![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘটনা একঃ
- ডাক্তার, আমার ছেলের কী হয়েছে?
- জ্বর হয়েছে।
- হে আল্লাহ এ কী অসুখ দিলা আমার ছেলেরে? কী পাপ করেছিলাম আমি? আমার এখন কী হবে?
- যা হবার হয়ে গেছে। ছেলেকে বাড়িতে নিয়ে যান। যা খেতে চায় খাওয়ান। চেষ্টা করুন শেষক'টা দিন যাতে ভালো কাটে তার।
ঘটনা দুইঃ
- আমার কী হয়েছে ডক্টর?
- আপনার হাতে ফোঁড়া হয়েছে।
- হোয়াট? আর ইউ শিউর?
- ইয়েস।
- সিংগাপুর নাকি মাদ্রাজ, কোথায় ট্রিটমেন্ট নেবো এখন?
- আই অ্যাম এক্সট্রিমলি সরি। কোথাও আপনার রোগের ট্রিটমেন্ট আর পসিবল না। আল্লাহকে ডাকুন।
জানি, কিছুটা অবিশ্বাস্য শোনাচ্ছে উপরের ঘটনাগুলো। কিন্তু আমরা সকলেই মনে হয় খুব দ্রুত এরকম ঘটনার চরিত্র হতে যাচ্ছি। সামান্য সর্দি কাশি হবে, হাত পা কাটবে, আমাদের জ্বর উঠবে তারপর আমরা টুপ করে মরে যাবো। কোনো এন্টিবায়োটিকই আর কাজ করবেনা।
এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং বলেছিলেন, 'এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।'
বাড়িতে এসেছি গতকাল। আজ এক আত্মীয়ের 'কালচার এন্ড সেনসিটিভিটি' রিপোর্ট দেখে বুঝলাম, কোটি কোটি লোক মরে যাবার সময় বোধ হয় এসে গেছে। মাত্র কয়েকটা ছাড়া আর কোনো এন্টিবায়োটিকই ঐ আত্মীয়ের শরীরে কাজ করেনা!
কী ভয়ংকর একটা ব্যাপার!
আত্মীয়কে জিজ্ঞেস করলাম, 'এর আগে ওষুধ টষুধ খেয়েছিলেন?'
বললেন, 'ফার্মেসি থেকে প্রায়ই এনে খাই।'
এই 'ফার্মেসি থেকে এনে খাওয়াটা'ই হলো সর্বনাশের মূল।
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় 'এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স'।
নিজেও বুঝি কম। যেটুকু বুঝি, সহজ করে বলার চেষ্টা করি।
ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ্য হয়ে গেলাম।
৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।
তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চাকাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরেরবার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়াগুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। একসময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট' এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না।
অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়।
বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে কথা আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে, 'দিস অরগানিজম ইজ রেজিসটেন্ট অ্যাগেইন্সট দিজ ড্রাগস ইন ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্ট...'
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়।
বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
চিকিৎসা ব্যাবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। ফার্মেসিওয়ালা কর্তৃক ওষুধ দেয়া বন্ধ করতে হবে, এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। নাহলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।
লিখেছেন : আলিম আল রাজী
নিচের ভিডিও লিঙ্ক দেখে আরো ক্লিয়ার হতে পারেন--
https://www.ted.com/talks/maryn_mckenna_what_do_we_do_when_antibiotics_don_t_work_any_more?language=en
http://www.mirror.co.uk/news/world-news/harvard-scientists-reveal-timelapse-footage-8816165
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
মার্কো পোলো বলেছেন: পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫
তাজবীর আহােমদ খান বলেছেন: Situation is getting worst day by day
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫
মার্কো পোলো বলেছেন: Right. People want to catch up their healing very fast but never think how much vengeance is waiting for them.
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫
নতুন বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূন` বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
ওষুধ কম্পনাি লাভের জন্য এন্টিবায়টিক মুড়ির মতন বিক্রি করলে চলবেনা।
আর জনগনকে সচেতন করা দরকার। নতুবা ২০-৩০ বছরেই এই কাহিনি সত্যি হতে শুরু করবে। আর সবচেয়ে মানুষ মারা যাবে এই উপমহাদেশেই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
মার্কো পোলো বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই। আমরা কিন্তু নরমাল জ্বর আসলেই এন্টিবায়োটিক নিচ্ছি। কিন্তু পরবর্তী অবস্থা চিন্তা করছি না।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭
নতুন বলেছেন: এই ভিডিওটা এড করে দেন
https://www.ted.com/talks/maryn_mckenna_what_do_we_do_when_antibiotics_don_t_work_any_more?language=en
এই ভিডিওটাতে প্রমান আছে কিভাবে এন্টিবডি তৌরি করে ব্যক্টেরিয়া।
http://www.mirror.co.uk/news/world-news/harvard-scientists-reveal-timelapse-footage-8816165
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯
মার্কো পোলো বলেছেন: ভাই ভিডিও টা এড করবো কিভাবে? চেষ্টা করে দেখতেছি। ধন্যবাদ ভাই।
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জীবানুর এ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যাস হু হু করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সত্যিই আগামী দিনে চরম সমস্যা দেখা দেবে। অথচ এ ব্যাপারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা দেশীয় পর্যায়ে পর্যাপ্ত কার্যক্রম নেই।
ধন্যবাদ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
মার্কো পোলো বলেছেন: ওষুধ কোম্পানি, ব্যবসায়ীরা আছে ওষুধ বিক্রির ধান্ধায়। কে মরলো আর ভবিষ্যতে কি হবে এসব নিয়ে ভাবার সময় তাদের নাই। খুবই দুঃখজনক।
ধন্যবাদ ভাই।
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দরকারি পোস্ট। অনেকের কাজে দেবে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
মার্কো পোলো বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। আসুন নরমাল অসুখে এন্টিবায়োটিক পরিহার করি।
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
সেলিম৮৩ বলেছেন: অাগেই শুনেছি। বিষয়টা অারো ক্লিয়ার হলাম।
বাংলাদেশে রুগীর চেয়ে ডাক্তার বেশি(হাতুড়ে ডাক্তার)। যার কারণে এই দশা।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭
মার্কো পোলো বলেছেন: হাতুড়ে ডাক্তারগণ এন্টিবায়োটিক সাজেস্ট করে যাতে অসুখ দুইদিনেই ভাল হয়ে যায়। অথচ তারাও জানে না যে এন্টিবায়োটিক এর কোর্স কমপ্লিট না করলে ভবিষ্যতে এ এন্টিবায়োটিক আর কাজ করবে না।
ধন্যবাদ ভাই।
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সচেতনতা বাড়ানো উচিত!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮
মার্কো পোলো বলেছেন: ঠিক। সবকিছুরই সাইড ইফেক্ট (নেগেটিভ) থাকবেই। এ বিষয়ে সচেতনতা খুবই জরুরী।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
সুমন কর বলেছেন: সচেতনতামূলক পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০
মার্কো পোলো বলেছেন: পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
ক্লে ডল বলেছেন: ভয় ধরিয়ে দিলেন ত ভাই!!
খুব কাজের পোষ্ট! অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
মার্কো পোলো বলেছেন: সময় আছে সচেতন হওয়ার চেষ্টা করি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং বলেছিলেন, 'এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।'
আমরা এন্টিবায়োটিকের ভয়াবহ ক্ষতির দিকে যাচ্ছি। কারণ সেদিন দেখলাম এক ওইষুধের দোকানদার জ্বরের কারণে ছোট একটি বাচ্চাকে পাঁচশত পাওয়ারের এন্টিবায়োটিক খেতে দিয়েছে। যেটা একজন বয়স্ক লোকের জন্য প্রযোজ্য।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৬
মার্কো পোলো বলেছেন: আমাদের সামনে ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে। এন্টিবায়োটিক দ্রুত কাজ করে জন্য এর ব্যবহার বাড়াচ্ছে, কিন্তু এর কঠিন পরিণতিও বরণ করে নিতে হবে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪২
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: এটা খুবই চিন্তার বিষয়। রোগ গুলোও আজকাল এমন হয়ে গেছে যেন এন্টিবায়োটিক ছাড়া ভালই হবার নাম নেয়না। আর এইসব এন্টিবায়োটিক খেয়ে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রায় শূন্যের কোঠায় চলে যাচ্ছে। ভবিষ্যৎ ভয়ংকর। ভাল পোস্ট দিয়েছেন।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৫
মার্কো পোলো বলেছেন:
ভবিষ্যত খুব অন্ধকার, অথচ এ বিষয়ে কেউ মাথা ঘামায় না। অসুখ হলেই বুঝি এন্টিবায়োটিক, হোক দামি কিন্তু কাজ যে করে খুবই তাড়াতাড়ি।
অসংখ্য ধন্যবাদ অরুনি মায়া আপু।
১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৫
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: এর আরেকটা কারণ আছে, তা হল ডা: রা সঠিক রোগ নির্ণয়ে ব্যর্থ হচ্ছে। একটি এন্টিবায়োটিক অনেক রোগের জন্যই দেওয়া হয়। ড: রাও অনেকে মেধা না খাটিয়ে আন্দাজি চিকিৎসা দিচ্ছেন। এন্টিবায়োটিক পেটে গেলে তাৎক্ষণিক রোগ এমনিতেই ভাল হবে। অথচ অতীতে চিকিৎসার ধরণ এমন ছিলনা।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১১
মার্কো পোলো বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এর মাধ্যমে অসুখ কে সহজে কাবু করে সস্তা সুনাম নিতে চায়, কিন্তু পরবর্তী ইফেক্ট চিন্তা করে না।
১৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৫৭
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
সচেতনতা বাড়াতে হবে। অ্যান্টিবায়োটিক দ্রুত কাজ করায় অনেকেই পূর্ণ কোর্স আর সম্পন্ন করেন না। এতে সাময়িক সুস্থতা আসলেও, জীবাণূ তো থেকেই যায়। আর, অ্যান্টিবায়োটিকগুলো দ্রুত কার্যকরী করতে গিয়ে কিছু উপাদান রাখা হচ্ছে - যেগুলো পক্ষান্তরে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমিয়ে দিচ্ছে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭
মার্কো পোলো বলেছেন:
ঠিক। সচেতনতাই এখন কার্যকরী মূলমন্ত্র হতে পারে।
ধন্যবাদ ভাই।
১৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
ছদ্দবেশি লৌকিক বলেছেন: আসলেই আমরা বিপদের দিকে অগ্রসর হচ্ছি,,
নতুন কিছু জানতে পারলাম ধন্যবাদ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
মার্কো পোলো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
শরতের ছবি বলেছেন: হাতুড়ে ডাক্তাররা কথায় কথায় এন্টি বায়োটিক দেয়। সামান্য জর তো এন্টি বায়োটিক ।
আপনার পোস্টটি সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়া দরকার। ধন্যবাদ ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৫
মার্কো পোলো বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য। এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ভয়াবহতা সবার জানা দরকার। এজন্য সচেতনতা অতিব জরুরি।
১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫১
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: খুব দরকারী পোষ্ট । কিন্তুু দোষ শুধু ঔষধ বিক্রেতার নয় আমরা সামান্য ছোটখাট কোন সমস্যাতেই এন্টিবায়োটিক খেয়ে ফেলি । অনেকে আবার এন্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ব্যাপারটা জেনেই গ্রহন করে থাকে । আমাদের দরকার নাগরিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম । পোস্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
মার্কো পোলো বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। এ বিষয়ে আমাদের সচেতনতা খুবই জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের সবার সচেতনতা প্রয়োজন।
১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
নিলয় নীল বলেছেন: এটা সব ব্যাক্টেরিয়া করতে পারবে না।সিস্ট গঠন করে অল্প কিছু ব্যাক্টেরিয়া।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
মার্কো পোলো বলেছেন: অল্প কিছু ব্যাকটেরিয়াই ভয়ঙ্কর পরিণতি ডেকে আনতে যথেষ্ট। অল্প থেকে বৃহৎ হয়ে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়বে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
আবু ইশমাম বলেছেন: ভাল লাগলো....।গুরুত্বপূর্ন পোস্ট
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫
মার্কো পোলো বলেছেন: মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ পোস্ট, খুব দরকারী। আমাদের দেশের রুগীরা এক সময় নিজেরা ডাক্তার হয়ে ফার্মেসী থেকে অষুধ কিনে খান আর মরণ ডেকে আনেন। এ বিষয়ে ডাক্তাররা কিছুই বলেননা কারণ তাদের কমিশন তো আছেই, আর ফার্মেসীও দিতে অস্বীকার করেনা ওদের তো বিক্রী দরকার! এত নিকৃস্ট মহা দুর্ণীতিবাজ অনৈতিকতার দেশ পৃথিবীতে আর আছে বলে দেখিনা! আর যারা ক্রেতা তারা সবাই অশিক্ষিত (বিএ পাশ করেও অশিক্ষিত), ফলে যা হবার তাই ..। যাক এতে একটা লাভ, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনে আসতে পারে!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
মার্কো পোলো বলেছেন:
ঠিক বলেছেন। একদিকে সচেতনতার অভাব আরেকদিকে কমিশন পাবার চিন্তা। ফার্মেসীওয়ালারা টাকারমুখ দেখতে চায়, অন্যদিকে ওষুধ কোম্পানিও বিক্রির ধান্ধায় প্রচারণা চালাচ্ছে। ক্ষতি হোক বা না হোক তাদের কারও মাথাব্যথা নেই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: খুবই দরকারী একটা পোস্ট দিয়েছেন। আমরা অনেকেই প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এন্টিবায়োটিক কিনে খেয়ে নেই। এর ফল যে কতটা ভয়াবহ তা আপনার লেখায় জানতে পারলাম । সচেতনতা বাড়াতে হবে, নইলে ঘোর বিপদ অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মার্কো পোলো বলেছেন:
অবশ্যই। এন্টিবায়োটিকের ভয়াবহ ব্যবহার ও এর পরবর্তী ভয়াবহতা সম্পর্কে সবার জানতে হবে। এজন্য সচেতনতা খুবই জরুরী।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০
পথহারা মানব বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ....দরকারি পোস্টের জন্য।