নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জন্মগত ভাবেই একজন উৎকৃষ্ট পাঠক । তবে একাকীত্ব কাটানোর জন্য মাঝে মাঝে নিকৃষ্ট মানের লেখাও লিখি ।

ফরহাদ আহমদ নিলয়

ফরহাদ আহমদ নিলয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভালবাসা- একটি অদ্ভুত সম্পর্কের নাম

০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৭

এক.



:- রাতুল, একটু বুঝতে চেষ্টা কর... মাত্র তো অল্প কয়েকটা দিনের ব্যাপার ।

:- হৃদি, তোমার আন্দাজ পর্যন্ত নেই তুমি কি বলছ ।

:- কি এমন বলেছি ? মালিহার সাথে কিছুদিন প্রেমের অভিনয় করবে... এই তো ।

:- কিন্তু আমি তোমাকে ভালবাসি । আমি কেন শুধু শুধু মৃত্যু পথযাত্রী ঐ মেয়েটাকে ধোঁকা দেবো ?

:- এখানে ধোঁকার কথা আসছে কেন ? মেয়েটার ক্যান্সার, ডাক্তার ওর সময় বেঁধে দিয়েছে । বড়জোর মাস ছয়েক বাঁচবে আর । তাছাড়া তুমি তো জানই, মেয়েটা সেই ফার্স্ট ইয়ার থেকেই তোমাকে মনে মনে ভালবাসে । কখনো প্রকাশ করেনি...এই যাহ ! তোমার কি উচিত না জীবনের শেষ কয়েকটা দিন এই মেয়েটার পাশে একটু দাঁড়ানো ?

:- তুমি কি এসব মালিহার জন্য করছ ? নাকি তোমার নিজের জন্য ?

:- দেখো রাতুল... আমাদেরকে বাস্তববাদী হতে হবে । মালিহার বাবার অনেক টাকা, আর মালিহা তাদের একমাত্র মেয়ে । কিছুদিনের মধ্যে সেও মারা যাচ্ছে । এত টাকা তারা কি করবে ? তুমি যদি এই শেষ সময়টাতে মালিহার পাশে থাকো তবে মালিহার মৃত্যুর পর আঙ্কেল সমস্ত সম্পত্তি তোমার নামে করে দেবে । একটু ভাবো রাতুল, আমরা একসাথে কত স্বপ্ন দেখেছি । সব হয়ত পূরণ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয় । কিন্তু আমরা যদি আঙ্কেলের টাকাটা পেয়ে যাই তাহলে খুব সহজে আমাদের প্রতিটি স্বপ্ন আমরা সত্যি করতে পারবো ।

:- ছিঃ হৃদি ! তুমি এতটা নীচ জানা ছিল না আগে ।

:- সাধু সেজো না রাতুল । তাছাড়া নীচ হওয়ার প্রশ্ন আসছে কেন ? আমি তো এসব আমার নিজের জন্য করছি না । আমি যা করছি সব তো আমাদের জন্যই, আমাদের অপূর্ণ স্বপ্নগুলোর জন্যই করছি ।

:- তাই বলে এভাবে....

:- রাতুল, মানুষ তার ভালবাসার মানুষের জন্য কত কিছুই না করে, তুমি কি আমার জন্য এটুকু করতে পারবে না ? অল্প কয়েকটা দিন ঐমেয়েটার সাথে অভিনয় করতে পারবে না ? এই তোমার ভালবাসার নমুনা ?

:- ভালবাসার দোহাই দিলে ? ঠিক আছে, তবে তাই হবে । আমি কালই মালিহার সাথে দেখা করবো ।

:- থ্যাঙ্কু রাতুল । আলাভু !



নিজের অজান্তেই একটি দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এল রাতুলের । কিন্তু হৃদির আতিশায্যে সেটা সে খেয়াল করল না ।





দুই.



:- কি বললে রাতুল ? তুমি আমাকে ভালবাসো ! আমার তো বিশ্বাসই হচ্ছে না !

:- বিশ্বাস করো মালিহা, সত্যি বলছি আমি । সেই ফার্স্ট ইয়ার থেকেই তোমাকে ভালবাসি ।

:- কচু । তাহলে বলনি কেন ?

:- সাহস হয় নি । যদি ফিরিয়ে দাও...

:- কিন্তু কোন দিন তো ভালবাসার দৃষ্টি নিয়ে আমার দিকে একটু তাকাও ও নি ।

:- ভয় হত আমার, ভীষণ ভয় হত । তোমার চোখের ঐ গভীরতায় আমি খড়কুটোর মত ভেসে যেতাম । তাই তাকাতে ভয় হত ।

:- আর হৃদি ? ওর সাথে এত মাখামাখি কেন তোমার ?

:- আরে হৃদি ? ধুর ! ও তো আমার স্কুল ফ্রেন্ড । আমরা একসাথে খেলেছি, পড়েছি, বড় হয়েছি । ওর সাথে তো একটু ঘনিষ্ঠতা থাকবেই । তবে ও জাস্ট আমার ফ্রেন্ড । এর বেশী কিছু না ।

:- তুমি সত্যিই আমায় ভালবাসো তো রাতুল ?

:- সত্যি বলছি মালিহা । বল, আমি কি করলে তুমি আমার কথা বিশ্বাস করবে ?



ধীর পায়ে রাতুলের দিকে এগিয়ে এল মালিহা । তারপর আলতো করে রাতুলকে জড়িয়ে ধরল ।



:- কিছু করতে হবে না । তুমি মুখে বলেছ, এটাই যথেষ্ট । আই লাভ ইউ, রাতুল ।

:- লাভ ইউ টু, মালিহা ।



বলার সময় রাতুলের কন্ঠটা একটু কেঁপে উঠল । কিন্তু আনন্দের আতিশায্যে মালিহা সেটা খেয়াল করল না ।





তিন.



ছোট্ট কিন্তু সুন্দর একটা কক্ষ । অসংখ্য যন্ত্রপাতিতে ঠাসা কিন্তু ছিমছাম । কেবিনে একটাই বেড । মালিহা তাতে শুয়ে, পাশে বসা রাতুল । মালিহার শীর্ণ একটি হাত রাতুলের হাতে বন্দি ।



:- রাতুল...

:- হু ।

:- আমি মরে গেলে তুমি আমাকে ভুলে যাবে । তাই না ?

:- চুপ করো তো ।

:- আমাকে তুমি ভুলে যেও রাতুল । টুকটুকে লক্ষী একটা মেয়ে দেখে বিয়ে করো, যে তোমাকে অনেক ভালবাসবে ।

:- তুমি থামবে ?

:- জানো রাতুল, আমার না একটুও মরতে ইচ্ছে করছে না । তোমার সাথে অনেক বছর বাঁচতে ইচ্ছে করছে ।

:- কিচ্ছু হবে না তোমার । আমি তোমার সাথে আছি ।

:- সত্যি বলছ ?

:- হ্যা সত্যি বলছি । আমরা একসাথে অনেক বছর বাঁচব ।

:- জানো রাতুল, আমার না একটা স্বপ্ন আছে ! আমাদের যখন বিয়ে হবে তখন আমাদের এত্তগুলা বাচ্চা হবে । ৬ টা ! তারা সারাদিন আমাদের ড্রয়িং রুমটা মাতিয়ে রাখবে । আমরা অনেক অনেক ভালবাসা দিয়ে তাদের বড় করবো । তাই না রাতুল ?

:- হ্যা তাই । তোমার প্রতিটি স্বপ্ন আমি পূরণ করবো । তোমার কিচ্ছু হবে না । আমি তোমার কিচ্ছু হতে দেবো না । আমার সমস্ত ভালবাসা দিয়ে আমি তোমাকে আগলে রাখবো । তোমাকে কোথাও যেতে দেবো না ।

:- সত্যি বলছ ?

:- হ্যা সত্যি বলছি । এখন বেশী কথা বলো না । লক্ষী মেয়ের মত ঘুমাও ।



মালিহার মাথাটা রাতুল নিজের কোলে নিয়ে জড়িয়ে ধরল । মালিহাও আর কথা বাড়াল না । লক্ষী মেয়ের মত রাতুলের কোলে চুপটি করে শুয়ে থাকল ।



রাতুল এরই ফাঁকে অন্য একটা জিনিস লক্ষ করল । এ পর্যন্ত সে যতবার মালিহাকে ভালবাসি বলেছে, যতবার মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছে- প্রত্যেকবারই তার গলা একটু হলেও কেঁপে উঠেছে । কিন্তু এই প্রথম বারের মত তার গলা কাঁপে নি ।



চার.



:- বাবা রাতুল...

:- জি আঙ্কেল ?

:- মালিহা ছিল আমাদের একমাত্র মেয়ে । আজ সে নেই, কিছুদিন পর আমরা বুড়ো-বুড়িও চলে যাবো । আমার এত প্রপার্টি... কি হবে এসবের ? তাই আমি চাইছিলাম তুমি এর দায়ভার গ্রহণ করো ।

:- না আঙ্কেল । আমি এটা পারবো না ।

:- দেখো বাবা, আমাদের কোন ভবিষ্যত নেই । এক মেয়ের সাথে সাথে আমাদের সব আশা-ভরসা শেষ হয়ে গেছে । কিন্তু তোমার সামনে পুরো জীবন পড়ে রয়েছে । তুমি হচ্ছ সেই ছেলে যাকে এই পৃথিবীতে মালিহা সবচেয়ে বেশী ভালবাসত । তুমি তো আমার ছেলের মতই । আমার মেয়েটা যদি আজ বেঁচে থাকত তাহলে তোমার সাথেই তো তার বিয়ে হত । মালিহাই বলেছিল, তার মৃত্যুর পর সমস্ত সম্পত্তি যাতে তোমার নামে উইল করে দিই ।

:- কিন্তু আঙ্কেল, আমি....

:- তুমি আর আপত্তি করো না বাবা । ধরে নাও, এটাই আমার মালিহার শেষ ইচ্ছে ছিল । আমি উকিল সাহেবকে বলে দিয়েছি । তিনি তোমাকে পাওয়ার অব অ্যান্টর্নির সব কাগজ পত্র বুঝিয়ে দেবেন ।



কাঁপা কাঁপা হাতে রাতুল উইলের কাগজ নিল ।

তার চোখে দুফোঁটা অশ্রু দেখা গেল ।

নাহ ! এ অশ্রু আনন্দের অশ্রু না । এ অশ্রু অভিষ্ট লক্ষ অর্জনের অশ্রু না ।

এ অশ্রু গভীর হতাশার । এ অশ্রু তীব্র কষ্টের.....





পাঁচ.



:- আই লাভিউ... লাভিউ... লাভিউ... রাতুল....!



হৃদি দৌড়ে এসে রাতুলকে ঝাপটে ধরল । কিন্তু রাতুল নিশ্চুপ, নিথর ।



:- কি ব্যাপার ? কোন সমস্যা ?

:- নাহ ।

:- তাহলে মুখটা এমন বাংলার পাঁচের মত করে রেখছ কেন ?

:- এমনি ।

:- আচ্ছা বাদ দাও । আমাদের উদ্দেশ্য তো সফল । এখন বল বিয়েটা কবে হচ্ছে ?

:- হচ্ছে না ।

:- মানে ?

:- মানে খুব সহজ । আমি তোমাকে বিয়ে করছি না ।

:- রাতুল, জোক করো না । আমি কিন্তু সিরিয়াস ।

:- আমি তো সিরিয়াসলিই বলছি ! আমি তোমাকে বিয়ে করছি না ।

:- বাহ ! সম্পত্তি পাওয়ার আগে আমাকে ছাড়া তুমি বাঁচবে না । আর সম্পত্তি হাতে আসতেই আমাকে ভুলে গেলে ?

:- ধরে নাও.... তাই ।

:- রাতুল, ইউ ক্যান্ট ডু দিস টু মি ।

:- আই ক্যান ।

:- আমাকে তুমি ভালবাসো । আমার সাথে এমনটা করতে পারো না তুমি !

:- হৃদি, আমি তোমাকে ভালবাসি না । তোমার প্রতি আমার যে আকর্ষণটা ছিল সেটা হচ্ছে মোহ । মালিহার নিষ্পাপ ভালবাসার সংস্পর্শে এসে আমার সে মোহ কেটে গেছে । বেটার হবে, যদি আমাকে তুমি ভুলে যাও ।

:- একটা কথা শুনে রাখ রাতুল । এই বিশ্বাসঘাতকতার পরিণাম কিন্তু ভাল হবে না । আমি মালিহার আব্বুকে সব বলে দেবো । বলে দেবো যে তুমি সম্পত্তির লোভেই মালিহার সাথে প্রেমের অভিনয় করেছ । তখন তিনি তোমার পাওয়ার অব অ্যান্টর্নি ক্যান্সেল করে দেবেন ।



রাতুল কিছুক্ষণ হৃদির দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকল । তারপর সে হো হো করে হেসে উঠল । হাসতে হাসতেই বলল- তা তুমি করতেই পারো । তবে আমার মনে হয়না তিনি তোমার কথা বিশ্বাস করবেন । কারণ, গত ছয়টি মাস তিনি মালিহার বেডের কাছে আমাকেই পড়ে থাকতে দেখেছেন, তোমাকে নয় !



মুখে হাসির রেশটি ধরে রেখে রাতুল ধীর পায়ে হৃদির দিকে এগিয়ে গেল । কন্ঠে যথাসম্ভব মমতা ফুটিয়ে বলল- হৃদি, তুমি যদি ভেবে থাকো আমি সম্পত্তির জন্য তোমার কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছি, তবে তোমার ধারণা ভুল । প্রশ্নটা এখানে ভালবাসার, সম্পত্তির নয় !



হৃদির অনুসন্ধানী দৃষ্টির সামনে রাতুল বলে চলল- জানো হৃদি, মালিহা বাচ্চাদের ভীষণ পছন্দ করত । তাদের জন্য সবসময়ই কিছু করতে চাইত । আমার সাথে তো পুরো হাফ ডজন বাচ্চা নেয়ার প্রোগ্রাম বানিয়েছিল সে ! আমি ওকে ভালবাসি । মৃত্যুশয্যায় ওকে কথা দিয়েছিলাম, ওর সব স্বপ্ন আমি পূরণ করবো । তবে ওর এই স্বপ্নটা আমি কিভাবে অপূর্ণ রাখি বল ? এজন্য ওর স্বপ্ন পূরণের চমত্‍কার একটি ব্যবস্থা করেছি । কি করেছি জানতে চাও ?



:- কি ?

:- "অনির্বাণ" একটি বেসরকারি সামাজিক সংস্থা । এটি পথশিশুদের নিয়ে কাজ করে । তাদের থাকার ব্যবস্থা করে, শিক্ষার ব্যবস্থা করে, জীবিকার ব্যবস্থা করে । মালিহাদের বর্তমান বাড়িটা ছাড়া আঙ্কেলের কাছ থেকে প্রাপ্ত পুরো সম্পত্তিটা আমি অনির্বাণের ডোনেশান ফান্ডে জমা করে দিয়েছি ।

:- রাতুল....!

:- হুম হৃদি । মালিহার জন্য তো আমি কিছু করতে পারি নি । তবে ওর স্বপ্ন পূরণের জন্য এই কাজটা করার সুযোগ আমি হাতছাড়া করতে চাইনি । আঙ্কেলের সামনেই আমি কাজটা করেছি । তারও পূর্ণ সমর্থন ছিল এতে । চাইলে তুমি খোঁজ নিয়ে দেখতে পারো ।

:- রাতুল....

:- হুম । আমি তোমাকে আগেই বলেছিলাম, ব্যাপারটা এখানে ভালবাসার, সম্পত্তির নয় । তবে একটা থ্যাংকস্ তো তুমি পেতেই পারো । তোমার জন্যই তো মালিহার কাছে গিয়েছিলাম । পেয়েছিলাম প্রকৃত ভালবাসার আস্বাদ ।

:- রাতুল আমি....

:- একটা কথা বলব হৃদি ?

:- হুম বল ।

:- ভালবাসা এক অদ্ভুত সম্পর্কের নাম । এটি কখন, কবে, কোথায়, কিভাবে, কার সাথে হয়ে যায়- এটা বোধহয় স্বয়ং স্রষ্ট্রাও জানে না । তাই ভালবাসাকে কখনো চ্যালেন্জ্ঞ করতে নেই । তাহলেই হারতে হয়, হারাতে হয় ।



রাতুল চলে গেল ।

হৃদি একবার পেছন থেকে ডেকে থামানোর চেষ্টা করেছিল ।

কিন্তু রাতুল শোনে নি । রাতুল থামে নি ।

রাতুলরা কখনো থামে না । তারা চলে যায় ।





শেষ.



ড্রয়িং রুমের মেঝেতে রাতুল শুয়ে আছে । তার চারপাশে ছয়টা বাচ্চা, বিভিন্ন বয়সী । তাদের কিচিরমিচিরে পুরো ঘর যেন ছোট্ট এক পাঠশালায় রূপ নিয়েছে ।



রাতুলই ওদের তুলে এনেছে বিভিন্ন অরপানেজ থেকে । এখন রাতুলই ওদের বাবা, রাতুলই ওদের মা । রাতুলের ভালবাসায়ই ওরা বড় হচ্ছে স্বর্গীয় এই ভালবাসার উদ্যানে ।



মালিহা নেই তো কি হয়েছে ?

তার স্বপ্ন তো আছে, তার স্মৃতি তো আছে ।

একটাই তো জীবন মাত্র ।

কাটিয়ে দিতে আর কি লাগে ??



(সমাপ্ত)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :)

০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১২

ফরহাদ আহমদ নিলয় বলেছেন: :)

২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: একটার বেশি প্লাস দেবার কোন বাটন নাই। থাকলে দিতাম।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

ফরহাদ আহমদ নিলয় বলেছেন: thanks :)

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো পড়তে

খুব সহজ ভাষায় অনেক গভীর কিছু বুজিয়ে দিয়েছেন

৪র্থ +++++

০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

ফরহাদ আহমদ নিলয় বলেছেন: thanks :)

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১১

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখা।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।
ঈদমোবারক।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

ফরহাদ আহমদ নিলয় বলেছেন: thanks :)

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

মামুন রশিদ বলেছেন: গত মাসে 'একদিন ভালবেসেছিলাম' পড়েই বুঝেছিলাম, শুধু কবিতা নয় দারুণ সব গল্পও লিখবেন ।


আজকের গল্পটিও ভালো লেগেছে, বিশেষ করে গল্পের লেয়ার এবং মানবিকতা মুগ্ধ করেছে ।

জুলাই মাসের গল্প-সংকলনে ঘুরে আসবেন ।


++

০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

ফরহাদ আহমদ নিলয় বলেছেন: অসংখ্য ধন্নাবাদ

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সুন্দর হয়েছে.. ++++

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

ফরহাদ আহমদ নিলয় বলেছেন: Thanks........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.