নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
হে মোহিনী! প্রেমালয়ে গেঁথে ফুলমালা
খোঁপায় পরবে সেটি। লাজুক নয়নে
দিও কিঞ্চিত কাজল। এ শাড়ী পরনে
তোমায় দারুণ লাগে ওহে নিরুপমা।
তাকিয়ে তোমার পানে অন্তর উতালা
এ বয়সে! কি বলব? ভাষার চয়নে
পড়েছে শব্দের টান। হৃদয়ের বনে
ফুটে কত ফুলদল, তবে চাই ক্ষমা।
তোমার অবশ্য চাই তরুণ প্রেমিক
দু’জন মানিক জোড়, হলে ভালো হয়
খুব খুব খুব সেটি, তুলনা মাফিক;
এসত্য নাড়িয়ে দিল ভ্রান্ত বোধদয়।
নিজেকে দেখে না দৃষ্টি; অপরের রূপ
দেখে দৃষ্টি স্তব্ধ থাকে, নিরন্তর চুপ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু মানুষ সেটাকে কূ-দৃষ্টিতে দেখে বেইজ্জতি করে ছাড়ে। আরে আমার বয়সী মহিলা কি আবার মহিনী হয় নাকি? তারা তো নানী-দাদী হয়। তো মহিনীকে নিয়ে কবিতা লিখতে গেলে জনগণ আপত্তি তুলতে গেলে তো সমস্যা। তবে অবস্থা বেগতিক দেখলে পোষ্ট ড্রাপ্টে নিয়ে নেব।
২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৪৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা। ভালো লেগেছে লেখাটি ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার কবিতা লেখাকে অনেকে ভয়ংকরভাবে নিরুৎসাহিত করে। কারো কারো ভালো লাগে বিধায় চিন্তা করেছি মাঝে-সাজে দু’একটি লিখব।
৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
সৌন্দয্য ও মোহনীয়তা সবাই সমানভাবে অনুভব করতে পারে না, সৌন্দয্যের উপলব্ধিগুলো জ্ঞান ও অনুভবতার সাথে ব্যাপকভাবে মনকে আন্দোলিত করে, পরিপুর্ণ করে তোলে; কে কি বলে, তাতে কিছু আসে যায় না।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লেখক লিখলে পাঠক না পড়লে তাতেও তো পোষায় না।
৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৩৭
কামাল১৮ বলেছেন: বুড়ো শালিকের গাড়ে রোঁ,প্রাবাদটার তা হলে কি হবে।মানুষ যা ভাবে সে তাই।ভাবনা থেকেই কর্মের উৎপত্তি আবার কর্ম ভাবনাকে পথ দেখায়।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপি অনেক ভাবনা অনেক সময় প্রকাশ করা যায় না, লোক নিন্দার ভয়ে। অনেক শর্ত পূরণ করে কবিতা লেখা আসলে অনেক কঠিন। তার উপর কবিতার মার্কেট নাই। তথাপি একটু লিখলাম , যা হয় হোক। কিছু সংখ্যক সুহৃদ কবিতাটি পছন্দ করেছেন দেখে ভালো লাগছে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর সুখপাঠ্য একটি কবিতা।
তবে দৃষ্টিতে কোন বিভ্রম নেই ,ভ্রম হয় শিক্ষার অভাবে , আজ্ঞানতায় , অনবিজ্ঞতায় ।
চোখ নীজে নীজে কিছু দেখতে পারেনা , চোখ তার ধারন করা ছবি তার মস্তিস্কের
ব্রেইনে প্রেরণ করে , ব্রেইন তখন বলে দেয় সে কি দেখছে । দেখা যাওয়া বিষযের উপর
যার যেমন জ্ঞান , ব্রেইন এর নির্দেশনায় সে তখন তাকে সেভাবেই দেখে ।
মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন,
“যিনি সাত আসমান স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন।পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে তুমি কোনো অসামাঞ্জস্য পাবে না।
তুমি আবার দৃষ্টি ফেরাও, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি? অতঃপর তুমি দৃষ্টি ফেরাও একের পর এক।
সেই দৃষ্টি অবনমিত ও শান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে। [সূরা আল-মুলক, আয়াত: ৩-৪]
স্রষ্টার এত সুন্দর নিখুঁত সৃষ্টির মধ্যে শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষ। তাই পৃথিবীর সব কিছুর ওপর মানুষকেই কর্তৃত্ব করতে
দিয়েছেন তিনি। কত সৌভাগ্য মানুষের। মানুষ এ সত্যকে আনন্দ ও ভোগের মোহে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে
পারে না।
মানুষের পঞ্চেন্দ্রিয়ের মধ্যে চোখ অন্যতম। অন্তঃকরণকে ভেতরে ও বাইরে সঠিক পথ দেখায় চোখের দৃষ্টি।
দৃষ্টির বৈজ্ঞানিক ও সাহিত্যিক গুরুত্ব যা-ই থাক না কেন এর আধ্যাত্মিক গুরুত্ব অপরিসীম।
সাদা-কালো টিভির পর্দায় সব কিছু সাদা-কালো দেখায়। রঙিন টিভির পর্দায় সাদাকে সাদা, কালোকে কালো,
লালকে লাল, সবুজকে সবুজই দেখায়। তার চেয়েও মূল্যবান সম্পদ মানুষের দু’টি রঙিন চোখের দৃষ্টি। চোখের
রঙিন দৃষ্টিতে দুনিয়ার সব কিছুর প্রকৃত রূপ-রঙ ধরা পড়ে।
এমন মূল্যবান চোখ রাব্বুল আলামীনের শ্রেষ্ঠ উপহার। এ চোখের দৃষ্টি দিয়ে আমরা কত কী দেখি। সুন্দর-কুৎসিত,
ভালো-মন্দ, উত্থান-পতন, নগ্নতা-বর্বরতা, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নয়ন জুড়ানো দৃশ্যাবলি। আবার এ চোখের দৃষ্টি
দিয়েই কুরআন ও কিতাব পড়ি। এ চোখের দৃষ্টিতেই ধরা পড়ে রাজা-প্রজা এক কাতারে দাঁড়িয়ে স্রষ্টাকে সেজদা
, একসাথে কাবা তাওয়াফ করছে, এক সাথে ধর্ম-কর্ম পালন করছে। এ চোখের দৃষ্টিই প্রমাণ করছে শিশুকালে ও
বার্ধক্যে মানুষ কত অসহায়, আবার যৌবনে কত শক্তিমান ও আমিত্বের অহঙ্কারে বেপরোয়া।
যাহোক, কোন ক্রমেই কারো যেন কখনো দৃষ্টি বিভ্রম না হয় সে কামনাই করি ।
শুভেচ্ছা রইল
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
হে মাননীয়! আপনার আগমন হেথা
শুভ্র আলোক ছটা জোছানর রাতে
স্নিগ্ধতায় ভরপুর; অরুণ প্রভাতে
কিরণ ছড়ায় যেন দীপ্তি ঝলমল ।
অমৃত বচন সম বলেছেন কথা
যথেষ্ট সে মনিহার অন্তর জুড়াতে;
আপনি পারেন ভালো রতন ছড়াতে
সেথায় মন্তব্য দীপ্তি অতীব উজ্জ্বল।
কি দারুণ বলেছেন, পাঠকের তৃষা
তাতে মিটে তৃপ্তি হয়। কবিতা পাঠক
আনন্দে করেছে পাঠ আপনার ভাষা
সেথায় তাদের সব হয়েছে আটক।
এ নয় আমার কথা বলে জনগণ
সু-বক্তব্যে আপনার অনেক রৌশন।
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪১
নজসু বলেছেন:
মুগ্ধ হই
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব সুজন।
৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর সনেট কবি।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- কবিতাখানি বেশ ভালো লাগলো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মত গুণীজনের ভালো লাগায় প্রীত হলাম।
৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ছবি কবিরও মাঝে সাজে একটু সুনাম কইরেন। পাঠক খরায় ভোগায় কবিগণ একটু ঝামেলায় আছেন। কবিতা লেখায় যে পরিমাণ কষ্ট সে পরিমাণ পাঠক তাঁরা পান না। তদপুরি বদনাম শুনলে কার আর ভালো লাগে।
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
অক্পটে বলেছেন: অবশেষে সনেট কবিকে খুঁজে পেলাম, ভাল লাগছে। কবিতায় মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন।
"মহিনী"
এটাকে
মোহিনী বানিয়ে দিলে পূর্ণতা পায়।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কবিতা নিয়ে আমাকে অনেক তিরস্কার শুনতে হয়েছে। এ কবিতায় তেমন কিছু এখনো দেখা পড়েনি বলে মন হালকা লাগছে।
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৩
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: ভালো লেগেছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ জনাব হাসান জামিল গোলাপ।
১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
চতুর্দশপদী সনেট অক্ষরবৃত্ত রীতিতে রচিত পয়ার ও মহাপয়ারের উপর স্থাপিত
পরিশ্রমলব্দ কবিতাকারে লেখা প্রতি মন্তব্য পাঠে আপ্লুত ।
শুভেচ্ছা রইল
১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:০৮
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: আমারও আছে অভাব, জ্ঞানের অভাব
তাই লিখতে পারিনা সঠিক ভাব!
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
বয়সের সাথে হৃদয় বড় হয়, আগের থেকে বেশী ভালোবাসার ফুল ফোটে।