![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
দোয়া এবং বাস্তবতা.....
দুরত্ব ২০০০ কিলোমিটার।
সেখান থেকেই আক্রমন। একেবারে বেডরুম লক্ষ্য করে। বেডরুম বিধ্বস্ত, টার্গেট কিল্ড কিন্তু পুরো ভবন অক্ষত! কি নিদারুণ প্রযুক্তি, বিজ্ঞানের কি অবাক করা ব্যাবহার!
আর আমাদের পান-চুন-হাকিমপুরী জর্দা খাওয়া বাচাল হুজুররা আছেন শুধু দোয়া নিয়ে।
যত হাদিয়া, তত বড় দোয়া।
মুসলিম বিশ্ব ধ্বংস হবে না তো কি হবে?
(১) ২০২৫ইরানে ইসরায়েলের হামলা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত যা জানা গেছে-
ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাকে মূল লক্ষ্যবস্তু করে একাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
হামলায় ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি, রেভ্যুলেশনারি গার্ড এর কমান্ডার হোসেইন সালামিসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও অন্তত ছয় জন পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে ইরান।
ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম নুর নিউজ বলছে, ইসরায়েলি হামলায় দেশটিতে ৭৮ জন নিহত ও ৩২৯ জন আহত হওয়ার তথ্যও জানানো হয়েছে।
ইরানে হামলার পরপরই 'পাল্টা হামলার শঙ্কায়' নিজ দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছে ইসরায়েলি সরকার।
আইডিএফ এর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডিফ্রিন জানিয়েছেন, ইসরায়েলি ভূখণ্ডের দিকে একশোটি ড্রোন নিক্ষেপ করেছে ইরান। সব ইরানি ড্রোন সফলভাবে ভূপাতিত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির গণমাধ্যম।
এর আগে ইরান ও ইসরায়েলের মাঝে পাল্টাপাল্টি হামলা দেখা গেলেও ইরানের মাটিতে এমন সরাসরি সামরিক অভিযান ইরান-ইরাক যুদ্ধের পর এবারই প্রথম।
ইরানকে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে চুক্তিতে আসার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নইলে আরও 'ভয়াবহ হামলার' হুঁশিয়ারি তার।
(২) ইসরায়েলে ইরান দফায় মিসাইল হামলা চালিয়েছে। দ্যা থার্ড ওয়েভ।
সকাল প্রায় ৭:৩০ টায় বাংলাদেশ সময় (ইসরায়েল সময় সকাল ৪:৩০), ইরান "অপারেশন ট্রু প্রমিস ৩"-এর অংশ হিসেবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তৃতীয় ওয়েভ অফ ব্যালিস্টিক মিসাইল হামলা চালিয়েছে। আইডিএফ এই তৃতীয় ওয়েভের কথা শিকার করেছে।
আইডিএফ জানিয়েছে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ছোড়া মিসাইলগুলোর কিছু আয়রন ডোম ইন্টারসেপ্ট করেছে আর কিছু তেল আবিব ও রামাত গানে আঘাত করে ক্ষতি সাধন করেছে।
এখন পর্যন্ত তিনটি ওয়েভ অফ হামলায় মোট অন্তত ৬৩ জন ইসরায়েলি আহত এবং একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। আহত এর নিহতের সংখ্যা কম হওয়ার কারণ ইসরায়েলের জনগণ এখন সব ভূগর্ভের ব্যাংকারে সেইফলি অবস্থান করছে।
গত ২৪ ঘণ্টায়, ইসরায়েল ইরানের বিরুদ্ধে একটা বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে, যার প্রতিক্রিয়ায় এখন পর্যন্ত ইরান করেছে তিনটি বড় হামলা।
সিচুয়েশন খুব ভোলাটাইল আর ডাইনামিক। উভয় দেশের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম খুব একটিভলি কাজ করছে।
(সূত্রঃ বিবিসি বাংলা)
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: তা মিঃ ছেড়াছেড়ির রাজপূত্র, আপনি রাজপুত্র হয়ে কি ছিড়েছেন
মনে রাখবেন, অস্র বানানোই বুয়েট পাশদের টার্গেট নয়।
২| ১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:০৬
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: আমি ফ্যান্টাসীতে থাকা মানুষ না, আমি বাস্তবতায় বিশ্বাসী মানুষ। তাই আপনার দোয়া ও বাস্তবতার ব্যাপারে একমত।
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ব্যক্তিগত ভাবে আমি ধর্মানুরাগী এবং ধর্মভীরু মানুষ হলেও বাস্তব বর্জিত আকাশকুসুম কল্পনাশ্রয়ী নই বলেই সত্যকে স্বীকার করতে দ্বিধা করিনা।
৩| ১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:২৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যুদ্ধ পুরোদমে ছড়িয়ে পরেছে, আজ ইরানও ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে।
এদিকে ইরান আমেরিকার সাথে পারমানবিক চুক্তির বৈঠক নাকচ করে দিয়েছে।
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ইরানের পরাজয় মানে গোটা মুসলিম বিশ্বের পরাজয়। অতএব, ইরানকে কৌশলী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ধ্বংস অনিবার্য হলে তাদের পারমাণবিক কৌশল, অর্জিত প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে হবে বিশ্বব্যাপী...... এটা পঞ্চশক্তির মোড়লপনার অবসান ঘটাতে।
৪| ১৪ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইরানের পরাজয় মানে গোটা মুসলিম বিশ্বের পরাজয় ।
একমত নই। কারণ, ইরান বাংলাদেশের গত নির্বাচনের আগে ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরকারকে সমর্থন করেছিল। সিরিয়ায় হাজার হাজার সুন্নি মুসলমান হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীও ছিল ইরান। মুসলিম বিশ্ব তো অনেক আগেই পরাজিত হয়েছে। কারণ সৌদি আরব পুরোপুরি আমেরিকার নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে।
১৪ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: দ্বিমত করার যথেষ্ট কারণ আছে সত্য। তবে ইরান যেমন সুন্নীদের নিধন করেছে তেমনি শিয়াদের মধ্যপ্রাচ্যের অন্যসব সুন্নী প্রধান অধ্যসিত দেশগুলো নিধনযজ্ঞ করেছে। অনেক অনৈক্যের মধ্যেও জ্ঞানবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে নিজেদের অভিযোজিত করতে না পারাই মূলত মুসলিমদের এমন দুরবস্থার অন্যতম কারণ। এই দুটি বিষয়ের সীমবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে ইরান কিছুটা চেষ্টা করে এগিয়ে যাচ্ছিলো বলেই ইরানকে ধ্বংস করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
ইংরেজিতে একটি সুপরিচিত প্রবাদবাক্য আছে Unity is strong, Divided is fail, উরারফবফ রং ভধরষ অর্থাৎ একতাই শক্তি, বিভক্তিতে পরাজয়। "একতাই বল" এই শব্দ দুটি এখন মুসলিম বিশ্বের অতীতের অংশবিশেষ। আর বিভক্তিতে পরাজয় বর্তমান মুসলিম সমাজের চরম বাস্তব চিত্র। আজ মুসলিম বিশ্বে দুর্দিনের জন্য ঐক্যবদ্ধ শক্তি প্রতিষ্ঠা না হওয়াই অনেকাংশে দায়ী। যেখানে যোগ্য নেতৃত্বের বড্ড অভাব পরিলক্ষিত হয়। এ ছাড়া রয়েছে গণতান্ত্রিক কাঠামো শক্তিশালীকরণের অভাব, মতাদর্শের দ্বন্দ্ব, পাশ্চাত্যের ওপর অতিমাত্রা নির্ভরশীল, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার দুরবস্থা, স্বৈরাচার নেতৃত্ব, সামরিক শক্তির সক্ষমতার অভাব ইত্যাদি।
প্রভাব-প্রতিপত্তি, জ্ঞানবিজ্ঞান, গ্রহণযোগ্যতা, আত্মমর্যাদা প্রভৃতি বিবেচনায় বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা ধর্মীয় জনগোষ্ঠী মুসলিম। অথচ একসময় তারাই ছিল শ্রেষ্ঠ। সপ্তম শতক হতে ষোড়শ শতক পর্যন্ত প্রায় হাজার বছরের অধিক সময় পুরো পৃথিবীর সামগ্রিক আধিপত্য মুসলিমদের পদানত ছিল। তখন পুরো বিশ্ব মুসলিমদের ইচ্ছার বলয়ে পরিচালিত হতো। জ্ঞানবিজ্ঞানে যুগোপযোগী ঋদ্ধতা ও একতাই ছিল বিশ্বপ্রভাবের অন্যতম কারণ। কিন্তু এখন অবস্থা উল্টে গেছে। মূলত জ্ঞানবিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়া এবং নিজদের অনৈক্যই মুসলিমদের দুরবস্থার প্রধান কারণ।
৫| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:২০
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: এক সময় ইউরোপীয় জাহাজগুলোর ভুমধ্যসাগর দিয়ে আসাতে-যাইতে জিজিয়া কর দেওয়া লাগতো!
ভারতে হিন্দু রাজপুতেরা মুঘল শাসন অধিনস্তদ ছিল!! এরজন্য হিন্দু পুরোহিত বা খ্রিস্টান ধর্ম যাজকের দায় কি?
তফাৎ শুধু ইউরোপ-আমেরিকা ধর্মকে ব্যাক্তি জীবনে সীমাবন্ধ করে একটি শাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলে। এই বাস্তবতা মেনে
যে মুসলিম দেশগুলো গড়ে উঠেছে তারাই জ্ঞানবিজ্ঞানের কিছুটা সমৃদ্ধ। তুরস্ক, মালয়েশিয়া অন্যতম।
১৫ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৬:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
৬| ১৫ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৩৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মুসলিমদের উচিৎ হবে লেখাপড়ায় আরো বিনেয়োগ করা ও জ্ঞান বিজ্ঞানে আরো দক্ষ হওয়া নচেৎ ভবিষ্যতে টিকে থাকাই দায় হয়ে যাবে। আমি আজ পর্যন্ত কোন হুজুরকে শুনলামনা জেনারেল শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার নসিহত করতে তারা শুধু আলেম ও হাফেজ বানাতেই ব্যস্ত। অথচ সবাইকে আলেম ও হাফেজ হতে হবে এমন কথা কোথাও নেই তবে ইসলামে ন্যুনতম জ্ঞান থাকা সবার জন্য বাধ্যতামূলক।
১৫ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৩
পারস্যের রাজপুত্র বলেছেন: হুজুররা দানের টাকায় মাদ্রাসায় পড়ে দোয়া কালাম শিখেন। একারণে উনারা শুধু দোয়া কালামই পড়তে পারেন। কিন্তু রাস্ট্র্বের কাঁড়ি কাঁড়ি টাকায় বুয়েট - ঢাবি ইত্যাদিতে পড়ে জেনারেল শিক্ষিতরা এখনও একটা ব্যালেসটিক মিসাইল, বা যু্দ্ধবিমান তৈরী করতে পারল না কেন? গত ৫০ বছর ধরে এরা এবং এদের শিক্ষকরা কি ছিড়ল?