![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মেজবাউল খাঁন ফরহাদ । পেশায় একজন চিকিৎসা বিজ্ঞানী । বিষয় সাইকিয়াট্রি ।ভাল লাগে ভাবতে আর বিশ্লেষণ করতে ।
কারা মাদক গ্রহন করে আর কারা মাদকাসক্ত হয় তা বোঝা খুব জরুরি। এটা বুঝতে পারলেই কেবল যথাযথ পদক্ষেপের মাধ্যমে মাদকাসক্তি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।
মাদকদ্রব্য গ্রহন করার কারন সমূহ:
১। মদকের সহজপ্রাপ্যতা
২। ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ও নিজস্ব সমস্যা
৩। অনুপযোগী পারিপার্শ্বিক পরিবেশ বা সমাজ ব্যবস্থা
৪। উপাদানের(মাদকের) প্রভাব
এখন আমরা শুধু সহজ প্রাপ্যতা কমানোর চেষ্টায় আছি, কিন্তু অন্যান্য কারন নিয়ে তেমন কোন পদক্ষেপ নাই। অথচ গবেষণায় দেখা গেছে, সহজ প্রাপ্যতার কারনে যারা মাঝে মাঝে বা বিশেষ দিন উপলক্ষে মাদক নেয়, তাদের মাত্র ১০ ভাগ পরবর্তিতে মাদকাসক্ত হয়। তাহলে এই ১০ ভাগ কারা, তারা কী কারনে মাদকাসক্ত হচ্ছে, তা না বুঝতে পারলে সমস্যা সমস্যাই থেকে যাবে।
গবেষণার মাধ্যমে যেসকল কারন নির্ণয় করা হয়েছে,
ব্যক্তিত্ব ও পারিবারিক কারন:
-পারিবারিক সমস্যা, মা-বাবার অমিল বা আলাদা থাকা
-পরীক্ষায় খারাপ করা, স্কুল পালানো, ছোট খাটো চুরি করা
-ক্ষণিক মজা পাওয়ার প্রবণতা ও হঠাৎ উত্তেজনাময় ব্যক্তিত্ব
-পরিবারে সদস্যদের মাঝে মানসিক বা ব্যক্তিত্ব সমস্যা থাকা
-বংশগত সমস্যা
সামাজিক কারন:
-মাদকাসক্ত সঙ্গী বা বাবা মার প্রভাব
-বেকারত্ব বা চাকুরী হারানো
-বাসস্থানহীনতা ইত্যাদি
উপাদানের প্রভাব:
অনেকেই মাদককে তার কাজের টনিক হিসেবে ব্যবহার করেন কিন্তু আসক্ত হন না, কিন্তু অন্যরা তা পারেন না। কারন একেকজনের মস্তিষ্ক একেক রকম প্রতিক্রিয়া দেখায়। যারা আসক্ত হয় তাদের মস্তিষ্কের রিওয়ার্ড সিস্টেম বেশি কাজ করে এবং তার মস্তিষ্কের চাহিদা অনুযায়ী তাকে মাদক গ্রহন করতে বাধ্য করে। এতে মাদকের সহনশীলতা বেড়ে যায় ও পূর্বের থেকে ঘন ঘন ও অতিরিক্ত মাদক গ্রহণ করতে হয় এবং সে মাদকাসক্তিতে পরিনত হয়।
মস্তিষ্কের উপর মাদক ভেদেও এর আলাদা আলাদা প্রভাব থাকে। যেমন- গাঁজার সহনশীলতা খুব একটা বাড়ে না, কিন্তু রিওয়ার্ড সিস্টেম খুব কার্যকরী। অর্থাৎ একই পরিমান গাঁজা দীর্ঘদিন সমান ইফেক্ট করে, পরিমান খুব একটা বাড়ানো লাগেনা।
আবার ইয়াবা, ফেন্সিডিল, হেরোইন,পেথিডিন ইত্যাদি মাদকের সহনশীলতার মাত্র খুব দ্রুত বেড়ে যায়। ফলে আজ যতটুকুতে তার নেশা হয়, কয়েকদিনের মধ্যেই ততটুকুতে তার সমান নেশা হয় না। ফলে তার মাদকের ডোজ বাড়াতে হয়। এভাবে বাড়াতে বাড়াতে তার মধ্যে মাদকের উপর পূর্ন নির্ভরশীলতা চলে আসে। তখন সামান্য সময়ের জন্য বাদ দিলেও শারীরিক ও মানসিক সমস্যা হয়। একে বিজ্ঞানের ভাষায় ডিপেন্ডেন্সি বলে যা মাদকাসক্তের চূড়ান্ত পর্যায়।
এখন আসেন, মাদককে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং কিভাবে মাদকাসক্ত হওয়া রোধ করা যায়।
(প্রথম অংশটুকু সম্পূর্ন বিজ্ঞানভিত্তিক হলেও এখানে আমার নিজস্ব কিছু মতামত থাকবে)
মাদকের সহজপ্রাপ্যতা রোধঃ
এটা সম্পূর্নভাবে রাষ্ট্রের কাজ। কিন্তু এটা করা খুবই দূরহ , কারণ মাদকের ব্যবসা পৃথিবীর দ্বিতীয় লাভজনক ব্যবসা (তেলের পরে)। এর সাথে আন্তর্জাতিক ও দেশীয় গডফাদাররা জড়িত। এবং তারা আমাদের মত দুর্নিতীবাজ প্রসাশনের আমলা আর সুবিধাবাদি রাজনীতিবিদদের থেকে যথেষ্ট বুদ্ধিমান। তারা জানে কিছু টাকা আর উপঢৌকন হলেই এরা ম্যানেজ হয়ে যাবে। মাঝে মাঝে বিশেষ অভিযান চালানো হলে, হয়তো কিছুদিনের জন্য তা কিছুটা কমে আসে, কিন্তু দুইদিন পর আবার আগের অবস্থায় ফিরে যাবে। আবার, কোন এলাকায় কে মাদকের ব্যব্যসা করবে তা প্রভাব প্রতিপত্তির ব্যাপার। যার প্রভাব বেশি অথবা যে বেশি প্রসাশন আর রাজনীতিবিদদের টাকা দিবে সেই ব্যবসা করবে। তাই, এরকম অভিযানে কোন এলাকার একজন মাদক চোরাকারবারিকে দমানো গেলেও, দুইদিন পর আরো দশজন নতুন করে ব্যবসা শুরু করবে।
তাহলে কী আমরা মাদকের সহজপ্রাপ্যতা কমাতে পারবো না? প্রশাসন যদি ন্যায় নিষ্ঠভাবে চায় আর রাজনীতিবিদরা যদি তাদের সত্যিকার অর্থে সহায়তা করে তবে তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তবে, পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশ, যাদের প্রশাসন তুলনামূলক স্বচ্ছ আর রাজনীতিবিদরা তুলনামূলক ভাল বলে স্বীকৃত তারাও মাদক সম্পূর্ন নির্মুল করতে পারে নাই। সেখানে আমাদের বাস্তবতায় তা কতটা সম্বভ, তা চিন্তার বিষয়। এর প্রধান কারণ হচ্ছে চাহিদা। চাহিদা যতদিন আছে, ব্যবসা ততদিন চলবেই।
অর্থাৎ আমাদের চাহিদা কমাতে হবে, চাহিদা কমলেই এর যোগান কমবে। আর চাহিদা কমাতে হলে আমাদের মাদক গ্রহণের কারণের মধ্যে ২, ৩ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে ৪ নং এর প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। আর আগেই বলছি ১ নং কারণ অর্থাৎ মাদকের সহজলভ্যতা কমানো রাষ্ট্রের কাজ, সেখানে আমাদের করার তেমন কিছু নাই, শুধু সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা ছাড়া। তবেঁ, বাকি তিনটা অনেকটাই আমাদের হাতে। আর যেহেতু ছেলে-মেয়ে আমাদের, তাই আমাদেরকেই তাদের মাদকের ছোবল থেকে রক্ষা করতে হবে।
ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ও নিজস্ব সমস্যায় করণীয়ঃ
একটি বাচ্চা যখন বড় হতে থাকে, তখন তার শারীরিক বৃদ্ধির সাথে সাথে তার মানসিক ও সামাজিক বিকাশও যথাযথ ভাবে হওয়া প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে কোন ধরনের অস্বাভাবিকতা থাকলে, শিশুর পরিবার বিশেষ করে পিতামাতার তা গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিৎ। বিশেষ করে, পরীক্ষায় খারাপ করা, স্কুল পালানো, ছোট খাটো চুরি করা , ক্ষণিক মজা পাওয়ার প্রবণতা ও হঠাৎ উত্তেজনাময় ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি থাকলে শিশুর বিশেষ যত্ন নেয়া, প্রয়োজনে সাইকলোজিস্ট বা সাইকিয়াট্রিস্টের পরামর্শ নেয়া। পারিবারিক অশান্তি থাকলে তা যথাসম্ভব কমিয়ে আনা, পিতামাতার মধ্যে অমিল থাকলে বা তারা আলাদা থাকলেও যাতে শিশুর উপর তার প্রভাব কম পরে তার জন্য যথাযত ব্যবস্থা নেয়া। সর্বপরি, শিশু যেন যথাযত পারিবারিক, সামাজিক, ধর্মিয় ও মানবিক মূল্যবোধে গরে উঠে তা নিশ্চিত করা।
অনুপযোগী পারিপার্শ্বিক পরিবেশ বা সমাজ ব্যবস্থা ও করনীয়ঃ
কিশোর বয়স এবং সদ্য যুবক বয়সী ছেলে-মেয়েদের উপর পারিপার্শিক ও সামাজিক পরিবেশের প্রভাব খুব বেশি। তারা এমন কোন পরিবেশে যাচ্ছে কিনা, যে পরিবেশটাই মাদক গ্রহণের জন্য তাকে উৎসাহিত করছে। ঝুকিপুর্ন বন্ধুবান্ধব, স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি, বাসস্থানের আশেপাশের পরিবেশ ইত্যাদি খেয়াল করার দায়িত্ব পরিবারের। অনেক ক্ষেত্রে পরিবাররের পরিবেশটাই ঝুকিপুর্ন থাকে, যেখানে বাবা-মা নেশা করেন, বা নেশাদ্রব্য বাসায় রাখেন , বাবা-মা বা পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ন্ত্রনহীন জীবনযাপন করেন। সন্তানের ভালোর জন্য সে পরিবেশটা অবশ্যই আমাদের ঠিক করতে হবে। তাছাড়া, বেকারত্ব, চাকুরী চলে যাওয়া, ব্যক্তিগত সম্পর্কের মারাত্বক অবনতি ইত্যাদি মাদক গ্রহণে প্রভাবিত করে। পরিবারের সদস্যদের উচিৎ এরকম পরিস্থিতিতে তাকে মানসিক সাপোর্ট দেয়া আর রাষ্ট্রের উচিৎ যথাযত কর্মসংস্থানের ব্যব্যস্থা করা।
উপাদানের(মাদকের) প্রভাব ও করনীয়ঃ
আগেই বলেছি, বিভিন্ন মাদক, বিভিন্ন ব্যক্তির ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলে। অনেকেই আছেন কোন প্রকার নেশাদ্রব্যই সে নিতে পারে না, ওটা নিলে তার যে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হওয়া শুরু হয় তাকে সে ভয় পায় বা শরীর-মন থেকে এক ধরনের বাধার সম্মুক্ষীন হয়। এটা তার জন্য ভালো। কিন্তু সে যদি মাদক ঝুকিপূর্ন ব্যক্তিত্ব হয় এবং তার পারিবারিক ও সামাজিক পরিবেশ ঝুকিপূর্ন হয়, তাহলে সে এই চ্যলেঞ্জ জয় করে মাদকে অভ্যস্থ হয়ে পরতে পারে। এছাড়া পারিবারিক ও সামাজিকভাবে বিশেষ দিনে ছেলে-মেয়েদের একটু আধটু মজা করার অনুমতি দিয়ে থাকি। সেক্ষেত্রে পূর্ন ছাড় না দিয়ে, তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যাতে তারা কম ঝুকিপূর্ন উত্তেজক, অল্প পরিমাণে নেয় তার বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। কোন ভাবেই ইয়াবা, ফেন্সিডিল, হেরোইন, কোকেইন, গাঁজা ইত্যাদি মারাত্বক ঝুকিপূর্ন মাদক গ্রহণযোগ্য নয়।
পরিশেষেঃ
একটা জাতির প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে যুব সমাজ। তাদেরকে মাদকের ঝুঁকিতে রেখে রাষ্ট্র কখনো আগাতে পারেনা। তাই রাষ্ট্রের প্রয়োজনেই উচিৎ এর সহজপ্রাপ্যতা নিয়ন্ত্রণ করা। আর আমাদের উচিৎ আমাদের ছেলে-মেয়ের জন্য একটি সুস্থ, সুন্দর, দৃঢ় পারিবারিক ও সামাজিক পরিবেশ তৈরি করা। তাদের জন্য পর্যাপ্ত খেলাধুলার সুযোগ করে দেয়া, শিল্প সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করা, তাদেরকে পর্যাপ্ত সময় দেয়া, সুস্থ বিনোদনে উৎসাহিত করা, প্রকৃতির মাঝে ঘুরতে যাওয়া। নিজেরা ঝুকিপূর্ন জীবনযাপন করে, ঘুষ খেয়ে, অন্যায় করে, মানুষ ঠকিয়ে যতই টাকা কামাই না কেন সন্তান মানুষ করা যাবে না। সেক্ষেত্রে সন্তানকে শাসন করার নৈতিক অধিকারটুকুও আমরা হারাবো। তাই আগে নিজেরা ভালো হই, ভালো একটা একটা পারিবারিক বন্ধন গরে তুলি, সুস্থ সামাজিক পরিবেশ তৈরি করি, তাহলেই কেবল মাদক নির্মূল সম্ভব।
২| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: দেশকে মাদক মুক্ত করতে যে প্রক্রিয়া চলছে এটাতেই যেন শেষ হ্য়।
আর কত মায়ের কোল ফাকা হবে , আর কত মেয়ে বাবা হারাবে..?
মানুষের কোন দোষ নেই । দোষ দেশ এবং সমাজের ।
আমার নতুন গল্প
ট্রিপল ফিল্টার টেস্ট
লিংক
http://www.somewhereinblog.net/mobile/blog/rkrokon143/3024304
এক বার ঘুরে আসার বিনীত অনুরোধ রইল।
আপনাদের অনুপ্রেরনাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে ।
৩| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মাদককে না বলুন। সুন্দর জীবনকে হা বলুন।
৪| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কোন কোন মাদক ব্যবহার করেছেন?
৫| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: যতদিন না আমাদের দেশে সুস্থ রাজনৈতিক চর্চা না হবে ততদিন; মাদক, দুর্নীতি, প্রশ্নপত্র ফাঁস ইত্যাদি রোধ সম্ভব নয়।
৬| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হায়রে পণ্ডিত,
সবখানেতে মাদবরী,
রেপিস্টের কোন নিউজ করলে
আপনার প্রশ্ন কি হবে ?
৭| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: অত সহজ নয় মাদক দুর করা।
তবুও চেষ্টা করে যেতে হবে।
ভাল পোস্ট।
৮| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
@ মোঃ আল-আমিন৯৮ বলেছেন: Click This Link ঃ মাদক না পেয়ে রাস্তা খেয়ে ফেলেছে ?
৯| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
নাজিম সৌরভ বলেছেন: মাদকের বিরুদ্ধে কনসার্ট আয়োজন করে সেখানে প্রধান অতিথি করব মাদকের হোতাদের । গান গাইবেন মাদকাসক্ত শিল্পীরা । সামনের সারিতে উদ্দাম নৃত্য করবে গাঁজাখোর জুনিয়র পোলাপান ।
তারপর শিরোনাম হবে- মাদকের বিরুদ্ধে তারুণ্যের জয়গান !
এভাবে কি মাদক নির্মুল করা যাবে বলুন তো ?
১০| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
নাজিম সৌরভ বলেছেন: মাদকের বিরুদ্ধে কনসার্ট আয়োজন করে সেখানে প্রধান অতিথি করব মাদকের হোতাদের । গান গাইবেন মাদকাসক্ত শিল্পীরা । সামনের সারিতে উদ্দাম নৃত্য করবে গাঁজাখোর জুনিয়র পোলাপান ।
তারপর শিরোনাম হবে- মাদকের বিরুদ্ধে তারুণ্যের জয়গান !
এভাবে কি মাদক নির্মুল করা যাবে বলুন তো ?
১১| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:১৮
নতুন বলেছেন: একটা ছেলে বা মেয়েকে তার পরিবার থেকেও শিক্ষা দিতে হবে যাতে সে আত্নবিশ্বাসী হয়.... তখন তার বন্ধুরা তাকে প্রভাবিত করে মাদকাশক্ত বানাতে পারেনা।
মানুষ কেমন হবে তার পেছনে তার পরিবারের অনেক বড় ভুমিকা থাকে।
১২| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: মাদক খাই না। আমার পরিচিতও কেউ খায় না।
১৩| ১০ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
ফরহাদ ৪৬ বলেছেন: সকলকে ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য ও কমেন্ট করার জন্য ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
লাবণ্য ২ বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট।