![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলামে বিবাহ একটু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ইসলামে বিবাহ হল বিবাহযোগ্য দুইজন নারী ও পুরুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক প্রণয়নের বৈধ আইনি চুক্তি ও তার স্বীকারোক্তি। ইসলামে কনে তার নিজের ইচ্ছানুযায়ী বিয়েতে মত বা অমত দিতে পারে। একটি আনুষ্ঠানিক এবং দৃঢ় বৈবাহিক চুক্তিকে ইসলামে বিবাহ হিসেবে গণ্য করা হয়, যা বর ও কনের পারষ্পারিক অধিকার ও কর্তব্যের সীমারেখা নির্ধারণ করে। বিয়েতে অবশ্যই দুজন মুসলিম স্বাক্ষী উপস্থিত থাকতে হবে। ইসলামে বিয়ে হল একটি সুন্নাহ বা মুহাম্মাদের আদর্শ এবং ইসলামে বিয়ে করার জন্য অত্যন্ত জোরালোভাবে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
ইসলাম নারী-পুরুষের মধ্যে বিবাহ বন্ধনকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। ইসলাম ধর্মে বিয়ে করা এত বেশি জরুরি যে, এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: বিয়ে আমার সুন্নত এবং যে এ বিষয়কে এড়িয়ে যাবে (অর্থাৎ বিয়ে করবে না) সে আমার উম্মত নয়। এখন আসুন জেনে নেই মুসলিম আইনে বিবাহ কি।
♦♦বিবাহ কি?
বিবাহ` শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো মিলানো, একত্র করা কিংবা সহবাস। ইসলামী আইন অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট একজন নর ও নারীর একত্রিত হওয়ার চুক্তিকেই বিবাহ বলে।
ডি এফ মোল্লা তাঁর ‘মুসলিম আইনের মূলনীতি’ বইয়ে বিবাহের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন “বিবাহ বা নিকাহ এমন একটি চুক্তি যার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য হলো বৈধভাবে সন্তান লাভ ও প্রতিপালন।''
বিচারপতি মাহমুদ তাঁর ‘আঃ কাদির ও সালিসী মোকদ্দমার রায়ে বলেছেন, “ মুসলিম বিবাহ কেবল ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, একটি বিশুদ্ধ দেওয়ানী চুক্তি যার উদ্দেশ্য পারিবারিক জীবন যাপন ও বৈধ সন্তান দান।"
♦♦কে বিয়ে করতে পারবে?
ভয়ের কিছু নেই, প্রাপ্তবয়স্ক যে কেউ বিয়ে করতে পারবে। প্রত্যেক সাবালক নাগরিকের বিয়ে করার পূর্ণ অধিকার রয়েছে বাংলাদেশের সংবিধান ও আইন অনুসারে। বাংলাদেশের আইন অনুসারে ছেলেদের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স নির্ধারন করা হয়েছে ২১ বছর এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ১৮ বছর। এর কম বয়সে ছেলে কিংবা মেয়ের বিয়ে দেওয়া হলে সেটি বাল্য বিবাহ হিসেবে বিবেচিত হয়। বাল্যবিবাহ আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। ইউনিভার্সাল ডিক্লারেশন অফ হিউমান রাইটসের ১৬(এ) অনুচ্ছেদের বিধানমতে, বিয়ে ও বিয়ে বিচ্ছেদ নারী ও পুরুষের একটি অধিকার৷
অর্থ্যাৎ পুরুষের ক্ষেত্রে বয়স ২১ এবং নারীর ক্ষেত্রে ১৮ বছর হতে হবে। মুসলিম আইন অনুসারে একটি পূর্ণাঙ্গ বিয়ের জন্য কতিপয় শর্ত পূরণ করতে হয়:
♦উভয়পক্ষের ন্যুনতম বয়স
♦পারস্পরিক সম্মতি
♦দেনমোহর
♦সুস্থ মস্তিষ্কের প্রাপ্তবয়স্ক ২ জন সাক্ষী
তবে মুসলিম বিয়েতে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। রেজিস্ট্রেশনের সময় বিয়ের কাজীর কতকগুলি বিষয় সাবধানতার সাথে খেয়াল রাখতে হয়। বিষয়গুলো হলো:
♦বরের বয়স কমপক্ষে ২১ এবং কনের বয়স কমপক্ষে ১৮ হয়েছে কিনা
♦বর ও কনের বিয়েতে পূর্ণ সম্মতি আছে কিনা
♦বিয়ের প্রকৃত সাক্ষী
♦আশু ও বিলম্বিত দেনমোহর।
বিয়েতে উল্লেখিত শর্তসমূহ পূরণ হলেই কেবলমাত্র কাজী (নিকাহ রেজিষ্টার) বিয়ে রেজিস্ট্রি করবেন। তবে তিনি কাবিন নামার ১৮ নং ঘরে স্ত্রীকে তালাক প্রদানের (তালাক-ই- তৌফিজের) ক্ষমতা দেয়া হয়েছে কি না সেই বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে খেয়াল করবেন।
♦♦কে বিয়ে করতে পারবে না?
♣♣পূর্বে যে শর্তসমূহ উল্লেখ করেছি, সেগুলো অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
অর্থ্যাৎ বর-কনে উভয়কেই প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে। উভয়পক্ষকেই সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন হতে হবে অর্থ্যাৎ অবুঝ, পাগল বা উম্মাদ থাকা যাবে না।
♣♣এখন আসুন বহুবিবাহ সম্পর্কে বলি। যারা বিবাহিত তারা কি পুণরায় বিয়ে করতে পারবে? প্রথম স্ত্রীর বর্তমানে আরেকটি বা একাধিক বিবাহ করাকে বহুবিবাহ বলে। ইসলামী আইনে বলা হয়েছে, কেউ যখন বস্তুগত দিক দিয়ে এবং স্নেহ ভালবাসার দিক দিয়ে প্রত্যেক স্ত্রীর সাথে সমান আচরণ করতে পারবে কেবল মাত্র তখনই সে চারটি পর্যন্ত বিবাহ করতে পারবে।
তবে বাস্তবে এটা কখনও সম্ভব নয়। কারণ যে স্বামী নিজের স্ত্রীকে ভালবাসে তার দ্বিতীয় বিবাহ করার ইচ্ছেই হবে না। কাজেই পবিত্র কোরআন শরীফে বহুবিবাহকে অনুমতি দেবার চেয়ে একটি বিবাহ করাই উত্তম বলে উল্লেখ করেছে। আমাদের সমাজে একাধিক স্ত্রী গ্রহণের আইনগত অধিকার স্বামীদের থাকলেও নারীদের ক্ষেত্রে এ ধরনের বিধান নেই। এখানে উল্লেখ্য যে, একই সঙ্গে স্বামী চারজনের অধিক স্ত্রী গ্রহণ করতে পারবে না।
আবার ১ম স্ত্রীর অনুমতি ব্যতীত, অগোচরে, গোপনে পুনরায় বিয়ে করলে আইনে শাস্তিভোগ করতে হবে। অর্থ্যাৎ যারা বিবাহিত তাদের ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা।
♦♦কোন কোন ক্ষেত্রে বিবাহ নিষিদ্ধ?
♣♣কতিপয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিয়ে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যে সকল সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিয়ে নিষিদ্ধ-
♦রক্তসম্পর্কের ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা- নয়টি, যথা: মা, বোন, মেয়ে, দাদী, নানী, খালা, ফুফু, ভাতিজী, ভাগ্নী।
♦দুগ্ধপানের ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা- কোন ছেলেসন্তান জন্মের প্রথম দুবছরের মধ্যে আপন মা ছাড়া রক্তসম্পর্কের বাইরে যদি কোন মহিলার স্তন্যদুগ্ধ পান করে থাকে তবে তাকে ঐ ছেলে সন্তানের দুধমাতা বলা হয়। বিবাহের ক্ষেত্রে আপন মায়ের মত ঐ মহিলার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। তাই একজন পুরুষের জন্য তার দুধমাতার সঙ্গে এবং দুধমাতার বোন ও মেয়ের সঙ্গে বিবাহ নিষিদ্ধ।
♦বিবাহের ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা-
১. সৎ মা, সৎ দাদি, সৎ নানী
২. কোন না কোন সময় সহবাস করেছে এমন স্ত্রীর কন্যা
৩. শাশুড়ি, নানী-শাশুড়ি, দাদি-শাশুড়ি
৪. ছেলের বউ, নাতির বউ
৫. স্ত্রীর সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা অবস্থায় তার বোন, খালা, ফুফু, স্ত্রীর ভাইয়ের অথবা বোনের কন্যা।
♦ধর্মের ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা- একজন মুসলিম পুরুষ কোন মুশরিক (মূর্তিপূজারী) বা কাফির (অবিশ্বাসী) নারীকে বিয়ে করতে পারবে না, শুধুমাত্র কোন মুসলিম নারী এবং পাশাপাশি কোন ইহুদি বা খ্রিষ্টান নারীকেও বিয়ে করতে পারবে। অপরদিকে একজন মুসলিম নারী শুধুমাত্র একজন মুসলিম পুরুষকেই বিয়ে করতে পারবে। অর্থ্যাৎ একজন মুসলিম পুরুষ কোন কিতাবিয়া মানে খ্রিষ্টান বা ইহুদি নারীকে বিয়ে করতে পারবে, কিন্তু কোন মূর্তিপূজারী ও কাফির নারীকে বিয়ে করতে পারবে না। মনে রাখতে হবে যে, কোন মুসলিম নারীর জন্য খ্রীষ্টান বা ইহুদী পুরুষকে বিয়ে করা জায়েয নাই।
♦তবে ব্যতিক্রম হিসেবে বাংলাদেশের বিশেষ বিবাহ আইন ১৮৭২ (সংশোধিত ২০০৭) অনুযায়ী এই বিয়ে হচ্ছে। এই আইন অনুযায়ী, একজন মুসলমান, হিন্দু, খ্রীষ্টান, বৌদ্ধ, শিখ, ইহুদি বা অন্য যে কোন ধর্মের যে কেউ যে কারো সাথে বিয়ে করতে পারবে। ধর্মের পরিবর্তন করা প্রয়োজন হবে না। অথবা দু’জনই ধর্মীয় বিশ্বাস বাদ দিয়ে বিয়ে করতে পারবে। অথবা একজন অন্যজনের ধর্ম মেনে নিতে পারবে। তবে নাবালকের সাথে কেউ বিয়ে করতে পারবে না। আইন অনুযায়ী এই বিয়ে রেজিষ্ট্রি করার জন্য সরকার একজনকে নিয়োগ দিয়েছে। বাংলাদেশে একজনই এই বিয়ে পড়িয়ে থাকেন। কিন্তু এ বিয়ে কতটুকু শরিয়ত সম্মত সেটা আপনিই চিন্তা করে দেখুন। মুশরিক বা পূজারী নারীদের বিয়ে করা হারাম। পক্ষান্তরে কিতাবধারী খ্রীষ্টান বা ইহুদী নারীদের বিয়ে করা বৈধ এই শর্তে যে, সতী-সাধী হতে হবে।
♣♣আবার আপনি চাইলেই কিন্তু কোন বিদেশি নাগরিককে বিয়ে করতে পারবেন না। বাংলাদেশের নাগরিক ব্যতীত বিদেশি কাউকে বিয়ে করতে রাষ্ট্রপতির অনুমতি লাগবে। অনুমতি ছাড়া বিদেশি কাউকে বিয়ে করলে বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে আর থাকা যাবে না। এ বিষয়ে ২০১৫ সালে জাতীয় সংসদে গণকর্মচারী বিল পাস হয়েছে। এ আইনে বলা হয়েছে, “অনুমতি না নিয়ে কোনো গণকর্মচারী বিদেশি নাগরিককে বিয়ে করবেন না বা বিয়ে করার প্রতিশ্রুতিও দিতে পারবেন না। রাষ্ট্রপতির অনুমতি ছাড়া বিদেশি নাগরিককে বিয়ে করা বা প্রতিশ্রুতি দিলে তাকে চাকরি থেকে অপসারণ করা যাবে।''
♣♣বিয়ে নিয়ে প্রতারণা--
বিয়ে নিয়ে প্রতারণা করলে এর শাস্তি সম্পর্কে দণ্ডবিধি তে দেওয়া আছে। দণ্ডবিধির ৪৯৩ ধারা থেকে ৪৯৬ ধারা পর্যন্ত বিয়ে-সংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধের শাস্তির বিধান আছে, যার অধিকাংশ অপরাধই জামিন অযোগ্য। বাংলাদেশে প্রচলিত দণ্ডবিধির ৪৯৩ ধারা থেকে ৪৯৮ ধারা পর্যন্ত বিয়ে-সংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধের জন্য শাস্তির বিধান তুলে ধরছি।
♣৪৯৩ ধারায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি যদি কোনো নারীকে প্রতারণামূলক আইনসম্মত বিবাহিত বলে বিশ্বাস সৃষ্টি করায়, কিন্তু আদৌ
ওই বিয়ে যদি আইনসম্মতভাবে না হয়ে থাকে এবং ওই নারীর সঙ্গে যৌন-সম্পর্ক স্থাপন করে, তাহলে অপরাধী ১০ বছর পর্যন্ত যেকোনো মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে।
♣৪৯৪ ধারায় উল্লেখ আছে, যদি কোনো ব্যক্তি এক স্বামী বা এক স্ত্রী জীবিত থাকা সত্ত্বেও পুনরায় বিয়ে করেন, তাহলে দায়ী ব্যক্তি সাত বছর পর্যন্ত যেকোনো মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হবেন।
♣৪৯৫ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি দ্বিতীয় বা পরবর্তী বিয়ে করার সময় প্রথম বা আগের বিয়ের তথ্য গোপন রাখেন, তা যদি দ্বিতীয় বিবাহিত ব্যক্তি জানতে পারেন, তাহলে অপরাধী ১০ বছর পর্যন্ত যেকোনো মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হবেন।
♣৪৯৬ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি আইনসম্মত বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা ব্যতীত প্রতারণামূলকভাবে বিয়ে সম্পন্ন করেন, তাহলে অপরাধী সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
♣৪৯৭ ধারায় ব্যভিচারের শাস্তির উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি এমন কোনো নারীর সঙ্গে তার স্বামীর সম্মতি ব্যতীত যৌনসঙ্গম করে এবং অনুরূপ যৌনসঙ্গম যদি ধর্ষণের অপরাধ না হয়, তাহলে সে ব্যক্তি ব্যভিচারের দায়ে দায়ী হবে, যার শাস্তি সাত বছর পর্যন্ত যেকোনো মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ডসহ উভয় দণ্ড। এ ক্ষেত্রে নির্যাতিতাকে অন্য লোকের স্ত্রী হতে হবে। তবে ব্যভিচারের ক্ষেত্রে স্ত্রীলোকের কোনো শাস্তির বিধান আইনে নেই।
♣৪৯৮ ধারায় বলা হয়েছে, কোনো বিবাহিত নারীকে ফুসলিয়ে বা প্ররোচনার মাধ্যমে কোথাও নিয়ে যাওয়া এবং তাকে অপরাধজনক উদ্দেশ্যে আটক রাখা অপরাধ। এ ধারা অনুযায়ী অপরাধী ব্যক্তি দুই বছর পর্যন্ত যেকোনো মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডসহ উভয় ধরনের
শাস্তি পাবে।
♣এছাড়া কোনো মুসলমান ব্যক্তি ১ম স্ত্রী থাকলে সালিসি পরিষদের অনুমতি ছাড়া এবং প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া আরেকটি বিয়ে করেন, তিনি ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশের ৬ (৫) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করবেন। অভিযোগে দোষী প্রমাণিত হলে ব্যক্তিকে এক বছর পর্যন্ত বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড হতে পারে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৭
মার্কো পোলো বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: জাযাক'আল্লাহ খায়রান।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৮
মার্কো পোলো বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫১
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনি কি ঢাবির ল' ডিপার্টমেন্ট এর ছাত্র না কি?
৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
মার্কো পোলো বলেছেন: হুম। ল' ডিপার্টমেন্ট এ ছাত্র বটে।
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৭
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: বিয়ে নিয়ে বিস্তারিত পড়লাম। ধন্যবাদ আপনাকে এই বিষয়টি নিয়ে লেখার জন্য।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩২
মার্কো পোলো বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপুনি।
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: টাকা-পয়সা, খ্যতি,যশ এর কারণে বিয়ে হচ্ছে না ।
এ পড়ে আমার কাজে দিবে না।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০১
মার্কো পোলো বলেছেন: হুম। এটা সামাজিক কারন।
আপনার বিয়েরফুল ফুটুক তাড়াতাড়ি এ কামনাই করি।
ধন্যবাদ ভাই।
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: কামনাই করা লাগবে দাওয়াত মনে হয় খাওয়া হয়না।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৯
মার্কো পোলো বলেছেন: না ভাই। কপালে বিয়ে আছে কিনা জানি না। তবে আপনি বিয়ে করেন, আমরা আপনার বিয়েতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবো।
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২২
তাসলিমা ম্যাট্রিমনি বলেছেন: মনের মতো জীবনসঙ্গী খুজে পেতে ভিজিট করুন (http://www.taslimamarriagemedia.com)
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩
ফৈরা দার্শনিক বলেছেন: জাযাক'আল্লাহ খায়রান।