নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামু তে সময়ক্ষেপণ করি, অতি জানাশোনার ভিড়ে নিজের স্বল্পকায় জ্ঞান আজিকে সার্থক বলিয়া বোধোদয় হইতেছে। পড়াশুনা আইন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর, ঢাবি।

মার্কো পোলো

মার্কো পোলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ জাতীয় সংবিধান দিবস। সংবিধান সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৯


আজ জাতীয় সংবিধান দিবস। ১৯৭২ সালের ৪ঠা নভেম্বর গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয়, যা ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে কার্যকর হয়।

চলুন জেনে নিই সংবিধান সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ

১. বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণের প্রক্রিয়া শুরু হয় ২৩ মার্চ, ১৯৭২।

২. বাংলাদেশের সংবিধান উত্থাপিত হয় ১২ অক্টোবর, ১৯৭২।

৩. গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয় ৪ নভেম্বর ১৯৭২।

৪. বাংলাদেশের সংবিধান বলবৎ হয় ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২।

৫. সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস্য ছিলেন ৩৪ জন।

৬. সংবিধান রচনা কমিটির প্রধান ছিলেন ডঃ কামাল হোসেন।

৭. সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন বেগম রাজিয়া বেগম।

৮. বাংলাদেশ সংবিধানের ২টি পাঠ রয়েছে, বাংলা ও ইংরেজি।

৯. প্রস্তাবনা দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধান শুরু ও ৪টি তফসিল দিয়ে শেষ হয়েছে।

১০. ২০১৩ সাল পযর্ন্ত সংবিধানের ১৫টি সংশোধন হয়েছে। ২০১৪ সালে ১৬তম সংশোধন করা হয়, কিন্তু হাইকোর্ট বিভাগ ১৬ তম সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেয়।



১১. বাংলাদেশের প্রথম হস্তলেখা সংবিধানের মূল লেখক আবদুর রউফ।

১২. অঙ্গসজ্জা করেছেন শিল্পী হাশেম খান।

১৩. তত্ত্ববধানকারী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।

১৪. চামড়ার কাজ করেছিলেন সৈয়দ শাহ্ আবু শফি।

১৫. মুদ্রণঃ বাংলাদেশ সরকারী মুদ্রাণালয়।

১৬. পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১০৯১৭, অঙ্কনঃ - জুনাবুল ইসলাম, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, আবুল বারক আলভী।

-সমুন্নত থাকুক সংবিধানের মযার্দা। চলুক দেশ সংবিধান মত। শক্তিশালী করা হউক সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতি, প্রয়োগ হউক সর্বত্র, বন্ধ হউক ভিন্ন কোন প্রয়োজনে সংশোধনী।

(ছবিঃ ইন্টারনেট)

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ লিখাটির জন্য । সহমত সংবিধানকে যে কোন অবস্থায় মান্য করা হোক । কঠীন করা হোক এর এর অপ্রয়োজনীয় সংশোধন । দেশের সকল নাগরিকের সংবিধানের খুটিনাটি জানার রয়েছে অধিকার । এটাকে সিরিয়াল অাকারে যদি করা যেতো প্রকাশ তাহলে সকলেই সহজে জানতে পারত ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৭

মার্কো পোলো বলেছেন:
অপ্রয়োজনীয় সংশোধনী বন্ধ হোক। সংশোধনী যদি আনা হয় দল বা ব্যক্তিস্বার্থে সেটি বর্জনীয়, বরং সংশোধনী হোক দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে।

পরবর্তীতে চেষ্টা করবো সংবিধান নিয়ে বিস্তারিত লেখার।

আপনার মূল্যবান মতামত প্রদানের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে আইন-কানুন ও অনেক তথ্য পেয়ে থাকি ।

বিষয়টা ভালো লাগে,ধন্যবাদ ।


০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৮

মার্কো পোলো বলেছেন:
ধন্যবাদ শাহরিয়ার ভাই। জেনে অনেক খুশি হলাম। :)

শুভকামনা রইলো।

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান প্রতিমন্তব্যের জন্য ।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫১

মার্কো পোলো বলেছেন:
ধন্যবাদ। :)

৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:




এই সংবিধান থেকে ইংরেজদের 'কলোনিয়েল চার্টার'এ নাগরিক অধিকার বেশী ছিল।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫

মার্কো পোলো বলেছেন:
তখন অধিকার ছিল মুষ্টিবদ্ধ, এখনও তাই আছে।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.