![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেই ছেলেগুলো আগে কাধে ব্যাগ নিয়ে স্কুল পালাতো,যেই ছেলেগুলো প্রাইভেটে বা কোচিং এ অকারনেও প্রশ্ন করতো,যারা দল বেধে ঘন্টার পর ঘন্টা মাঠে পরে থাকতো ব্যাট বল নিয়ে,আর যারা সবসময় সামনের বেঞ্চে বসতো,যে ছেলেগুলো পেছনে বসে ক্লাসের বারোটা বাজাতো,যেই ছেলেগুলো স্যারদের হাতে মাইর খেয়েও পরক্ষনেই স্যারের সামনেই হেসে ফেলতো,যারা ঘরে বাইরে সব জায়গায় পড়া নিয়ে থাকতো,আর যারা আড্ডায় মশগুল থাকতো পড়া বাদ দিয়ে,যেই ছেলেগুলো দুষ্টু হলেও মেয়েদের টিজ করতো না.. সেই ছেলেগুলোরই,হ্যাঁ ওদেরই কোনো একসময় কোনো প্রান্তে,একান্তে,নিলান্তে,রাস্তায়,ক্লাসে অথবা কোচিং এ কোনো এক অপসরীকে দেখে চোখ থেমে গিয়েছিল ৷ ঐ চোখ আর সরাতে পারেনি কোনোদিনও ৷ কোনো অপসরী হয়তো রাজী হয়েছিল ৷ আবার কোনো অপসরী অহংকারের দম্ভে ফিরে তাকায়নি ৷ হয়তোবা কুৎসিত দেখতে বলে কোনো কোনো অপসরী সেই ছেলেগুলোকে আয়না দেখার সাজেশন দিয়েছিল ৷ আবার কোনো অপসরী রাজি হয়েও ধোকা দিয়েছিল ৷ ঐ অপসরীদের খোজ জানা যায়নি.. তবে ঐ ছেলেগুলোর খোজ আছে ৷ নেশার ঘোরে ছেলেগুলো তাদেরই কথা ভাবে ৷ কেউ জল ফেলে না চোখ দিয়ে ৷ ওদের আড্ডা এখন নেশাগ্রস্থ ৷ সাথে নেশাগ্রস্থ ওরাও ৷ শত শত সিগারেট পুড়িয়ে দিয়েছে ৷ সিগারেটের সাথে পুড়িয়েছে অপসরীদেরও ৷ অপসরীরা এখন পোড়া ৷ অপসরীরা ছেলেগুলোর কাছে এখন কুৎসিত ৷ নেশা তো তখন থেকেই শুরু হয়েছিল,যখন চোখ আটকে গিয়েছিল ৷ আগেরটা প্রেমের নেশা আর এখন যন্ত্রনার..ছেলেগুলোর চরিত্রে আমাদেরই খুজে পাওয়া যাবে ৷ হয়তোবা আমরাই ওরা..
১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮
ফজলে রাব্বী শরীফ বলেছেন: আমি তো সবার কথা বলছি না ৷ যেসকল মেয়েদের কারনে এমনটা হয়েছে শুধুমাত্র তাদের কথাই বলছি ৷ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পুনরায় পড়ার পরামর্শ রইল ৷
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এটার কোন মানেই হয় না। একজন ধোঁকা দিল মানে সবাই দেবে এটা কোন কথা না। মাদক জীবন শুধু নষ্টই করে, গড়তে পারে না