![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক উদাসী মানব.....।. ঘৃণা করি বাংলাদেশের দুই ভন্ড সম্প্রদায় লিগ ও জামাতকে....আমি এমনি..এভাবেই থাকতে চাই আজীবন.......
মতিউর রহমান লিটু, পিবিসি নিউজঃ বাংলাদেশ আমাদের সকলের, জাতি বর্ন, ধর্ম নির্বিশেষে এ দেশ আমাদের। আমরা বাঙ্গালী, আমাদের ভাষা বাংলা- তাই বলে দেশটার স্বত্ত্বাধীকারী শুধু মাত্র আমরা নই।
আমাদের আরো জাতি উপজাতি ভাই বোন আছে। যারা এই দেশেরই মানুষ। জন্মেছে বাংলাদেশে। তাদের পরিচয় বাংলাদেশি চাকমা অথবা অন্য কোন উপজাতি। তাদের অধিকার রক্ষায় সংবিধানে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদকে সংরক্ষিত করতেই হবে। এর কোন বিকল্প নেই। সংবিধানে আমদের জাতীয়তাবাদ বাংগালী হলে এই চাকমা ভাই বোনেরা কোথায় যাবে? তাদের নিজস্ব কৃষ্টি ভুলে বাংগালী হতে বাদ্য হবে? কেন আমরা তাদের অধিকার টুকু কেড়ে নেব? আপনি আমি বাঙ্গালী হিসেবে দেশটাকে যতটা ভালবাসি আমার জানা মতে উপজাতি ভাই বোনেরাও সমান ভাবে দেশটাকে ভালবাসে।
এখন সময় এসেছে, জাতি হিসেবে পৃথিবীর বুকে আমরা বাংলাদেশী হিসেবে মাথা উচু করে দাড়াতে চাই। আর কোন ভেদাভেদ নয়- আমরা বাংলাদেশী, এটাই আমদের বড় পরিচয়। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে সংবিধান পরিবর্তনের যে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন - আসুন সংবিধানে জাতি, ধর্ম, বর্ন নির্বিশেষে সকলকে সমান অধিকার দেয়ার ব্যবস্থা করি। তাই বাঙ্গালী নয়- ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করি।
রাজনীতির স্বার্থে রাজনীতি নয়- বাংলাদেশের স্বার্থে জাতি, উপজাতি মিলে বাংলাদেশটাকে সুন্দরভাবে সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গিকার করি। সকল জাতি উপজাতি ভাই বোনদের সাথে মিলে মিশে স্বনিরর্ভর বাংলাদেশে বাস করি। যেখানে থাকবে মুখে হাসি, পেটে ভাত, সচ্ছলতা আর একে অপরের প্রতি ভালবাসা। ঘৃনাকে দূরে ঠেলে মমতাকে কাছে টেনে নেই- বাচিয়ে রাখি বাংলাদেশ যুগ যুগান্তর ধরে।
Click This Link
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৩
উদাসীফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও কষ্ট করে পড়ার জন্য।
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০০
বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: ভাল পোষ্ট
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৩
উদাসীফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে কষ্ট করে পড়ার জন্য।
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৮
মুক্ত সন্তান বলেছেন: সত্যই, এবার শুরু করা যাক।
ভালো লিখেছেন । এগিয়ে চলুন..............
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৪
উদাসীফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও কষ্ট করে পড়ার জন্য।
৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৯
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের ভাষা, সংষ্কৃতি একেকরকম, কিন্তু তারা সবাই ভারতীয়, ভারতমাতা তাদের দেশ। দু:খজনক হলেও সত্যি উপজাতিরা বাংলাদেশকে এখনও তাদের দেশ বলে মনে করে না। স্বাধীনতার পর থেকে তারা দেশের মাঝে আরেকটি দেশ গড়ার স্বপ্নে বিভোর। উপজাতিরা সমতলে আসতে পারবে, কিন্তু সমতলের মানুষ পাহাড়ে যেয়ে থাকতে গেলে বাধা দেয়া হবে, এ কেমন কথা? তারা উপজাতি কোটা নিয়ে সমতলে এসে লেখাপড়া করবে, কিন্তু পাহাড়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে দিবে না। কারণ, তাহলে বাঙালীরা আসবে, পাহাড়ে তাদের একচ্ছত্র আধিপত্য নষ্ট হবে। বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশকে নিচু করার জন্য এমন কোন কাজ নেই তারা করে না। সংখ্যালঘু হিসাবে তারা অত্যাচারিত হচ্ছে বলে প্রতিনিয়ত তারা বিদেশে সংবাদ সম্মেলন করে। উপজাতিদের মধ্যে চাকমারাই হলো, সবচেয়ে উদ্ধত। পাহাড়ে অশান্তির একমাত্র কারণ এই চাকমারা। পাহাড়ে গিয়ে খোজ নিয়ে জানবেন, অন্য উপজাতিরাও চাকমাদের পছন্দ করে না।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫০
উদাসীফাহিম বলেছেন: ভাই স্বাধীনতার স্তপতি শেখ মুজিব যে ভুল টি করেন তা হল তাদের কে বাঙ্গালী হতে বলা।
আমাদের বুঝতে হবে একটি জাতি আরেকটি জাতিকে হয়ে যাও বললেই হয়ে যায়না।
যেমন একজন বাংলাদেশীকে যদি ইংল্যান্ড এর নাগরিকত্ব পায় সে ইংলিশ হবে না বা পারবে না। সে হবে ব্রিটিশ।
তেমনি একজন উপজাতি কখনই বাঙ্গালী হতে পারে না সে হবে বাংলাদেশী ।
শেখ সাহেব এটা বুঝতে ভুল করেছিলেন বা চিন্তা করে বলেন নি।এতেই সমস্যা হয়েছিল।
যা এখন বিদ্যমান।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৫
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: @লেখক: ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের ভাষা, সংষ্কৃতি ভিন্নরকম হবার পরও তাদের পরিচয় একটাই- তারা সবাই ভারতীয়, এটা হল কিভাবে? কানাডাতেও একই ঘটনা -কোন প্রদেশে ইংরেজী কোন প্রদেশে ফ্রেঞ্চ অফিসিয়াল ভাষা। মুজিব তাদের বাঙালি হতে বলেছিলেন, এর মানে এই নয়, তাদের ভাষা, সংষ্কৃতি ছেড়ে বাঙালা ভাষা,সংষ্কৃতি ধরতে বলেছিলেন। তাদেরকে একদেশ মানসিকতায় আনতে চেয়েছিলেন।
আরেকটু পেছনে গেলে জানতে পারবেন, বিচ্ছিন্নতাবাদী পাহাড়ী গেরিলারা স্বাধীনতাবিরোধী ছিলো। মুক্তিযুদ্ধের সময় চাকমা রাজা ত্রিদেব রায় পাকিস্তানীদের সক্রিয়ভাবে সহায়তা করেন। ডিসেম্বরে তিনি পাকিস্তানে পালিয়ে যান। চাকমারা কখনোই বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারে নি। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়েও চাকমারা ভারতের অস্ত্র, রসদ, ট্রেনিং এর সহায়তায় পাহাড়ে অস্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এদেরকে কখনোই কোনঠাসা করতে পারতো না । কারন প্রয়োজন হলেই এরা ভারতীয় এলাকায় জামাই আদরে আশ্রয় পেতো। পাহাড়ে শান্তি আনতে সবার আগে দরকার চাকমা দমন।
Click This Link
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৪
উদাসীফাহিম বলেছেন: আপনার কথায় ত উত্তর দিয়ে দিলেন।
ভারতের সবাই ভারতীয়। কিন্তু তাদেরকে কেঊ জোর করে বলেনি সবাই পাঞ্জাবি, তামিল,বাঙ্গালি বা অন্য সংস্কৃতি ধরতে।
সবাই মিলিত ভাবেই ভারতিয়
যতেমনি কানাডা তেও।
ধরুন প্রনব বাবু(পররাস্ত্রমন্ত্রী ভারত) একদিন ভারতের অবিসংবাদিত নেতা হলেন এবং সবাইকে বললেন বাঙ্গালী হতে। তা কি ভারতিয়রা মানবে?
মানবে না।
ইন্ডিয়ান/কানাডিয়ান/ব্রিটিশ/বাংলাদেশি -এটা নৃতাত্তিক বা কালচারাল জাতিয়তা্বাদ নয়।
এটা ভু-গৌলিক জাতিয়তাবাদ।
আর কালচারাল জাতিয়তাবাদ চাপিয়ে দেওয়া যায়না বা কালো কে সাদা করা যায়না। যেমন পারেনি আমাদের কে পাকিস্তানিরা ১৯৫২ তে
৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩২
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: কি করে নিশ্চিত হলেন যে, মুজিব কালচারাল জাতীয়বাদের কথাই বুঝিয়েছেন, ভৌগলিক জাতীয়তাবাদের কথা বোঝান নি। আমার তো মনে হয়, মুজিব ভৌগলিক জাতীয়তাবাদের কথাই বলেছেন। নিজের স্বকীয় কালচারকে ধরে রেখে সবাইকে মিলিতভাবেই বাঙালী হতে বলেছেন। ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল বা সিলেটের উপজাতীরা কিন্তু কোন সমস্যা করছে না। উপজাতি নিয়ে যত সমস্যা সবই পার্বত্য এলাকায়। পাবর্ত্য ইতিহাস পড়লে জানতে পারবেন, যুদ্ধপরবর্তী সময় থেকেই চাকমারা মুজিবের কাছে নিজস্ব প্রদেশের দাবী তোলে। এবং তার প্রেক্ষিতেই মুজিব তাদের বলেন, তোরা সবাই বাঙালী হয়ে যা। যার অর্থ ছিল, একদেশ ও এক সংবিধান -হোক না ভিন্ন ভাষা, ভিন্ন কালচার।
৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০৬
উদাসীফাহিম বলেছেন: শেখ সাহেব যদি ভৌগলিক জাতিয়তাবাদ বুঝালে বলতেন বাংলাদেশি হতে.।
বাঙ্গালী হতে নয়।
যেমন ইংলিশ হতে পারব না।
আমি যদি ইংল্যান্ড এর নাগরিকত্ব পাই তাদের আইন কানুন মেনে তাইলে আমি ব্রিটিশ হতে পারব, আমরা উত্তরসুরিরা শেখানে জন্ম নিলেও তারা ব্রিটিশ হবে কিন্তু ইংলিশ হবে না বা পারবে না।
আর ভাই উনি এই কথা মুখ ফস্কে বলেছিলেন এতা বললেই ত হয়ে যেত, কিন্তু উনার চাতুকার রা উনাকে দেবতা বানাতে চেয়েছিল, তাই সম্পুর্ন ভুল থিওরি উনারা না ভাবে অপব্যাখ্যা দিচ্ছেন।
৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:০৪
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: বোধ হয় ভুলে গেছেন, বাংলাদেশী শব্দটা ৭৫-পরবর্তী সময়ে গঠন হওয়া বিএনপি-ই শুরু করেছিল। অতএব শেখ সাহেব ভুল করেন নি, আপনি নিজেই ভুল ব্যাখ্যা করছেন।
যদি আপনার কথাই মেনে নেই যে, শেখ সাহেবের বলা উচিৎ ছিল, সবাইকে বাংলাদেশী হতে বলা, তাহলে ৭৫-পরবর্তীতে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পরও চাকমারা কেন একদেশ মতবাদে আদর্শী হল না? আপনি বার বারই একটা জিনিষ এড়িয়ে যাচ্ছেন যে, চাকমারা প্রথম থেকেই ভিন্ন প্রদেশ চেয়েছিল। জিয়ার কাছেও চাকমারা একই দাবী করে। জিয়াও অনমনীয় মনোভাব পোষণ করেন এবং দেশের অখন্ডতা বজায় রাখার জন্য সেনাবাহিনীর মাধ্যমে শক্তি প্রয়োগ করেন। আশা করি বোঝা গেল, বাঙালী না বলে শেখ সাহেব যদি বাংলাদেশীও বলতেন, তাহলেও চাকমা সমস্যার সমাধান হত না। এখানে কোন চাটুকারিতা বা শেখ সাহেবকে দেবতা বানানোর কোন অভিলাস নেই।
ইংলিশ পিপল আর ইমিগ্রান্ট নিয়ে আপনি যা বললেন, তাতে কি ধরে নিতে পারি, চাকমারাও নাগরিকত্ব সূত্রে এদেশে এসেছিল? আরো একটি প্রশ্ন আপনি এড়িয়ে গেছেন, দেশের অন্যান্য স্থানে বাসকারী কোন উপজাতি গোষ্ঠীদের নিয়ে কোন সমস্যা হচ্ছে না, কেবল পাবর্ত্য এলাকার চাকমাদের নিয়েই সমস্যা হচ্ছে। কেন হচ্ছে যদি একটু বলতেন?
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৫
bangal manus বলেছেন: ভালো লাগলো, ধন্যবাদ।