নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রিকশার হুড ভেদ করে কিংবা সামনে থেকে তীর্যকভাবে বেশ কয়েক টুকরা রোদ এসে তীক্ষ্ণভাবে বিঁধলো হেরার গায়ে, যদিও শরীরের প্রায় পুরাটাই চাদরে ঢাকা। কেবল গলা আর মুখমন্ডলের কিছু অংশ...
ব্লগে সিরিজ আকারে করেছিলাম। ছয়টা পর্ব লেখার পর গ্যাপ পড়ে গেল। ব্যস্ততাও বেড়ে গেল। আর অন্য সব লেখা পোষ্ট করলেও এই গল্পটা আর শেষ করা হয়নি। যাই...
নিউজ চ্যানেলে খবর পড়ছে সুদর্শন এক যুবক। সংবাদ পাঠের পাশাপাশি দুই হাত নেড়ে অদ্ভুত অঙ্গভঙ্গি করছে। যদিও গুরুত্বপূর্ণ কোনো খবর নয়, কেবলমাত্র সময় ক্ষেপণের জন্য লিমা তাকিয়ে আছে স্ক্রিণের...
শিক্ষক ক্লাশের ডানপিটে ছাত্র বল্টুকে জিজ্ঞেস করলো, বল্টু তোমাকে যদি একটি বই আর একশো টাকা থেকে যে কোনো একটি নিতে বলা হয় তুমি কোনটি নেবে? বল্টুর উত্তর আমরা সবাই...
.
আগের পোষ্ট:
.
.
১.
নুপুরের শব্দে ঘুম ভাঙলো পেশাদার খুনি রসুখাঁ\'র।
শ্রাগ করলো সে।
নববুধূর শেষ ছবিটা ভেসে উঠলো মানসপটে, রক্তে মাখামাখি আলতা পায়ে নুপুরও ছিল।
চোখের পাতা...
আর দশটা বিরক্তিকর ও একঘেয়েমিপূর্ণ দিনের মতো আজও একটা বৃহস্পতিবার। ক্লান্তিকর দিনটা কোনোরকম পেরিয়ে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো, এমন একটা সময় ফার্মগেট থেকে বাসে উঠলাম। উঠলাম বলাটা ঠিক হচ্ছে...
.
১.
সুইসাইড নোটে লেখা ছিল- কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।
অথচ কর্তৃপক্ষ নোটটা পড়েই দেখলো না!
.
.
.
.
.
২. রেবার একটা রঙিন সানগ্লাস আছে।
সেটা পড়লে কারো দুঃখ-কষ্ট চোখে পড়েনা।
তেমনি ওর কান্নাগুলোও সানগ্লাসটা শুষে নেয়।...
১৭ক নম্বর কানাগলির শেষ মাথায় ডানদিকে একটা ছয়তলা হলুদ বাড়ি, আর বামদিকের প্লটটা দীর্ঘদিন ধরে খালি থাকতে থাকতে অস্থায়ী ডাস্টবিনে পরিণত হয়েছে। হলুদ বাড়িটার নাম- আশ্রয়। ছয়তলা পর্যন্ত...
১.
-নিজের সৃষ্টিকে এভাবে কষ্ট দাও কেন?
-দুঃখ কষ্ট সুখ সবই আপেক্ষিক!
-তাই বলে নিজের সৃষ্টিকে?
-সৃষ্টি ধ্বংসও আপেক্ষিক!
.
.
.
২.
পড়া শেষে গম্ভীর হয়ে কবি বললেন, আমি কবিতা বুঝি না।
ভাবলাম, লেখাগুলো তাহলে কবিতার পর্যায়ে...
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২২-এ আমার তৃতীয় গল্গ্রন্থ কমলাখেকো তেলাপোকাটা এখনো চারপাশে ঘুরছেই আসছে নৈঋতা ক্যাফে-এর ব্যানারে। দশটি ছোটগল্প নিয়ে সাজানো হয়েছে এ সংকলনটি। গবেষক ও প্রাবন্ধিক অয়নিকা আলপনা...
| |
চার
চমৎকার একটা সন্ধ্যা কাটিয়েও রাতে ফোনেও কথা হলো শুভর সঙ্গে। ঘুমাতে যেতে একটু দেরি হয়ে গেল সিতিমার। ফলাফল অনেকক্ষণ ছটফট করল বিছানায়। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে...
তিন.
ক্লাশ শেষ করে সরাসরি ক্যান্টিন থেকে দুপুরের খাবারটা খেয়ে রুমে ফেরে শুভ। কোনো কোনো দিন ক্যান্টিনে সিতিমা সঙ্গে থাকে। সাধারণত এ রুটিনটাই বেশি চলে। তবে আজ ক্ষুধামন্দা একটা ভাব...
দুই.
খুব বিরক্তি নিয়ে কয়েকঘণ্টা মটকা মেরে শুয়ে থাকে সিতিমা। এরচেয়ে খারাপ সকাল হয় না। কথা ছিল ভোর ছয়টায় শুভ চলে আসবে হলের সামনে, তারপর দুজনে ঘুরে বেড়াবে ক্যাম্পাসময়।...
এক.
প্রথমবার রিং বাজার সাথে সাথেই মায়া কল রিসিভ করে অনুযোগ করে বলল, ‘এতবার কল দিলাম, রিসিভ করো না কেনো?’
কিছুটা অস্বস্তি নিয়ে মাথা চুলকায় শুভ। বলল, লাইব্রেরিতে ছিলাম। ফোন সাইলেন্ট...
©somewhere in net ltd.