নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
■ইন্ডিয়ানদের জন্য ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয়ের সুযোগ নেই, তাই বহু ইন্ডিয়ান বাঙালি রাজনৈতিক আশ্রয় নেয় বাংলাদেশী পরিচয় দিয়ে। এটা ফ্রান্সে বসবাসরত বাঙালির প্রায় সকলেই জ্ঞাত। অনেক সময় তাদের asylum এর আবেদন মঞ্জুর হলেও মাঝে মাঝে কিছু লোক নিজেদেরকে “বাংলাদেশি” প্রমাণ খালি মাঠে আছাড় খায়।
এরকমই এক ইন্ডিয়ানকে গত বছর (বাংলাদেশি হয়ে আশ্রয়প্রার্থী কলকাতার লোক) ইন্টারভিউ’তে কোর্টে জিজ্ঞেস করা হল, “বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের নাম কী”। সে বলল, “ইয়াজ উদ্দিন আহমেদ”। সে আসলে জানতোই না, বেচারা ইয়াজ উদ্দিন আহমেদ যে বহু আগেই আল্লাহ কা পিয়ারা হো গিয়া। তার এই অজ্ঞতার কারণ হচ্ছে, ইন্টারভিউ’র জন্য বাংলাদেশ এবং এর রাজনীতি সম্পর্কে জানতে কিছু তথ্যমূলক শিট পড়েছে, যেগুলো তার পূর্বসূরিরা সেই বিএনপির আমলে সংগ্রহ করেছিল।
●যা হোক, লেখাটির উদ্দেশ্য ইন্ডিয়ানদের চাতুরী প্রকাশ নয়। বলছিলাম; কেউ কোনকিছু ধারণ না করে যদি শুধু এবিষয়ে অভিনয় করে যায়, একসময় স্ক্রিপ্টের বাইরের এমন কিছু বিষয় সম্মুখে আসে যেগুলোতে ধরা খাওয়া দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট করে দেয় যে, তার সবই মিথ্যা এবং বানোয়াট ছিল।
■ ছবিটি ফ্রান্সের BFM TV তে দেখিয়েছে কিছুদিন আগে। যেখানে দেখা গেল, ISIS এর মর্দে মুজাহিদগণ জিহাদে বিরতি দিয়ে সিজদায় অবনত। তাদের নামায দেখে খুশির বদলে মম হিয়ায় আঘাত লাগলো খুব।
আহহারে! তাদেরকে সকল ট্রেনিং দেয়া হলেও শেখানো হয় নি, সমগ্র মুসলিম জাতির ক্বিবলা যে একদিকে। সবাই একই দিকে নামায পড়ে। তাইতো, যে যার মতো করে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। আর এভাবেই অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে তাদের ইসলামিস্ট হওয়ার ড্রামা মাঠে মারা গেছে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
ফাহিম বদরুল হাসান বলেছেন: তারা একচোখা হয়ে যায়।
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২১
ইমরান আশফাক বলেছেন: অনেক শিক্ষিত মূর্খ কিভাবে যে ISIS এ যোগ দেয় বুঝি না। অনেক শিক্ষিত মহিলা পর্যন্ত। কয়েকদিন আগে ISIS এর এক বাংলাদেশী তরুন সফটওয়ার প্রকৌশলী রুশ বিমান আক্রমনে মারা গেলো না?
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০
ফাহিম বদরুল হাসান বলেছেন: হ্যা। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বৃটিশ যে নারী ফিরে এসেছেন, সিএনএন দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, কীভাবে মানুষের ব্রেন ওয়াশ হয়ে যায়। এই জগতটা খুব মোহনীয়।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৩
শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: ইহা শুধু তাহাদের চোখেই পড়িবে বা তাহারাই বুঝিবে যাহারা অলরেডি জানে যে ISIS ইসলামী কিছু নয়। কিন্তু যাহারা মনে করে ISIS ইসলামী কিছু, তাহারা কখনোই ইহা দেখিবে না। সযত্নে পাশ কাটাইয়া চলিয়া যাইবে।