নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈমানে ভেজাল থাকলে অমুসলিমদের বিপক্ষে মুসলিমরা আল্লাহর সাহায্য পায় না

১৪ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:২১



সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪০। যদি তোমরা তাঁকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহতো তাঁকে সাহায্য করেছিলেন যখন কাফিরগণ তাঁকে ধাওয়া করেছিল (হত্যা করার জন্য), আর তিনি ছিলেন দু’জনের মধ্যে দ্বিতীয় জন। যখন তাঁরা উভয়ে গুহার মধ্যে ছিলেন, তিনি তখন তাঁর সঙ্গিকে বলেছিলেন, তুমি বিষণ্ন হয়ো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন।অতঃপর তাঁর উপর আল্লাহ তাঁর প্রশান্তি নাজিল করেন এবং তাঁকে শক্তিশালী করেন এমন সৈন্যবাহিনী দ্বারা যা তোমরা দেখনি।আর তিনি কাফেরদের কথা তুচ্ছ করে দেন।আর আল্লাহর কথাই সুউচ্চ। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী সুবিজ্ঞ।

# সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের তাফসির তাফসিরে ইবনে কাছির
৪০। আল্লাহ তা’আলা জিহাদ পরিত্যাগকারীদেরকে সম্বোধন করে বলেছেন, তোমরা যদি আমার মহান রাসূলের (সা.) সাহায্য সহযোগিতা ছেড়ে দাও তবে জেনে রেখ যে, আমি কারো মুখাপেক্ষী নই। আমি নিজে তাঁর সহায়ক ও পৃষ্ঠপোষক। ঐ সময়ের কথা তোমরা স্মরণ কর যখন হিজরতের সময় কাফেররা আমার রাসূলকে (সা.) হত্যা করা বা বন্দী করা বা দেশান্তর করার চক্রান্ত করেছিল। তখন তিনি প্রিয় সহচর আবু বকরকে (রা.) সঙ্গে নিয়ে গোপনে মক্কা থেকে বেরিয়ে যান। সেই সময় তাঁর সাহায্যকারী কে ছিল? তিনদিন পর্যন্ত তাঁরা সাওর পর্বতের গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য এই যে, তাঁদের ধাওয়াকারীরা তাঁদেরকে না পেয়ে যখন নিরাশ হয়ে ফিরে যাবেন, তখন তাঁরা মদীনার পথ ধরবেন।ক্ষণে ক্ষণে আবু বকর (রা.) ভীত বিহবল হয়ে উঠেন যে, না জানি কেউ হয়ত জানতে পেরে রাসূলকে (সা.) কষ্ট দিবে। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে সান্তনা দিয়ে বললেন, হে আবু বকর! দু’জনের কথা চিন্তা করছ কেন? তৃতীয় জন যে আল্লাহ রয়েছেন।

সূরাঃ ৯ তাওবা, ১১৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৯। হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সাদেকীনদের (সত্যবাদী) সাথে থাক।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১৩৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৩৯। তোমরা হীন বল হবে না এবং দুঃখিত হবে না। তোমরাই বিজয়ী যদি তোমরা মুমিন হও।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।

* আল্লাহর করা তিনজনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় হযরত আবু বকরের (রা.) নাম ছিল। তালিকার অন্য দু’জন আল্লাহ ও রাসূল (সা.) বিধায় আল্লাহর সিদ্ধান্তে সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মধ্যে পয়লা নম্বর হযরত আবু বকর (রা.)। শিয়া ও কিছু সুফী বলছে পয়লা নম্বর হযরত আলী (রা.)। এটা মিথ্যা কথা।আল্লাহ সত্যবাদীদের সাথে থাকতে বলেছেন। রাসূল (সা.) কর্তৃক সত্যবাদী খেতাব প্রাপ্ত হলেন হযরত আবু বকর (রা.)। সুতরাং তিনি থাকতে মুসলিম অন্য কারো সাথে থাকবে না। সুতরাং মহানবির (সা.) পর তিনিই হবেন প্রথম খলিফা। কিন্তু শিয়া ও কিছু সুফী বলছে প্রথম খলিফা হযরত আলী (রা.)। এ মিথ্যার সবচেয়ে বড় পক্ষ ইরান। আল্লাহ মিথ্যার পক্ষে থাকেন না বিধায় ইরানের পক্ষে আল্লাহর থাকার কথা নয়। তবে কি ইসরায়েলের সাথে ইরান জয়ী হবে না? নিজ যোগ্যতায় জয়ী হলে হবে। তবে তাদের আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার সম্ভাবনা নাই। ইরান হামাসের সাথে থাকায় তাদেরকেও নিজ যোগ্যতায় ইসরায়েলের সাথে জয়ী হতে হবে।বিজয়ী হতে মুমিন হতে হয়। মুমিন হযরত আবু বকরকে (রা.) প্রথম খলিফা মানে।মুমিনের সাথে মতভেদে লিপ্ত শিয়া হযরত আবু বকরকে (রা.) প্রথম খলিফা না মেনে মুমিনদের সাথে মতভেদ সৃষ্টি করে তাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে। সুতরাং বিপদে তারা আল্লাহর সাহায্য পাবে না। তাদের প্রতিপক্ষ যদি আল্লাহর সাহায্য না পাওয়া দল হয়। তবে এ যুদ্ধের ফলাফল হবে নিজ যোগ্যতায়।


সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬৫ ও ৬৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৫। হে নবি! মু’মিন দিগকে যুদ্ধের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। তোমাদের মধ্যে কুড়িজন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দুইশতজনের উপর বিজয়ী হবে।তোমাদের মধ্যে একশত জন থাকলে এক হাজার কাফিরের উপর জয়ী হবে।কারণ তারা বোধশক্তিহীন সম্প্রদায়।
৬৬। আল্লাহ এখন তোমাদের ভার লাঘব করলেন।তিনিতো অবগত আছেন যে তোমাদের মধ্যে দূর্বলতা আছে।সুতরাং তোমাদের মধ্যে একশত জন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দুইশতজন উপর বিজয়ী হবে।তোমাদের মধ্যে এক হাজার থাকলে আল্লাহর অনুমতিক্রমে তারা দুই হাজারের উপর বিজয়ী হবে।আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে রয়েছেন।

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।

* মুমিন পক্ষ যুদ্ধ জয়ী হতে যোদ্ধা ও অস্ত্রবলে অপরপক্ষের এক তৃতীয়াংশ হতে হয়। সুতরাং যুদ্ধ জয়ের সম্ভাবনা না থাকলে মুমিনও যুদ্ধে না জড়ায়ে যুদ্ধ এড়িয়ে যাবে।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৭

নতুন বলেছেন: সৃস্টিকর্তা দুনিয়াতে কিছুই করে না।

প্রতি বছর ৭৫০০০ বাচ্চা পানিতে ডুবে মারা যায়। সেই সময়ে অবশ্যই কাছে কেউ থাকেনা। আপনার সৃস্টিকর্তা যে সবই দেখে,। সে কুন বললেই সব হয়ে যায়। তিনি দেখে যে একটা শিশু পানির কাছে যাচ্ছে, ডুবে যাচ্ছে, কস্টকর ভাবে মারা যাচ্ছে কিন্তু তিনি কুন বলেন না। অথবা তার ফ্রেস্তাদের পাঠান না ঐ শিশুটিকে বাচাতে।

বরং একজন মানুষ যদি দেখে একটা শিশু পানিতে পড়ে গেছে তবে সে ঠিকই নিজের জীবনের ঝুকি নিয়ে ঐ শিশুটিকে বাচাবে। সে দেখবে না শিশুটি কি মুমিন কিনা, মুসলমানের শিশু কিনা।

গাজাতে এযাবর কত শিশু মারা গেছে? সবই কিন্তু আপনার সৃস্টিকর্তা দেখেছে বসে বসে।

১৪ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গাজা যুদ্ধের দায় হামাসের। অসম শক্তির হয়ে তারা যুদ্ধ শুরু করেছে। গাজাবাসী হামাসের সাপোটার। হামাসের সাথে তারাও ডুবছে। আল্লাহ আবার নিয়মের বাইরে কিছুই করেন না।

২| ১৪ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঘোড়ার ডিম থাকা বা না থাকাতে মানুষের কিছু যায় আসে না।
ঘোড়ার ডিম থাকা বা না থাকাতে যেমন আপনার লইফে কোন ইম্প‌্যাক্ট পরে না ইশ্বরের অবস্থাও হচ্ছে তাই।
পুরোনো পুথি গ্রন্ধ ঘেঁটে যে যার মত ব্যাখ্যা করে নিচ্ছে, হাজার বছর আগে কোথায় কোন যুদ্ধ হয়েছিলো ওই সব যুদ্ধের প্রেক্ষাপট আর বর্তমান যুদ্ধে প্রেক্ষাপট সম্পুর্ণ ভিন্ন।

ইসরায়েলীরা তো মনে করতেছে স্বয়ং ইশ্বর তাদের সাহায্য করতেছে, তা না হলে তারা এতদিন ইরান, হিজবুল্লাহ, হুতি, হামাস এদের ছুড়া মিসাইলে ধ্বংস হয়ে যেতো। প্রতিটি অপারেশনের আগে তারা ইশ্বরের কাছে নিবির প্রার্থনা করে হামলা শুরু করে।

এমতাবস্থায় ইশ্বরের আসলে কোন পক্ষে থাকা উচিৎ ইহুদিদের না মুসলিমদের? আমার তো মনে হয় মুসলিমরা ইসরায়েলে মিসাইল হামলা শুরু করার আগে ঠিকমত অজু করে না, তাই তাদের মিসাইল খুব একটা ইসরাইলের ক্ষতি করতে পারে না। তাই এসব মিসাইল হামলা বন্ধ করে তাদের আগে সহীহ উপায়ে অজু করা শিখতে হবে, তাহলে তাদের মিসাইলে হয়তাে কাজ হলে হতেও পারে।



১৪ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার অস্ত্রের ব্যবস্থা রাখতে আল্লাহ বলেছেন। ইসরাইল সেটা করেছে বলে জয় তাদের পক্ষে যাচ্ছে।

৩| ১৪ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঈমানে ভেজাল থাকলে আল্লাহ সহায্য করে না সে কথা তো বুুঝলাম, এখন অজুতে ভেজাল থাকলে মুসলিম বিশ্বে কি কি সমস্যা হতে পারে সে বিষয়েও একটা পোস্ট করলে ভালো হবে।

১৪ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অজুতে ভেজাল থাকলে নামাজ বা প্রার্থনা হয় না। আর প্রার্থনা না হলে তাতে আল্লাহর সাড়া দেওয়ার দরকার নাই।

৪| ১৪ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: গাজা যুদ্ধের দায় হামাসের। অসম শক্তির হয়ে তারা যুদ্ধ শুরু করেছে। গাজাবাসী হামাসের সাপোটার। হামাসের সাথে তারাও ডুবছে। আল্লাহ আবার নিয়মের বাইরে কিছুই করেন না।


আপনি দোষ কখনোই সৃস্টিকর্তাকে দেবেন না। ঠিক আছে। মানলাম।

তবে সারা বিশ্বে যে ৭৫০০০ এর বেশি শিশু প্রতিবছর পানিতে ডুবে মারা যায় তারা তো একা থাকে। সৃস্টিকর্তা দেখেও কিছু করেন না। কিন্তু সেখানে সাধারন একজন মানুষ থাকলেই সেই শিশুটিকে বাচাতে আপ্রান চেস্টা করতো।

সেই সৃস্টিকর্তা কেমন?

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ অহেতুক কিছুই করেন না। তাঁর কথা না শুনলে বুঝা যাবে না তাঁর কাজের হেতু কি? আমরা অতকছু জানতে চাই না। কারণ আল্লাহর সৃষ্টির সাথে আল্লাহ কি করেন সেটা আমাদের জানার বিষয় না।

৫| ১৪ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

অপলক বলেছেন: @নতুন: মানুষের হায়াৎ পূর্ব নির্ধারিত। হায়াৎ শুধু বর্ধিত হয়, নেক আমল আর মা বাবার দোয়াতে। আর আল্লাহ যাকে খুশি তাকে হেদায়েত করেন।

যদি ৭৫হাজার শিশুর পানিতে ডুবে অপমৃত্যু হয়, আপনাকে মানতে হবে ঐ শিশুর আয়ূ ঐ পর্যন্তই ছিল। পানিতে ডোবা একটা অছিলা।

বুকের দুধ খাওয়ার সময় বা মায়েে হাতে খাবার খাওয়ার সময় প্রতি বছর প্রায় ৩ লক্ষ শিশু মারা যায়। কোন শিশু হবার পরেই মারা যায়। কোন শিশু মায়ের পেটেই শেষ মূহুর্তে মারা যায়। কোন শিশু ডাস্টবিনে কুত্তা কামড়ালেও বেঁচে থাকে। কোন শিশু সিএসজির সবাই মৃত হলেও সে বেঁচে থাকে। আবার উল্টোটাও হয়। চট্রগ্রামে ঈদের আগে এমন ঘটেছে।

কাজেই হায়াৎ বেঁচে থাকার মূখ্য ব্যাপার। আর ফিলিস্তিন বা গাজা বাসীর শিশুরা মরছে বিশ্ব আপনাকে দেখাচ্ছে তাই দেখছেন। ওদের প্রেক্ষাপট যুদ্ধ গোলাগুলি। এর চেয়েও বেশি শিশু নিগ্রহ ঘটে ভারত বা আফ্রিকাতে। আলট্রাসোনোগ্রাম করে প্রতি বছর চীন বা ভারতে ৫-৭মাস বয়সী কত কোটি মেয়ে শিশু কে এবোর্সান করে হত্যা করা হচ্ছে সেটা জানেন? তখন আপনার "কুন" বলার প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে বের করেন না কেন?

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অন্য প্রাণীরও প্রাণ আছে। তারা অসংখ্য সংখ্যায় মরছে। এসব নিয়ে বসে বসে ভাবা আমাদের কাজ না। আমাদের আরো অনেক কাজ আছে। এসব নিয়ে ভাবতে থাকলে আমাদের দরকারী কাজ সমস্যাগ্রস্থ্য হয়।

৬| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:০০

নতুন বলেছেন: অপলক বলেছেন: @নতুন: মানুষের হায়াৎ পূর্ব নির্ধারিত। হায়াৎ শুধু বর্ধিত হয়, নেক আমল আর মা বাবার দোয়াতে। আর আল্লাহ যাকে খুশি তাকে হেদায়েত করেন।

সৃস্টির্কার প্রসংসা করতে গেলে গাছের পাতাও তার হুকুম ছাড়া নড়েনা।

আর লক্ষ শিশু মারা যায় তার দোষ ও সৃস্টিকর্তার দিকে দেওয়া যাবেনা। ;)

সেই জন্যই তো সৃস্টিকর্তা ছাড়াও দুনিয়া ঠিকই চলছে। শুধুই ধামিকেরা কাল্পনিক একটা সৃস্টিকর্তার ভাবনা মাথায় নিয়ে বসে আছে।

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা ছাড়া কিছুই চলে না। বিষয়টা বুঝার ক্ষমতা আপনার নাই। বিষয়টা এ পর্যন্ত।

৭| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:০৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এমন পোস্টে মন্তব্য করা ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ কখন কার ধর্মীয় অনুভূতি আহত হয়, তা বোঝা মুশকিল।

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মীয় অনুভূতি আহত না হওয়ার মত করে মন্তব্য করা যায়।

৮| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শুরু থেকেই এটাকে আমি ধর্মীয় যুদ্ধ বলে আসছি, আমি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে- ইসরাইলীদের পক্ষের সাংবাদিক, রাজনীতিবীদ, বিশ্লেষক এমনকি স্বয়ং নেতানিয়াহুকে.. বাইবেল, তাওরাতের বাণী আওড়াতে দেখেছি, এই যুদ্ধের পিছনে তারা খুব ভালোভাবে ধর্মগ্রন্ধ দ্বারা প্রভাবিত।

আমি এখানে ছোট একটা উদাহারণ দিলাম মাত্র: যে ‘ধর্মীয় অনুপ্রেরণায়’ ইরানে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসরাইলী যেহেতু একটা ধর্মের অনুসারী সেহেতু তারা ধর্মযুদ্ধ করতেই পারে। সেজন্য ইসরাইল কোন রাষ্ট্র নয়। এটা ক্রুসেডারদের আখড়া। মুসলিম বিরোধীরা এখানে একত্রিত। এখানে বহুকাল ধরে যুদ্ধ চলমান রয়েছে। মক্কা-মদীনা জয়ের মাধ্যমে এখানে মুসলিম প্রতিপক্ষ জয়ী হবে। তবে তাদের সে ইচ্ছা বাস্তবায়িত হবে না। উল্টা বাড়াবাড়ি করা ইহুদী বিলুপ্ত হবে। সেটা দেখার জন্য বিশ্বকে বহুকাল অপেক্ষায় থাকতে হবে।

৯| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইসরায়েল তার ইরানবিরোধী এ হামলার নাম দিয়েছে ‘রাইজিং লায়ন’। এ নাম রাখা হয়েছে হিব্রু বাইবেলের একটি চরণ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। যে নাম ইসরায়েলের একটি শক্তিশালী ও বিজয়দীপ্ত ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি দেয়।

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বৃহস্পতিবার ইহুদিদের সবচেয়ে পবিত্র উপাসনাস্থল জেরুজালেমের ওয়েস্টার্ন ওয়ালের একটি ফাটলে হাতে লেখা একটি চিরকুট রেখে আসার সময় ছবি তোলেন। এটি ছিল মূলত ইরানে ইসরায়েলের হামলার ইঙ্গিত।

শুক্রবার তার অফিস থেকে সেই চিরকুটে একটি ছবি প্রকাশ করা হয়। সেখানে লেখা ছিল: ‘জনগণ সিংহের মতো উঠে দাঁড়াবে।’

এই বাক্যাংশটি হিব্রু বাইবেলের গ্রন্থ বুক অব নাম্বারস (গণনা পুস্তক) ২৩:২৪ পদ থেকে এসেছে। যেখানে বলা হয়েছে: ‘দেখো, এই জাতি একটি মহান সিংহের মতো উঠে দাঁড়াবে এবং একটি তরুণ সিংহের মতো নিজেকে উদ্দীপ্ত করবে; সে শিকার না খাওয়া পর্যন্ত বিশ্রাম নেবে না এবং নিহতদের রক্ত না পান করা পর্যন্ত থামবে না।’

এই চরণটি হিব্রু বাইবেলের অ-ইসরায়েলীয় একজন নবী ও ভবিষ্যদ্বক্তা বালামের প্রথম ভবিষ্যদ্বাণীর অংশ। সেখানে তিনি ইসরায়েলের শক্তি ও ক্ষমতার কথা বলেন। তাদের এমন এক সিংহের সঙ্গে তুলনা করেন যে নিজের ক্ষুধা না মেটানো পর্যন্ত বিশ্রামে যায় না।

অনেকেই মনে করেন, এই অভিযানের নাম ইরানের শেষ শাহ-এর পুত্রের প্রতি ইঙ্গিত হতে পারে। কারণ পারস্য রাজপরিবারের প্রতীক হিসেবেও সিংহ ব্যবহৃত হতো।

আরও বিস্তারিত জানতে উপরের কমেন্টে দেয়া লিংকটি ভিজিট করুন।


তাহলে এখন মি: মহাজাগতিক চিন্তা একটু চিন্তা করে দেখুন.. ইশ্বর এখন কার পক্ষে থাকবে?

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।

* নিজেদের শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার অস্ত্র ও শক্তি যারা প্রস্তত রাখবে আল্লাহর তাদের পক্ষে থাকবেন সেটা তিনি স্পষ্ট বলে দিয়েছেন। তবে মুমিনের প্রতি তাঁর খাতিরের বিষয় হলো তারা যোদ্ধা ও অস্ত্রে প্রতিপক্ষের একতৃতীয়াংশ হলেই আল্লাহ তাদেরকে জয়ী করবেন। সেই সূত্রেই পাকিস্তান ভারতের সাথে টেক্কা দিতে সক্ষম হচ্ছে।

১০| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৪৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইসরায়েলের ঐশ্বরিক অধিকারের দাবি

ইসরায়েল প্রায়শই তার সামরিক অভিযানের নাম হিব্রু বাইবেল বা ওল্ড টেস্টেমেন্ট থেকে নেয় বা ধর্মীয় অনুপ্রেরণা থেকে গ্রহণ করে। ফিলিস্তিনি ভূমির উপর ইহুদিদের তথাকথিত ঐশ্বরিক অধিকারের দাবি এবং মধ্যপ্রাচ্যে তাদের যুদ্ধকে ন্যায্যতা দিতে ইসরায়েল এসব ধর্মীয় বিষয় ব্যবহৃত করে বলে অনেকে মনে করে থাকেন।

উদাহরণস্বরূপ, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সিরিয়ার সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে চালানো এক অভিযানের নাম দিয়েছিল, ‘অ্যারো অব বাশান।’ ‘বাশান’ শব্দটি ইসরায়েলিদের ধর্মগ্রন্থ ওল্ড টেস্টামেন্টে ব্যবহৃত হয়েছে। এটি দিয়ে মূলত সিরিয়ার দক্ষিণ ও জর্ডান নদীর পূর্বে অবস্থিত একটি অঞ্চলকে নির্দেশ করা হয়। বাশানের রাজাকে পরাজিত করে ইসরায়েলিরা সেই অঞ্চলকে দখল করেছিল।

গাজা উপত্যকার ওপর হামলা চালাতেও অস্ত্র ও অভিযানের জন্য হিব্রু বাইবেলীয় প্রতীক বা অনুষঙ্গ ব্যবহার করছে ইসরায়েল। নেতানিয়াহু অন্তত তিনবার গাজায় আক্রমণের জন্য হিব্রু বাইবেলীয় আমালেক কাহিনি ব্যবহার করেছেন।

২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহু হিব্রু বাইবেল ও ওল্ড টেস্টামেন্টের গ্রন্থ ‘বুক অব ডিউটেরনমি’(২৫:১৭) এর থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন:

‘আমালেক তোমার সঙ্গে যা করেছিল তা মনে রেখো, আমরা মনে রাখি এবং আমরা যুদ্ধ করি।’

এর মধ্য দিয়ে গাজাবাসীদের উপর পূর্ণাঙ্গ হামলা করা উচিত বলে নেতানিয়াহু ইঙ্গিত করেন। কারণ ডিউটেরনমির এই উদ্ধৃতি বাইবেলের স্যামুয়েল গ্রন্থে বর্ণিত আমালেকীয়দের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ধ্বংসের আহ্বান হিসেবে বিবেচিত হয়।

বাইবেলের এ কাহিনিতে ইসরায়েলিদের ওপর আক্রমণকারীদের সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করার আহ্বান জানানো হয়েছে। গাজার গোটা জনসংখ্যাকে সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন করে দিতে বাইবেলের এ কাহিনিকে হাজির করেছেন নেতানিয়াহু।

যে কারণে আমি বলে থাকি-

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসরাইলের ধর্মীয় পুস্তক এখন রহিত। বহাল পুস্তক অনুযায়ী ইসরায়েল ও তার মিত্রদের এক তৃতীয়াংশ যোদ্ধা ও অস্ত্র প্রস্তত করতে পারলে মুসলিম পক্ষ জয়ী হবে।

১১| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনারা বলেন রহিত, আর ওরা বলে ওদের টা হচ্ছে ইশ্বরের আদী ও অকৃত্তিম পুস্তক। ইশ্বরের বাণী কখনো রহিত হতে পারে এ কথা ভুলেও কখনো কোন খ্রিষ্টান যাজকের কাছে বলবেন না, এ কথা বিশ্বাস করা ওদের কাছে অনেক বড় একটা গুনাহের কাজ।

বরং ওরা নবী মোহাম্মদকে শয়তানের ওয়াসওয়াসায় পরে বিপথে যাওয়া বিপদগামী এক ব্যক্তি মনে করে এবং মুসলিম জনগোষ্ঠীকে শয়তানের জনগোষ্ঠী মনে করে। আপনি যদি ইহুদী, খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠীর সাথে গাভীরভাবে উঠাবসা করেন তাহলে এসব বিষয় জানতে পারবেন।

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদের আদি পুস্তক মুখস্ত পদ্ধতিতে সংরক্ষিত হয়নি বিধায় তাতে অন্যের কথা যুক্ত হওয়ার সুযোগ আছে। সৃষ্টিকর্তার পুস্তকে অন্যের কথা যুক্ত হলে সৃষ্টিকর্তা সেই পুস্তক রহিত করতেই পারেন। আমি মূলত পোষ্টটি মুসলিমদের জন্য লিখেছি। যেন যে কোন ঘটনায় তারা বেশী উত্তেজিত না হয়। হিন্দু, খ্রিস্টান ও ইহুদীর বিশ্বাস অনুযায়ী তারা মক্কা-মদীনা দখল করতে পারবে। মহানবির (সা) হাদিস অনুযায়ী হিন্দু, খ্রিস্টান ও ইহুদী মক্কা-মদীনা দখল করতে পারবে না। হিন্দু, খ্রিস্টান ও ইহুদী মক্কা-মদীনার দিকেই অগ্রসর হচ্ছে। মক্কা-মদীনা পর্যন্ত গিয়ে যদি তারা থামতে বাধ্য হয় এবং পরে তারা পরাজিত হয়। তবে তো মোহাম্মদের (সা।) কথাই সত্য প্রমাণিত হবে।

১২| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধর্মীয় অনুভূতি আহত না হওয়ার মত করে মন্তব্য করা যায়।

আমি আপনার এখানে যতগুলো মন্তব্য দেখেছি, তার বেশিরভাগই ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার মতো মনে হতে পারে। কারণ, এগুলো প্রচলিত বিশ্বাসের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তবুও, আপনি একজন অত্যন্ত ধৈর্যশীল ও মনের দিক থেকে শান্ত মানুষ। আপনি ধর্মকে অন্তর থেকে ধারণ করেন বলেই, প্রচলিত ধ্যানধারণার বাইরে যাওয়া মন্তব্যগুলোকেও আপনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে মোকাবিলা করেন।

আপনি একজন মুফতি বা মুহাদ্দিস, তবুও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে আপনি সম্মান করেন। কথায় কথায় ‘কল্লা ফেলার’ হুমকি দেন না, বরং বোঝেন—এসব মন্তব্য ইসলাম ধর্মের সম্মানকে এতটুকু হ্রাস করতে পারবে না।

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি অপরের কথা না শুনলে আমার কথা আমি তাদেরকে শুনাতে পারব না। আর বিশ্বাস/অবিশ্বাস জোর করে চাপানোর বিষয় না। মোরতাদ হত্যার কথা হযরত আলী (রা) বলেছেন। খারেজীরা তাঁকে মোরতাদ সাব্যস্ত করে হত্যা করে ফেলেছে। কিতাবের পর হিকমাত বলে কথা আছে। হিকমাত কিতাবকে মানসুখ করে দেয়। কেউ এদিকে অমোনযো্গী হলে তার দ্বারা বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে।

১৩| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:২৩

অপলক বলেছেন: @নতুন বলেছেন: ... সেই জন্যই তো সৃস্টিকর্তা ছাড়াও দুনিয়া ঠিকই চলছে। শুধুই ধামিকেরা কাল্পনিক একটা সৃস্টিকর্তার ভাবনা মাথায় নিয়ে বসে আছে।

দেখুন, প্রত্যেকটা জায়গায় নিয়ম বেঁধে দেয়া আছে। পদার্থ বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন থিউরি আবিস্কার করেছেন। আগের থিউরি কে আপডেট করছেন তারা কখনও কখনও। জীব বিজ্ঞানী থেকে শুরু করে সব শাখার বিজ্ঞানীরা একই রকম কাজ করছেন। কিন্তু শুরুটা করল কে? নিয়মগুলো নিয়ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করল কে? অবশ্যই একজন সৃষ্টিকর্তা আছেন। আপনি আমি সেই নিয়মের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। নিয়মের বাইরে যাবার ক্ষমতা বা সৃষ্টিকর্তাকে অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই।

আমাদের এই পৃথিবী প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২৯কিমি বেগে ঘুরছে। আপনি আমি পৃথিবীর যেখানেই থাকি না কেন, মোটামুটি ২৯কিমি প্রতি সেকেন্ডে ঘুরব। আমি ইবাদত করি, ধরেন আপনি করেন না, তা্ই বলে কি পৃথিবী আপনার জন্যে আলাদা বেগে ঘুরবে? নিয়ম অনুযায়ী ঘুরবে। মুসলিমরা কাল্পনিক কিছুকে ধর্ম হিসেবে গ্রহন করেনি। অমুসলিমরা সুযোগ পাচ্ছে মানে এই নয় যে, তারা সৃষ্টিকর্তার নিয়মের বাইরে গিয়ে কিছু করতে পারছে।

ইসরাইলীরা মডার্ন টেকনোলজি ও যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করছে, আর প্রতিপক্ষ মুসলিম দুনিয়া ভোগ বিলাস আর লাগানি খসানির ভেতরে আছে। কে জিতবে এবার ভাবুন। এখানে প্রস্তুতির ব্যাপার আছে, সৃষ্টিকর্তার দোষ কোথায়?

গাছের পাতা নড়তে তার পাতায় থাকা পানিকে জলীয় বাষ্প বানাতে হয়, O2 এবং CO2 নির্দিষ্ট অনুপাতে দেয়া নেয়া করতে হয়। সূর্যালোক প্রধান ভূমিকা রাখে এই সব কিছুতে। জলীয় বাষ্প অপেক্ষাকৃত হালকা, সে উপরে উঠবে বা একই জায়গায় থাকবে না। এই ঘটনা যখন বড় আকারে হয়, তখন পাতা আপনা আপনি নড়ে। আপনি গাছ ঝাকালেও পাতা নড়বে। কিন্তু এসব কিছুই নিয়মের ভেতরে। নিয়মটাই খোদার হুকুম। পার্থিব জগতের সব জায়গায় নিয়ম বা বিজ্ঞান খুঁজে পাবেন।

আপনি গাছ ঝাকালেও পাতা নড়বে<<<< এই ঘটনা হয়ত পূর্ব নির্ধারিত যে, ১১ বছর বয়সে আপনি বড়ই খাওয়ার জন্যে গ্রামের বাড়ির এক বড়ই গাছ ঝাকুনি দেবেন (উদাহরন স্বরুপ)। তখন সাধারন ঘটনার বাইরে বাহ্যিক বল প্রয়োগে পাতা কেন , পুরো গাছই নড়বে। সেই ঝাকিতে কত গুলো বরই পড়বে, সেটা আপনার সামর্থের উপরে। ইরাক বা ইসরাইলের যু্দ্ধে কে কেন জিতবে, সেটা বুঝে নিন।

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিবরণ ম্যূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৪| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নিজেদের শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার অস্ত্র ও শক্তি যারা প্রস্তত রাখবে আল্লাহ তাদের পক্ষে থাকবেন সেটা তিনি স্পষ্ট বলে দিয়েছেন। - তাইলে আর তাদের পক্ষে আল্লাহর থাকার দরকার কি? তেলের মাথায় তো সবাই তেল দেয়, আল্লাহর এমন তেলবাজী করার করাণ কি?

প্রাচীন আমলে না এসব যুদ্ধে কত জ্বীন, ফেরেশতা অংশগ্রহণ করতো, এখন করে না কেন? আচ্ছা- জ্বীন, ফেরেশতারা কি মিসাইল ভয় পায়?

জ্বীন, ফেরেশতা প্রতিহত করার জন্য ইসরায়েলের কাছে স্পেশাল কোন অস্ত্র আছে নাকি?

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে মুসলিমের পক্ষে খাতির আছে। তারা প্রতিপক্ষের এক তৃতীয়াংশ শক্তি ও অস্ত্র প্রস্তুত রাখলেই আল্লাহ তাদের জয়ের ব্যবস্থা করেন। ভারত-আমেরিকা-ইসরায়েলের যৌথ শক্তির এক তৃতীয়াংশ ইরানের নাই। সেজন্য তাদের জয়ী হওয়া কঠিন।

১৫| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:০৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @অপলক- আমাদের এই পৃথিবী প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২৯কিমি বেগে ঘুরছে। আপনি আমি পৃথিবীর যেখানেই থাকি না কেন, মোটামুটি ২৯কিমি প্রতি সেকেন্ডে ঘুরব। আমি ইবাদত করি, ধরেন আপনি করেন না, তা্ই বলে কি পৃথিবী আপনার জন্যে আলাদা বেগে ঘুরবে? নিয়ম অনুযায়ী ঘুরবে। মুসলিমরা কাল্পনিক কিছুকে ধর্ম হিসেবে গ্রহন করেনি। অমুসলিমরা সুযোগ পাচ্ছে মানে এই নয় যে, তারা সৃষ্টিকর্তার নিয়মের বাইরে গিয়ে কিছু করতে পারছে। - এ কথা খ্রীস্টিয়ান যাজকেরাও বলে থাকে, আপনারা মানে মুসলিমরা মহা প্রভূর পরম কৃপায় এখনো পৃথিবীতে জীবন যাপন করছেন, এর দ্বরা মূলত ইশ্বরের অসীম কৃপার বহিঃপ্রকাশ পায়, প্রতিটি জীবের প্রতি রয়েছে ইশ্বরের অকৃত্তিম ভালোবাসা.. ইত্যাদি।

ঠিক একই প্রশ্ন একজন হিন্দুকে করবেন, যেমন- আমরা (মুসলিমরা) তোমাদের দেবতাদের পুজো করি না, কিন্তু তবুও তোমাদের দেবতা আমাদের কোন ক্ষতি করছে না কেন? আমরা কেন এখনো অক্সিজেন পাই? ইত্যাদি... সেও দেখবেন এমন ভুজং ভাজং উত্তর দিবে।

আসলে এসব ভুজং ভাজং শুরু আছে কিন্তু কোন শেষ নেই....

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রত্যেকে তার নিজের কথা বলবেই। কিন্তু যে সঠিক পথে চলতে চায় সে সঠিক পথের অনুসন্ধান করে।

১৬| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তবে মুসলিমের পক্ষে খাতির আছে। তারা প্রতিপক্ষের এক তৃতীয়াংশ শক্তি ও অস্ত্র প্রস্তুত রাখলেই আল্লাহ তাদের জয়ের ব্যবস্থা করেন। ভারত-আমেরিকা-ইসরায়েলের যৌথ শক্তির এক তৃতীয়াংশ ইরানের নাই। সেজন্য তাদের জয়ী হওয়া কঠিন। - আল্লাহ দেখি ভালোই গুজামিল দিতে পারে..... আরে ধুর আপনার সাথে পারা যাবে না... আপনি আবার নতুন গুজামিল নিয়ে আসবেন।

ভালো থাকবেন।

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন- লাইছা লিল ইনসানে ইল্লা মা সায়া- মানুষের জন্য তার উপার্জন ছাড়া কিচ্ছু নাই। এ উপার্জনের জন্যই মুসলিমের প্রতিপক্ষের এক তৃতীয়াংশ প্রস্তুতি থাকতে হবে। প্রস্তুতি ছাড়া জয়ী হওয়ার নিয়ম থাকলে কারবালায় ইমাম হযরত ইমাম হোসেনের (রা) করুণ পরিণতি হত না। তবে ইসরায়েল ইরানে যুদ্ধ করতে আসলে শেষতক জয়ী নাও হতে পারে। সোজামিলকে আপনার গোজামিল মনে হচ্ছে এটা দূঃখ জনক।

১৭| ১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৪২

অপলক বলেছেন: @জ্যাক স্মিথ: ....আসলে এসব ভুজং ভাজং শুরু আছে কিন্তু কোন শেষ নেই....


দারুন বলেছেন। ধন্যসহো।

১৪ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব কিছু ভুজং ভাজং নয়, কিছু জিনিস অবশ্যই সত্য ও সঠিক।

১৮| ১৫ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:২৫

Sulaiman hossain বলেছেন: আপনার আগের একটি পোষ্টে আমি ভুল করেছিলাম,এখানে সে বিষয়ে কিছু বলছি

আমি যে বিষয়টি ক্লিয়ার করতে চাই তা হল,বাস্তবিকই আমার কমেন্ট কিছু ভুল ভ্রান্তি হয়ে গিয়েছে। মানুষ হিসেবে আপনার আমার সবারই ভুল হতে পারে।আমার যে ভুলটি হয়েছে তা হল,তাফসিরে কাবীর অনুযায়ী, সূরা নূরে আল্লাহ তায়ালা যে আলোর কথা বলেছেন তা তার হেদায়েতের আলো।অর্থাৎ তিনি পৃথিবীতে কিভাবে তার হেদায়াত,ইমান,ইয়াকিন ক্বলবে পৌছান তার কথাই বলা হয়েছে।
আরেকটি ভুল হল তার সত্তার মেছাল দেওয়া, সঠিক হল তার সত্তার কোনো মেছাল হতে পারে না

আপনার যেই ভুলগুলো ছিল তা হল,শুন্য থেকে আল্লাহ তায়ালা হয়েছে।এটা ভুল ধারনা।আপনাকে আক্রমন করার কোনো ইচ্ছা আমার ছিলনা,তারপরও মানুষ হিসেবে অনেক ভ্রান্তি হয়ে যায়।আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
আপনার ২য় যে ভুলটি আমি ধরেছি,সেটিও বায্যিক ইলমের আলোচনার বিষয় নয়।পৃথিবী থেকে তার সত্তার হাকিকত উদঘাটন করা সম্ভব নয়।
আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান, এমন ধারনা আমিও রাখতাম।পরবর্তীতে কুরআন হাদীসে এ প্যাপারে স্পষ্ট আলোচনা না-থাকার কারনে আমি তা মানিনা,আমি যেটা মানি সেটা হল তিনি যেমন আছেন তেমনই থাকুন,তাকে সুধু বিশ্বাস করাটাকেই আমি বড় মনে করি।তারপর কুরআন হাদিসের বাইরের, এবং আহলে সুন্নত জামাতের উলামাদের তত্বকথার আমি কিছু জানিনা এবং মানিওনা।।
আমি যেকারনে আল্লাহ সব জাগায় বিরাজমান বলা র থেকে সবকিছু আল্লাহর সামনে রয়েছে,এবং তিনি তার জ্ঞান, কুদরত দ্বারা সবকিছু জানেন এবং নিয়ন্ত্রণ করেন বলা পছন্দ করি, নিন্মের কারনে,

১।সৃষ্টিজগত তার কোনো সত্তা নয়,তিনি সৃষ্টি জগতের মধ্যে আছেন,এমন বলা যাবেনা।
২।সৃষ্টি জগত এবং আল্লাহর মধ্যে ৭০ হাজার নূরের পর্দা রয়েছে,
আমার মনে হয় আসমান, এবং জমিন দুটি পর্দা হতে পারে,অনুরুপভাবে অন্ধকার এবং আলোও দুটি পর্দা, তার নিকট পৌছাবার পথে।

মোটকথা আমি মানুষ হিসেবে ভুলভ্রান্তি হতে পারে,আমার কথায় আঘাত পেয়ে থাকলে আমি বিনিত ভাবে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।আল্লাহ আপনার আমার দুজনেরই মঙ্গল করুন।

১৫ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা তথ্য পেশ করবেন দয়া করে এর রেফারেন্স দিবেন।

১৯| ১৫ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:৩৫

Sulaiman hossain বলেছেন: তারপর কুরআন হাদিসের বাইরের, এবং আহলে সুন্নত জামাতের উলামাদের তত্বকথার আমি কিছু জানিনা এবং মানিওনা।

এখানে লেখার সময় আরেকটা ভুল করেছি, বলতে চেয়েছিলাম কুরআন হাদিসের বাইরের, এবং আহলে সুন্নত জামাতের উলামাদের তত্বকথার বাইরে আমি কিছু জানিনা এবং মানিওনা।
দেখুন কি মারাত্মক ভুল করেছি এখানে, অথচ বুঝাতে চেয়েছি একটা,কিন্তু হাত ফসকে বিপরিত কথা বের হয়ে গিয়েছে, মোবাইলে আমি দ্রুত টাইপ করতে পারিনা,অনেক ভুল হয়।ধন্যবাদ, ঝগড়া নয় মিলেমিশ থাকাকে আমি ভালোবাসি।

১৫ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি কারো সাথে ঝগড়া করি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.