![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কষ্টই যার সঙ্গি, তার সম্পর্কে কি জানতে চান?
একটা সাইট ঘুরতে যেয়ে, দেখি সেখানে ১০০ টা পোস্টটের মধ্য ৬০ টা ইসলাম বিরুধী পোস্ট।*** সেখানে এক নাস্তিক আরেক নাস্তিককে প্রশ্ন করে, আর ইসলাম নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে। আরে যদি জনারর ইচ্ছা থাকে তবে ভাল একজন কামেল/জ্ঞানী লোকের কাছে যাও, আশা করি উত্তর দিতে পারবে।*
.
আমি তেমন কিছু জানি নাহ। তবে, এখন থেকে নিজে জানার চেষ্টা করব (ইনশা আল্লাহ) এবং না জানলে জেনে উত্তর দিততে চেষ্টা করব।
.
একটি নাস্তিক প্রশ্ন করছিল, কোরআনে আলিফ লাম মিম এর অর্থ কি?
.
মন্তব্য :- খুবই জগন্য। তারা অনেকেই বলেছে, ছু মন্তর ছু, কালা কুত্তার গু এই রকম কিছু হবে।
.
.
তাদের বলছি নিচের উত্তরটা আপনাদের জন্য :-
.
পিসটিভির প্রশ্নোত্তর পর্বে ড.
জাকির নায়েককে প্রশ্ন করা হয়
পবিত্র কোরআনে ‘আলিফ লাম
মিম’ এ শব্দগুলোর অর্থ কি?
মুহাম্মদ সা. ও সাহাবারা কি এ
বিষয়ে কোনো কথা বলেছেন।
নাকি কেউ এ অক্ষরগুলোর অর্থ
জানেন না। অথচ এ অক্ষরগুলো
দ্বারাই কোরআনের সূচনা হয়েছে।
.
.
উত্তর:- ড. জাকির নায়েক বলেন,
পবিত্র কোরআনের ২৯ টি সূরার
শুরুতে এ ধরণের অক্ষর রয়েছে।
কখনো দেখবেন ‘সদ’ কখনো ‘হা
মীম’। কখনো চারটা কখনো পাঁচটা
অক্ষর রয়েছে। আর এ অক্ষরগুলোর
ব্যাখ্যা নিয়ে অনেক বই লেখা
হয়েছে। কেউ বলেন, এ অক্ষরগুলো
আল্লাহ তায়ালার সংক্ষিপ্ত রূপ।
কেউ বলেন, এটা আল্লাহ
তায়ালার স্বাক্ষর। কেউ বলেন,
এটা আল্লাহর নাম। কেউ বলেন,
জীবরাঈল আ. এ কথা বলে
নবীজীর মনযোগ আকর্ষণ
করেছিলেন। আর নবীজী এটা বলে
অন্যান্য মানুষের মনযোগ আকর্ষণ
করেছেন। তবে সবচেয়ে খাঁটি ও
বিশুদ্ধ ব্যাখা হচ্ছে, আপনারা
দেখবেন, এ অক্ষরগুলো অনেক
সূরার শুরুতে রয়েছে। এগুলো দ্বারা
মানুষকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে, এ
অক্ষরগুলো দ্বারা হুবহু আরেকটি
বই বানিয়ে দেখাও।
.
পবিত্র কোরআনের অনেক জায়গায়
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে এ
চ্যালেঞ্জ করেছেন। কোরআনে
উল্লেখ রয়েছে, মানুষ ও জ্বীন
একত্রে সমবেত হয়েও তারা
কোরআনের মত আরেকটি বই রচনা
করতে পারবে না। যেমন সূরা তুরের
৩৪ নাম্বার আয়াতে উল্লেখ আছে
যে, ‘তোমরা কোরআনের মতো
আরেকটি বই রচনা করতে পারবে
না’।
.
.
যেহেতু কোরআন নাযিল হয়েছে
আরবি ভাষায় ও স্থানীয়দের
ভাষাও ছিল আরবি; তাই সে
অক্ষরগুলোও আরবি ভাষায় বলা
হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা
পরোক্ষভাবে এ শব্দগুলো দ্বারা
বলছেন, আরবি তো তোমাদেরই
ভাষা। তোমরা তো আরবি
অক্ষরগুলো নিয়ে খুবই গর্ব করো। এ
অক্ষরগুলো দিয়ে কোরআনের মতো
একটি সূরা বানিয়ে দেখাও।****
.
.
আপনারা এও লক্ষ করবেন, এ
অক্ষরগুলোর পরই কোরআনের
প্রশংসা করা হয়েছে। এ
অক্ষরগুলো ও কোরআনের প্রশংসা
করে আল্লাহ বান্দাকে মনে
করিয়ে দিচ্ছেন তোমাদের
চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। তোমরা
এটা করতে পারবে না। এ পর্যন্ত
কেউ করতে পারেনি। অনেক
অমুসলিমই চেষ্টা করেছে। কেউ
পারেনি, ভবিষ্যতেও কেউ পারবে
না।
.
( উত্তর সংগ্রহীত :- দ্য বেঙ্গলি টাইমস)
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৬
মিথ্যা প্রেমের গল্প বলেছেন: আল্লাহ তাদের হেদায়াত দান করুক
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪
হানিফঢাকা বলেছেন: আপনি যা বলেছেন তা অনেক গুলি ধারনার মধ্যে একটি। আসলে এর সত্যিকার অর্থ এখনো কেউ জানেনা। সবাই তার নিজস্ব মতামত দিয়েছে। এই সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেনঃ
তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না (and none will grasp the Message except men of understanding)। (৩ঃ৭)
অর্থাৎ এইরকম যে রুপকের আয়াত গুলি এসেছে, তা এখন আমাদের কাছে বোধগম্য নয়, কিন্তু এই রুপকের আয়াত গুলি সারাজীবন রূপকই থাকবে তা নয়। সময়ের সাথে জ্ঞান বিজ্ঞানের উৎকর্ষের সাথে সাথে একসময় মানুষ এর অর্থ বুঝতে পারবে। যেমন কোরআনে মহাকাশ বিজয়ের কথা বলা আছে রুপক অর্থে। আগেরকার মানুষ এর প্রকৃত অর্থ জানত না। সময়ের সাথে মানুষ এর অর্থ বুঝতে পেরেছে, এখন ঐ মহাকাশ বিজয় সম্পর্কিত রুপকের আয়াত আর রুপক নেই। এর অর্থ পরিষ্কার। এই জন্য আল্লাহ বলেছেন "For everything there is a time prescribed" (১৩ঃ৩৮)
সুতরাং আমাদের সেই সময়ের জন্য অপেক্ষা করা উচিত। এক সময় এর অর্থ আমাদেরর কাছে পরিস্কার হবে। আর এই নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ, স্পেকুলেশন এই সব যারা করে তাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন "...সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর" ( ৩ঃ৭)
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২
মিথ্যা প্রেমের গল্প বলেছেন: আরেকটা জিনিশ সেটা হল, যারা দুজখে যাবে তাদের একটা বড় অংশ থাকবে জানলেওলা! যারা কিনা নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য, কুরআনের ভুল ব্যাখা করবে
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪
হেলাল আহমদ বলেছেন: ওরা কি বুঝবে এদের অন্তর তো মোহর মেরে দেয়া হয়েছে ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫
মিথ্যা প্রেমের গল্প বলেছেন: আল্লাহ তাদের হেদায়াতেরর চেষ্টা করুক!
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩২
মোস্তাক খসরু বলেছেন: আমি নাস্তিক নই আস্তিক তাই বলে ধর্মগুলির কল্প কাহিনীগুলোতে আমার কোনা বিশ্বাস নাই।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২
মিথ্যা প্রেমের গল্প বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে সঠিক রাস্তা দেখান।
.
.
তবে, আপনি যদি সঠিক রাস্তায় থেকে থাকেন, তাহলে আপনার রাস্তায় কেন মানুষকে ডাকছেন নাহ? আপনার বাবা - মা ও ভুল রাস্তায় আছে, তাদের কেন পথ দেখাচ্ছেন নাহ!
.
.
অল্প শিক্ষা ভয়ংকরি। জানেন তো? যে ধর্মেরই হোন, সম্পর্ণ এবং ভিতর পর্যন্ত জানার চেষ্টা করুন। তাহলে, সঠিক রাস্তা পাবেন। তখন উচ্চ স্বরে বলতে পারবেন, """আমি আস্তিক """ অথবা '""""আমি নাস্তিক """""
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: এই অক্ষরগুলার মানে কী এইটা আসলে কেউ জানে না, এবং ভিন্ন ভিন্ন সুরাতে ভিন্ন ভিন্ন অক্ষর এসেছে। তবে এর পিছনে একটা উইসডম আছে, সেইটা হল মহানবী (স) লিখতে কিংবা পড়তে জানতেন না। ধরুন, বাংলাদেশের ই কোন এক লোক লিখতে কিংবা পড়তে জানে না। তারা যদি বলেন কাকা কাকীর খবর কী? একটু লিখে দেখান ত কিংবা যদি জিজ্ঞাসা করেন কাকা ক বর্ণ একটু লিখে দেখানত - সেইটা কখনও সে পারবে না। এখন সে যদি কাল থেকে এইভাবে বলা শুরু করেঃ ক, আমি কাজে যাই। এইটা তার কাছে কোনভাবেই সেন্স মেইক করে না। দুই সে যেহেতু ক বর্ণই চিনেনা সুতরাং সে কখনই এভাবে বলবে না। মহানবী (স) এর উম্মী কিংবা অক্ষরজ্ঞানহীন হওয়ার পিছনে স্রষ্টার অনেক বড় উইসডম ছিল। কারণ তিনি যদি লিখতে পড়তে জানতেন তাহলে কুরাইশ এর কুফফাররা বলত আরে এ ত সে রচনা করেছে। তারা খুব ভাল করে জানত তিনি লিখতে পড়তে জানতেন না। এই জন্য এখন কতিপয় মগাচীপ এর তার চ্যালা বাহিনী বলে তিনি নাকি কয়েকজন এর সহযোগিতায় কোরআন রচনা করেছিলেন। অথচ তারা এইটা কখনও চিন্তা করে দেখে না সমগ্র কোরআন ২৩ বছরে নাযিল হয়েছিল এবং ভিন্ন ভিন্ন সুরার ভিন্ন ভিন্ন আয়াত বিচ্ছিন্ন ভাবে নাযিল হয়েছিল। পরে তা সাজানো হয়।
৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:১৫
শ্মশান বাসী বলেছেন: জানার জন্য পড়ুন, বিশ্বাস করার জন্য না। -লেখক কে।
৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
সিপন মিয়া বলেছেন: ব্যাখ্যাটা ঝাপসা।
৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: কোরআনে যে সংক্ষেপ শব্দগুলো আছে- অক্ষরগুলো আছে যেমন আলিফ, লাম, মিম এই অক্ষগুলো নিয়ে যে যাই মানে করুকনা কেন আমার প্রশ্ন আরবী অক্ষর কিংবা আরবী ভাষা মুহাম্মাদ (স) এর উপর দিয়ে নাজির হয়ে এটা আরবে আসে নাই। এই ভাষা, এই অক্ষর গুলো রাসুল (স) এর বহুর আগে থেকেই আরবে ছিলো, আছে। এই অক্ষরগুলো দিয়ে এর আগেও বহু গল্প উপন্যাস লিখা হয়েছে। ঠিক সেই সময় এই আলিফ, লাম, মিম অক্ষর ছিলো। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে সেই সময় যে, আলিফ, লাম, মিম অক্ষর ছিলো সেই অক্ষর নিয়ে তখন কিন্তু কেউ বলে নাই আলিফ, লাম, মিম এর মানে কত রহস্য ঘেরা। আসলে আমরা উজবুক খুব বেশী ধর্মান্ধ। তৌরাত শরিফের কথা অনুযায়ী আমরা বনগর্ধবএর জাতী।
হানিফঢাকা’র কমেন্টস আমার ভালো লেগেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৬
রাফিকুল প্রিন্স বলেছেন: নাস্তিকদের কপালে দুঃখ আছে