নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ পাকের জন্য ,

সকালের মিষ্টি রোদ পেরিয়ে আমি এখন মধ্যগগনে,

ফাহিম আহমদ

কানের পাশে কার যেন স্মৃতি ফাটা বিলাপের করুন সুর।

ফাহিম আহমদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিকট ভাই-বোন বিয়ে হালাল কি হারাম! অনুরোধ পোস্টি প্রথমে পড়ুন, পরে মন্তব্য করে বলুন লেখককে কেমন গদাম দেয়া প্রোয়োজন?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৬

এই লেখকের নাম।



মো: জামিলুল বাসার

প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট

ইয়ং মুসলিম সোসাইট (ভদ্র যুব সংস্থা)







আদিকাল থেকে মুসলিম সমাজে চাচাতো, ফুফাতো, খালাতো, মামাতো অর্থাৎ ঘনিষ্ঠ ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ে প্রথা বিদ্বমান। এ সম্বন্ধে কোরানে সহজ সরল ফয়সালা থাকা সত্বেও অজ্ঞাত কারনে সেটি বিতর্কিত করে এই প্রথা বহুল প্রচলিত আছে। প্রধান আয়াতটি বিস্তারিত ও সংশ্লিষ্ট আয়াতগুলি সংক্ষেপ বর্ণিত হলো:



পবিত্র কুরআনের সূরা আহজাব(৩৩) এর ৫০-৫২নং আয়াতে আল্লাহ বলেন-



হে নবী! আমি আপনার জন্য বৈধ করেছি আপনার স্ত্রীগণকে, যাদের আপনি মহর প্রদান করেছেন এবং বৈধ করেছি ফায় হিসাবে আল্লাহ আপনাকে যা দান করেছেন তন্মধ্যে যারা আপনার মালিকানাধীন হয়েছে তাদের, এবং বিয়ের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, মামার কন্যা ও খালার কন্যাকে, যারা আপনার সঙ্গে দেশ ত্যাগ করেছে এবং কোন মুমিন নারী নবীর নিকট নিজকে নিবেদন করলে এবং নবী তাকে বিয়ে করতে চাইলে সেও বৈধ। ইহা বিশেষ করে আপনারই জন্য, অন্য মুমিনদের জন্য নয়। যাতে আপনার কোন অসুবিধা না হয়। মুমিনদের স্ত্রী এবং তাদের মালিকানাধীন দাসীগণ সম্বন্ধে যা নির্ধারিত করেছি তা আমি জানি। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। আপনি তাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা দূরে বা কাছে রাখুন, তাতে কোন দোষ নেই--। ইহার পর অন্য কোন নারী আপনার জন্য হালাল নয়; আপনার স্ত্রীদের পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণও হালাল নয়--।



আয়াতে বর্ণিত ধারাগুলি একমাত্র নবীর জন্য; নবীকে ডেকেই তার জন্য কোন্ কোন্ নারীগণ বিয়ের জন্য বৈধ-অবৈধ তা একে একে বর্ণিত হয়েছে, তারপরও বলা হয়েছে যে, ওগুলি মোমেনদের জন্য নয়; ‘নয়’ মানেই নিষিদ্ধ অর্থাৎ হারাম। প্রধান ধারাগুলি পাঠকদের সহজবোধ্য এবং প্রচলিত ধারণা সংশোধনের জন্য স্বতন্ত্রভাবে ক্রমিক নম্বর অনুযায়ী সাজানো হলো:



১. হে নবী! বৈধ করেছি আপনার স্ত্রীদের, যাদের মোহর আপনি প্রদান করেছেন।

২. (হে নবী!) বৈধ করেছি ফায় হিসাবে আল্লাহ আপনাকে যা দান করেছেন তন্মধ্য থেকে যারা আপনার মালিকানাধীন হয়েছে তাদের।

৩. (হে নবী!) বিয়ের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাদের, মামার কন্যা ও খালার কন্যাদের, যারা আপনার সঙ্গে দেশ ত্যাগ করেছে।

৪. (হে নবী!) কোন মুমিন নারী নবীর নিকট নিজকে নিবেদন করলে এবং নবী তাকে বিয়ে করতে চাইলে তা’ও নবীর জন্য বৈধ।

অর্থাৎ উল্লিখিত ১ থেকে ৪নং বিধি-বিধানগুলি একমাত্র নবীর জন্য হালাল এবং সাধারণের জন্য নয়।

‘নয়’ মানেই নিষিদ্ধ অর্থাৎ হারাম।

পক্ষান্তরে কথিত হয়, একমাত্র ‘ঘ’ নং ধারাটি বিশেষ সুযোগ হিসাবে নবীর জন্য নির্দিষ্ট যা অন্য মোমেনদের জন্য নহে। বাকি তিনটি ধারা মোমেনদের জন্য বৈধ! ধারণাটি হালাল কি হারাম তা’ নিম্নের আলোচনায় পাঠকগণ নিশ্চিৎ হতে পারেন:



ক. ১ নং ধারা সাধারণ মোমেনদের জন্য রাসুল (সাঃ)’র বিবাহিতা স্ত্রীগণ কি করে বৈধ হতে পারে! সেখানে বলেছে, রাসুল (সাঃ)’র মোহর প্রদত্ত্ব বিবাহিত স্ত্রীগণ একমাত্র রাসুল (সাঃ)’র জন্যই বৈধ। রাসুল (সাঃ) তালাক দিলেও অন্য কেউ তাদের বিয়ে করতে পারবে না। ইহা অন্য আয়াতেও ঘোষিত আছে যে, “নবী পত্নীগণ এমনকি নবীর মৃত্যুর পরেও অন্যত্র বিয়ে করতে পারবে না।” [দ্র: ৩৩: আহজাব-৫৩]। অতএব ধারাটি সাধারণের জন্য যে নির্ঘাৎ হারাম তা নিঃসন্দেহ।



খ. ২ নং আয়াতে বলেছে যে, যুদ্ধে বন্দিনী নারীদের মধ্যে রাসুল (সাঃ)’র অধীনে আশ্রিতা অর্থাৎ ফায় হিসাবে যারা ছিল তাদের মধ্য থেকে রাসুল (সাঃ) স্ত্রী হিসাবে যাদের গ্রহণ করেছেন/করেন, তারাও ‘ক’ নং ধারা মোতাবেক সাধারণের জন্য চিরতরে হারাম।



গ. ৩ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, নিকট বোনদের মধ্যে যারা রাসুল (সাঃ)’র কারণে বা সঙ্গে দেশ ত্যাগ করেছেন, কেবলমাত্র তারাই রাসুল (সাঃ)’র জন্য হালাল; যে সকল ঘনিষ্ঠ বোনগণ তাঁর সাথে দেশ ত্যাগ করেনি তারা বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত নবীর জন্যও হারাম। অতএব সাধারণের জন্য হালাল ভাবাই হারাম।



ঘ. ৪ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, এর পরেও যেকোন মোমেন নারী নবীকে বিয়ে করতে চাইলে এবং নবীর ইচ্ছা থাকলে বিয়ে করতে পারেন। অর্থাৎ যে নারী স্বয়ং নবীকে বিয়ে করতে চায় এবং নবীও বিয়ে করতে রাজি; সেই নারীকে সাধারণের বিয়ে করার খায়েশ চুড়ান্ত ধৃষ্ঠতা এবং হারামী কাজ।



বিশেষ বা অতিরিক্ত সুবিধাগুলি নবীকে কেন দেয়া হলো তাও আয়াতে সহজ করেই বলা হয়েছে যে, রাসুল (সাঃ)’র যেন কোন প্রকার কষ্ট-ক্লেশ বা অসুবিধা না হয়। সুতরাং সাধারণ মোমেনগণ কিছুতেই বিশেষ বা অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়ার যোগ্য নয়! সুতরাং উল্লিখিত ধারাগুলির একটিও তাদের জন্য হালাল ভাবাই চুড়ান্ত হারাম।



তবুও তারা দাবি করছেন যে, ধারাগুলি একমাত্র নবীই মানবে, অন্য মোমেনগণ মানবে না! অর্থাৎ আয়াতটি তাদের শোনা দরকার নেই, বোঝার দরকার নেই, মানাও প্রয়োজন নেই! মোমেনগণ শুনবে এবং মানবে সূরা নিসা’র ২৩ নং আয়াত।

সেখানে বর্ণিত ১৪ সম্পর্কীয় নিষিদ্ধ নারীগণ ব্যতীত বাকি যাকে-তাকেই ইচ্ছা করলে বিয়ে করতে পারে। এমন যুক্তির বদৌলতে ঘনিষ্ঠ ভাই-বোনদের বিয়ে করছে এবং করাচ্ছে; সেখানে এমনকি আছে তা পাঠকদের দেখা উচিৎ:



তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে: তেমাদের মাতা, কন্যা, ভগ্নী, ফুফু, খালা, ভ্রাতুষ্পুত্রী, ভাগিনী, দুধ-মাতা, দুধ-ভগিনী, শাশুড়ী ও তোমাদের স্ত্রীদিগের মধ্যে যার সহিত সংগত হয়েছ তার পূর্ব স্বামীর ঔরসে তার গর্ভজাত কন্যা, যারা তোমাদের অভিভাবকত্বে আছে; তবে যদি তাদের সহিত সংগত না হয়ে থাক তাতে তোমাদের কোন অপরাধ নেই। এবং তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ তোমাদের ঔরসজাত পুত্রের স্ত্রী ও দুই বোনকে একত্র করা; পূর্বে যা হয়েছে. হয়েছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। [ ৪: নিসা-২৩]



প্রথমেই স্মরণীয় যে, আয়াতে বর্ণিত ১৪ সম্পর্কীয় নারীগণ বাদে ‘বাকি যাকে-তাকেই বিয়ে করার নির্দেশ সেখানে নেই’, তবুও তারা দাবি করছেন।

ইহাতে ঘনিষ্ঠ ভাই-বোনদের কথাও উল্লেখ নেই সত্য; এই সুযোগটিই জ্ঞাত কারনে কূট-কৌশলে ব্যবহার করছেন! কৌশলটি যে একেবারেই দূর্বল এবং যুক্তিহীন তা নিজেরাও জানেন বিধায় সংশ্লিষ্ট বিষয় আলোচনা করতে গেলে আয়াতটি শুনতেই চান না বরং উত্তেজিত হন এবং সর্বশক্তি দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেন।



জ্ঞানীগণ কেন ভাবে না যে:

১. নিকট ভাই-বোন সম্পর্কীয় ৩নং ধারাটি সাধারণের জন্য বৈধ হলে বাকি ৩টি ধারা স্বভাবতঃই সাধারণের জন্য বৈধ বলে স্বীকার করতে হয়। কিন্তু তা যে সম্ভব নয়, তার যুক্তি-প্রমান পূর্বেই বর্ণিত হয়েছে।



২. আহজাবের ৫০ নং আয়াতে রাসুল (সাঃ)’র মা-বোন ও মেয়েদের কথা উল্লেখ নেই! তাই বলে কি রাসুল (সাঃ)’র জন্য তারা হালাল ছিল? আছে কি এমন কোন ঐতিহাসিক সাক্ষি-প্রমান? না থাকলে ইহাই প্রমান যে, তিনিও সাধারণের সঙ্গে ২৩ নং আয়াত অনুসরণ করেছেন। সুতরাং ইহাতে ঘনিষ্ঠ ভাই-বোনদের কথা উল্লেখ নেই বলেই যে সাধারণের জন্য হালাল হবে! ৩৩:৫০ নং আয়াতের আলোকে এমন যুক্তি অবান্তরই নয় বরং অবৈধ।



৩. ২৩ নং আয়াতে কাফের, মুশরিক, পতিতা বা অমুসলিমদের কথা উল্লেখ নেই; তাই বলেই কি ইসলামী শরিয়ত তাদের সঙ্গে বিয়ে সম্পর্ক হালাল মনে করে?



সমগ্র কোরান প্রধানত ৩ ভাগে বিভক্ত: আদেশ, নিষেধ ও উপদেশ।



৪:২৩ নং আয়াত যেমন নিষেধ-আদেশসুচক, অনুরূপ ৩৩:৫০-৫২ নং আয়াতও আদেশ-নিষেধসুচক; কিন্তু নির্দিষ্ঠ একটি বিষয় সংবলিত। অতএব শরিয়তের উচিৎ উভয় আয়াতকেই সমভাবে বুঝে মূল্যায়ণ করা, এবং মেনে চলা; ‘একটি মানি অন্যটি মানি না’ এমন ধর্ম দর্শন মুসলিম জাতির জন্য ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।







ঘনিষ্ঠ ভাই-বোনকে বিয়ে করা হারাম:

‘আপন ভাইবোন বিয়ে কেন হারাম?’ এর মধ্যেই উত্তর নিহিত আছে; কারন উভয়ের রক্ত-বীর্যের একতা বা মান শতভাগ সমানে সমান। মা-বাপ কেন হারাম? কারন তাদের রক্ত সন্তানের গায়ে আধা-আধি বিদ্যমান। অর্থাৎ রক্ত-বীর্যের অনুর্ধ আধা-আধি সমতা থাকলে সেখানে যৌন সম্পর্ক হারাম।



অনুরূপভাবে মামা-খালার দেহের রক্ত ও মায়ের রক্ত একই; তাদের সন্তান মামাতো, খালাতো ভাই বোনদের দেহের রক্ত স্ব-রক্তের আনুপাতিক সমতা আধা-আধি; অনুরূপ চাচা, ফুফু ও বাবার দেহের রক্তের মান সমান এবং তাদের সন্তান চাচাতো, ফুফাতো ভাইবোনদের রক্ত স্ব রক্তের অনুপাত অনুরূপ আধা-আধি সমানে-সমান; তাই বলেই আদিকাল থেকে নিখুঁতভাবেই সকল ঐশী গ্রন্থে এদের মধ্যে বিয়ে সম্পর্ক অশ্লীল তথা হারাম ঘোষিত হয়ে আসছে। সমকামীতা হারাম হওয়ার কারনও অনুরূপ সুত্র।



কোরান নতুন কিছুই নয়, অতীত কেতাবের সমার্থক/সমর্থক ও ইহারই বিশদ ব্যাখ্যা মাত্র (দ্র: ৫: ৪৮; ১০:৩৭)। কিন্তু একমাত্র মোসলমানদের মধ্যে এই বেদাত (নব্য) অবৈধ বিয়ে প্রথা চলে আসছে হাজার বছরের অধিককাল থেকে!

ভাবুকগণ ভাবেন, ইহার সুত্রপাত বংশীয় অহংকার এবং সম্পদের লোভ! এবং পরম্পরায় অন্ধ বিশ্বাস। মুসলিম বিশ্বে এমন কোন পরিবার নেই যাদের দু’চার পুরুষের মধ্যে কেউ না কেউ ঘনিষ্ঠ ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ে সম্পর্ক করে নি।



লজ্জার বিষয়:

খালাতো বোনের অন্যত্র বিয়ে হলে তার সন্তান যাকে মামা ডাকতো; সেই মামা, ভাগ্নীর মা অর্থাৎ খালাতো বোনটিকে স্বয়ং বিয়ে করলে যে সন্তান আসে সে প্রকৃতপক্ষে কি মামুর জন্ম নয়! অতএব পর্যায়ক্রমে কালের বিবর্তনে মুসলিম জাতির মধ্যে ৮০-৯০ শতাংশ আমরা অবৈধ সন্তান কি না! আশা করি নায়েবে রাসুলগণ ইহার বৈধতার ব্যাখ্যা প্রদান করে সাধারণের সন্দেহ দূর করবেন; অন্যথায় স্ব স্ব স্বার্থে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া প্রত্যেক মুসলমানের জন্য এক্ষুণি জরুরী।



প্রকাশ থাকে যে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতেও এদের মধ্যে রক্তের আনুপাতিক সমতার কারণে বিয়ে সম্বন্ধ সঙ্গত মনে করে না। কারণ এতে সাধারণতঃ দৈহিক ও মানসিক বিপর্যস্ত কু সন্তান জন্ম নিয়ে বংশ পরম্পরায় উহার বিস্তার ঘটে। সে কারনেই সম্প্রতি সৌদি আরবেও এই জঘন্য বিয়ে প্রথা বাতিলের পরামর্শ চলছে।



সন্তানগণ এজন্য দায়ি নয় বটে! কিন্তু যখন তাদের অবৈধ জন্ম-প্রজন্মের পরিচয় জানতে পাবে তখন তাদের সম্মিলিত প্রশ্নবানের আঘাত প্রচলিত শরিয়ত সামাল দিতে পারবে তো?



তথ্য সুত্র।http://www.noakhaliweb.com.bd/index.php?cmd=details_news&newsId=6864

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১২/-৩

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১১

গৌরী সেন বলেছেন: এই সুরাটা পড়লেই বোঝা যায় যে এই সুরা তথা কোরআন মানুষের তথা মুহাম্মদের নিজের মগজ প্রসূত। কোনো সন্দেহ নাই। এই সুরায় একদম মনুষ্যসুলভ মনের সংকীর্নতা প্রকাশ পায়।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২২

ফাহিম আহমদ বলেছেন: দুরে গিয়া মোর

২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৬

আগামি বলেছেন: পড়ে যৌক্তিক মনে হল ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৯

ফাহিম আহমদ বলেছেন: দুর্ভল মগজ

৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৬

নিঃসঙ্গ পথিক.. বলেছেন: লেখাটির ব্যাপারে মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। এ ধরনের মানসিক বিকারগ্রস্ত সব সময় থাকে, প্রলাপ বকাই যাদের কাজ। এই বেচারা কলম ধরার সুযোগ পেয়ে প্রলাপ গুলো লিখে ফেলতে পেরেছে, এই যা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩১

ফাহিম আহমদ বলেছেন: কিন্তু কোরানের এত বড় বিরুধিতা

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৭

টিপূ সুলতান বলেছেন: লেখকের লেখা দেখেই বুঝা যাচ্ছে কাদিয়ানি। এতে সন্দেহ নাই। এ নিয়ে আপনি চিন্তার কোন কারণ নেই, কাদিয়ানিদের কথা আর মাটি খাওয়া, সমান।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩২

ফাহিম আহমদ বলেছেন: আমি কোন চিন্তাতা নাই কিন্তু এই ছাগল লেককের লেখার প্রতিবাদ জানাই।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৮

সুইট বলেছেন: যে এটা লিখছে সে একটা ছাগল আর গৌরী সেন ছাগরের কথাকে প্রধান্য দিয়ে এত বড় মন্তব্য করলেন?

@গৌরী সেন কোরআন আগে পড়া তারপর বইলেন এসব কথা আর যদি এত সহজ হয় আপনিও বানাননা একটা

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৩

ফাহিম আহমদ বলেছেন: ধন্যবাদ সুইট,

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩১

শুহম্মদ আবুল হাসান বলেছেন: আপনি আসলে কী বুঝাতে চাচ্ছেন? ইসলামে খালাত, মামাত, চাচাত, ফুফাত ভাই বোনদের পরস্পর বিয়ে জায়িয আছে। আপনি ঘনিষ্ঠ ভাই বোন বলতে কী বুঝাচ্ছেন আর আপনার মতটাই বা কী তাদের বিয়ে হওয়ার ব্যাপারে? আপনি কী বিয়ে হওয়াটাকে হালাল বলতে চান নাকি হারাম?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৩

ফাহিম আহমদ বলেছেন: আমার শিরোনামে কি বুঝায়?

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৩

নিঃসঙ্গ পথিক.. বলেছেন: @ফাহিম ভাই,
২নং মন্তব্যটি আসলে ভুলে প্রকাশ হয়ে গেছে! লেখা শেষ করার আগেই ক্লিক পড়ে গিয়েছিল।
২নং+ এই মন্তব্য - দু'টিই ডিলিট করে দিবেন প্লিজ?

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৪

ফাহিম আহমদ বলেছেন: দিছি,

৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৮

টিপূ সুলতান বলেছেন: @শুহম্মদ আবুল হাসান , আপনি হয়তো ভুল বুঝেছেন, পোস্ট দাতা লেখকের
বিপক্ষে শিরোনামেই বলে। বাকি উনিই জানেন।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৬

ফাহিম আহমদ বলেছেন: আমি লেখকের বিপক্ষেরে ভাই ।

৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪২

অ্যামাটার বলেছেন: সাবধান!! কাদিয়ানি।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৬

ফাহিম আহমদ বলেছেন: সাবধান।

১০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৪

যুদ্ধবাজ বলেছেন: বাঁশ লাগবে?
দেব নাকি গৌরী সেন ?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৬

ফাহিম আহমদ বলেছেন: বাঁশ লাগবে? =p~

১১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১২

রাজিয়েল বলেছেন: সারাজীবন তো জায়েজ বলেই জেনে আসলাম রে ভাই। কিন্তু ইদানিং যে চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রমান করে দিয়েছে এই ধরনের চাচাতো-মামাত-খালাত-ফুপাত ভাই বোনদের মধ্যে বিয়ের ফলে বিভিন্ন ধরনের বৈকল্যসম্পন্ন শিশুর জন্মের সম্ভাবনা বেড়ে যায়, তার কি হবে? ভাবার বিষয় কিন্তু। পারলে পরিহার করাই ভালো।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৭

ফাহিম আহমদ বলেছেন: আপনারে গৌরী সেনে ধরছে বুজবার পারছি।

১২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৮

ইসটুপিড বলেছেন: ভাই গৌরী সেন, অতিসত্তর পাবনায় যাও; গেলেই বুঝবা, হেমায়েতপুরের হাসপাতাল কার বানানো। বেকুব কুনখানকার।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৮

ফাহিম আহমদ বলেছেন: হে হে হে হে ঠিক বলেছেন

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৩

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: ইসটুপিড বলেছেন: ভাই গৌরী সেন, অতিসত্তর পাবনায় যাও; গেলেই বুঝবা, হেমায়েতপুরের হাসপাতাল কার বানানো। বেকুব কুনখানকার।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৮

ফাহিম আহমদ বলেছেন: খিজক্

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৯

ফাহিম আহমদ বলেছেন: খিজক্

১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০০

সবাক িনর্বাক বলেছেন: ইসলামের বিধানগুলো ছেলেখেলা নয় যে, যে যেভাবে খুশি তা নিয়ে মতামত ব্যক্ত করবে। কোন বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করার আগে অবশ্যই তা নিয়ে চিন্তা-গবেষণার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের মতামত নিয়ে তারপর সেটা বলা উচিত। ইসলামকে আর বিতর্কিত করবেন না প্লিজ।

গৌরি সেনদেরকে আমরা চিনি। তারা ইসলামের শত্রুই নয়, সত্য ও মানবতার শত্রু। ছোট্র একটা আয়াত দেখেই যে কোরআন সম্বন্ধে মন্তব্য করে ফেলেন, তাকে বলব পুরোটা কোরআন একবার পড়েন, তাহলে হয় আপনার কোরআন বিরোধী বক্তব্য আরো শানিত করতে পারবেন, নয়তো হেদায়াত আপনার জন্য নির্ধারিত হয়ে যাবে। আপনার ক্ষতিতো নেই পুরোটা কোরআন একবার পড়েন প্লীজ।

১৫| ৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:০১

Shes Thikana বলেছেন:
এব্যাপারে একটি পোষ্টের জবাবে আমি একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম। নিচে তার লিংক দেয়া হল।

নিকট ভাই-বোন বিয়ে হালাল কি হারাম!


খালাত, চাচাত, মামাত ইত্যাদি বোনদেরকে বিয়ে করা যাবেনা বলে একলোক কোরআনের আয়াতের অপব্যাখ্যা করে একটি পোষ্ট দিয়েছিল... এর প্রতিবাদে আমি এই পোষ্টটি দিয়েছিলাম.. এখানে আমি কোরআনের আয়াত আরবিতে কপি করে পেষ্ট করেছিলাম..... কর্তৃপক্ষ এটাকে দুর্বেদ্য ভাষা বলেছেন... আরবি ভাষা যে তারা বুজেন না, জানেনা বা দেখেননি তা আমার জানা ছিল না।

নিচের লিংকটি দেখুন এর জবাব হল এই পোষ্ট.....

নিকট ভাই-বোন বিয়ে হালাল কি হারাম!


حُرِّمَتْ عَلَيْكُمْ أُمَّهَاتُكُمْ وَبَنَاتُكُمْ وَأَخَوَاتُكُمْ وَعَمَّاتُكُمْ وَخَالاَتُكُمْ وَبَنَاتُ الأَخِ وَبَنَاتُ الأُخْتِ وَأُمَّهَاتُكُمُ اللاَّتِي أَرْضَعْنَكُمْ وَأَخَوَاتُكُم مِّنَ الرَّضَاعَةِ وَأُمَّهَاتُ نِسَآئِكُمْ وَرَبَائِبُكُمُ اللاَّتِي فِي حُجُورِكُم مِّن نِّسَآئِكُمُ اللاَّتِي دَخَلْتُم بِهِنَّ فَإِن لَّمْ تَكُونُواْ دَخَلْتُم بِهِنَّ فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْكُمْ وَحَلاَئِلُ أَبْنَائِكُمُ الَّذِينَ مِنْ أَصْلاَبِكُمْ وَأَن تَجْمَعُواْ بَيْنَ الأُخْتَيْنِ إَلاَّ مَا قَدْ سَلَفَ إِنَّ اللّهَ كَانَ غَفُورًا رَّحِيمًا
তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতা, তোমাদের কন্যা, তোমাদের বোন, তোমাদের ফুফু, তোমাদের খালা, ভ্রাতৃকণ্যা; ভগিনীকণ্যা তোমাদের সে মাতা, যারা তোমাদেরকে স্তন্যপান করিয়েছে, তোমাদের দুধ-বোন, তোমাদের স্ত্রীদের মাতা, তোমরা যাদের সাথে সহবাস করেছ সে স্ত্রীদের কন্যা যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোন গোনাহ নেই। তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রী এবং দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা; কিন্তু যা অতীত হয়ে গেছে। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাকরী, দয়ালু। [আন-নিসাঃ২৩]

وَالْمُحْصَنَاتُ مِنَ النِّسَاء إِلاَّ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ كِتَابَ اللّهِ عَلَيْكُمْ وَأُحِلَّ لَكُم مَّا وَرَاء ذَلِكُمْ أَن تَبْتَغُواْ بِأَمْوَالِكُم مُّحْصِنِينَ غَيْرَ مُسَافِحِينَ فَمَا اسْتَمْتَعْتُم بِهِ مِنْهُنَّ فَآتُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ فَرِيضَةً وَلاَ جُنَاحَ عَلَيْكُمْ فِيمَا تَرَاضَيْتُم بِهِ مِن بَعْدِ الْفَرِيضَةِ إِنَّ اللّهَ كَانَ عَلِيمًا حَكِيمًا
আর নারীদের মধ্যে সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ, শুধু তারা ছাড়া তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে নিজেদের সম্পদের মাধ্যমে [মাহর দানের মাধ্যমে] তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ। [আন-নিসাঃ ২৪]

=====================
এ সমস্ত আয়াতগুলোকে কোথায় বলা হয়েছে, খালাত, চাচাত, মামাত ইত্যাদি বোনদেরকে বিয়ে করা যাবেনা। আর এরা কখন মানুষের নিজের বোন হয়ে গিয়েছে? কুর'আনের একজায়গা থেকে একটা আয়াত নিয়ে ওটাকে সব জায়গায় প্রয়োগ করার চেষ্টা করে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা কিছু মানুষ সবসময়ই করেছে। আমাদের লেখক ভদ্রলোক কি উপরের আয়াত দু'টো দেখতে পাননি?

১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:০১

কপালপোড়া বলেছেন: হালারা বাইনচোদ ।

১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮

গুল্টু বলেছেন: আয়াতগুলোকে কোথায় বলা হয়েছে, খালাত, চাচাত, মামাত ইত্যাদি বোনদেরকে বিয়ে করা যাবেনা। আর এরা কখন মানুষের নিজের বোন হয়ে গিয়েছে? কুর'আনের একজায়গা থেকে একটা আয়াত নিয়ে ওটাকে সব জায়গায় প্রয়োগ করার চেষ্টা করে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা কিছু মানুষ সবসময়ই করেছে।

১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২২

ধীমান দরবেশ বলেছেন: এই লোকটির সবচাইতে বড় ভুল সে ভাই বোন আর খালাতো মামাতো চাচাতো ফুফাতো ভাই বোন এক করে ফেলছেন। বাংলা ভাষা ভাষীদের এ সমস্যা হতেই পারে। ইংরেজিতে কাসিন আর সিস্টার যেমন দুটি ভিন্ন শব্দ আর ভিন্ন সম্পর্ক, আরবি এবং অন্যান্য ভাষাতেও তাই। এজন্যই আরবি থেকে বাংলা কোরানএই কেবল খালাতো বোন পাওয়া যায়, খালাতো কাসিন এর পরিবর্তে। কাসিন ইস কাসিন, সিস্টার ইস সিস্টার। দুটি ভিন্ন নাম ভিন্ন সম্পর্ক কোরান এবং আরবিতে, ইংরেজিতেও। কিন্তু হিন্দু সভ্যতা থেকে আসা বাংলা ভাষায় এরা উভয়ই বোন। এটা ভাষার দোষনা, আমাদের বাংলা মুসলিমদের দোষ, কেন আমরা খালাতো কাসিনকে বোন ভাই বলি যখন কোরান এ তাদেরকে বোন ভাই বলা হয় নি? আমাদের উচিত এখন থেকে কাসিনকে কাসিন বলেই ডাকা । তাহলে এরকম মূর্খতা থেকে নিজেকে রক্ষা করা যাবে।

ডাক্তার আর বিজ্ঞানিরা গতকাল যা বলেন আজকে তা পালটে ফেলেন। কিন্তু আল্লাহ তা করেন না, তিনি সকল ডাক্তারের বড় ডাক্তার, তিনি ভাল করেই জানেন কাকে বিয়ে করলে কি হবে। হাজার হাজার কাসিন মুসলিমদের বিয়ে সারা পৃথিবীতে হচ্ছে যাদের সন্তানদের খুব কমই ত্রুটি দেখা গেছে। যা ত্রুটি আছে তা সম্পর্ক হীন যাদের বিয়ে হয় তাদের চাইতে বেশি তো নয়ই বরং কম। আশেপাশে খোঁজ নিলেই দেখবেন এর সত্যটা। ডাক্তার জানেন সম্পর্ক থাকলেই সমস্যা, আর আল্লাহ জানেন কোন কোন সম্পর্ক থাকলে তিনি সমস্যা রেখেছেন আর কোন কোন সম্পর্কে সমস্যা রাখেননি।
সবচাইতে বড় কথা সাহাবীরাও কাসিনকে বিয়ে করেছেন এবং মহ্ররমার ঘোষণাতে তারার কাসিনের উল্লেখ পাননি, আপনারা মামাতো খালাতো বোন কে পেতে পারেন বাংলা ভাষা তে বোন আর কাসিন এক করে ফেলার কারনে।

১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

গৌরী বাবু,
কুয়োর ব্যাঙ হয়ে
সমুদ্রের পানি মাপার
দুঃসাহস করবেন না,
অঘোরে প্রাণটি হারাবেন না
সমুদ্রের অথৈ পানিতে পরে।

২০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৫৭

ফাহিম আবরার বলেছেন: আমি কি আমার খালাত বোনের মেয়েকে বিয়ে করতে পারব???ভাই দয়া করে জানাবেন।
জানিনা বলে জানালাম,আমি তাকে খুব ভালোবাসি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.