নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০১.
০২.
০৩.
রাত এখনো খুব বেশি হয়নি। মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার মধ্য দিয়ে হাঁটছি। আশেপাশে লোকজন নেই খুব একটা। মাঝে মাঝে পুলিশের বাঁশির শব্দ কানে আসছে। একই জাতীয় শব্দ আসছে, তবে বিভিন্ন রকমের। সেগুলোর কয়েকটার মানেও খুঁজে বের করেছি। এই যেমন, একবার বাজলো ‘টু-উ-উউ টুৎ টুউটুটুউউ’। এটার সম্ভাব্য মানে হলো- ‘সবাই কি ঘুমাইতাছে?’ আবার এর মানেটা অন্যরকমও হতে পারে।
একটা কুকুর ঘেউ ঘেউ করে উঠলো। এই ডাকটারও নিশ্চয় কোনো মানে বের করা যাবে। একটা কুকুর আমার দিকে এগিয়ে আসছে ধিরে ধিরে। হঠাৎ থমকে দাঁড়িয়ে ঘেউ ঘেউ করে চেঁচালো। আমি চমকে উঠলাম। একটু আগে যে কুকুরটা ঘেউ ঘেউ করলো এটাই সেই কুকুরটা হতে পারে। গলার স্বরে অনেক মিল আছে।
কুকুরটা পেছনের দু’পায়ে ভরদিয়ে বসে পড়লো। হঠাৎ একটু আতংকিত বোধ করলাম। ঘর পোড়া গরুর মতো অবস্থা, সিঁদুরে মেঘ দেখে ভয় পাচ্ছি বোধহয়। চুপচুপ বসে থাকা কুকুর মানেই রিস্ক। আমাকে যখন কুকুর কামড়েছিল তখন আমি ক্লাশ ভাইভের ছাত্র। ভয়ংকর একটা সময়। চৌদ্দটা ইনজেকশন দিতে হয়েছিল। ঠিক চৌদ্দটা নয়, শেষেরটা দেয় হয়নি। তারপর থেকে খুব ভয়ে ভয়ে কাটলো কিছুদিন। একটা গুজব শুনে বেশি ভয় পেয়েছিলাম। কুকুর কামড়ে দিলে নাকি মানুষের পেটে কুকুরের বাচ্চা হয়। সেসময়, রাস্তায় কুকুর দেখলে অন্য রাস্তা দিয়ে যেতাম, পারলে ঘর থেকেই বের হতাম না ভয়ে। শেষে একদিন বাবার ধমক খেয়ে সব ভয় দূর হয়ে গেলো।
কুকুরটা ফ্যাল ফ্যাল করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। সারা শরীর ছম ছম করে উঠলো। একসময়ে কুকুরটার সমান্তরালে এসে গেলাম। এক পলকের জন্য ওর দিকে তাকালাম, হাঁটার গতি একই রকম রাখলাম। সামনে একটা বাঁক, ওটার ওপারে যেতে পারলে একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস নেয়া যাবে।
বাঁকটা পাড় হতেই ঝামেলার সামনা সামনি হলাম। দু’জন প্রহরী পুলিশ একটু দূরেই দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখে একজন বিজয়ীর হাসি হাসলো মনে হলো। কাছে যেতেই বললো, কে আপনি?
“মানুষ।”
“সেটা তো দেখতেই পাচ্ছি। এখানে কী?”
“ঠিক এখানে নয়। পান-সিগারেটের দোকান খুঁজছি। সিগারেট কিনতে হবে।”
“এখন কয়টা বাজে জানেন? এত রাতে কেউ সিগারেট কিনতে বের হয়, এটা কেউ বিশ্বাস করবে? করবে না। উদ্দেশ্যটা কী?”
“উদ্দেশ্য কিছু না। ক’টা বাজে ভাই?”
প্রহরী পুলিশ বিরক্ত মুখে ঘড়ির দিকে তাকালো। বললো, দেড়টা বাজে। এতরাতে বাইরে ঘুরাঘুরি করা ভাল না।
আমি কিছু বলার আগেই অন্য প্রহরী পুলিশটি বললো, পিরিতের আলাপ পরে করিস। চল ব্যাটারে জমা দিয়া আসি। এক রাইত হাজতের হাওয়া খাইলে রাইতের বেলা বিড়ি কিনার ঠ্যালা বুঝবো।
প্রথমজন সঙ্গীর কথায় সম্মতি জানিয়ে আমার গিয়ে এগিয়ে আসছে। বললাম, ভাই আপনার কাছে সিগারেট আছে?
বুক পকেট থেকে একটা সিগারেট বের করে দিয়ে বললো, চলেন থানায় যাই।
“যাবই তো, আগে সিগারেটা শেষ করি।”
পুরো সিগারেট শেষ করে থানার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম।
যাবার পথে একবার ভাবলাম, একটা কয়েল কিনে নিই। রাতটা হাজতে কাটাতে হবে। কাজেই মশার হাত থেকে তো বাঁচতে হবে। কিন্তু কেনা হলো না।
বেশ খানিকক্ষণ থেকে দাঁড়িয়ে আছি। প্রহরী পুলিশরা আমাকে এখানে রেখেই চলে গেছে ওদের ডিউটিতে। ওসি সাহেব চেয়ারে হেলান দিয়ে চোখ বুজে আছেন। উনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে। অবশেষে চেয়ারটা টেনে স্বাভাবিকভাবে বসলাম। উনার চোখের পাতা সামান্য নড়ে উঠলো। বুজলাম দৃষ্টি আকর্ষণ পদ্ধতি সফল হয়েছে। খানিকটা নড়ে চড়ে বসলেন, বললেন, নাম কী?
“হিমু।”
ভ্রুকুঁচকে আমার দিকে তাকালেন। বললেন, ভাল নাম কি হিমালয়? সঙ্গে ম্যাট্রিক পাশের সার্টিফিকেট আছে তো? ইন্টারমিডিয়েটের হলেও চলবে।
“না, ভাল নাম হিমালয় নয়। সঙ্গে সার্টিফিকেটও নেই।”
“পুরা নাম কী?? হিন্দু না মুসলমান?”
“স্যার, খৃষ্টান মনে হচ্ছে না?”
“মোটেও না।”
“ঠিক ধরেছেন, আমি হিমু ধর্মাবলম্বী।”
“কী?”
“জ্বী, হিমু ধর্ম।”
উনি কোনো উত্তর দিলেন না। বললাম, চা খাব। চা খাওয়াতে পারেন এককাপ?
“এতরাতে চা পাওয়া যাবে না। এসময় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন কেন? কোথায় যাচ্ছিলে?” আমার চোখের দিকে তাকালেন।
“হিমুরা রাতেই বেড়ায়। আর দিকে করে ওভার টাইম। কাজেই এসময় বাইরে থাকাটা যুক্তিসঙ্গত। শুনুন, এক কাপ চায়ের ব্যবস্থা করেন। চা খেয়ে চলে যাই।”
“একবার তো বলেছি চা পাওয়া যাবে না। তুমি কোন দলের লাল দল না সবুজ দল? পাঞ্জাবির পকেট কি বোমা আছে?”
“আমার পাঞ্জাবির পকেট নেই স্যার। আপনি আমাকে অবিশ্বাস করছেন কেন? হিমুরা কখনো কখনো কোনো কিছুর সাথে নিজেদের জড়ায় না।”
“তোমার আগেও অনেক হিমু দেখেছি। ফটর ফটর করে পাড় পাওয়াটা এখন সহজ না। কালই দেখা যাবে ছিনতাই করতে গিয়ে ধরা খেয়েছো।”
“স্যার, আপনি আমাকে অবিশ্বাস করছেন ভাল কথা। পুলিশের চাকরিটা এরকমই, প্রয়োজনে নিজেকেও বিশ্বাস করা যাবে না। কিন্তু আপনি আমাকে তুমি তুমি করে বলছেন কেন? পানি মন্ত্রীর আত্মীয়কে তুমি সম্বোধন করাটা তো আপনার মোটেও ঠিক হচ্ছে না। তাই না?”
আমার কথায় উনি হয়তো একটু শংকিত বোধ করলেন। আমি আরো বেশি শংকিত বোধ করলাম। নিজেকে পানি মন্ত্রীর আত্মীয় বলে পরিচয় দিলাম। কিন্তু হঠাৎ যদি ফোন করতে বলে তখনি সমস্যায় পড়ে যাব। পানি মন্ত্রীর আত্মীয় তো আমি নই, বরং উনার নামও জানি না। বললাম, স্যার, সিগারেট আছে?
“না, নেই।”
“না থাকাটা স্বাভাবিক। ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তবে দুইটা আনিয়ে দিন।”
“এত রাতে পাওয়া যাবে না।”
“আমি যদি পানি মন্ত্রী হতাম তাহলে কি আমাকে এভাবেই বলতেন?”
“হু, এভাবেই বলতাম”, উনি একটু রেগে গেলেন। “এর আগে বহুবার ঢাকার বাইরে বদলি হয়েছি। তারপর আবার ঢাকায় ফিরেছি। কী করবে? আবার খাগড়াছড়ি পাঠাবে? ব্যাপার না। তারচেয়ে একটা রাত হাজতে থাকো। কাল সকালে মন্ত্রী সাহেবের সাথে আমি নিজে কথা বলবো। মাঝরাতে যখন তখন ঘুরে বেড়ানোটা তো ঠিক না, কোনো একটা বিপদও তো হতে পারে। তুমি একটা টেলিফোন করে উনাকে ব্যাপারটা জানিয়ে দাও।”
সমস্যাটা আগেই আঁচ করেছিলাম। এখন ওসি সাহেব যদি মন্ত্রী সাহেবের সঙ্গে কথা বলেন তাহলে দৃশ্যপট অন্যদিকে মোড় নেবে। থার্ড ডিগ্রীও খেতে হতে পারে। বললাম, আজ আর ফোন করবো না। এতরাতে সম্মানিত ব্যক্তিকে বিরক্ত করা উচিত না।
আপাতত একটা কয়েল পেলে ভাল হতো। মন্ত্রী সাহেব থাকলে এটা হয়তো পাওয়া যেত। তবে এখন মনে পাওয়া যাবে না। মশার কামড়ে কাল সকালে হাত পা ফুলিয়ে চলে যেতে হবে, অবশ্য যদি ছেড়ে দেয় আরকি!
হাজতে ঢুকলাম।
আমার সেলে আরেকজন আছে। সে ঘুমাচ্ছে। শুধুই ঘুমাচ্ছে না, রীতিমত নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। আমি গুনগুন করে গান ধরলাম,
“জীবনের নাম যদি রাখা হয় ভুল
স্মৃতির নাম তবে বেদনার ফুল...”
গানের তাৎপর্য বোঝার চেষ্টা করছি। কথা বলার মতোর মতো কেউ থাকলে ভাল হতো। হাজতমেটও ঘুমাচ্ছে নাক ডেকে। ভোর রাতের আগে ঘুম আসবে না বোধহয়, কাজেই মশা মারা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
ঘন্টা দু’য়েক পরে ডাক পড়লো। জামিন হলো নাকি? আমাকে ছাড়ার তেমন কোনো কারণ খুঁজে পেলাম না। তেমন গুরুত্বপূর্ণ কেউ তো নেই পরিচিত, কিংবা কাউকে তো ফোনও করিনি। ওসি সাহেব বললেন, বসুন।
ওসি সাহেব তুমি থেকে আপনিতে উঠে এসেছেন। গুড সাইন। চেয়ার টেনে আগের মতোই বসলাম। উনি একটা সিগারেট এগিয়ে দিলেন, সাথে লাইটার। আগুন জ্বালানোর সাথে সাথে টাইটানিকের থিম বেজে উঠলো। বললাম, থ্যাংক ইউ। আপনি কি আবার জেরা করবেন?
ওসি সাহেব বললেন, ছি ছি কী যে বলেন! আপনার জামিন হয়েছে। আপনি ইচ্ছা করলে চলে যেতে পারেন।
বললাম, চলি।
“যাবেন তো আরেকটু বসুন না। চা আনতে পাঠিয়েছি।”
“এখন চা খাব না। ক’টা বাজে বলুন তো?”
উনি হাত ঘড়ি দেখতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। বললেন, চারটা বাজতে তিন মিনিট বাকি।
সরাসরি চারটা বলতে পারতেন, তা না করে উনি তিন মিনিট বাকি আছে সেটাও বললেন। বিষয়টা নিয়ে কি একটু ভাবতে হবে?
থানা থেকে বেরিয়ে রাস্তায় চলে এলাম।
আসার আগে ওসি সাহেব আরেকটা সিগারেট ধরিয়ে দিলেন। হাজত থেকে কিভাবে বের হলাম সেটা জানা দরকার। অবশ্য না জানলেও চলবে। এইসব তুচ্ছ বিষয় নিয়ে ভাবার কিছু নেই। পেছন থেকে কেউ একজন প্রায় চিৎকার করে ডাকলো, ভাইজান।
মনে হলো আমাকেই ডাকছে। পিছন ফিরে তাকাতেই একজন মানুষের অবয়ব দেখতে পেলাম। অন্ধকারের মধ্য দিয়ে হাঁটছে। বেড়াল বেড়াল একটা স্বভাব মনে হলো। হাত তুলে ইশারায় আমাকে থামার কথা জানিয়ে দিল। কাছে আসতেই চিনতে পারলাম, সালাম, সন্ধ্যায় যে পকেটমারটাকে বাঁচালাম। বললাম, কী খবর তোর সালাম?
“ভাল, ভাইজান।”
“এখানে কী করছিস?”
“সত্য কথা কমু ভাইজান?”
“বল সত্যি কথাই বল।”
“আপনে আমারে যখন ছাইড়া দিলেন, তহনই মনে হইছে আপনে পুলিশের লোক না। হেরপর থাইক্যা আপনার পিছু লইছি। আরেকখান কথা কমু ভাইজান?”
মোটামুটি আঁচ করতে পারছি কী বলবে! বললাম, বল।
“ছোট মুখে বড় কথা হয়, তাও কই। আপনে আমারে একবার বাঁচাইছেন, আমি আপনারে একবার বাঁচাইছি। শোধ-বোধ।”
“মানে কী?”
“ভাইজান, দেখলাম আপনারে পুলিশ দুইটা ধইরা লইয়া গেল। তারপর খবর পাইলাম আপনে হাজতে। আপনে আমারে আজকে বড় ভেজাল থাইকা উদ্ধার করছেন।”
“হুম।”
“অহন কই যাইবেন ভাইজান?”
“জানি না কোথায় যাব। হেঁটে বেড়াব আর কি। যাবি আমার সাথে?”
“যামু।”
“একটা শর্ত আছে। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে হবে। পারবি তো?”
ও হাসি হাসি মুখে বললো, জ্বী ভাইজান পারবো।
(চলবে)
ছবি: গুগল মামা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১
ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপু।
প্রথম মন্তব্য আপনার পেয়ে ভাল লাগছে।
আশা করছি আগের দুইটা পর্ব পড়বেন। লেখাটা অনেক আগের, কপিটা খুঁজে পেয়েছি কিছুদিন আগে।
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১১
তারেক ফাহিম বলেছেন: হুমায়ুন স্যারের বইতে হিমুর চরিত্র এমনটিই হয়।
আসলে হিমুরা এমনিই
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: ধন্যবাদ তারেক ফাহিম ভাই।
আরো কয়েকটা পর্ব লেখা আছে। দেখা যাক আমাদের হিমু সাহেব কতদূর যেতে পারে...
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার হিমুকে বেশ হিরো হিরো লাগলো। আসলে পানি মন্ত্রীর আত্মীয় বলে কথা! তবে শেষে পকেটমারের সঙ্গে শোধ-বোধ সংলাপটি ইন্টরেস্টিং লাগলো। পোস্টে লাইক।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় রকিভাইকে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২০
ফয়সাল রকি বলেছেন: হা হা হা... ভাল বলেছেন! একটু হিরোইজম না থাকলে কেমন যেন পানসে লাগে!
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
মরীচিকা-৭ পর্যন্ত পড়া হয়েছে, এখনো ৮টা বাকি আছে, একটু সময় করে পড়ে ফেলবো আশা করি।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।
হিমুকে তো ভুলেই যাছিলাম।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: থ্যাংকু
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯
হাবিব বলেছেন: আপনার গল্প দেখে হিমুর কথা মনে পরে গেল!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: হাবিব স্যার ভাল আছেন?
আগের লেখায় পরে পড়ে মন্তব্য করতে হবে...... বলে চলে গিয়েছিলেন।
পরে কি আর পড়েছেন?
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫
হাবিব বলেছেন: জ্বি ফয়সাল ভাই, আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?
সত্যি কথা বলতে এখনো সেই পর্ব পড়া হয়নি। সময় সুযোগ করে পড়ার আগ্রহ ব্যক্ত করছি!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: অবশ্যই হাবিব স্যার।
আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯
জুন বলেছেন: খুব ইন্টারেষ্টিং গল্প ফয়সাল রকি পড়তে খুব ভালোলাগলো । সাথে আছি ।
আগের পর্বগুলো পড়ে আসি