নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামু তে সময়ক্ষেপণ করি, অতি জানাশোনার ভিড়ে নিজের স্বল্পকায় জ্ঞান আজিকে সার্থক বলিয়া বোধোদয় হইতেছে। পড়াশুনা আইন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর, ঢাবি।

মার্কো পোলো

মার্কো পোলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজনৈতিক আশ্রয় (Political Asylum) কাকে বলে?

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬


রাজনৈতিক আশ্রয় আন্তর্জাতিক আইনের একটি স্বীকৃত অধিকার। কোন ব্যক্তি যদি তার নিজ রাষ্ট্র থেকে রাজনৈতিক মতাদর্শ বা ধর্মীয় কর্মকান্ডের জন্য বিতাড়িত হয় তাহলে ঐ ব্যক্তি মানবিক কারণে অন্য রাষ্ট্রে প্রবেশ ও বসবাসের জন্য অনুমতি লাভ করতে পারে। সার্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণা ১৯৪৮ এর অনুচ্ছেদ ১৪(ক) তে বর্ণিত হয়েছে যে, নিজ রাষ্ট্রে রাজনৈতিক বা আদর্শগত কারণে নিপীড়ন বা গ্রেফতার এড়ানোর জন্য প্রত্যেক ব্যক্তির অন্য রাষ্ট্রে আশ্রয় প্রার্থনা করার অধিকার রয়েছে।

কোন ব্যক্তি আশ্রয় প্রার্থনা করলেই তাকে আশ্রয় প্রদান করতে হবে অথবা কোন ব্যক্তি অধিকার হিসাবে এই আশ্রয় প্রার্থনা করতে পারবে সে সম্পর্কে আন্তর্জাতিক আইনে কোন সুস্পষ্ট বিধান নেই। এই প্রকারের রাজনৈতিক আশ্রয় প্রদান প্রথাগত আন্তর্জাতিক আইন হিসাবে স্বীকৃত।

আবার কোন কোন রাষ্ট্র যেমন জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি তাদের সংবিধানে রাজনৈতিক আশ্রয়কে অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে। কোন ব্যক্তিকে আশ্রয় প্রদান করা রাষ্ট্রের বিবেচনার উপর নির্ভর করে এবং আশ্রয় প্রদান করলে ব্যক্তির নিরাপত্তার প্রতি সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রকে সচেতন হতে হয়। আশ্রয়প্রাপ্ত ব্যক্তিকে শুধুমাত্র থাকার অনুমতি দেয়াই যথেষ্ট নয় বরং আশ্রয়প্রাপ্ত ব্যক্তির আবাসন ও ভরণপোষণে সহায়তা প্রদান করাও সেই রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রকারভেদঃ আশ্রয় দুই প্রকারের হতে পারে যথা-
১) ভূখণ্ডগত আশ্রয় (Territorial Asylum)
২) অতি-রাষ্ট্রিক আশ্রয় (Diplomatic or Extra- territorial Asylum)

(ছবিঃ ইন্টারনেট।)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

কালীদাস বলেছেন:

আবার কোন কোন রাষ্ট্র যেমন জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি তাদের সংবিধানে রাজনৈতিক আশ্রয়কে অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে।

দিয়া পুরাই ফাঁসছে। বাংলাদেশি পলিটিকাল এসাইলাম-সীকারের সংখ্যা বলার বাইরে এই দেশ তিনটায়; স্পেশালি ফ্রান্স আর ইটালিতে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

মার্কো পোলো বলেছেন:

ঠিক বলেছের। এ দেশগুলা বাংলাদেশি political asylum seeker দের নিরাপদ আশ্রয় ঘাটি বলা চলে।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কোন ব্যক্তি রাজনৈতিক মতাদর্শ বা
ধর্মীয় কর্মকান্ডের জন্যতার নিজ রাষ্ট্র থেকে
বিতাড়িত হয়ে মানবিক কারণে অন্য রাষ্ট্রে প্রবেশ ও
বসবাসের জন্য অনুমতি লাভ করাকে রাজনৈতিক আশ্রয় বা
Political Asylum বলে।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

মার্কো পোলো বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরও বিস্তারিত জানালে ভালো হতো। ধন্যবাদ ভাই মার্কো পোলো।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৪

মার্কো পোলো বলেছেন:

পরবর্তীতে বিস্তারিত দেয়ার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ ভাই। :)

৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভালা পুস্ট!:)


আমার মতো আম বা কাঁঠাল আদমিদের খুব একটা কাজে লাগবে না!:)

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৪

মার্কো পোলো বলেছেন:

হাহা। ধন্যবাদ ভাই। :)

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কারো কারো জন্য উপকার হয় এসব আশ্রয়ে। তবে বাংলাদেশী সহ অনেকেই মিথ্যা তথ্য দিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নেয়...

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৫

মার্কো পোলো বলেছেন:
কথা সত্য। বাঙালি পারে না এমন কিছু নাই, হোক সেটি ভাল বা মন্দ।
ধন্যবাদ।

৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
রাজনীতি বুঝি কম !!



সুন্দর পোষ্ট !!!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৫

মার্কো পোলো বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা রইলো। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.