প্রথমবার এতটা দূর এসেছে ছেলেটা, বাবা-মাকে ছাড়া।বাবা-মার একমাত্র ছেলে রাহাত, মা কিছুতেই তাকে আসতে দিবে না তাকে।শেষমেষ ছেলের উচ্ছাস আর ইচ্ছার কাছে হার মানলেন।

উচ্ছাস আর অনাবিল সুখ অনুভবের এই মহেন্দ্রক্ষণ, সবকিছু মিলিয়ে তাই বলা যায়, তাদের আজ স্বাধীনতা দিবস।বন্ধুদের সাথে এই উত্তাল সমুদ্রের বুকে জীবনের অন্যতম স্মৃতির সঞ্চয় করে নিতে এতটুকু কার্পণ্যও করতে তাই আজ তারা কেউই রাজি না।



জীবন মোহনার অনাবিল প্রফুল্লতার মুদ্রার ওপিঠটা সম্ভবত বরাবরই বেশ ফিকে,তা সে মানবচরিত্রের ক্ষেত্রেই হোক কিংবা জীবনের কাচাঁ-সোনা রৌদ্রমুখর অনাবিল সেই সুখস্মৃতিতে।।

ছেলেগুলোর তীব্র গতিময় উচ্ছাসের শব্দে ডান পাশে ফিরে তাকালেন মিসেস জামান।সমুদ্রের পাড়ের হেলানো চেয়ারগুলোতে বসে বসে চারপাশটা উপভোগ করছেন জামান সাহেব।

হঠাতই পাশ থেকে স্ত্রীর ফোপানির শব্দ শুনতে মনযোগী হয়ে ওঠলেন জামান সাহেব।স্ত্রীর তাকিয়ে থাকা দৃষ্টির দিকে তাকাতেই কারণটা পরিষ্কার হয়ে ওঠলো তাঁর কাছে।

আনমনেই একটা ভরসার হাত রাখলেন স্ত্রীর হাতটার ওপর।চোখের সীমানার পুরোটা জুড়ে ভেসে ওঠলো বেদনার সব স্মৃতিগুলো।

আজ থেকে প্রায় বিশ বছর আগে এমনই একদিনে স্ত্রী আর দুই সন্তানকে নিয়ে বেড়াতে এসেছিলেন জামান সাহেব।উচ্ছাসিত ভঙ্গিতে পানিতে দাপড়ে বেড়াছিল তার বড় ছেলে সাকিব।

কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঢেউ তোড়ে তাল সামলাতে না পেরে ঢেউয়ের পাকে পড়ে যায় সাতবছরের সাকিব।ভাটার ঢেউয়ের একটানেই কোথায় যে টেনে নিয়ে যায় সাকিবকে,আর খুজে পাওয়া যায় নি।দু’দিন পর স্থানীয় জেলেরা সমুদ্রের এক নির্জন বেলাভূমিতে একটি মৃত লাশ খুজে পেয়ে খবর দেয় পুলিশকে।

মধ্যরাতের জায়নামাজে কান্নার স্বর শুনে এখনও প্রায়দিন ঘুম ভেঙ্গে যায় জামান সাহেবের। নিজে বুকে পাথর বেধে বহুবার হামিদাকে বুঝিয়েছেন ‘আল্লাহ তো আমাদের আরও সন্তান দিয়েছেন,ও আমাদের নসিবেই লেখা ছিল না’!!

প্রথম সন্তানের এই অকালে চলে যাওয়া কোন মা’ই মেনে নিতে পারে না,তাই সময়ের এত বিস্তর প্রবাহের পরও হামিদা বেগমের চোখের জলে আটকে পরে বেদনাবিধুর সেই দিনলিপি।।



জীবন কারো কাছে শুধুই ছন্দহীন অনুভবে অবিরাম বহমান সময়স্রোত।যা শুধু ঘড়ির কাঁটা ঘুরিয়ে দিন,মাস, বছর পেরিয়ে জীবন খাতাটার পুরোনো সেই অঙ্কটা আবারো কষতে বসা।

পিছন থেকে হঠাতই বাদামের টুকরিটা গলায় ঝুলিয়ে তাদের সামনে এসে দাড়ালো ষোলবছর বয়সী আব্বাস।

: ‘এই বাদাঅঅঅম’ :’স্যার,বাদাম দিমু’

পরিবেশটা হালকা করতে হাসান সাহেবও আর মানা করলেন না।ত্রিশ টাকা আব্বাসের হাতে দিয়ে,আনমনে বাদাম ছিঁলে স্ত্রীর দিকে বাড়িয়ে দিতে লাগলেন।

আব্বাস সামনের দিকে পা বাড়ালো।খুব ছোট বয়সে ভায়ের সাথে এই শহরে পা রাখে আব্বাস।দেশের বাড়ি চৌদ্দগ্রামের ঐ দিকটায়।সপ্তাহের অন্যান্যদিন সকালের দিকে ভায়ের সাথে একটা স্থানীয় স্কুলের সামনে চটপটি আর ফুচকা বিক্রি করে আর বিকালবেলা সাগর পাড়ে হেটে হেটে বাদাম বিক্রি করে।শুক্রবার দিন সাগরপাড়ে মানুষ বেশি থাকে বলে সকাল থেকে এখানেই বাদাম বিক্রি করে বেড়ায় আব্বাস।

মাঝে মাঝে তারও ঐ দূর সমুদ্রের শেষবিন্দুটাকে দেখতে হচ্ছে করে,সমুদ্রের এত কাছে বিচরণের পরেও সেই দিনটি তার জীবনে কখনোই আসে না।সেই দিনটির বিচরণ শুধুমাত্র তার অতল ঘুমের স্বচ্ছ স্বপ্নদের দেশে।

প্রতিটি দিন শেষে আবারো সেই আগমনী সূর্যটার জালচক্রে সে আবারো তার বন্দীত্বকে নতুন করে বরণ করে নেয়।বন্দীত্ব যে এখানে হাজারো লোহকপাটে আবৃত এক সুবিশাল প্রাচীর।।


জীবনটা কারো কাছে গতিময় স্রোতধারা।ঘোর খরতাপেও যার মোহনার খরস্রোতে জীবনমাঝিরা নৌকা বায়। সুউচ্চ অট্রালিকার সম সেই জীবনের নাগাল ধরতে গিয়ে কবে তারা যে কখন কোন সুকঠিন জালে আটকে যায়,তা তারা কখনো অনুভবই করতে পারে না।

পিছন থেকে ডাক শুনে আবারো পূর্বদিকটায় পা বাড়ালো আব্বাস।রফিক সাহেবের ছোট মেয়েটা বাদাম খাওয়ার বায়না ধরেছে। রফিক সাহেবের ছোট মেয়ে লাবিবা।লাবিবার খুব শখ বাবার হাত ধরে সমুদ্রের এ মাথা হতে ও মাথা চষে বেড়াবে।

কিন্তুু লাবিবার বাবার এক মুর্হুতের ফুরসত নেই।তাই সে মায়ের সাথেই সমুদ্র পাড়ে এসেছে।

রফিক সাহেব স্থানীয় বাসিন্দা, বেশ বড় ব্যবসায়ী এবং ব্যস্ত মানুষ।বেশ কয়েকটি বড় বড় মাছের ফিশারি আছে তাঁর।প্রত্যক সপ্তাহে তারঁ ফিশারির চিংড়ি পোনা আর গলদা চিংড়ি বর্হিরবিশ্বে স্থানীয় বিমানের মাধ্যমে রপ্তানি করে থাকেন।

রফিক সাহেবের কাছে জীবনটা তাই বিরামহীন চলমান সেই সমুদ্রস্রোত ধারা ।এর চলাচলের সূত্রতার আদি-অনাদি যেমন কারোই জানা নেই তেমনি লাবিবারও কোন দিন বোঝা হয়ে ওঠে না বাবার সেই নিরবধি চলাচলের বাস্তবিকতা।।



জীবনের অনাবিল উচ্ছলতার কথাতো সবারই জানা;তবে এই যে জীবনের দিকে গুটি গুটি পায়ে ধাবমান সুরের এই নতুন মদিরার তান,একে কি বলা যায়??

সৈকতের তীরটায় এসে দাড়াতেই সাগরের সেই সম্মোহনী টানে কোন সংর্কীণতা ছাড়াই সোজা হাটতে হাটতে সাগরের একদম কাছে গিয়ে দাড়ালো তারিক আর নামিরা।

হঠাতই নামিরার দিকে চোখ পরতেই বাস্তবে ফিরে এলো তারিক। সূর্যের আলোয় অর্ধগোলাটে চোখের পানিতে ভাসমান সেই মুগ্ধতা আর অর্ধফুটন্ত হাসির মূর্ছনার প্রখরতায় ডুব দিতে মন চাইলো তারিকের।

মেয়েটা কখনও সমুদ্র দেখে নি।স্কুল,কলেজ আর ঘরের চৌহদ্দি পেরিয়ে আজই প্রথম এতটা দূর এই অচিন মানুষটার সাথে এই পড়ন্ত বিকেলের অর্ধডুবন্ত সূর্যের লালিমায় হারিয়ে যেতে বসেছে। হাজার সব কবিতার বেকার সব পংক্তিমালাগুলো নতুন আঙ্গিকে অনুভূতির এক ভাষাহীন জগতে নিয়ে গেছে তাদের ।

ইতিহাস বলে , জীবনের এই অনুভূতি সম্পর্কিত সব তত্ত্ব -উপাত্ত কিংবা আলোড়ন সৃষ্টিকারী সব সমীক্ষার আক্ষরিক বা প্রয়োগিক পদ্ধতি সবই কালে কালে পথভ্রষ্ট হয়ে নানান রূপে,নানান আঙ্গিকে বারেবার ঘুরে দাড়াবার ব্যর্থ চেষ্টায় মুছরে পড়েছে।

এই সমুদ্রের গর্ভে থেকে সেই ব্যর্থ কাহিনীর কিয়দংশ বের করা গেলেই বোঝা যেতে তার বাস্তবিক সত্যতা।কারণ বহু আগেই যে সেই অনুভূতির কাছে ম্লান হয়ে গেছে পৃথিবীর সব জড় চিন্তা কিংবা পুরোনো সব সভ্যতা।।



একটু উচুঁতে বালির ঢিবির ওপর বসে বসে সমুদ্রের ঢেউগুলো গণনার ব্যর্থ চেষ্টা করছে রাফি।

রাফি পরিবার সেখানকার স্থানীয়, তবে রাফি জার্নালিজমে পড়াশোনা করছে ঢাকার এক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেমিস্টার ফাইনাল শেষে কিছুদিনের ছুটিতে বাবা-মার সাথে দেখা করতে এসেছে বাড়িতে।অন্যান্য সময় ঢাকা থেকে আসলেই স্কুল লাইফের পুরোনো বন্ধুদের খবর দিয়ে একসাথে সমুদ্রে আসলেও আজকে সে একাই এসেছে।

একা একা বসে বসে সমুদ্র দেখার মধ্যে কোন নিগূঢ় ভাবসমৃদ্ধতা লুকিয়ে আছে কি না তা জানতে তো বেশ কাঠখোর পুড়িয়ে আমাদের গবেষণাকেন্দ্রের দিকে যেতে হবে।সেটা না হয় শিক্ষায়তন সভা বোদ্ধাদের হাতেই আমরা ছেড়ে দেই।

এই মধ্যবয়সে নিরবে বসে বসে আনমনে সমুদ্রের সাথে এই গভীর আর জটিল বাক্যালাপের মধ্যে ‘কোন না করতে চাওয়া ভুলের’ করুণ পরিণতির রেশ টানার ইতিকথা লুকিয়ে আছে কি না সেটা শুধু সেই সমুদ্রই জানে।



সন্ধ্য প্রায় ঘনিয়ে এসেছে।সূর্যটা ধীরে ধীরে তার পূর্ণগোলক অবস্থান থেকে একটু একটু করে অবিকশিত হতে হতে সমুদ্রের সেই শেষ সীমানার মোহনায় মিলিয়ে গেছে,এক পৃথিবী নিস্তদ্ধতা আর হাহাকার দিয়ে।

সারাদিনের তপ্ততায় ক্লান্ত সমুদ্রটা অসীম হাহাকারে ডুব দিয়েছে এই সময়।চারপাশের খাঁ খাঁ নিরবতা ভেদ করে ভেসে এসেছে শুধু সমুদ্রের সেই নির্লিপ্ত কিন্তু ছন্দময় সেই করুণ আছড়ে পড়া ধ্বনি।



এখানে সবাই সমুদ্রকে তাদের জীবনের কথ-কথা শুনিয়ে যায় এক নিরব,নিস্তদ্ধ এবং জটিল এক ভাষায়।

জলের সেই আছড়ে পরা ধ্বনি হতে সৃষ্ট সেই নির্দিষ্ট ভাষারূপ বেশ সমৃদ্ধ। সেই ভাষার একটি সমৃদ্ধ শব্দমালা আছে,যেগুলো গভীর এবং ব্যাপক সব বাচ্যার্থ এবং নিহিতার্থ সমৃদ্ধ।

এই ভাষা বোঝার জন্য অবশ্যই আপনাকে কোন অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী কিংবা ভাষা বিশারদ হতে হবে না, তবে অবশ্যই ধ্বনির ব্যঞ্জনা আর তার রূপকল্পের ব্যাপারে সচেতন বোদ্ধা হতে হবে।

১০

তবে শান্তানার কথা এই যে, সমুদ্রের দৃষ্টি আর্কষণ করে নিতে পারলে সে নিজেই আপনাকে আপনার সহজবোধ্য এক ভাষায় তার অভিব্যক্তি জানাতে থাকবে এবং প্রতীক্ষায় থাকবে আপনার প্রতিত্তরের।

এমতাবস্থায় আপনাদের এই দুই ভাষার সমন্বয়ে গড়ে ওঠবে অদ্যভূমিষ্ঠ ভাষার এক নতুন জগত।

মানব ভাষার আদলে বললে একে আপনি বলতে পারেন ‘পিজিন’ ভাষা। অর্ন্তশব্দক্রিয়ায় সৃষ্ট এই নতুন অদ্যভূমিষ্ঠ ভাষার হাত ধরেই আপনাদের মাঝে তৈরি হবে সম্পর্কের এক নতুন রঙ।প্রতিটি শব্দের সূক্ষ্ম ব্যবহার যাকে প্রতিনিয়ত নতু্ন মাত্রা দান করবে।

১১

সময় ফুরিয়ে এলে হয়তোবা আপনাকে ওঠে দাড়াতে হবে।

তবে বিচলিত হবার কিছু নেই।আপনার সেই ফেলে আসা ভাষাই হয়তো আপনারই মতো অন্য কোন নিস্তদ্ধ শব্দপ্রেমিক এসে কুড়িয়ে নিবে।আর শব্দের আর জলের সেই অফুরন্ত মোয়ামেলা অনাদিকাল ধরে জারি রাখবে।।

একসাথেই সাথে সমুদ্রের এই মোয়ামেলা আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিবে আপনার আর আপনার স্রষ্টার মোয়ামেলার অর্পূব আর অভূতপূর্ব সেই মুর্হুতকে!!



উৎসর্গ:প্রতিটি সমুদ্রপ্রেমিকে..!!

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

রাকু হাসান বলেছেন: বাহ বাহ চমৎকার লিখেছেন । সাকিবের জন্য খারাপ লাগছে । কষ্টের একটি মুহূর্ত । বেশ কিছু নির্দিষ্ট স্থান এভাবেই আমাদের কষ্ট কে মনে করিয়ে দেয় । আমি মোটামুটি নিশ্চিত আপনি নতুন লেখেন না । হয়তো ব্লগে নতুন আপনি । প্রথম লেখাতেই নিজের চিনিয়ে দিলেন ।উপস্থাপনা দারুণ ।
আরেহ্ আপনাকে তো অভিনন্দন জানাবো আমি আগে :-B ব্লগে স্বাগতম । শুভ ব্লগিং ।
নতুন হিসাবে একটি পোস্টের লিংক দিচ্ছি আশা করি পড়বেন । কাজে লাগবে সেই প্রত্যাশা । ব্লগিংয়ের টুকিনাকি

এই লিংকে গিয়ে আপনি পুরো সামুর ব্যাপারে খুব ভাল আইডিয়া পাবেন । যা ব্লগের পথচলায় খুব কাজে লাগবে ।

শুভকামনা থাকছে । ভালো থাকবেন ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

নভো নীল দীপ্তি বলেছেন: ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য..

ব্লগে নতুন এসে সবার আগমনী সম্ভাষণ পেয়ে বেশ ভালো লাগছে..আমি গল্প লিখি মাস ছ'য় হবে..তবে গল্প লেখার ইচ্ছেটা বহুদিনের..

সবার অনুপ্রেরণামূলক কথার জন্য কৃতজ্ঞতা!!

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

শুভ ব্লগিং....... রাকু ভাইয়ের মন্তব্য টা অনুসরণ করতে পারেন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

নভো নীল দীপ্তি বলেছেন: কৃতজ্ঞ ও ধন্যবাদ....

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম । শুভ ব্লগিং ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

নভো নীল দীপ্তি বলেছেন: কৃতজ্ঞ ও ধন্যবাদ...

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



শুভ ব্লগিং। সামুতে আপনাকে স্বাগতম। লিখুন মন খোলে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

নভো নীল দীপ্তি বলেছেন: কৃতজ্ঞ ও ধন্যবাদ...

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

ওমেরা বলেছেন: বেধনার নীল মেঘে আচ্ছন্ন তবু অনেক ভাল লাগা গল্পে।

ব্লগে স্বাগতম।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

নভো নীল দীপ্তি বলেছেন: কৃতজ্ঞ ও ধন্যবাদ...

৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১০

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: হ্যাপি ব্লগিং। রাকু হাসান ভাইয়ের ১ম মন্তব্যটি ফলো করুন। তিনি নতুনদের জন্য অনুপ্রেরণা এবং সাপোর্টিভ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

নভো নীল দীপ্তি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!!

৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা ! চমৎকার লিখেছেন। বেশ এভাবেই লিখে যান। আমরা এক শক্তিশালী লেখক পেলাম। আগামীতে আপনার লেখনিতে বর্ণময় হোক সামুর পাতা।

শুভকামনা,ও ভালোবাসা জানবেন ।



০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:০৭

নভো নীল দীপ্তি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.