নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাত এগারোটা। শুক্রবার। রাস্তা একদম খালি। গা ছমছম করছে। ছোটবেলা থেকেই আমি একটু ভীতু প্রকৃতির। ভীতু বলাটা অবশ্য সবক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রপাতি খুটখাট করতে কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু ভূতের বেলায় সমস্যাটা একটু জটিল। ভয়ংকর ভূতের একটা গল্প শুনেছিলাম ছোটবেলায়, তারপর থেকেই ভয়টা ঢুকে যায়। এখনো মাঝে মাঝে গা ছমছম করে। আর এই গা ছমছম করা সাহস নিয়ে আমি থাকি ভূতের গলিতে। শুনেছি এখানে নাকি ভূত থাকতো কোনো এক সময় ইত্যাদি ইত্যাদি। গল্পের তো অভাব নেই। এগুলো মনে হয় আসলেই গল্প, সত্য নয়। কিন্তু তারপরও একলা হলেই গা ছমছম করে।
খুব ইচ্ছে নিয়ে যে ভূতের গলিতে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি তা নয়। ইস্টার্ণপ্লাজায় অফিস। অফিসের কাছাকাছি হাতিরপুল, কাঁঠাল বাগান কিংবা দিলুরোড কোথাও মেসবাড়ি খালি পেলাম না। অবশেষে সদ্য ছেড়ে আসা ভার্সিটির এক বন্ধুর মাধ্যমে লতায়পাতায় প্যাঁচানো আরেক বন্ধুর বাসার ছয়তলার একটা রুম খালি পেলাম। সেটাও আবার চড়া ভাড়ায়। ভাড়াও সমস্যা না, সমস্যা হলো এলাকাটা ভূতের গলি। কখন যে একটা অঘটন ঘটে যায়! কিন্তু এই সমস্যার কথা ২৬/২৭ বছরের একজন মানুষের মুখে মানায় না। কিছু একটা বললেই সবাই হাসাহাসি শুরু করবে। হয়তো ভয় দেখানোও শুরু করবে। যদিও এরই মধ্যে একজন ভয় দেখিয়ে ফেলেছে। ভূতের ভয় অবশ্য নয়। বলছিল, ‘তুমি তো রাত বিরাতে বাসায় ফেরো একটু সাবধানে থেকো। এলাকায় ইদানিং ছিনতাই হচ্ছে।’
সেদিন ‘আমি কি ডরাই সখী ভিখারীর রাঘবে’ জাতীয় একটা ভাব নিলেও মনে মনে একটু ভয়ও পেয়েছিলাম। তবে ওরাই বা আমাকে ধরে পাবেটা কি? পাঁচ টাকা বেতনের চাকরি করি। নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। ওদিকে টুম্পাটাও আমার অপেক্ষায় বিয়ে না করে বসে আছে। তবে হ্যাঁ, পাঁচ-ছয় বছরের পুরানো একটা নোকিয়া-১১০০ মোবাইল ফোন পাবে, সেটার কিপ্যাডের সব লেখা সাদা হয়ে গেছে। কাজেই ওদের নিয়ে আসলেই ভয় নেই। ভয় হলো তেনাদের নিয়ে। অন্ধকারে তেনাদের নাম নাকি মুখে নিতে নেই।
বেশি দেরি করে ফিরতেও চাই না। একটু রাত হলেই এলাকাটা ফাঁকা হয়ে যায়। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে গিয়েই আজ একটু দেরি হয়ে গেল। ফলাফল জনমানব শূণ্য পরিবেশ। অবশ্য বাসার কাছাকাছি চলে এসেছি। সামনে একটা তিন রাস্তার মোড়। ওটা পেরিয়ে শ’খানেক গজ দূরেই বাসা। কাংখিত বাসা।
মোড়ের সোডিয়াম লাইটটা জ্বলছে না। নষ্ট মনে হয়। সিটি কর্পোরেশনের কি এত দেখার টাইম আছে। অগত্যা মোড়টায় খানিকটা অন্ধকার। ভূতুড়ে একটা ব্যাপার। কোথায় যেন একটা সমস্যা আছে মনে হচ্ছে। হুম, মোড়ের একপাশে একটা ডাস্টবিন। ওখানে একটা খোঁড়া কুকুর শুয়ে বসে থাকে। কুকুরটা নেই। অদ্ভূত! কুকুরটাতো কোথাও যায় না। ওখানেই পড়ে থাকে। আজ গেল কোথায়?
তিন রাস্তার মিলনস্থলে পা দেওয়া মাত্রই ঘটল একটা অঘটন। লোডশেডিং। এতক্ষন আবছা অন্ধকার ছিল, এখন পুরাই অন্ধকার। গা ছমছমানিটা বেড়ে যাচ্ছে আশংকাজনক হারে। পা দু’টো অসম্ভব রকমের ভারী হয়ে গেল। ভয়াবহ নিস্তব্ধতা। আকাশের চাঁদ-তারারাও উধাও। আজ অমাবশ্যা কি না কে জানে। মনে হচ্ছে, অন্ধকার একটা গ্রহে আমি একা।
হঠাৎ দূরে একটা কুকুর বিকট স্বরে ডেকে উঠলো। চমকে উঠলাম। তবে খানিকটা সাহস সঞ্চিত হলো। যাক, আমি অন্তত একা না। কিন্তু এই সাহসে হবে না। আরো সাহস দরকার। ছোটবেলায় মা বলতেন, ‘ভয় পেলে আইতুল করসি তিনবার পড়ে বুকে ফুঁ দিবি, কেউ কিছু করতে পারবে না।’
এখন তিনবার আইতুল কুরসি পড়ে বুকে ফুঁ দিতে হবে। কিন্তু আইতুল কুরসি খুবই কঠিন একটা দোয়া, সহজেই মনে পড়ে না। তাছাড়া ভয় পেলে সবার আগে আইতুল কুরসিটাই ভুলে যাই। না, ভুলে গেলে চলবে না। মনে করতেই হবে। বেশি একটা চেষ্টা করতে হলো না। মনে পড়ে গেল। মনে পড়ে যেতেই সাহস খানিকটা বেড়ে গেল। ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূল উল্লাহ (সঃ)’ তিনবার পড়ে বুকে ফুঁ দিতেই সকল ভয় ডর গায়েব। এমন সময় দেখি চাঁদে খানিকটা আলো ফুটলো। ফুটলো মানে, এতক্ষণ হয়তো মেঘের আড়ালে ছিল, এখন বেড়িয়ে এসেছে। অনেক সাহস নিয়ে ডান পা’টা সামনের দিকে বাড়াতেই মনে হলো, ওটা তো আইতুল করসি না, কালেমা তৈয়্যবা ছিল। এখন?
দুপ করে সাহসটা কমে গেল। আবার গা ছমছমানী ভয়! কে-ম-নে এই পথ করিব পাড়? কিন্তু যেতে তো হবেই। সারারাত তো আর এখানে দাঁড়িয়ে থাকা যাবে না। বাড়ানো ডান পায়ের ওপর ভর দিয়ে সাহস করে এগোতে শুরু করলাম। চার-পাঁচ কদম এগোতেই ডাস্টবিনের ওপাশটায় কী যেন দেখলাম মনে হলো! কিছু একটা চকচক করে উঠলো। নাকি সাদা কিছু দেখলাম! আতংকে পা জোড়া কমে বরফ হয়ে গেল।
তারপরের ঘটনাগুলো এত তাড়াতাড়ি ঘটলো যে ঠিকঠাক বর্ণনা করতে পারবো না। হঠাৎ তেনারা এসে উপস্থিত। তিনজন। না, বড় মামারা নয়, ছোট মামারা। আমি তো বড় মামা ভেবে ‘ভূ-ভূ-ভূ-ভূত’ করে তোতলাতে শুরু করেছি। চিৎকার দেবার চেষ্টা করলাম কিন্তু লাভ হলো না। গোঙ্গানীর মতো আওয়াজ বের হচ্ছে। ততক্ষণে তেনারা এসে পড়লেন ভূতের মতোই। দশাসই তিনজন ছিনতাইকারী। তাদের হাতে বড় বড় তিনটে ছুড়ি চাঁদের আলোয় চকচক করে উঠলো।
ছবি: গুগল মামা।
০১ লা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: আমিও ভয় পাইছি।
২| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: তারপর কি আপনি ছুরিকাঘাত হয়ে ভববীলা সাঙ্গ করে ছিনতাইকারীদের ঘাড় মটকালেন?
০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: ভীতু প্রকৃতির মানুষের কি ছিনতাইকারীদের ঘাড় মটকানোর সাহস আছে? নাকি ছুরিকাঘাত হবার সাহস? কোনোটাই নাই.... যা আছে বিনা বাক্য ব্যয়ে দিয়ে দেওয়াই ভাল।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভয়াবহ বিস্তব্ধতা। < নিস্তব্ধতা
ছিনতাইকারীদের " তেনারা" ভাবছেন। তেনারা তো রাগ করতে পারেন
০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: তেনারা এলে যে কী হতো তা কল্পনা করা মুশকিল।
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: বিস্তব্ধতা। < নিস্তব্ধতা .. ঠিক করে দিয়েছি.... ধন্যবাদ।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
উল্টা দূরবীন বলেছেন: হায় হায়। কি ভাবলাম আর কি হলো!!!
০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: সরি ভাই, ভীতু মানুষরা একটুতেই ভয় পেয়ে যায় আর কি।
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এ্ পোস্ট
ভয় পেলাম।
০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
ফয়সাল রকি বলেছেন:
৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আমি কিছু কইলাম না।
০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: আপনি আইসা পড়ছেন? পিলিজ কিছু বইলেন না.... ডরাইছি
৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
নেক্সাস বলেছেন: আমিও ডরাইছি
০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: ডরানোর জন্য ধন্যবাদ।
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
জনৈক শ্রেয়াস বলেছেন: দিনে পড়ছি দেখে ডরাই নাই
রাতে পড়ুমনা
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০০
ফয়সাল রকি বলেছেন: খ্যাক খ্যাক... রাতে পইড়েন একবার পিলিজ।
৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬
সুমন কর বলেছেন: হাহাহা.......চমৎকার অভিজ্ঞতা ! শেষে এসে যদিও হাসি পাচ্ছিল। তেনাদের কাছ থেকে মাফ নেই....
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৩
ফয়সাল রকি বলেছেন: ভয় তো মানুষ পেতেই পারে তাই বলে হাসবেন
১০| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬
জেন রসি বলেছেন: মেগা সিটির মেগা ভূতের গল্প ভালো লেগেছে।
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ।
১১| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আমি ভয় পাইলাম কেরে?
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৫
ফয়সাল রকি বলেছেন:
১২| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২২
সায়ান তানভি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ++
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ সায়ান তানভি ভাই।
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
অপূর্ব আফজাল বলেছেন: ভয়ের আনন্দে হাসিয়া ফেলিলাম
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ হাসিয়া ফেলার জন্য
১৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর ভৌতিক গল্প। ধন্যবাদ
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হা হা । ভয় লেগেছে । সুন্দর গল্প ।
০৩ রা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
ফয়সাল রকি বলেছেন:
১৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
ইস্ ... ছোটমামারা এসে গল্পের মুডটাই নষ্ট করে দিলো দেখি...
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮
ফয়সাল রকি বলেছেন:
১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
শায়মা বলেছেন:
২. ০১ লা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
০
হাসান মাহবুব বলেছেন: তারপর কি আপনি ছুরিকাঘাত হয়ে ভববীলা সাঙ্গ করে ছিনতাইকারীদের ঘাড় মটকালেন? )
ভাইয়া আমিও এটাই ভাবছিলাম।এইবার মনে হয় ভুতের গলিতে আরেকটা ভুত বাড়লো!!!!!!
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
ফয়সাল রকি বলেছেন: কি যে বলেন!!! ভুত হবার মত সাহস কি আমার হবে!
১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
আমিই মিসির আলী বলেছেন: হাহাহ
ছিলো তেনারা হইলো উনারা
মজা পাইলাম।
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: তেনারা এলে কি হত আমি জানি না।
১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
রাজসোহান বলেছেন: পকেটে কিছু টাকা আর নোকিয়া পেয়ে যদি পছন্দ না হয়ে আপনাকেই ভূত বানিয়ে দেয়, কি করবেন তখন
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: সে ভয়টা এখন অনেক বেশি ভাই....
২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬
এহসান সাবির বলেছেন: আমার বন্ধু কাছে একবার ছোট মামারা এসেছিল কল্যানপুর, নোকিয়া-১১০০ সেট দেখে দুই গালে দুই চড় মেরে বলেছিল 'ফইন্নির পুত, দূর হ'
শুভ সকাল।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: এই ভয়টা বরাবরই থাকে!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাই।
২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১০
জুন বলেছেন: ভুতের গলি নিয়ে দারুন গল্প লিখেছেন ফয়সাল রকি। জায়গাটা আমারও অনেক পরিচিত। নামটা নিয়ে আমিও অনেক সময় বিস্ময় প্রকাশ করেছি।
এখন কথা হলো আমিও ভুতের ব্যপারে অনেক ভীতু। তবে উল্টোবাগে পা ওয়ালারা কিন্ত আপনার কোন ক্ষতি করেনি, করেছে সোজা পাওয়ালারাই। এদেরই অভয়ারণ্য এখন আমাদের দেশ।
অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো লেখায়।
+
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: ভুতের গলিতে আমার এক বন্ধু থাকতো, আর তখন আমার অফিসটা ছিল ইস্টার্ণপ্লাজার কাছাকাছি... সেই সূত্রে সেখানে কিছুদিন থাকা। জায়গার নাম যেমনি হোক থাকার জন্য ভাল জায়গা।
সোজা পাওয়ালাদের নিয়েই যে আমাদের ভয়টা, এই ব্যাপারে সহমত।
ধন্যবাদ জনু আপু।
২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই গল্পটা সময় মতো পড়া হয়নি। আজ পড়লাম। ভৌতিক কাহিনী হিসাবে এটি প্রথম শ্রেনীর।
ধন্যবাদ ভাই ফয়সাল রকি।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: সময়-অসময় বলে কিছু নেই, পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই।
২৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: তাও ভাল ছোট মামারা এসেছিল, বড় মামারা আসেনি।
ভাল লাগল ছোট্ট এই গল্পটি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা।
ছোটমামাদের জোড়ে বড় মামারা এখন উধাও প্রায়!
২৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭
ছদ্মবেশী ভূত বলেছেন: আমার খুব ইচ্ছা তেনাদের দেখা পাই। কিন্তু স্বপ্নে ছাড়া তেনাদের দেখা আমি পাই নাই(আমার নাম দেখে বিভ্রান্ত হবেন না)। ভূতের গল্প - খারাপ লাগেনি
২২ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:২৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: ভূত মাত্রই ভয় পাই!
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৬
বিজন রয় বলেছেন: ভয় পেলাম।
+++++