নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহাবিজ্ঞান অনুযায়ী মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:৫১




সূরাঃ ৩৬ ইয়াসীন, ২ নং আয়াত থেকে ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। মহাবিজ্ঞানময় কোরআনের শপথ
৩। নিশ্চয়ই আপনি আল্লাহর রাসূল
৪। সরল সঠিক পথে আছেন

* মহাবিজ্ঞান অনুযায়ী মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল, কথাটা আল্লাহর।

সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।

* মহাবিজ্ঞান হলো তাতে সব বিলিন হয়ে বাকী থাকেন আল্লাহ।

বিলিন হওয়ার কারণ সসীম হওয়া এবং বাকী থাকার কারণ অসীম হওয়া। একখানা ইটের দৈর্ঘ্য অসীম, প্রস্থ্য অসীম, উচ্চতা অসীম। আপনি উহাকে ইট বলবেন কি? আর যদি বলেন, একখানা ইটের দৈর্ঘ্য দশ ইঞ্চি, প্রস্থ্য পাঁচ ইঞ্চি, উচ্চতা তিন ইঞ্চি।তাহলে উহাকে ইট বলতে সমস্যা আছে কি? সুতরাং সীমা না হলে সসীমের পরিচয় হয় না। সীমাহীন অবস্থায় উহা বিলিন। সীমা দিলে উহা বাস্তব। তখন সসীমকে কেউ সীমা দেয়নি বলে তখন সকল সসীম অসীম হয়ে পরিচয় হারিয়ে বিলিন হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ্য ও উচ্চতা না থাকায় তিনি অসীম। সীমাহীন অবস্থায় তিনি বিলিন নন বিধায় তিনি বাকী।

বিজ্ঞানী বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে সুতরাং আল্লাহ বলতে কিছুই নেই। এটা অযোক্তিক কথা। কারণ সব কিছু এমনি এমনি হলে আল্লাহ কেন এমনি এমনি হবেন না? আল্লাহ কি সব কিছুর বাইরে নাকি? এ ক্ষেত্রে আল্লাহ কথা সত্য। তিনি বলেছেন সব কিছুই এমনি এমনি হতে গিয়ে সব কিছু বিলিন হয়ে আল্লাহ বাকী থেকেছেন। সেজন্য সব কিছু এমনি এমনি না হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ এমনি এমনি হয়েছেন। তখন কেউ সব কিছুর সীমা দেয়নি বলে তখন এমনি এমনি সব কিছু হয়নি।

সূরাঃ ২ বাকারা ১১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৭। আকাশ মন্ডলী ও পৃথিবীর দৃষ্টান্ত বিহীন নতুন স্রষ্টা। আর যখন তিনি কোন কিছু করতে সিদ্ধান্ত করেন তখন উহার জন্য শুধু বলেন ‘হও’ আর উহা হয়ে যায়।

* বিলিন না হয়ে বাকী থেকে আল্লাহ একাই রইলেন বহুকাল। তারপর তিনি সব কিছুর সীমা দিয়ে ‘হও’ বলার পর সব কিছু হয়েছে। তারমানে তখনও সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে, কিন্তু তখন সব কিছু এমনি এমনি হওয়ার জন্য আল্লাহকে সব কিছুর সীমা দিতে হয়েছে এবং ‘হও’ বলতে হয়েছে। সেজন্য তিনি সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা।মহাবিজ্ঞানে সাব্যস্ত বলে তিনি মহাবিজ্ঞানময় বা আল হাকিম। তাঁর কোরআন তাঁর সত্ত্বাগত বিধায় তাঁর কোরআনও আল হাকিম। সেই কোরআন যদি মোহাম্মদকে (সা.) রাসূল বলে তবে তো তিনি মহাবিজ্ঞান অনুযায়ী আল্লাহর রাসূল সাব্যস্ত হন। শুধু বিজ্ঞান দিয়ে মোহাম্মদের (সা.) রেসালাত বুঝা যাবে না। তার জন্য লাগবে মহাবিজ্ঞান কোরআন। মহাবিজ্ঞান কোরআন যারা বুঝবে তারা অবশ্যই মোহাম্মদের (সা.) রেসালাতে ঈমান এনে মুমিন হবে। মহাবিজ্ঞান ছেড়ে যারা সাধারণ বিজ্ঞান নিয়ে পড়ে থাকবে তারা মোহাম্মদের (সা.) রেসালাত বুঝবে না। আর সেজন্য তারা মোহাম্মদের (সা.) রেসালাতে ঈমানও আনবে না।


# সার কথা হলো মোহাম্মদ (সা) আল্লাহর রাসূল এটা বুঝতে কোরআন বুঝতেই হবে। প্রচলিত বিজ্ঞান দ্বারা মোহাম্মদ (সা) আল্লাহর রাসূল এটা বুঝা যাবে না।

# যারা মন্তব্য করছেন তাঁদের কারো মন্তব্যে আমি বিরক্ত হচ্ছি না। কারণ এ ধরণের আলোচনায় উভয় পক্ষ সংশোধনের সুযোগ পায়।

মহা সমম্বয়


# ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের গরমিল হলে ধর্ম ছেড়ে বিজ্ঞান গ্রহণ করবেন কি?

ডা. মরিস বুকাইলি বললেন, কোরআনের সাথে বিজ্ঞানের গরমিল নেই। ডা. জাকির নায়েক বললেন, কোরআনের সাথে বিজ্ঞানের গরমিল নেই। আরিফ আজাদ বললেন, মুমিনের ঈমানের সাথে বিজ্ঞানের গরমিল নেই। অন্য ধর্মের কেউ এবিষয়ে কিছু বলেছেন কিনা আমার জানা নেই। যদি অন্য ধর্মের কেউ এমন কিছু বলে থাকে তাহলে তাদের কথা আমি জানতে চাই।

যেহেতু বিজ্ঞান প্রমাণ সাপেক্ষে কথা বলে সেহেতু ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের যেসব বিষয়ে গরমিল বিজ্ঞানের সে সব বিষয়ের সঠিকতার প্রমাণ থাকা দরকার।

মোহাম্মদের (সা) কিছু দোষ বলে তিনি নবি নন কারো এমন কথা গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহ যদি ঐসব দোষ সহকারেই তাঁকে নবি পদে নিয়োগদান করেন এবং বহাল রেখে থাকেন তাতে কার কি?

আল্লাহর কিছু দোষ বলে তিনি আল্লাহ নন কারো এমন কথা গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ কারো দোষ থাকা আর সে না থাকা এক কথা নয়। আর দোষ থাকলেই কেউ কোন বড় পদে থাকতে পারে না, এটাও কোন কাজের কথা নয়। কারণ কেউ তাঁকে ঐ পদ থেকে নামাতে না পারলে তিনি দোষ সহকারেই সে পদে বহাল থাকবেন এটাই যোক্তিক কথা।

ব্লগার চাঁদগাজী কোরআনের কথাকে রূপ কথা বলতেন। কিন্তু কোরআনের কোন কথা কিভাবে রূপ কথা এটা তিনি বলতেন না। সেজন্য মুমিনদের অনেকে তাঁর প্রতি মহা বিরক্ত। অবশেষে তিনি সুলেমানী ব্যান খাওয়াতে তারা খুশী ছিল।

ব্লগার রাজীব নুর ধর্মের অনুশাসন মানাকে বেদরকারী বলেন। তিনি বলেন ওসব না মেনেই তিনি ভালো আছেন। কিন্তু রাজীব নুর ভালো থাকলেই ধর্ম ঠিক নয়, তার এমন দাবী ধার্মিকেরা মানছে না।

আমার কথা হলো , আমি যদি ধর্মের ভুল পথে থেকে থাকি তবে সে পথ ছেড়ে আমাকে যদি বিজ্ঞানের পথে আসতে হয় তাহলে ধর্মের পথের বিপরীতে আমাকে বিজ্ঞানের যে পথে আসতে বলা হচ্ছে আমাকে সে পথের সঠিকতার প্রমাণ দিতে হবে। তারমানে আমি ধর্ম ছেড়ে বিজ্ঞানের কোন প্রমাণহীন পথে চলতে রাজি নই। যেমন, আমার ধর্ম বলছে আল্লাহ আছেন। বিজ্ঞান যদি বলে আল্লাহ নেই, তাহলে আল্লাহর না থাকার প্রমাণ বিজ্ঞান আমাকে দিতে হবে। নতুবা আল্লাহ আছেন আমি আমার এ বিশ্বাস ছাড়ব না।

কোরআন তার সঠিকতার প্রমাণ হিসাবে বলছে তাতে কোন ভুল তথ্য নেই। কোরআনে ভুল তথ্য আছে বিজ্ঞান এটা বললে সে তথ্য কিভাবে ভুল বিজ্ঞানকে সে কথার প্রমাণ দিতে হবে। নতুবা আমি কোরআনের কথা ছেড়ে বিজ্ঞানের কথা গ্রহণ করব না।

কতিপয় ভগ্নাংশের হর চব্বিশ ও লব সাতাশ। এ অযুহাতে হুমাউন আহমদ আল্লাহকে অংকে কাঁচা বললেন। তিনি কেন একথা বললেন, আমি এটা বুঝিনি। আমি দেখেছি এখানে কাঁচা-পাকা জাতীয় কিছু নেই। কারণ এ অংকের কারণে এমন বিধান বাস্তবায়নে কোন সমস্যা তৈরী হয়নি। মুসলিমগণ আউল পদ্ধতিতে এ বিধান বাস্তবায়ন করছে। আউল পদ্ধতির জন্যই হয়ত আল্লাহ এমন ভগ্নাংশের ব্যবস্থা করেছেন।

এক নাস্তিককে বলেছিলাম, আমি তো কোরআন নামক রূপ কথা মানছি, তুমি এর থেকে উন্নত বাস্তব কথার কিতাব নিয়ে আস, তারপর দেখব তোমার কথা মানা যায় কিনা। সে বলল, তাদের তেমন কোন কিতাব নেই। তারপর তাকে বললাম তবে কোরআন ছেড়ে ঘোড়ার ডিম মানতে বল নাকি? আগে কিতাব চাই, তারপর তোমার কথা শুনতে চাই। কিতাব নেই তো কানের কাছে ঘ্যাণর ঘ্যাণর কেন কর? তাহলেই তো মেজাজটা গরম হয়।

হৃদয় বাবুরা ছাত্রদেরকে ধর্ম বিরোধী কথা শুনাতে হলে সবার আগে তাঁদেরকে ঈশ্বর নাই এ কথা প্রমাণ করতে হবে। নতুবা ছাত্ররা বাবা-মায়ের ধর্ম ছেড়ে মাননীয় শিক্ষকদের কথা মান্য করবে না। বিশ্বাসের মূলে কুঠারাঘাত না করে এর শাখা-প্রশাখা কেটে শেষ করা যায় না। কারণ বিশ্বাসের গাছ বেঁচে থাকলে এর শাখা-প্রশাখা আবার বেরুবেই। সুতরাং লোকেরা ধর্ম ছেড়ে বিজ্ঞান গ্রহণ করবে ধর্ম ছেড়ে বিজ্ঞান গ্রহণ করার মত হলে ধর্ম ছেড়ে বিজ্ঞান গ্রহণ করবে। নতুবা হকিন্স-টকিন্স এর কথাতেও কাজ হবে না।

অনেকে আক্ষেপ করে বলছে, এরা তবে সাধু বাবার কথা মানে কেন? এর উত্তর হলো সাধু বাবা তার কথা মানার মত করে বলেই তারা সাধু বাবার কথা মানে। এরপর বাবার কথা ছাড়তে হলে বাবার বিপরীত কথার সত্যতার প্রমাণ থাকতে হবে। নতুবা কেউ বিজ্ঞানী বলেছে বলেই এক প্রমাণহীন কথা ছেড়ে অন্য প্রমাণহীন কথা ধরবে না। বিছু কিছু মুমিন আছেন তাঁরা বলছেন তাঁদের ঈমানের বিপক্ষে হাজারটা প্রমাণ দিলেও তাঁরা ঈমাণ ছাড়বেন না। এদেরকে ধর্মেরে বিপরীতে বিজ্ঞান বুঝাতে যাওয়া বেকার পরিশ্রম বৈ কিছুই নয়। ধর্মের বিপরীত বিজ্ঞানের কথা সঠিক নয় হাজারটা প্রমাণ দিলেও বিজ্ঞান ভক্তগণের ধর্মের পথে আসে না। তারা ধর্মহীনতার পথেই শেষ তক থেকে যায়। এমন দৃঢ় বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীর মধ্যে অবশেষে যুদ্ধ হয়। সে যুদ্ধে যে পক্ষ জয়ী হয় সে পক্ষ অবশেষে সমাজের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। অপর পক্ষ আবার যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করে। তারা আবার জয়ী হলে তারা আবার সমাজের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে। এভাবে সমাজে ভাঙ্গা-গড়া চলতে থাকে।

আমি মুমিন হলেও প্রমাণের পক্ষে। অনেক মুমিন আমার এ নীতির সমর্থ নন। তারা আমার উপর প্রচন্ড বিরক্ত, বিশ্বসের বিষয় প্রমাণের চেষ্টা করি বলে। যারা মুমিন নয় তারাও আমার উপর বিরক্ত তাদের অবিশ্বাস নষ্ট করার চেষ্টা করি বলে। তবে কিছু লোক আমাকে সমিহ করেন। তাদের সমিহতেই কোন রকমে বেঁচে আছি। ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’ নামে একটা বই বের করেছি। আরো বড় বই বের করতে চেষ্টায় আছি। সকল কিছুর পিছনে আল্লাহ ভরসা। কারণ আমি মুমিন। আল্লাহর প্রতি রয়েছে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।


# পৃথক পোষ্ট দিলাম না কারণ আমাকে ফ্রন্টপেজ ব্যান করা হয়েছে।


মন্তব্য ৬৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:০৬

সাসুম বলেছেন: আপনাকে যে ব্লগে এনে ছেড়ে দিয়েছে আল্লাহ তার বিচার করুক :) ঐ লোকেরে অনেক খুজেছিলাম, পাইনাই। পাইলে তার খবর আছিলো।

যাই হোক- আপনি যেহেতু বলেছেন তাইলে এটা সঠিক। আর কোন কথা নাই। আপনি ঠিক কারন আপনার মতে আপনার জ্ঞানের লগে বাকি কেউ খাড়াইতে পারেনা।

পোস্টের সাথে সহমত। কি লিখছেন বুঝিনা, কি কইতে চাইছেন জানিনা, কি বুঝাইতে চাইছেন তাও বুঝিনাই- তবে আপ্নে যেহেতু লিখছেন তাইলে দামী লেখাই অইব।

পোস্টে কইস্যা পেলাস

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন সবাই বুঝলে সবাই মুমিন হয়ে যেত। সে আমাকে এখানে এনে ছেড়েছে আমাকে সাইজ করার জন্য। তার ব্লগ ‘মহা সমম্বয়’। সার্চ দিলে তার ব্লগ পাবেন।

আল্লাহর রাসূল (সা) থাকলে আল্লাহ না থাকার কথা নয়। সুতরাং যে রাসূলের (সা) প্রতি ঈমান আনে সে আল্লাহর প্রতিও ঈমান আনে। কথায় বলে কান টানলে মাথা আসে। সুতরাং রাসূলকে (সা) বিশ্বাস করলে আল্লাহকেও বিশ্বাস করা যায়। সুতরাং হিসাব একান্তই সহজ।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:১৫

আরইউ বলেছেন:


“হাকিম” মানে যতটুকু জানতাম ওয়াইজ — “ফুল অফ উইসডম” বা “উইসডম” এর বাংলা “মহাবিজ্ঞানময়” হলো কবে? জ্ঞান আর বিজ্ঞান দু‘টো আলাদা শব্দ, আলাদা ধারণা সেটা জানেন?

নিজের মত করে কুরআন লিখছেন (আল্লাহ মাফ করুন) নাকি?

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আব্বাসীয় খলিফা আল মামুন বাইতুল হিকমা বা বিজ্ঞানাগার স্থাপন করেছেন। আরবরা হিকমাত বলতে বিজ্ঞানও বুঝে। সেই সুবাদে আল হাকিম মানে মহাবিজ্ঞানী বা মহাবিজ্ঞানময়।

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:৩৩

আরইউ বলেছেন:





যে আর্থ ইউজ করলে আপনার এজেন্ডা বাস্তবায়িত হয় সেটা অবশ্যই সঠিক। আপনার/ আপনাদের মত তালগাছবাদীদের জন্য...

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একই শব্দের বিভিন্ন রকম অনুবাদ থাকতেই পারে। বাইতুল হিকমা যে বিজ্ঞানাগার তাতো ইতিহাস থেকে স্পষ্ট। আরবরা যে শব্দ যে অর্থে বুঝেন সেটাই তো সঠিক অর্থ।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:৩৮

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: সে আমাকে এখানে এনে ছেড়েছে আমাকে সাইজ করার জন্য। তার ব্লগ ‘মহা সমম্বয়’। সার্চ দিলে তার ব্লগ পাবেন। আল্লাহ তার বিচার করুক, তারে হাবিয়া দোজগে ফালাক আমাদের কে ব্লগে আরেক হাবিয়া উপহার দেয়ার জন্য।

আর এত কথার তো কিছু নাই, যেহেতু আপনার সাথে যুক্তিতর্কে কেউ পারেনা- সুতরাং এই পৃথিবির সর্বশ্রেষ্ট জ্ঞানী লোক আপনি এবং সবচেয়ে মহাবিজ্ঞানী আপনি।

ক্যাচাল নাই কোন আপনার লগে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি এখানে কোন যুক্তি তর্কে লিপ্ত হয়নি। আমি কোরআন যেমন বুঝলাম আমি সেটাই উপস্থাপন করেছি। আর আল্লাহ যে বিজ্ঞান বুঝেন না। ঘটনাতো এমন নয়।

৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:৪৮

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
সূরা ইয়াসিন এর ১,২
আরবি উচ্চারণ ৩৬.২। অল্ ক্বর্ আ-নিল্ হাকীম্। বাংলা অনুবাদ ৩৬.২ বিজ্ঞানময় কুরআনের শপথ। إِنَّكَ لَمِنَ الْمُرْسَلِينَ36.3 আরবি উচ্চারণ ৩৬.৩। ইন্নাকা লামিনাল্ র্মুসালীন্। বাংলা অনুবাদ ৩৬.৩ নিশ্চয় তুমি রাসূলদের অন্তর্ভুক্ত।
এক এর বাংলা অনুবাদ
১)শপথ প্রজ্ঞাময় কুরআনের,
১)জ্ঞানগর্ভ কুরআনের শপথ,
১)প্রজ্ঞাময় কোরআনের কসম।
১).......
মূল কথা :-
আমাদের উচিত নয় নির্দিষ্ট একটি শব্দ নিজেরাই ঠিক করে নেয়া এবং তা নিয়ে বিবাদে জড়ানো আরো অনুচিত। বরং উচিত প্রতিটি শব্দের যত অর্থ হয় সব মেনে নিয়ে আমল করা ,পন্ডিতি জাহির করা নয়।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দেবেন ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ ভালো জানেন। .

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্ঞানের আরবী এলেম। বিজ্ঞানের আরবী হিকমাহ। সেজন্য বাইতুল হিকমা মানে বিজ্ঞানাগার। আর একই শব্দের একাধীক প্রতিশব্দ থাকে।

৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০৫

এ আর ১৫ বলেছেন: এই ভাই সাহেব উল্টাপাল্টা অনুবাদ দিয়ে ইসলামকে বিব্রত করছেন কেন ---
৩৬.২ মহাবিজ্ঞানময় কুরআনের শপথ

এই মহাবিজ্ঞানময় শব্দটা কোথা থেকে আমদানি করেছেন ?ধর্মকে বিব্রত করার ব্যপারে আপনারা নাস্তিকদের থেকে কোন অংশে কম নহে । এখন দেখুন আসল অনুবাদটা কি
প্রজ্ঞাময় কোরআনের কসম।
Sahih International: By the wise Qur'an.

Pickthall: By the wise Qur'an,

Yusuf Ali: By the Qur'an, full of Wisdom,-

Shakir: I swear by the Quran full of wisdom

Muhammad Sarwar: and the Quran, the Book of wisdom,

Mohsin Khan: By the Quran, full of wisdom (i.e. full of laws, evidences, and proofs),

Arberry: By the Wise Koran,


১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি হাকিম শব্দের অনুবাদ করেছি। বাইতুল হিকমা অনুযায়ী। আর আল মামুন তো এরাবিয়ান কুরাইশ। আর বাইতুল হিকমা বলতে বিজ্ঞানাগারকেই বুঝায়। এখন অন্য কে এ শব্দের কি অনুবাদ করলো সেটা আমার দেখার কি প্রয়োজন? আমি তো স্পষ্ট জানি যে একই শব্দের বহু প্রতিশব্দ থাকে।

৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই পর্যন্ত জেনে আসলাম প্রজ্ঞাময় কোরআনের শপথ! আপনি বলছেন মহাবিজ্ঞানময় কোরআনের শপথ! যাক যাক বুঝলাম হাকিম শব্দের অর্থ বিজ্ঞান তো আপনি দেখি বলছেন মহা বিজ্ঞানময়! মহাবিজ্ঞান আর বিজ্ঞানের মধ্যেও তো পার্থক্য আছে! মহা শব্দটি কিসের জন্য লাগিয়েছেন সেটা কোন শব্দের অনুবাদ?

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আরবী শব্দের সাথে আল যুক্ত হলে এর আধিক্য বুঝায়। তার মানে আল দ্বারা ডিগ্রি বাড়ে। যেমন আর রাহমান মানে অধিকতর দয়াময়।

৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


গিরিশচন্দ্রের অনুবাদ মার্কেটে আছে এখনো?

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সাফ কথা হলো কোরআন না বুঝলে মোহাম্মদের (সা) রেসালাত বুঝা যাবে না। যারা তাঁকে রাসূল (সা) মানে না তারা কোরআন পড়ে ঠিক তবে তারা আসলে মোটেও কোরআন বুঝে না।

৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫৭

সোনালি কাবিন বলেছেন: ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

লেখক বলেছেন: আমি হাকিম শব্দের অনুবাদ করেছি।


# আপনি কোরআন এর শব্দের অনুবাদ করার সার্টিফিকেট পাইলেন কই থিকা ? কাইন্ডলি কি একটু আপলোড দেওন যাইব ।আমরা দেখে নয়ন জুড়াইতাম।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা কোরআনের অনুবাদ করেছেন আপনি তাদের সার্টিফিকেট দেখেছেন কি? আমি তো যে কয়টি অনুবাদ গ্রন্থ দেখেছি তার সাথে তাদের সার্টিফিকেট দেখিনি।

১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫৬

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: উত্তর না দিয়ে মুখস্থ কথা বলছেন কেন !?
উত্তর দিন।
বিভিন্ন অর্থ আছে সবাই জানে ,আপনি কেন একটাই অর্থ নিয়ে ,নিজ জ্ঞান প্রমান করতে চাইছেন ?
আমার উত্তরে বা প্রশ্নে কি ভুল আছে বলুন
......................।
লেখক বলেছেন: জ্ঞানের আরবী এলেম। বিজ্ঞানের আরবী হিকমাহ। সেজন্য বাইতুল হিকমা মানে বিজ্ঞানাগার। আর একই শব্দের একাধীক প্রতিশব্দ থাকে।
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
সূরা ইয়াসিন এর ১,২
আরবি উচ্চারণ ৩৬.২। অল্ ক্বর্ আ-নিল্ হাকীম্। বাংলা অনুবাদ ৩৬.২ বিজ্ঞানময় কুরআনের শপথ। إِنَّكَ لَمِنَ الْمُرْسَلِينَ36.3 আরবি উচ্চারণ ৩৬.৩। ইন্নাকা লামিনাল্ র্মুসালীন্। বাংলা অনুবাদ ৩৬.৩ নিশ্চয় তুমি রাসূলদের অন্তর্ভুক্ত।
এক এর বাংলা অনুবাদ
১)শপথ প্রজ্ঞাময় কুরআনের,
১)জ্ঞানগর্ভ কুরআনের শপথ,
১)প্রজ্ঞাময় কোরআনের কসম।
১).......
মূল কথা :-
আমাদের উচিত নয় নির্দিষ্ট একটি শব্দ নিজেরাই ঠিক করে নেয়া এবং তা নিয়ে বিবাদে জড়ানো আরো অনুচিত। বরং উচিত প্রতিটি শব্দের যত অর্থ হয় সব মেনে নিয়ে আমল করা ,পন্ডিতি জাহির করা নয়।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দেবেন ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ ভালো জানেন। .

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি বলেছেন হাকিম প্রজ্ঞাময়, জ্ঞানগর্ভ। আমি বলছি মহাবিজ্ঞান। বিজ্ঞান মানে বিশেষ জ্ঞান। মহাবিজ্ঞান মানে মহা বিশেষ জ্ঞান। অনেক বিশেষ জ্ঞান একত্রে যুক্ত হলে তা’ মহা বিশেষ জ্ঞান বা মহা বিজ্ঞান হয়। ধর্ম , সমাজ, রাজনীতি সংক্রান্ত বিশেষ জ্ঞান কেও বিজ্ঞান বলা হয়। গণিতও বিজ্ঞান। কোরআনে ভর তত্ত্ব আছে, ভূগোল আছে, গণিত আছে, সমাজ, ধর্ম , রাজনীতি আছে। তো বিজ্ঞানের এতগুলো শাখা একত্রে থাকলে উহাকে মহাবিজ্ঞান বলাতে সমস্যা কি? আর বিজ্ঞান প্রজ্ঞা এবং জ্ঞানগর্ভ নয় এটা বলা যায়কি? সাধারণ বিজ্ঞানে ভুল থাকতে পারে। কিন্তু কোরআন বলছে তাতে ভুল নেই। তবে তো এটা মহাবিজ্ঞানই। একস্থানে হেকমত বলতে কৌশল বুঝানো হয়েছে। তো কৌশল বা ইঞ্জিনিয়ারিংও তো বিজ্ঞান। মানুষের আকৃতিকে সর্বোত্তম বলা হয়েছে। এটাতো আসলেও গ্রেট ডিজাইন। তথাপি কোরআনকে মহাবিজ্ঞান মানতে সমস্যা কি? চাঁদ গাজি কোরআনকে রূপ কথা বলেন। কিন্তু মানুষের আকৃতি যে সর্বোত্তম এটাও কি রূপ কথা। তো আমি যখন বলেছি কোরআন মহা বিজ্ঞান তবে আমি এটা প্রমাণে স্বচেষ্ট হব -ইনশাআল্লাহ। আক্ষরিক অর্থে কোরআনকে মহাবিজ্ঞান মানতে যখন এত সমস্যা তবে বাস্তবিক অর্থে কোরআনকে মহাবিজ্ঞান প্রমাণ করে দিলেই সমস্যার সমাধান মিলবে, আশা করি।

সাকুল্যে আমি বলতে চেয়েছি, মোহাম্মদ (সা) রাসূল এটা বুঝতে কোরআন লাগবে, এ কথায় কি সমস্যা? তাঁকে রাসূল বুঝতে কি কোরআনের কোন প্রয়োজন নেই?

১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০২

এ আর ১৫ বলেছেন: বিজ্ঞান শব্দের আরবি শব্দ হোল এলেম, এনি ওয়ে কোন আরবি শব্দের অর্থ ১৪০০ আগে যা ছিল সেটাকে অনুবাদকরা ব্যবহার করে এবং যুক্তি সংগত।
আপনি না গত দিন পোস্ট দিলেন প্যারা সাজিদদের হাতে থেকে কি ভাবে রক্ষা পেতে হবে, এখন আপনি নিজে প্যারা সাজিদ হয়ে গেলেন।
বিজ্ঞান হতে হোলে কি কি জিনিস।। লাগে জানেন? যেমন হাইড্রোজেনের সাথে অক্সিজেন মিলে পানি হয়, সেটা যা কেহ যে কোন সময়ে পৃথিবীর সে কোন প্রান্ত থেকে পরিক্ষা করলে একই ফলাফল আসে অর্থাৎ পরিক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণীত না হোলে সেটাকে বিজ্ঞান বলা যায় না।
কোন কিছু যদি মহাবিজ্ঞান হয়, তাহোলে প্রতিটি বিষয় পরিক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণীত হতে হবে, তাহোলে এবার কিছু তালিকা দিন কোরান থেকে যেগুলো পরিক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণিত।
ভাই এটা প্যারা সাজিদগিরি করার স্থান নহে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাজনীতি বিজ্ঞান ও সমাজ বিজ্ঞানেও কি সেরকম বিষয় আছে? রিলিজিয়ন সাইন্স বলেও একটা কথা শুনা যায়। ঢাকায় একবার পেনু নামক এক জর্মান এসেছিল। সে বন বিশ্ব বিদ্যালয়ে রিলিজিয়ন সাইন্স এর স্টুডেন্ট ছিল। সে বাংলাদেশে এসেছিল এদেশের মুসলিমদের জীবন আচার স্বচোক্ষে দেখার জন্য। সুতরাং বিজ্ঞানের অনেক শাখা আছে। সব শাখা এক রকম নয়। অনেক গুলো দেশ মিলে একটা মহাদেশ হয়। মহাদেশ হওয়ার জন্য সবগুলো দেশ সংযুক্ত থাকার দরকার নেই। বিজ্ঞানের অনেকগুলো শাখা মিলে মহাবিজ্ঞান হতে পারে। তো বিজ্ঞানের এমন অনেকগুলো শাখা কোরআনে আছে। যেমন: ধর্ম , রাজনীতি, সমাজ নীতি, গণিত, ভূগোল ইত্যাদি। সুতরাং কোরআনকে মহাবিজ্ঞান বলা বাড়িয়ে বলা নয়।

১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪২

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: মূল কথা :-
আমাদের উচিত নয় নির্দিষ্ট একটি শব্দ নিজেরাই ঠিক করে নেয়া এবং তা নিয়ে বিবাদে জড়ানো আরো অনুচিত। বরং উচিত প্রতিটি শব্দের যত অর্থ হয় সব মেনে নিয়ে আমল করা ,পন্ডিতি জাহির করা নয়।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দেবেন ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ ভালো জানেন। .

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নিজেই ঠিক করা হয়নি। এমনও প্রতিশব্দ আছে।

১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০১

বিটপি বলেছেন: জ্ঞান শব্দের আরবী হল ইলম। রাব্বী জিদনী ইলমা - হে আমার প্রভু আমার জ্ঞান বৃদ্ধি কর। ইলম শব্দের অর্থ বিজ্ঞান হলে এই আয়াতের কোন অর্থ থাকেনা।

বিজ্ঞান আরবী হল হিকমাত। কোরানে উল্লেখিত লোকমান হাকীম একজন বিজ্ঞানী ছিলেন। সূরা লুকমানের ১২ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন - আমি লুকমানকে হিকমত দান করেছিলাম। যেহেতু লোকমান হাকীম একজন বিজ্ঞানী ছিলেন, তাই হিকমাত বলতে বিজ্ঞান ছাড়া আর কোন অর্থ সেরকম শক্তিশালী হয়না।

প্রজ্ঞা বিজ্ঞানেরই একটা ভাবার্থ। দর্শন ও যুক্তিবিদ্যাও বিজ্ঞানের একটি শাখা। তাই প্রজ্ঞাময় শব্দের মানে বিজ্ঞানময় ভাবতে কোন অসুবিধা নেই। এটা নিয়ে অহেতুক তর্ক করা কর বিবেকবান মানুষের কাজ নয়।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন। যাজাকাল্লাহু খাইরান।

১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হাফপ্যন্ট পড়া মাওলানাদের উৎপাতে ব্লগে থাকাই দায় হয়ে যাবে। X((

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উৎপাত মনে না করে আলোচনা মনে করলেই হলো। আর উৎপাত মনে হলে এড়িয়ে যাওয়াই অতি উত্তম। যে উৎপাত করছে আমি তার কাছ থেকে অতীতে অনেক কিছু শিখেছি। এখনো শিখছি। ভবিষ্যতেও তার কাছ থেকে আমার অনেক কিছু শিখার আছে। যারা জড় পদার্থের মত তাদের কাছ থেকে কেউ কিছু পায় না।

১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৭

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: নিজেই ঠিক করা হয়নি। এমনও প্রতিশব্দ আছে।
..............
যেগুলো ঠিক করা হয়নি ,সেগুলির প্রশ্ন আসে কেনো,
যেগুলি ঠিক করা আছে ,আপনিতো তার মধ্যে থেকেই একটা ধরে ঝুলে আছেন,ঠিক করা শব্দ গুলিকে মানতে সমস্যা কেন ?
............।
প্রতি উত্তর দিতে হবে না ()এমনিতেই কান্ড ছেড়ে প্রশাখায় চলে গেছেন।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অন্য অর্থ অন্য স্থানে মানব। এখানে এটাই আমার সবচেয়ে উপযুক্ত মনে হয়।

১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৪

এ আর ১৫ বলেছেন: বিজ্ঞানের অনেক শাখা আছে
সেগুলো হোল রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, বোটামি। বায়োলজি, ভূতত্ববিদ্যা , গণীত ইত্যাদি --- এই সব গুলো মিলে মহাবিজ্ঞান।

পৃথিবীত যত জ্ঞান আছে তার সমাহারের নাম মহাজ্ঞান ।
কোরানে হিকমতের অর্থ জ্ঞান বলা হয়েছে ঐ আয়াত --

(36:1:1)
ya-seen
Ya Seen. INL – Quranic initials
حروف مقطعة
(36:2:1)
wal-qur'āni
By the Quran P – prefixed preposition wa (oath)
PN – genitive masculine proper noun → Quran
جار ومجرور
(36:2:2)
l-ḥakīmi
the Wise.
ADJ – genitive masculine singular adjective
صفة مجرورة
(36:3:1)
innaka
Indeed, you ACC – accusative particle
PRON – 2nd person masculine singular object pronoun
حرف نصب والكاف ضمير متصل في محل نصب اسم «ان»
(36:3:2)
lamina
(are) among EMPH – emphatic prefix lām
P – preposition
اللام لام التوكيد
حرف جر
(36:3:3)
l-mur'salīna
the Messengers,

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৫২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, বোটাম, বায়োলজি, ভূতত্ববিদ্যা , গণীত এগুলো মিলে এক মহাবিজ্ঞান, অন্যগুলো মিলে অন্য মহাবিজ্ঞান। এশিয়াও মহাদেশ, ওশেনিয়াও মহাদেশ। কিন্তু একটায় দেশ সংখ্যা অনেক, অন্যটায় দেশ সংখ্যা কয়েকটি।

১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:২৯

এ আর ১৫ বলেছেন: সমাজবিজ্ঞান, লাইবেরি সাইন্স, হস্তরেখা বিজ্ঞান ---- এগুলোর নামের সাথে বিজ্ঞান থাকলেও প্রকৃত পক্ষে বিজ্ঞান নহে । যেমন ব্লাড ব্যাংক প্রকৃত ব্যাংক নহে ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এগুলো বিজ্ঞান না হলে এগুলোকে বিজ্ঞান কেন বলা হয়?

১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৩

জ্যাকেল বলেছেন: সাসুম বলেছেন: আপনাকে যে ব্লগে এনে ছেড়ে দিয়েছে আল্লাহ তার বিচার করুক :) ঐ লোকেরে অনেক খুজেছিলাম, পাইনাই। পাইলে তার খবর আছিলো।


আমিও খুজতেছি। উনার সাথে জরুরি আলাপ আছে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারে আমিও খুব মিস করি।

১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৮

জ্যাকেল বলেছেন: মিস করেন কেন? উনি আপনার সাথে দুরত্ব বাড়িয়েছেন নাকি উনি কি নাই হইয়া গেছেন?

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তার মন্তব্য প্রতি মন্তব্য উপভোগ করতাম। কিন্তু তার ব্লগটি এখন অচল হয়ে আছে। তার সাথে এখন আর যোগাযোগ নেই। পোষ্টের নীচে তার ব্লগের লিংক যুক্ত করেছি। তার ব্লগে একবার ঘুরে আসতে পারেন।

২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল শব্দকে আপনি এখানে মহা অর্থ হিসেবে ধরছেন কেনো? যেখানে আল মানে পবিত্র! আল হিকাম মানে পবিত্র জ্ঞান বললে আরো বেশি যুক্তিযুক্ত হয়। সেখানে আপনি মহাবিজ্ঞান বলছেন আপনার সুবিধার জন্য। বাকি অনুবাধকারীরা কি না বুঝে অনুবাদ করেছে?

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাফসিরে কাশশাফ এর সূরা ফাতিহার প্রথম আয়াতের তাফসিরে আল এর বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে। এটি কোন কিছুর সমগ্র অবস্থা বুঝায়। আরবি এলেম, ফিকাহ ও হিকমাত এর অর্থ যথাক্রমে জ্ঞান, গভীর জ্ঞান, মহাজ্ঞান এভাবে হয়। প্রতি শব্দের ক্ষেত্রে যেখানে যেটি বেশী উপযুক্ত সেখানে সেটি হয়। আমার বাসায় অনুবাদ গ্রন্থ আছে তিনিটি। এরমধ্যে একটি হাকিম এর অর্থ বিজ্ঞান করেছে। এখন কথা হলো কোরআনে ধর্মনীতি, রাজনীতি, সমাজ নীতি, ভূগোল, গণিত ইতাদি বিজ্ঞান তো সুস্পষ্ট ভাবেই রয়েছে। তাহলে কোরআনের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান প্রতি শব্দ গ্রহণ তো বেঠিক কিছু হতে পারে না।

২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে খুশি করার জন্য একটা মন্তব্য করছি-

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞানী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অমুসলিমরাও সর্বকালের সেরা একশ মানুষের তালিকায় মোহাম্মদের (সা) নাম এক নম্বরে রাখে। প্রায় দুইশ কোটি মানুষ যাঁর অনুসারী তাঁকে বিজ্ঞ বলতেই হবে। মাত্র দশ বছরে যিনি একটা সাম্রাজ্য স্থাপন করতে পারেন তাঁকে আর বিজ্ঞ না বলে উপায় কি? ধর্ম, সমাজ, রাজনীতি ইত্যাদি বিষয়ে তাঁর জ্ঞান যথেষ্ট পরিমাণেই ছিল।

২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যারা আপনাকে মন্তব্য করার নামে আঘাত করছেন তাদের কথায় মন খারাপ করবেন না।

ওদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেও বিশ্বাস করবেনা মহাগ্রন্থ আল কুরআন বিজ্ঞানময়।

মাত্র শতাব্দীকাল পূর্বে ১৮৮০ সালে বিজ্ঞানী স্যার স্যার ফ্রান্সিস গ্যালটন আবিষ্কার করে যে, প্রত্যেকের আঙুলের ছাপে ভিন্নতা রয়েছে। একজনের সঙ্গে আরেকজনের আঙুলে ছাপ মিলে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অথচ পবিত্র কোরআনে দেড় হাজার বছর আগেই এ তথ্য ঘোষিত হয়ে আছে। যা আমাদের অনুধাবন করতে এত সময় লেগে গিয়েছে। কোরআনুল কারিমের সুরা কিয়ামাহ এর ৩ ও ৪ নং আয়াতে বলা হয়েছে—‘মানুষ কি মনে করে যে আমি তার অস্থিসমূহকে একত্রিত করতে পারব না? বস্তুত আমি উহাদের অঙ্গগুলোর অগ্রভাগ পর্যন্ত সুবিন্যস্ত করব।’ অর্থাৎ কারো আঙুলের অগ্রভাগই অন্য কারো সঙ্গে পুরোপুরি একই হবে না।


১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন সময় কারো মন্তব্যে আমার মান খারাপ হয় না। কারণ প্রত্যেকের মতামতের প্রতি আমার সম্মান বোধ আছে।

২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:০৮

নিমো বলেছেন: আপনি অসীম ধৈর্য্য নিয়ে যেভাবে সসীম মন্তব্যের জবাব দিয়ে চলেছেন, তাতে আপনার প্রশংসা না করে পারছি না। যেখানে ভাবলেই হয়ে যাওয়া উচিত, সেখানে বলাবলির কষ্ট কেন করা লাগল ?

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি মনে করি প্রতিটি মন্তব্য কপটতা ছাড়াই প্রকাশ পাওয়া উচিৎ। যারা স্পষ্ট কথা বলে তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধাবোধ রয়েছে। তবে কপটলোকদেরকে আমি ঘৃণাকরি।

২৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩১

সোবুজ বলেছেন: যেখানে মুহাম্মদ কে এক নাম্বারে রাখা হয়েছে,কি জন্য রাখা হয়েছে সেটা জানেন।সেখানে হিটলারও আছে,চেঙ্গিজ খানও আছেন।আমার মনে হয় কয়েক জনের পরেই।
আপনার কথা মতো দুই কোটি লোক তার ধর্ম পালন করে ।বাকি ছয় কোটি লোক তাকে কি মনে করে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চার হাজারের উপর ধর্ম ও মতের মধ্যে তাঁর অনুসারী দু’শ কোটি নেহায়েত কম নয়।

২৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩৩

সোবুজ বলেছেন: দুইশ কোটি ও ছয়শ কোটি হবে

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনুসারীর দিক থেকে এখন তাঁর সামনে আছেন যীশু খ্রিস্ট। তথাপি যীশুর আগে তাঁর স্থান হওয়ার কারণ যীশু তাঁর ছয়শ বছর আগের। আগমী ছয়শ বছর পর হয়ত যীশুর অনুসারী তাঁর অনুসারী থেকে কম হবে।

২৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৫২

সোবুজ বলেছেন: সাম্রাজ্যের সূচনা করে মুয়াবিয়রা।যার ঐতিহাসিক প্রমান আছে।দ্যা ডোম অফ দ্যা রক।তার আগের আর কোন ঐতিহাসিক প্রমান নাই।কোন স্থাপনা বা কোন একটা পাথরের টুকরায় চার খলিফার কারো নাম পাওয়া যায় না। অথচ তারও হাজার হাজার বছর আগের মিশরের রাজাদের স্থাপনা ও ঐতিহাসিক প্রমান পাওয়া যায়।ইসলামের ইতিহাস লেখা হয় হাদিস থেকে যেটা আব্বাসিয় খিলাফতের সময় লেখা।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর সাম্রাজ্যের কথা কেউ অস্বীকার করে না।

২৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ২৬। তাতে সব বিলিন হয়।
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।

* মহাবিজ্ঞান হলো তাতে সব বিলিন হয়ে বাকী থাকেন আল্লাহ।


উপরের দুই আয়াতে মহাবিজ্ঞান কি করে এলো?

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিজ্ঞানী বলছে এমনি এমনি সব হয় আল্লাহ হন না। আল্লাহ বলছেন এমনি এমনি আল্লাহ ছাড়া কিছুই হয় না। বাস্তবতা হলো সব হবে সসীম। একমাত্র হবে অসীম। কারণ অসীমের একাধীক হওয়ার সুযোগ নেই। কারণ অসীম একাধীক হলে একটা অন্যটায় সমপতিত হয়ে একটাই থাকবে একাধীক হতে পারবে না। কিন্তু সসীম যে একাধীক সেটা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি। এখন সসীমের যদি সীমা না থাকে সসীম কি তাহলে হবে? আমি বললাম একটা ইটের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ্য ও উচ্চতার কোন সীমা নাই, এখন আপনি কি এটাকে ইট বলবেন? সুতরাং সীমা ছাড়া কোন সসীম হতে পারে না। সুতরাং সসীম সীমা না পেলেই বিলিন হয়ে যাবে। সুতরাং সব সসীম এমনি এমনি বিলিন হয়, সংক্রান্ত আল্লাহর কথা সত্য। আর সব এমনি এমনি হওয়া সংক্রান্ত বিজ্ঞানীর কথা সত্য নয়। আল্লাহ কেন বিলিন হন না? কারণ তিনি অসীম সেজন্যই তিনি বাকী থাকেন। সসীম হওয়ার জন্য সীমার দরকার থাকলেও অসীম হওয়ার জন্য সীমার দরকার নেই। সীমার প্রয়োজন এবং সীমার প্রয়াজন হীনতার কারণে আল্লাহ একাই এমনি এমনি হয়েছেন। তিনি এমনি এমনি হয়ে দেখেছেন সব বিলিন হয় তিনি বাকী থাকেন, তিনি বিলিন হন না। এভাবে বহু কাল পার হওয়ার পরও তিনি দেখলেন তিনি একাই আছেন। তারপর তিনি সসীমদেরকে সীমা দিয়ে সৃষ্টি করলেন। এখন দেখুন আল্লাহ যা বললেন, তা’ আপনি সঠিক প্রমাণ করতে পারছেন। কিন্তু কিন্তু বিজ্ঞানী বলছে সব এমনি এমনি হয় আল্লাহ হয় না। কারণ সে বলে গড বলতে কিছুই নেই। তাহলে এবার সে বলুক সব এমনি এমনি হতে পারলে গড কেন এমনি এমনি হতে পারে না? এভাবে বিজ্ঞান মহাজগতের কোন গ্রহণযোগ্য ব্যখ্যা দাঁড় করতে পারেনি। অথচ কোরআন যা বলছে তা’ গ্রহণযোগ্য প্রমাণ করা যায়। তো যা প্রমাণ করা যায় না তা’ সাধারণ বিজ্ঞান হলে যা প্রমাণ করা যায় তাতো মহাবিজ্ঞান হবেই।

২৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৩৭

সোবুজ বলেছেন: আপনি বলছেন বাকি গুলো ধর্ম।ইসলামের কোথায় আছে বাকি গুলো ধর্ম।তা হলে বিধর্মী কি?বিধর্মীও কি একটি ধর্ম।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিধর্মী মানে ভিন্ন ধর্মী বা অন্য ধর্মী। সুতরাং অন্য ধর্মও ধর্ম।

২৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: লেখকের ধৈর্য্যশক্তির প্রশংসা করি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মত যেমনই হোক আমি সেটা প্রকাশ করায় বিশ্বাসী। কারণ মত প্রকাশ না হলে তা’ সংশোধনের সুযোগ থাকে না। আর নিজের মতের সাথে পরের মতের প্রতিও আমার যথেষ্ট শ্রদ্ধাবোধ আছে।

৩০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:১৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: গুরু আপনি আছেন?
আপনার অনেক দিন স্বাক্ষাত পাইনি...

১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মডু ফ্রন্ট পেজ ব্যান করে রাখায় আমার পোষ্ট প্রকাশ পায়নি। তারপর কয়েক দিন ফ্রন্ট পেজ ব্যান তুলে আবার ফ্রন্ট পেজ ব্যান করে রেখেছে।

৩১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



মুশরিকরা নবী (সাঃ)-এর রসূল হওয়ার ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করত।
ফলে তারা তাঁর রিসালাতকে অস্বীকার করত ও বলত,
‘‘তুমি তো পয়গম্বরই নও।’’ আল্লাহ তাআলা তাদের উত্তরে জ্ঞানগর্ভ
কুরআনের কসম করে বললেন, তিনি অবশ্যই তাঁর পয়গম্বর। এতে
রয়েছে নবী (সাঃ)-এর সম্মান ও মাহাত্ম্যের বিকাশ।

৩২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:২০

সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. বলেছেন: খুবই চমৎকার করে এবং গুছিয়ে কথাগুলো সাজিয়েছেন

অসংখ্য ধন্যবাদ, ভালো একটি লেখা পড়ার জন্য।




যুক্তি তর্ক যাই বলি না কেন, প্রত্যেকের কাছেই আল্লাহ্ যুক্তি দিয়েছেন নিজেদের পক্ষে তর্ক করার জন্য। সেটা ভালো মন্দ উভয়ই। যে যেটাকে ভালো মনে করেছে, সে সেটাতেই পড়ে আছে।




আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমিন।

৩৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:২৫

সোনালি কাবিন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মডু ফ্রন্ট পেজ ব্যান করে রাখায় আমার পোষ্ট প্রকাশ পায়নি। তারপর কয়েক দিন ফ্রন্ট পেজ ব্যান তুলে আবার ফ্রন্ট পেজ ব্যান করে রেখেছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.