![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রিমান্ড হল কোন আমলযোগ্য অপরাধে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কোন আসামীকে পুলিশি হেফাজতে আটক রাখা। যাকে আটক করা হয়েছে তাকে সন্দেহের ভিত্তিতেও আটক করা যেতে পারে। ফৌজদারী কার্যবিধিতে রিমান্ড শব্দের ব্যবহার নেই, Detention বা আটক ব্যবহার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গ্রেফতার করে ২৪ ঘন্টা আটক রাখা যাবে। তারপর আটককৃত ব্যক্তিকে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হাজির করতে হয়। ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট যদি প্রমানিত হয় আটককৃত ব্যক্তি নির্দোষ তবে ম্যাজিস্ট্রেট তাকে মুক্তি দিবেন। যদি প্রমান হয় আটককৃত ব্যক্তি অপরাধী বা আরও তথ্য উদঘাটন প্রয়োজন আছে তবে তিনি রিমান্ডের সময় বাড়াতে পারেন। তবে সময় ১৫ দিনের বেশি হবে না। আর রিমান্ডে মারধোর করার কোন বিধান নাই। ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ১৬৭ ধারার অধিনে ইনভেস্টিগেশন অফিসার এই অবেদন করবে।
♣কোন কারণে রিমান্ডে নেয়া যায়
★যদি কোনো মামলায় প্রকৃত আসামীর পরিচয় না থাকে, সংশ্লিষ্ট ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে এমন কাউকে রিমান্ড চাইলে।
★কোনো মামলায় অনেক আসামী রয়েছে তাদের মধ্যে একজনকে পাওয়া গেলে অন্য আসামীদের সম্পর্কে খোঁজ নিতে।
★অনেক ক্ষেত্রে ঘটনার উৎস মামলায় উল্লেখ থাকে না, আসামী গ্রেফতারের পর ঘটনার উৎস জানার জন্য।
★অনেক মামলায় ঘটনার ক্লু উদঘাটনের জন্য সংশ্লিষ্ট আসামীকে রিমান্ড মঞ্জুর করেন ম্যাজিস্ট্রেটরা।
রিমান্ড মঞ্জুরের সময় সতর্কতার সঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেয়া হয়।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩
মার্কো পোলো বলেছেন: আইনে বিধান নেই, কিন্তু আমাদের দেশের পুলিশ অটো আইন করে নিয়েছে। এখন রিমান্ড বলতেই ডিম থেরাপি, বাদুর থেরাপি আরো বিভিন্ন থেরাপিকে বুঝানো হয়ে থাকে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
নতুন বলেছেন: পুলিশের খবই বড় রকমের রিফরমেশন দরকার। সবাইকে অনেক ট্রেনিং দিতে হবে। আর পুলিশকে রাজনিতিক প্রভাব মুক্ত করতে হবে আগে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
মার্কো পোলো বলেছেন: ঠিক। পুলিশকে প্রকৃত অর্থেই জনগণের বন্ধু ও সেবক হতে হবে।
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর লেখনি।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১০
মার্কো পোলো বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
অগ্নি সারথি বলেছেন: আর রিমান্ডে মারধোর করার কোন বিধান নাই - কিতা কন গো বাই। হাসুম না কান্দুম।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১২
মার্কো পোলো বলেছেন: আইন অনুযায়ী মারধোর করার কোন বিধান নেই। কিন্তু রিমান্ড বলতেই এখন মারধোর কমন হয়ে গেছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬
শোভন১ বলেছেন: রিমান্ডে মারধর না করেওতো কোন উপায় নেই। কোন অপরাধীকে রিমান্ডে নিয়ে কাচ্চি বিরানি খাওয়ায়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে যা জানা যাবে তাতে আর রিমান্ড সিস্টেম রাখারই প্রয়োজন পড়বেনা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬
মার্কো পোলো বলেছেন: সেটিও ঠিক। যারা প্রফেশনাল ক্রিমিনাল তাদের মারধোর করেও সহজে কথা বের করা যায় না। মারধোর করলেও বিপদ, না করলেও বিপদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭
নতুন বলেছেন: আর রিমান্ডে মারধোর করার কোন বিধান নাই
রিমান্ড মঞ্জুরের সময় সতর্কতার সঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেয়া হয়।
এই দুইটা লাইন পড়ে তো আমাদের দেশের পুলিশ হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাবে।